স্পোর বহনকারী পাতাকে সোরাস বলে।
• শুষ্ক ও বাদামি বর্ণের শল্কপত্র (স্কেল) দিয়ে আবৃত অংশকে র‍্যামেন্টাম বলে।
• সোরাই উৎপন্নকারী পাতাকে স্পোরোফিল বলে।

ধুতুরা হল একটি ঔষধি উদ্ভিদ যা এট্রোপিন, হিওসিমিন এবং অ্যাট্রোপিন যৌগগুলির একটি উৎস। এই যৌগগুলি মাস্কারিনিক রিসেপ্টরগুলিকে উদ্দীপিত করে, যা চোখ, নাক, গলা এবং অন্ত্রের পেশীগুলির সংকোচন ঘটায়।

ধুতুরার বিভিন্ন ঔষধি ব্যবহার রয়েছে। এটি ব্যথা, মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব এবং ডায়রিয়া নিরাময়ের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি একটি মাইওরিল্যাক্সেন্ট হিসাবেও ব্যবহৃত হয়, যা পেশীগুলিকে শিথিল করে।

পুং Cycas উদ্ভিদের শীর্ষে অসংখ্য পুংরেণুপত্র/মাইক্রোসেপারোফিল সৃষ্টি হয় যা একত্রিত হয়ে একটি মোচাকৃতির পুংস্ট্রোবিলাস তৈরী হয়।
• পুংরেণুপত্রের সরু বর্ধিত মাথাকে অ্যাপোফাইসিস বলে।
• পুংরেণুপত্রের পৃষ্ঠদেশে বহু স্পোরাঞ্জিয়া তৈরী হয়। ২-৫টি স্পোরাঞ্জিয়া একত্রে অবস্থান করে, যাকে সোরাস বলে।
• স্পোরাঞ্জিয়ামের ভেতরে স্পোর মাতৃকোষ সৃষ্টি হয়।
• প্রতিটি স্পোর মাতৃকোষ মায়োসিস প্রক্রিয়ায় বিভাজিত হয়ে হ্যাপ্লয়েড পুংরেণু তৈরী করে। পুংরেণু হতে পরে সাইকাসের শুক্রাণু তৈরী হয়।

Cycas cercinallis প্রজাতির কচি পাতা পাকলীর পীড়া ও চর্মরোগের ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

Cycas বহুবর্ষজীবী স্থলজ ব্যক্তবীজী উদ্ভিদ।
• Cycas-এর শুক্রাণু বহুফ্ল্যাজেলাযুক্ত যা উদ্ভিদ জগতের মধ্যে সবচেয়ে বড়।

Cycas: পুং উদ্ভিদের মাথায় অসংখ্য পুংরেণুপত্র বা মাইক্রোস্পোরোফিল সৃষ্টি হয় যা একত্রিত হয়ে একটি মোচাকৃতির পুংস্ট্রোবিলাস তৈরী করে।
• পুংরেণুপত্রের পৃষ্ঠদেশে বহু স্পোরাঞ্জিয়া তৈরী হয়। ২-৫টি স্পোরাঞ্জিয়া একত্রে অবস্থান করে, যাকে সোরাস বলে।
• স্পোরঞ্জিয়ামের ভেতরে স্পোর মাতৃকোষ সৃষ্টি হয়।
• প্রতিটি স্পোর মাতৃকোষ মায়েসিস বিভাজনের মাধ্যমে হ্যাপ্লয়েড
পুংরেণু (মাইক্রোস্পোর) তৈরী হয়।
• পুংরেণু হতে পরে শুক্রাণু তৈরী হয়।

ফ্যাবাসী(Fabaceae/Leguminosae) জাতীয় উদ্ভিদ আমিষ সরবরাহ করে। এগুলো হল ডাল জাতীয় গোত্র। তাই এগুলোকে আমিষ সরবরাহকারী উদ্ভিদ তান্ত্রিক পরিবার বলে।

যেসব উদ্ভিদের ফুলে গর্ভাশয় থাকে না বলে ফল উৎপন্ন হয় না এবং বীজ নগ্ন অবস্থায় জন্মে তাদেরকে নগ্নবীজী বা ব্যক্তবীজী উদ্ভিদ বলে।
উদাহরণ: Cycas, Pinus, Podocarpus, Gnetum

স্বল্পস্থায়ী প্রধান মূল বিনষ্টের পর ভূমিতলের উপর Cycas এর অস্থানিক মূলের দ্ব্যাগ্র শাখা সৃষ্টি হয়। এ শাখাগুলো ব্যাকটেরিয়া, Nostoc, Anabaena দ্বারা আক্রান্ত হয়ে বিকৃত আকার ধারণ করে, যাকে কোরালয়েড মূল বা রুট টিউবারকল বলে। [Ref: হাসান]

Cycas-এর শুক্রাণু উদ্ভিদকূলে সর্ববৃহৎ, লাটিমের মতো, সচল ও বহু ফ্ল্যাজেলাবিশিষ্ট।

Ginkgo biloba একটি মাত্র প্রজাতি। Ginkogophyta-র অন্তর্ভুক্ত। বাকি সব বিলুপ্ত। মজাহার

Saccharum officinarum ট্রাকিওফাইটা গোত্রের একটি আবৃতবীজী উদ্ভিদ যা থেকে সাধারণত স্যুগারক্যান তৈরি করা হয়।

জিম্নোস্পার্মি বা নগ্নবীজি উদ্ভিদ:
i) গর্ভাশয় নেই
iii) বীজ ব্যক্ত থাকে।
উদাহরণ:
• Cycas pectinata
Podocarpus neriifolius
• Thuja
• Ginkgo biloba
• Ephedra
Ans: C.
ii) ফল হয় না
iv) ভস্কুলার টিস্যু আছে।
39. কফি উদ্ভিদের যে অংশ পানীয় হিসাবে ব্যবহৃত হয়?
• Pinus kesiya
• Gnetum montanum
• Aurucaria
• Sequoia sempervirens

স্পোরোফাইট অসমরেণুপ্রসূ অর্থাৎ মাইক্রোস্পোর ও মেগাস্পোর (পুং ও স্ত্রী স্পোর) তৈরি করে
স্পোরোফিলগুলো ঘনভাবে সন্নিবেশিত হয়ে স্ট্রোবিলাস বা কোন (cone) তৈরি করে • মেগাস্পোরোফিলে কোনো গর্ভাশয় তৈরি হয় না অর্থাৎ এদের গর্ভাশয়, গর্ভদণ্ড ও
গর্ভমুণ্ড নেই • পরাগায়নকালে পরাগরেণু সরাসরি ডিম্বক রন্ধ্রে পতিত হয়
• ডিম্বক মেগাস্পোরোফিলের কিনারে নগ্ন অবস্থায় থাকে
• গর্ভাশয় নেই তাই এদের কোনো ফল সৃষ্টি হয় না
• • নগ্নবীজী উদ্ভিদে দ্বিনিষেক ঘটে না (ব্যতিক্রম Ephedra), তাই শাঁস (endosperm) হ্যাপ্লয়েড এবং নিষেকের পূর্বে সৃষ্টি হয়
ফল সৃষ্টি হয় না বলে বীজ নগ্ন অবস্থায় থাকে
• জাইলেম টিস্যুতে সত্??িকার ভেসেল কোষ থাকে না (ব্যতিক্রম Gnetum) এবং ফ্লোয়েম টিস্যুতে সঙ্গীকোষ থাকে না
• সকলেই বায়ু পরাগী
• সাধারণত আর্কিগোনিয়া সৃষ্টি হয়
• Leaf scar নগ্নবীজী উদ্ভিদের একটি ভিন্নধর্মী বৈশিষ্ট্য

নগ্নবীজী উদ্ভিদের মধ্যে দ্বিনিষেক ঘটে থাকে Ephedra-তে।
• জাইলেম টিস্যুতে প্রকৃত ভেসেল উপস্থিত Gnetum-এ।
• ফ্লোয়েম টিস্যুতে সঙ্গীকোষ থাকে না Pinus ও Cycas এ।

Cycas সম্পর্কে যা জানতে হবে-
• নগ্নবীজি উদ্ভিদ।
ফল হয়না।
• বাদামী বর্ণের শল্কপত্র বিদ্যমান।
• স্ত্রী ও পুরুষ উদ্ভিদ ভিন্ন।
• বহুবর্ষজীবি স্পোরোফাইট।
• ছিনিষেক ঘটেনা।
• জীবন্ত জীবাশ্ম বলা হয়।
• এদের গর্ভাশয়, গর্ভদন্ড ও গর্ভমুন্ড নেই।
202
গর্ভাশয় না থাকায় ডিম্বক ব্যক্ত অবস্থায় থাকে ফলে বীজও ব্যক্ত থাকে।
জাইলেম টিস্যুতে ভেসেল ও ফ্লোয়েম টিস্যুতে সঙ্গীকোষ নেই। মূল প্রধানত ২ ধরণের।
যথা:
(i) প্রধানমূল (
ii) সামুদ্রিক কোরালের মতো কোরালয়েড মূল।
• স্ত্রীরেণুপত্র মেগাস্পোরোফিল ও পুংরেণুপত্র মাইক্রোস্পোরোফিল নামে পরিচিত।
স্ত্রীরেণু হতে আর্কিগোনিয়াম সৃষ্টি হয়।

গুপ্তবীজী (Angiosperm) উদ্ভিদে দ্বিনিষেক দেখা যায়।

বর্তমানে জিমনোস্পার্ম এর ৮৩টি গণ এবং ৬৫০-৭২১টি প্রজাতি আছে।

পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু বৃক্ষ হলো Sequoia sempervirens । এটি একটি কনিফার জাতীয় উদ্ভিদ। উচ্চতা ৩৮০ ফুট। বিশ্বের সবচেয়ে প্রাচীন বৃক্ষ হলো আমেরিকার নাভাডা ও ক্যালিফোর্নিয়ায় বিদ্যমান ব্রিসল কোন পাইন।

বাংলাদেশের বিপন্নপ্রায় বিভিন্ন উদ্ভিদ: উদ্ভিদের শ্রেণী নাম/বৈজ্ঞানিক নাম ফার্নবর্গীয় উদ্ভিদ Psilotum triquetrum Tectaria chattagramica নগ্নবীজী উদ্ভিদ Cycas pectinata Podocarpus nerifolia Gnetum funiculare কোরন্ড- Licuala peltata মঙ্গ্রিকা ঝাড়ি- Aldrovanda vesiculosa আবর্তবীজী উদ্ভিদ বাংলাদেশের এন্ডেমিক রোটেলা- Rotela cimpliciuscula গুড় বডলা- Knema bengalensis তালি পাম- Corypha taliera Roxb আগর- Aquillaria agallocha জঙলী গোলাপ- Rosa involucrat

বাংলাদেশে মাত্র পাঁচ প্রজাতির নগ্নবীজী উদ্ভিদ প্রাকৃতিকভাবে জন্মে থাকে। যেমন:
• Cycas Pectinata: চট্টগ্রামের বাড়িয়াডালা পাহাড়ি এলাকায় পাওয়া যায়।
• Podocarpus neriifolius: বাংলাদেশে এটি বাঁশপাতা নামে পরিচিত
এবং চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও সিলেট বনাঞ্চলে পাওয়া যায়।
• Gnetum: একটি কাষ্ঠল লতানো উদ্ভিদ যা সিলেট, চট্টগ্রাম, পার্বত্য
চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারো বিভিন্ন বনে পাওয়া যায়।
Ans: A.

বাংলাদেশে প্রায় ৪০০০ প্রজাতির আবৃতবীজী উদ্ভিদ থাকলেও মাত্র পাঁচ প্রজাতির নগ্নবীজী উদ্ভিদ প্রাকৃতিকভাবে জন্মে থাকে। প্রজাতিগুলো হলো Cycas pectinata যা চট্টগ্রামের বাড়িয়াডালা পাহাড়ি এলাকায় পাওয়া যায়: Podocarnus

Solve ফার্নের পাতার মুকুল অবস্থায় কুণ্ডলী পাকানো গঠনকে বলে সার্সিনেট ভার্নেশন।
• ফার্নের পাতাকে ফ্রন্ড বলে। মা
কামালাটি কর্মীτες ΣΕ
• ফার্নের পাতায় একটি অক্ষের দুপার্শ্বে জোড়ায় জোড়ায় পত্রফলক বা পিনা সাজানো থাকে।

নগ্নবীজী উদ্ভিদের পরিণত ফ্লোয়েম টিস্যুতে সঙ্গীকোষ থাকে না। • কাণ্ডের পরিবহন টিস্যু মুক্ত, সমপার্শ্বীয় ও বলয়াকারে বিন্যস্ত থাকে।

উদ্ভিদের শনাক্তকারী বৈশিষ্ট্য
১। Cycas উদ্ভিদ স্পোরোফাইট। দেহ মূল, কাণ্ড ও পাতায় বিভক্ত।
২। উদ্ভিদ খাড়া পাম জাতীয়। বীজ উৎপন্ন হয় কিন্তু ফল উৎপন্ন হয় না। অর্থাৎ বীজ নগ্ন।
৩। পাতা বৃহৎ, পক্ষল যৌগিক, কাণ্ডের মাথার দিকে সর্পিলাকারে সজ্জিত।
৪। কচি পাতার ভার্নেশন সারসিনেট (কুণ্ডলিত)।
৫। পাতায় ট্রান্সফিউশন টিস্যু বিদ্যমান।
৬। গৌণ অস্থানিক কোরালয়েড মূল বিদ্যমান।
৭। পুংরেণুপত্রগুলো একত্রিত হয়ে স্ট্রোবিলাস গঠন করে কিন্তু স্ত্রীরেণুপত্র সত্যিকার স্ট্রোবিলাস গঠন করে না।
৮। হেটারোস্পোরিক অর্থাৎ যৌন জননে মেগা ও মাইক্রোস্পোর সৃষ্টি হয়।
৯। বাতাসের দ্বারা পরাগায়ন ঘটে।
১০। Cycas-এর শুক্রাণু উদ্ভিদকূলে সর্ববৃহৎ, লাটিমের মতো, সচল ও বহু ফ্ল্যাজেলাবিশিষ্ট।

The Atlantic horseshoe crab, also known as the American horseshoe crab, is a species of marine and brackish chelicerate arthropod. Despite their name, horseshoe crabs are more closely related to spiders, ticks, and scorpions than to crabs.

সাইকাস নগ্নবীজী উদ্ভিদ। নগ্নবীজী উদ্ভিদে কোনো গর্ভাশয় তৈরি হয় না।

ব্যাখ্যাঃ Cycus বা জিমনোস্পার্ম উদ্ভিদে ফুল ও ফল হয়না কিন্তু বীজ হয়।

Cycas’ উদ্ভিদের সস্য হ্যাপ্লয়েড ধরনের।
Note: দেখে নাও ‘Cycas’ সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য: [হাসান+আজিবুর]
→ Cycas-কে পামফার্ন বলা হয়।
→ Cycas-এ কোরালয়েড মূল বা রুট টিউবারকল বিদ্যমান।
→ Cycas-কে জীবন্ত জীবাশ্ম বলা হয়।
→ এদের বীজ হয় কিন্তু ফল হয় না।
→ Cycas- বহুবর্ষজীবী নগ্নবীজী উদ্ভিদ
→ বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চলীয় পাহাড়ে (চট্টগ্রাম) প্রাকৃতিকভাবে Cycas pectinata জন্মে
→ Cycas-এর গোত্রের নাম Cycadaceas
→ Cycas-এর প্রতিটি মাইক্রোস্পোরোফিল ৩-৫ সে.মি. লম্বা
→ Cycas-এর স্ট্রোবিলাস একলিঙ্গিক
→ সাধারণত ৩-৪টি স্পোরাঞ্জিয়া একত্রে থেকে সোরাস গঠন করে।
→ Cycas-এর শুক্রাণু বহু ফ্ল্যাজেলাযুক্ত।।1
→ Cycas উদ্ভিদ স্পোরোফাইট এবং দেহ, মূল, কান্ড ও পাতায় বিভক্ত।
এদের পাতায় ট্রান্সফিউশন টিস্যু বিদ্যমান।
→ Cycas-এর শুক্রাণু- উদ্ভিদকূলে সর্ববৃহৎ এবং এদের বাতাসের দ্বারা পরাগায়ন ঘটে।
→ Cycas-এর প্রতিটি ফোরামে ২-৫টি স্পোরাঞ্জিয়া থাকে।
→ আর্কিগোনিয়াম সৃষ্টি Cycas-এর একটি আদি বৈশিষ্ট্য।
→ Cycas revoluta এর বীজ খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
→ Cycas pectinata উদ্ভিদের কচিপাতা সবজি হিসেবে ব্যবহৃত হয়।