Report a question
1 / 25
1.
HIV রক্তের কোনটিকে আক্রমণ করে?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “HIV রক্তের কোনটিকে আক্রমণ করে?”
এই প্রশ্নটি HIV (Human Immunodeficiency Virus) ভাইরাসের প্রভাব সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার জন্য করা হয়েছে। HIV ভাইরাসটি মানব শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দুর্বল করে দেয়, যা অ্যান্টিভাইরাল প্রতিরোধ ব্যবস্থা ধ্বংস করে। এই ভাইরাসটি শরীরের কিছু বিশেষ কোষকে আক্রমণ করে এবং তাদের ধ্বংস করে, যার ফলে শরীর ধীরে ধীরে সংক্রমণ এবং অন্যান্য রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতা হারায়।
অপশন বিশ্লেষণ:
লোহিত রক্ত কণিকা (Red Blood Cells):
ভুল অপশন: লোহিত রক্ত কণিকা শরীরে অক্সিজেন বহন করে, তবে HIV ভাইরাস লোহিত রক্ত কণিকাকে আক্রমণ করে না। তাই, এটি সঠিক উত্তর নয়।
শ্বেত রক্ত কণিকা (White Blood Cells):
সঠিক অপশন: HIV ভাইরাস মূলত শ্বেত রক্ত কণিকার একটি বিশেষ ধরনের কোষকে আক্রমণ করে, যাকে T-helper cell (CD4 cells) বলা হয়। এই কোষগুলি শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। HIV ভাইরাস এই কোষগুলিকে ধ্বংস করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দুর্বল করে ফেলে। সুতরাং, এটি সঠিক উত্তর।
অনুচক্রিকা (Platelets):
ভুল অপশন: অনুচক্রিকা রক্তের জমাট বাঁধার প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, কিন্তু HIV ভাইরাস অনুচক্রিকাকে আক্রমণ করে না। তাই, এটি সঠিক উত্তর নয়।
রক্ত রস (Plasma):
ভুল অপশন: রক্ত রস হলো রক্তের তরল অংশ, যা পুষ্টি, হরমোন, এবং প্রোটিন বহন করে। HIV ভাইরাস সরাসরি রক্ত রস আক্রমণ করে না। তাই, এটি সঠিক উত্তর নয়।
নোট:
এই প্রশ্নটি HIV ভাইরাসের প্রভাব এবং মানব শরীরের প্রতিরোধ ব্যবস্থার উপর তার আক্রমণের প্রকৃতি সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান যাচাই করতে সহায়ক। সঠিক উত্তর হলো “শ্বেত রক্ত কণিকা,” কারণ HIV ভাইরাস শ্বেত রক্ত কণিকার T-helper cell (CD4 cells) কে আক্রমণ করে এবং ধ্বংস করে, যার ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যায়।
2 / 25
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “কোনটি হ্যাপ্লয়েড?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের হ্যাপ্লয়েড এবং ডিপ্লয়েড কোষের মধ্যে পার্থক্য সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। হ্যাপ্লয়েড কোষে একগুণ ক্রোমোজোম থাকে, যা সাধারণত জনন কোষে দেখা যায়।
অপশন বিশ্লেষণ:
জাইগোট:
ভুল অপশন:
জাইগোট হলো ডিপ্লয়েড কোষ, যা দুটি হ্যাপ্লয়েড গ্যামেট (স্পার্ম ও ডিম্বাণু) এর মিলনের ফলে তৈরি হয়। এতে দুটি ক্রোমোজোম সেট থাকে, তাই এটি হ্যাপ্লয়েড নয়।
উকিনেট:
ভুল অপশন:
উকিনেট হলো পরজীবী জীবাণুর একটি বিশেষ দশা, যা হ্যাপ্লয়েড নয়। এটি ডিপ্লয়েড কোষ হতে পারে, তবে এটি হ্যাপ্লয়েড কোষ নয়।
স্পোরাঞ্জিয়াম:
সঠিক অপশন:
স্পোরাঞ্জিয়াম হলো হ্যাপ্লয়েড কোষের উদাহরণ, যা মাইোসিসের মাধ্যমে তৈরি হয় এবং পরবর্তীতে জনন কোষে পরিণত হয়। এটি সাধারণত উদ্ভিদ ও ফাঙ্গাসে দেখা যায়। তাই এই অপশনটি সঠিক।
অফস্প্রিং:
ভুল অপশন:
অফস্প্রিং বা সন্তান হলো ডিপ্লয়েড কোষের একটি উদাহরণ, যা মাতৃ ও পিতৃ কোষের মিলনের ফলে তৈরি হয়। এটি হ্যাপ্লয়েড নয়।
নোট:
হ্যাপ্লয়েড এবং ডিপ্লয়েড কোষের পার্থক্য বোঝা জীববিজ্ঞানের শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। হ্যাপ্লয়েড কোষের মধ্যে একগুণ ক্রোমোজোম থাকে, যা প্রধানত জনন কোষ হিসেবে কাজ করে। স্পোরাঞ্জিয়াম একটি হ্যাপ্লয়েড কোষের উদাহরণ যা শিক্ষার্থীদের জন্য মাইোসিস এবং জনন প্রক্রিয়া সম্পর্কে ধারণা স্পষ্ট করতে সহায়ক।
3 / 25
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “কোনটি RNA ভাইরাস নয়?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ভাইরাসের জিনগত উপাদান সম্পর্কিত জ্ঞান যাচাই করার জন্য করা হয়েছে। ভাইরাসের জিনোম মূলত DNA বা RNA দ্বারা গঠিত হয়। RNA ভাইরাসগুলি তাদের জিনোমে RNA ধারণ করে, যা সংক্রমণের সময় হোস্ট কোষে প্রবেশ করে। এই প্রশ্নের উদ্দেশ্য হলো শিক্ষার্থীদের RNA এবং DNA ভাইরাসগুলির মধ্যে পার্থক্য বোঝানো এবং কোন ভাইরাসটি RNA নয় তা চিহ্নিত করা।
অপশন বিশ্লেষণ:
HIV:
ভুল অপশন: HIV (Human Immunodeficiency Virus) একটি RNA ভাইরাস। এটি রেট্রোভাইরাস হিসেবে পরিচিত, কারণ এটি RNA জিনোমকে DNA তে রূপান্তর করে এবং তারপর সেই DNA কে হোস্ট কোষের জিনোমে প্রবেশ করায়। এটি RNA ভাইরাস হওয়ার কারণে এটি ভুল উত্তর।
TMV (Tobacco Mosaic Virus):
ভুল অপশন: TMV একটি RNA ভাইরাস। এটি প্রথম আবিষ্কৃত ভাইরাসগুলির মধ্যে একটি এবং এটি উদ্ভিদের মধ্যে সংক্রমণ ঘটায়। এর জিনোম একক-স্ট্র্যান্ডেড RNA দ্বারা গঠিত, যা এটিকে RNA ভাইরাস করে তোলে। সুতরাং, এটি ভুল উত্তর।
রেবিস:
ভুল অপশন: রেবিস ভাইরাস (Rabies virus) একটি RNA ভাইরাস। এটি লিসাভাইরাস পরিবারের সদস্য এবং একক-স্ট্র্যান্ডেড RNA দ্বারা গঠিত। এটি প্রাণীদের মাধ্যমে সংক্রমিত হয় এবং মস্তিষ্কে সংক্রমণ ঘটায়। তাই এটি ভুল উত্তর।
TIV (Trivalent Influenza Vaccine):
সঠিক অপশন: TIV একটি ভ্যাকসিন, যা তিনটি ভিন্ন ধরনের ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের বিরুদ্ধে কার্যকর। এটি কোনো RNA ভাইরাস নয়; এটি ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গঠনের জন্য ব্যবহৃত হয়। সুতরাং, এটি সঠিক উত্তর।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের জন্য RNA এবং DNA ভাইরাসগুলির মধ্যে পার্থক্য বোঝার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। RNA ভাইরাসগুলি তাদের জিনগত উপাদান হিসেবে RNA ধারণ করে এবং সংক্রমণের সময় হোস্ট কোষে RNA রূপান্তর করে। সঠিক উত্তর হলো “TIV,” কারণ এটি একটি RNA ভাইরাস নয়। এটি ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের বিরুদ্ধে একটি ভ্যাকসিন, যা ভাইরাস প্রতিরোধে ব্যবহৃত হয়।
আকৃতি অনুযায়ী ভাইরাস সাধারণত ৬ প্রকার। যথাঃ i. DNA ভাইরাস- T₂ ভাইরাস, ভ্যাকসিনিয়া, ভ্যারিওলা, TIV এডিনোহার্পিস সিমপ্লেক্স ইত্যাদি ii. RNA ভাইরাস- TMV, HIV, ডেঙ্গু, পোলিও, মাম্পস, পটেটো ভাইরাস, শ্যগারকেন মোজাইক, রেবিস, আলফা- আলফা মোজাইক, পীতজ্বর, মিজলস, ইনফ্লুয়েঞ্জা- B, এনসেফালারটিস। →বহিঃস্থ আবরণ অনুযায়ী ভাইরাস ২ প্রকার। যথাঃ i. বহিঃস্থ আবরণহীন ভাইরাস- TMV, T₂ ভাইরাস ii. বহিঃস্থ আবরণী ভাইরাস- ইনফ্লুয়েঞ্জা, হার্পিস, HIV ভাইরাস → পোষকদেহ অনুযায়ী ভাইরাস ৪ প্রকার। যথাঃ i. উদ্ভিদ ভাইরাস- TMV, সিম (Bean) ভাইরাস ii. প্রাণী ভাইরাস- HIV, ভ্যাক্সিনিয়া ভাইরাস iii. ব্যাকটেরিওফায- T2, T4,T6 ব্যাকটেরিওফায iv. সায়ানোফায- LP.P1, LPP2 অধিকাংশ ভাইরাস RNA হচ্ছে এক সূত্রক (ব্যতিক্রম- ধানের বামন রোগ ও রিও ভাইরাসের RNA) → অধিকাংশ ভাইরাসের DNA দ্বিসূত্রক (ব্যতিক্রম $X174 ও M13 কলিফায ভাইরাসের DNA). → ইমার্জিং ভাইরাসের উদাহরণ- HIV, SARS, Nile Virus, Ebola.
4 / 25
4.
যক্ষ্মা রোগের জীবাণু কোনটি?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “যক্ষ্মা রোগের জীবাণু কোনটি?”
এই প্রশ্নটি যক্ষ্মা রোগের কারণ এবং এর জন্য দায়ী জীবাণু সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান যাচাই করার জন্য করা হয়েছে। যক্ষ্মা রোগটি একটি ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ, যা মূলত ফুসফুসকে আক্রমণ করে এবং এটি একটি গুরুতর সংক্রমণজনিত রোগ হিসেবে পরিচিত।
অপশন বিশ্লেষণ:
Mycobacterium tuberculosis:
সঠিক অপশন:
যক্ষ্মা রোগের প্রধান জীবাণু হলো Mycobacterium tuberculosis , যা যক্ষ্মা সংক্রমণের মূল কারণ। এটি একটি ব্যাকটেরিয়া, যা মানবদেহের ফুসফুস এবং অন্যান্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গকে আক্রমণ করে।
Escherichia tuberculosis:
ভুল অপশন:
Escherichia একটি ব্যাকটেরিয়ার জেনাস, তবে এটি যক্ষ্মা রোগের জন্য দায়ী নয়। যক্ষ্মা রোগের কারণ Mycobacterium tuberculosis ।
Clostridium tuberculosis:
ভুল অপশন:
Clostridium একটি ব্যাকটেরিয়ার প্রজাতি, তবে এটি যক্ষ্মা রোগের জন্য দায়ী নয়। যক্ষ্মা রোগের কারণ হলো Mycobacterium tuberculosis ।
নোট:
এই প্রশ্নটি যক্ষ্মা রোগের জীবাণু সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের সঠিক ধারণা প্রদান করতে সহায়ক। যক্ষ্মা রোগটি একটি মহামারী হিসেবে বিবেচিত হতে পারে, তাই এর সঠিক জীবাণু চিহ্নিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। Mycobacterium tuberculosis হলো যক্ষ্মা রোগের প্রধান কারণ, যা শিক্ষার্থীদের সঠিকভাবে বুঝতে হবে।
5 / 25
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “ইন্টারফেরনের কাজ কি?”
এই প্রশ্নটি ইন্টারফেরনের ভূমিকা এবং কার্যকারিতা সম্পর্কে শিক্ষার্থীর জ্ঞান যাচাই করার উদ্দেশ্যে করা হয়েছে। ইন্টারফেরন হলো প্রোটিনের একটি পরিবার, যা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে এবং ইমিউন প্রতিক্রিয়া চালু করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি কোষের প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে ভাইরাসের বিস্তার রোধ করে।
অপশন বিশ্লেষণ:
খাদ্য তৈরির কাজ:
ভুল অপশন: ইন্টারফেরন খাদ্য তৈরির সাথে কোনো সম্পর্ক নেই। তাই, এই অপশনটি ভুল।
খাদ্য সংরক্ষণ করা:
ভুল অপশন: ইন্টারফেরন খাদ্য সংরক্ষণেও কোন ভূমিকা পালন করে না। তাই, এই অপশনটি ভুল।
বংশ বিস্তারে অংশগ্রহণ করা:
ভুল অপশন: ইন্টারফেরন বংশ বিস্তারের প্রক্রিয়াতে সরাসরি অংশগ্রহণ করে না। এটি কোষের ইমিউন প্রতিক্রিয়া বৃদ্ধির মাধ্যমে ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধ করে। তাই, এই অপশনটি ভুল।
স্প্লার নির্গমনে সহায়তা করা:
সঠিক অপশন: ইন্টারফেরনের কাজ হলো ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধ করা এবং ইমিউন প্রতিক্রিয়া চালু করা। এটি ভাইরাসের প্রজনন চক্রকে বাধা দিয়ে এবং প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে ভাইরাসকে ধ্বংস করতে সহায়তা করে। তাই, এই অপশনটি সঠিক।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের জন্য ইন্টারফেরনের কাজ এবং এর কার্যকারিতা সম্পর্কে জ্ঞান বৃদ্ধি করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ইন্টারফেরন প্রোটিন ভাইরাস সংক্রমণের বিরুদ্ধে শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং এটি ইমিউন সিস্টেমের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এই প্রশ্নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ইন্টারফেরনের ভূমিকা সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেতে পারে।
ইলেটারের কাজ হলো স্পোর নির্গমন সাহায্য করা।
6 / 25
6.
ধানের ব্লাইট রোগ সৃষ্টিকারী অনুজীব-
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “ধানের ব্লাস্ট রোগ সৃষ্টিকারী অনুজীব কোনটি?”
এই প্রশ্নটি ধান গাছের রোগজীবাণু এবং সেই জীবাণু সৃষ্টিকারী অনুজীব সম্পর্কে শিক্ষার্থীর জ্ঞান যাচাই করার জন্য করা হয়েছে। ধান চাষের সময় ব্লাস্ট রোগ একটি প্রচলিত সমস্যা, যা ধানের উৎপাদনে বিপুল ক্ষতি করতে পারে।
অপশন বিশ্লেষণ:
Azotobacter sp.:
ভুল অপশন: Azotobacter একটি বায়ুমণ্ডলীয় নাইট্রোজেন সংশোধনকারী ব্যাকটেরিয়া যা সাধারণত মাটিতে পাওয়া যায় এবং গাছের জন্য সহায়ক, কিন্তু এটি ধানের ব্লাস্ট রোগ সৃষ্টি করে না। তাই, এই অপশনটি ভুল।
Clostridium sp.:
ভুল অপশন: Clostridium হল একটি বায়ুবিহীন ব্যাকটেরিয়া যা বিভিন্ন রোগের কারণ হতে পারে, কিন্তু এটি ধানের ব্লাস্ট রোগ সৃষ্টি করে না। এই অপশনটিও ভুল।
Xanthomonas sp.:
সঠিক অপশন: Xanthomonas হল একটি ব্যাকটেরিয়া যা বিভিন্ন উদ্ভিদের রোগের কারণ হয়ে থাকে, এবং এটি ধানের ব্লাস্ট রোগ সৃষ্টিকারী অনুজীব হিসেবে চিহ্নিত করা যায়। তাই, এই অপশনটি সঠিক।
Penicillium:
ভুল অপশন: Penicillium হল একটি ছত্রাক যা সাধারণত খাবার ও অন্যান্য জৈব পদার্থে পচন ঘটায়, কিন্তু এটি ধানের ব্লাস্ট রোগের কারণ নয়। তাই, এই অপশনটিও ভুল।
নোট:
এই প্রশ্নটি ধান চাষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কারণ ধানের ব্লাস্ট রোগ একটি মারাত্মক রোগ যা উৎপাদনের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। সঠিক উত্তর এবং বিশ্লেষণের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা এই রোগ সম্পর্কে আরও ভালোভাবে জানতে পারে এবং এর প্রতিরোধের জন্য কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারে।
7 / 25
7.
ফ্লাজেলা ছাড়া ব্যাক্টেরিয়াকে কী বলা হয়?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “ফ্ল্যাজেলা ছাড়া ব্যাকটেরিয়াকে কী বলা হয়?”
এই প্রশ্নটি ব্যাকটেরিয়ার গঠন এবং ফ্ল্যাজেলার প্রকারভেদ সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান যাচাই করার জন্য করা হয়েছে। ফ্ল্যাজেলা হলো একটি লম্বা, চাবুকের মতো অঙ্গ যা ব্যাকটেরিয়াকে চলাচলে সহায়তা করে। কিছু ব্যাকটেরিয়ায় ফ্ল্যাজেলা থাকে না, এবং তাদেরকে একটি বিশেষ নামে অভিহিত করা হয়।
অপশন বিশ্লেষণ:
Atrichous:
সঠিক অপশন: “Atrichous” হলো সেই ব্যাকটেরিয়াকে বোঝায় যার কোনো ফ্ল্যাজেলা নেই। এটি ব্যাকটেরিয়ার চলাচল করার ক্ষমতা নেই, তাই এটি ফ্ল্যাজেলা দ্বারা সৃষ্ট গতিশীলতার অভাব রয়েছে।
Monotrichous:
ভুল অপশন: Monotrichous সেই ব্যাকটেরিয়াকে বোঝায় যার একমাত্র একটি ফ্ল্যাজেলা থাকে। এটি সাধারণত এক প্রান্তে অবস্থান করে এবং ব্যাকটেরিয়াকে চলাচল করতে সহায়তা করে।
Petririchous:
ভুল অপশন: Petririchous হলো সেই ব্যাকটেরিয়া, যার শরীরের চারদিকে অনেকগুলো ফ্ল্যাজেলা থাকে। এটি ব্যাকটেরিয়াকে গতিশীলতা প্রদান করে।
Lophotrichous:
ভুল অপশন: Lophotrichous হলো সেই ব্যাকটেরিয়া, যার একটি প্রান্তে একগুচ্ছ ফ্ল্যাজেলা থাকে। এটি ব্যাকটেরিয়াকে একদিকে বা একটি নির্দিষ্ট দিকে চলাচল করতে সাহায্য করে।
নোট:
এই প্রশ্নটির মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়ার চলাচল এবং ফ্ল্যাজেলার বিভিন্ন প্রকার সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান যাচাই করা হয়। “Atrichous” হলো সেই ব্যাকটেরিয়া যার কোনো ফ্ল্যাজেলা নেই এবং সঠিক উত্তর হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
8 / 25
8.
নিচের কোনটি দ্বি-সুত্রক RNA ভাইরাস?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোনটি দ্বি-সু্ত্রক RNA ভাইরাস?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ভাইরাসের জিনোমিক গঠন সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে। ভাইরাসের জিনোম সাধারণত DNA বা RNA দ্বারা গঠিত হয়, এবং RNA ভাইরাসের মধ্যে কিছু একক-সু্ত্রক (single-stranded) এবং কিছু দ্বি-সু্ত্রক (double-stranded) RNA নিয়ে গঠিত হয়। এই প্রশ্নটি বিশেষভাবে দ্বি-সু্ত্রক RNA ভাইরাস সনাক্ত করতে সাহায্য করবে।
অপশন বিশ্লেষণ:
HIV:
ভুল অপশন: HIV (Human Immunodeficiency Virus) একটি একক-সু্ত্রক RNA ভাইরাস, যা রেট্রোভাইরাস হিসেবে পরিচিত। এটি দ্বি-সু্ত্রক RNA ভাইরাস নয়।
TIV:
ভুল অপশন: TIV (Trivalent Influenza Vaccine) একটি ভ্যাকসিন, যা ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের বিরুদ্ধে কাজ করে। এটি কোনো RNA ভাইরাস নয়।
Reoviridae:
সঠিক উত্তর: Reoviridae হলো দ্বি-সু্ত্রক RNA ভাইরাসের একটি পরিবার। এই ভাইরাস পরিবারে বিভিন্ন ভাইরাস অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, যেগুলো দ্বি-সু্ত্রক RNA দ্বারা গঠিত।
Parvoviridae:
ভুল অপশন: Parvoviridae হলো একক-সু্ত্রক DNA ভাইরাসের একটি পরিবার। এটি RNA ভাইরাস নয়, এবং অবশ্যই দ্বি-সু্ত্রক RNA ভাইরাস নয়।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ভাইরাসের জিনোমিক বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আরও ভালোভাবে ধারণা প্রদান করবে। সঠিক উত্তর Reoviridae , যা দ্বি-সু্ত্রক RNA ভাইরাসের একটি উদাহরণ। এটি শিক্ষার্থীদের ভাইরাসের বিভিন্ন ধরনের জিনোমিক গঠন সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা প্রদান করবে।
9 / 25
9.
চামড়া শিল্পে পশুর লোম উঠিয়ে ফেলার জন্য যে ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করা হয়-
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “চামড়া শিল্পে পশুর লোম উঠিয়ে ফেলার জন্য যে ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করা হয়-“
এই প্রশ্নটি মূলত চামড়া শিল্পে ব্যবহৃত বিশেষ ধরনের ব্যাকটেরিয়া সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান যাচাই করার জন্য করা হয়েছে। চামড়া প্রক্রিয়াকরণের সময় পশুর চামড়া থেকে লোম উঠিয়ে ফেলার জন্য কিছু নির্দিষ্ট ধরনের ব্যাকটেরিয়া ব্যবহৃত হয়। এই প্রক্রিয়াটি লোম অপসারণ এবং চামড়াকে প্রক্রিয়াজাত করার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
অপশন বিশ্লেষণ:
Bacillus subtilis:
ভুল অপশন: Bacillus subtilis সাধারণত বায়োটেকনোলজি এবং জীবাণু প্রযুক্তিতে ব্যবহৃত হয়। এটি চামড়া প্রক্রিয়াকরণের কাজে ব্যবহার হয় না।
Clostridium butyricum:
ভুল অপশন: Clostridium butyricum একটি ব্যাকটেরিয়া যা সাধারণত বায়োগ্যাস উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়। এটি চামড়া শিল্পে ব্যবহৃত হয় না।
Bacillus megatherium:
সঠিক অপশন: Bacillus megatherium একটি সাধারণত ব্যবহৃত ব্যাকটেরিয়া, যা চামড়া শিল্পে পশুর লোম উঠিয়ে ফেলার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি লোম দূরীকরণের জন্য বিশেষভাবে কার্যকর।
Acetobacter aceti:
ভুল অপশন: Acetobacter aceti সাধারণত ভিনেগার উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়। এটি চামড়া প্রক্রিয়াকরণের কাজে ব্যবহৃত হয় না।
নোট:
এই প্রশ্নটির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা চামড়া শিল্পে ব্যবহৃত ব্যাকটেরিয়া সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করবে। Bacillus megatherium হলো সেই ব্যাকটেরিয়া, যা লোম উঠিয়ে ফেলার প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে এবং এটি চামড়া শিল্পে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। সঠিক উত্তর হলো “Bacillus megatherium।”
10 / 25
10.
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রােগীর রক্তে কোনটির উপস্থিতি পাওয়া যায়?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগীর রক্তে কোনটি উপস্থিতি পাওয়া যায়?”
এই প্রশ্নটি মূলত ইমিউনোলজি এবং ডেঙ্গু জ্বরের বিষয়ে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। ডেঙ্গু জ্বর হলো একটি ভাইরাসজনিত রোগ যা এডিস মশার কামড়ে সংক্রমিত হয়। ডেঙ্গু ভাইরাসের সংক্রমণে শরীরে বিভিন্ন ধরনের প্রতিরক্ষামূলক অ্যান্টিবডি তৈরি হয়।
অপশন বিশ্লেষণ:
IgA:
ভুল অপশন: IgA হলো একটি অ্যান্টিবডি যা সাধারণত শ্লেষ্মা ঝিল্লি এবং অন্যান্য শরীরের শারীরিক প্রতিবন্ধকে পাওয়া যায়। এটি ডেঙ্গু জ্বরের সংক্রমণের ক্ষেত্রে প্রধান প্রতিরক্ষা ভূমিকা পালন করে না।
IgK:
ভুল অপশন: IgK হলো একটি কল্পিত নাম। এর কোনও বাস্তব অস্তিত্ব নেই এবং এটি কোনও অ্যান্টিবডি নয়।
IgM:
সঠিক অপশন: IgM হলো প্রাথমিক অ্যান্টিবডি যা শরীরে নতুন কোনো সংক্রমণের সময় প্রথম তৈরি হয়। ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগীর রক্তে IgM এর উপস্থিতি প্রমাণ করে যে সংক্রমণটি নতুন এবং শরীর এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা তৈরি করছে।
IgE:
ভুল অপশন: IgE সাধারণত অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়ার সাথে যুক্ত এবং এটি ডেঙ্গু জ্বরের ক্ষেত্রে প্রধান অ্যান্টিবডি নয়।
নোট:
ডেঙ্গু জ্বরের প্রাথমিক শনাক্তকরণের ক্ষেত্রে IgM এর উপস্থিতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। IgM এর উপস্থিতি নির্দেশ করে যে রোগী সম্প্রতি ডেঙ্গু ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হয়েছে এবং শরীর প্রাথমিকভাবে এর বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষা তৈরি করছে। সুতরাং, সঠিক উত্তর হলো “IgM।”
11 / 25
11.
কোন ব্যাকটেরিয়া মানবদেহে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স সরবরাহ করে?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “কোন ব্যাকটেরিয়া মানবদেহে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স সরবরাহ করে?”
এই প্রশ্নটি মানবদেহে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স উৎপাদনের সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়ার ভূমিকা যাচাই করার উদ্দেশ্যে করা হয়েছে। ভিটামিন বি কমপ্লেক্স মানবদেহের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়ার দ্বারা উৎপাদিত হতে পারে।
অপশন বিশ্লেষণ:
Bordetella pertussis:
ভুল অপশন: Bordetella pertussis হলো এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া যা সাধারণত পারটুসিস (হুপিং কাশি) রোগের জন্য দায়ী। এটি ভিটামিন বি কমপ্লেক্স সরবরাহ করে না।
Bacillus subtilis:
ভুল অপশন: Bacillus subtilis হলো এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া যা প্রধানত মাটিতে পাওয়া যায় এবং এটি ভিটামিন বি কমপ্লেক্স সরবরাহের জন্য পরিচিত নয়।
Escherichia coli:
সঠিক অপশন: Escherichia coli বা E. coli হলো এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া যা মানবদেহের অন্ত্রের মধ্যে থাকে এবং এটি ভিটামিন বি কমপ্লেক্সের উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি ভিটামিন বি₂ (রাইবোফ্লাভিন) এবং বি₁₂ (কোবালামিন) উৎপাদনে সাহায্য করে।
Bacillus lacticacidi:
ভুল অপশন: Bacillus lacticacidi হলো এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া যা ল্যাকটিক অ্যাসিড উৎপাদনের জন্য পরিচিত, কিন্তু এটি ভিটামিন বি কমপ্লেক্স সরবরাহের সাথে সম্পর্কিত নয়।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের মানবদেহের অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়া এবং তাদের উৎপাদিত ভিটামিনসমূহ সম্পর্কে সঠিক ধারণা প্রদান করে। Escherichia coli ব্যাকটেরিয়ার ভিটামিন বি কমপ্লেক্স উৎপাদনের ভূমিকা শিক্ষার্থীদের জানতে এই প্রশ্নটি গুরুত্বপূর্ণ।
12 / 25
12.
মানুষের লোহিত কণিকায় ম্যালেরিয়া পরজীবীর বহুবিভাজন প্রক্রিয়ায় অযৌন জননকে কী বলে?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “মানুষের লোহিত কণিকায় ম্যালেরিয়া পরজীবীর বহুগুণন প্রক্রিয়ায় অন্তিম জননকে কী বলে?”
এই প্রশ্নটি ম্যালেরিয়া পরজীবীর বহুগুণন প্রক্রিয়া এবং এর অন্তিম ধাপ সম্পর্কে জ্ঞান যাচাই করার উদ্দেশ্যে করা হয়েছে। ম্যালেরিয়া রোগটি সাধারণত প্লাজমোডিয়াম পরজীবী দ্বারা সংক্রমিত হয় এবং এর বহুগুণন প্রক্রিয়া লোহিত রক্তকণিকায় ঘটে।
অপশন বিশ্লেষণ:
এরিৎত্রোসাইটিক সাইযোগনি:
সঠিক অপশন: এরিৎত্রোসাইটিক সাইযোগনি হলো ম্যালেরিয়া পরজীবীর বহুগুণন প্রক্রিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ, যেখানে পরজীবী মানুষের লোহিত রক্তকণিকায় ঢুকে সেখানে বহুগুণিত হয় এবং অবশেষে কোষটি ফেটে গিয়ে নতুন পরজীবী সৃষ্টি করে। এটি সঠিক উত্তর।
এক্সো-এরিৎত্রোসাইটিক সাইযোগনি:
ভুল অপশন: এক্সো-এরিৎত্রোসাইটিক সাইযোগনি হলো ম্যালেরিয়া পরজীবীর বহুগুণন প্রক্রিয়ার একটি প্রাথমিক ধাপ যা লিভারে ঘটে, লোহিত কণিকায় নয়। তাই এটি সঠিক উত্তর নয়।
হেপাটিক সাইযোগনি:
ভুল অপশন: হেপাটিক সাইযোগনি হলো ম্যালেরিয়া পরজীবীর লিভারে গুণন প্রক্রিয়া, যা বহুগুণনের শুরুর ধাপ এবং লোহিত কণিকায় ঘটে না।
প্রি-এরিৎত্রোসাইটিক সাইযোগনি:
ভুল অপশন: প্রি-এরিৎত্রোসাইটিক সাইযোগনি হলো ম্যালেরিয়া পরজীবীর বহুগুণন প্রক্রিয়ার শুরুর ধাপ যা লিভারে ঘটে এবং লোহিত রক্তকণিকায় গুণনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নয়।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ম্যালেরিয়া পরজীবীর বহুগুণন প্রক্রিয়া সম্পর্কে বিশদ জ্ঞান প্রদান করে। ম্যালেরিয়া পরজীবী লোহিত রক্তকণিকায় ঢুকে বহুগুণিত হয় এবং এরিৎত্রোসাইটিক সাইযোগনি প্রক্রিয়ায় অন্তিম ধাপে নতুন পরজীবী সৃষ্টি করে। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষামূলক প্রশ্ন।
25 / 25
25. ভাইরাস এর গাঠনিক উপাদান কি কি?
EXPLANATION:
RESULT
সবার রেজাল্ট একসাথে দেখার জন্য ‘Show’ এর পাশে ‘5’ ক্লিক করার পর ‘All’ এ ক্লিক করেন। ‼ এক্সাম SUBMIT করার পর, রেজাল্টে আপনার মেরিট দেখতে পেজটিকে একবার Reload করুন।
DETAILS
আপনি যদি লগিন করে এক্সাম দেন, তাহলে আপনার দাগানো কোন MCQ সঠিক এবং ভুল ছিল, সব দেখতে পারবেন এখানে।
You must log in to see your results.
📚 Address Academy কর্তৃক সকল এক্সাম ব্যাচের বিস্তারিত
📌 কৃষি গুচ্ছ এক্সাম ব্যাচ (প্রিভিয়াস লিংক)
যারা সেকেন্ড টাইম কৃষি গুচ্ছ প্রিপারেশন নিচ্ছো, তারা চাইলে পূর্ববর্তী সকল এক্সাম দিতে পারবে।
Exam Links 👉
https://addresacademy.com/agri-free/
প্রশ্ন-উত্তর
❓ লিঙ্কে ক্লিক করলে: পূর্ণাঙ্গ রুটিন সহ এক্সাম লিংক গুলো পেয়ে যাবা ⬇
এরপর, ওয়েব সাইটে যাওয়ার পর, নির্দিষ্ট চ্যাপ্টার নামের উপর ক্লিক করলে এক্সাম লিংক পেয়ে যাবা।
রেজাল্ট : এক্সাম দেওয়ার সাথে সাথে দেখতে পারবা, এক্সাম সাবমিট করার পর, ওয়েব পেজটিকে একবার রিলোড করবা অথবা একই এক্সাম লিংকে আবার ক্লিক করবা। তাহলে তোমার রেজাল্ট মেরিট লিস্টে দেখতে পারবা।
❓ প্রশ্ন ১: প্রতিদিন কি আলাদা লিংক দেওয়া হবে?
উত্তর: প্রতিদিন আলাদা লিংক লাগবে না। এই পোস্টের একটি লিংকেই সব সময় কাজ করবে। এমনকি, রুটিন শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও, নতুন রুটিন একই লিংকে এড হবে। প্রতিদিন রাত ৯টার পরে নতুন এক্সাম লিংকের জন্য এখানে আসতে পারো।
❓ প্রশ্ন ২: পূর্বে হয়ে যাওয়া সকল এক্সাম কি দিতে পারব?
উত্তর: অবশ্যই। ওয়েবসাইটে প্রিভিয়াস বাটনে ক্লিক করে এক মাস, দুই মাস বা তিন মাস আগের সকল এক্সাম দিতে পারবে।
❓ প্রশ্ন ৩: কোন প্রশ্ন ভুল থাকলে কি করব?
উত্তর: ভুল প্রশ্নের নিচে থাকা কমেন্ট আইকনে ক্লিক করে সঠিক উত্তর জানিয়ে দিতে পারবে। এরপর ওয়েবসাইট থেকে তাড়াতাড়ি এডিট করে দেওয়া হবে।