Report a question
3 / 50
3. কোনটির নিউক্লিক এসিড ডিয় প্রকৃতির
EXPLANATION:
ধরণ উদাহরণ
DNA
○ অণুবীক্ষণ প্রয়োজন ভাইরাস (হেপাটাইটিস, পোলিও, র্যাবিস, HIV
ব্যাকটেরিওফেজ) সানারোপণ ও ব্যাকটেরিওফেজের DNA থাকে।
উদাহরণ: TIV, পোলিও, T2, অ্যান্টিবায়োটিক, হার্পিস, পোকাভাইরাস,
বি, ফুলজাইড মাইক্রোপ্লাজমা, এনিও।
○ Parvoviridae গোত্রের (ΦX174 ও M13 ব্যাকটেরিওফেজ) উদাহরণ:
DNA এককভাবে।
RNA
○ অধিকাংশ উদ্ভিদ ভাইরাসে RNA থাকে (ফুলজাইড মোজাইক
ভাইরাস)।
○ RNA ভাইরাস: TMV, HIV, ডেঙ্গু, পোলিও, মাপলস, রেবিস,
ইনফ্লুয়েঞ্জা, হলের ভাইরাস।
○ Reoviridae গোত্রের (রিওভাইরাস, ধানের বাবল মোজাইক
ভাইরাস) ভাইরাসের RNA নিউক্লিয়াস।
4 / 50
4. ভাইরাস হতে কোনটি প্রস্তুত করা হয়?
EXPLANATION:
Ans A Why ভাইরাসের উপকারিতা:
টিকা হিসেবে বসন্ত, পোলিও, জলাতঙ্ক, প্লেগ, হেপাটাইটিস বা ভিন্ন রোগের টিকা উৎপন্ন হয়।
ওষুধ হিসেবে কলেরা, টাইফয়েড, আমাশা, প্লেগ ইত্যাদি রোগের
ওষুধ তৈরিতে।
সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে ভাইরাসের আক্রমণে লাল টিউলিপ ফুলে সাদা দাগ
পড়ে। একে ব্লেকেন টিউলিপ বলে।
পতঙ্গনাশক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে NPV (Nuclear Polyhydrosis Virus)
কে পতঙ্গনাশক হিসেবে প্রয়োগ করা হয়।
স্বকল্পিত নিয়ন্ত্রণে অণুজীবজাতীয় Myxovirus ব্যবহার হয়।
জীন প্রকল্পনে বাইরে থেকে ভাইরাস ব্যবহার হয়।
ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া নিয়ন্ত্রণে ব্যাকটেরিওফাজ ভাইরাস ব্যবহার হয়।
5 / 50
5. ভাইরাসজনিত রোগ নয় কোনটি?
EXPLANATION:
ম্যালোরয়া একটি পরজীবী। ম্যালেরিয়া পরজীবীর নাম প্লাজমোডিয়াম।
অন্যান্য অপশন সম্পর্কিত তথ্য: সঠিক উত্তর ব্যতীত বাকি অপশনগুলোর পোস্টমর্টেম:
ভাইরাস ঘটিত রোগসমূহ
AIDS (রোগ নয়, লক্ষ্মণ সমষ্টি), ডেঙ্গু, জলাতঙ্ক, গুটি বসন্ত, হাম, পোলিওমাইলাইটিস, ইনফ্লুয়েঞ্জা, হার্পিস, ভাইরাল হেপাটাইটিস, চিকুনগুনিয়া, Swine flue, SARS, জলবসন্ত (Chicken Pox), ভাইরাল নিউমোনিয়া, কোষের লাইসিস (Lysis), সাধারণ সর্দি, জন্ডিস বা লিভার ক্যান্সার, পীত জ্বর, গো-বসন্ত, পা ও মুখের ক্ষত (ফুট অ্যান্ড মাউথ), ইঁদুরের টিউমার, ক্যাপোসি সার্কোমা, এনোজেনিটাল ক্যান্সার, বার্ড ফ্লু, পোলিও ইত্যাদি।
6 / 50
EXPLANATION:
S (A) Why বর্তমানে সময়ে খাবার সংরক্ষণের ভাইরাস ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। প্যাথোজেন বস্ততে ব্যাকটেরিওফাজ ভাইরাস অনুপ্রবেশ করার মাধ্যমে মানবস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া দমন করা হচ্ছে। এমন ব্যাকটেরিওফাজ ভাইরাস মূল্যে মানবদেহের বিরুদ্ধে প্রভাব রাখে না।
ভাইরাসের উপকারিতা:
টিকা হিসেবে বসন্ত, পোলিও, জলাতঙ্ক, প্লেগ, হেপাটাইটিস বা ভিন্ন রোগের টিকা উৎপন্ন হয়।
অস্ত্র হিসেবে কলেরা, টাইফয়েড, আমাশা, প্লেগ ইত্যাদি রোগের অস্ত্র তৈরিতে।
সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে ভাইরাসের আক্রমণে পাতা ডিটিপ্লে হলে পাতা কালো পড়ে। একে ব্লেকেন টিপ্লিং বলে।
পতঙ্গনাশক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে NPV (Nuclear Polyhydrosis Virus) কে পতঙ্গনাশক হিসেবে প্রয়োগ করা হয়।
স্বকল্পিত নিয়ন্ত্রণে অণুজীবজাতীয় Myxovirus ব্যবহার হয়।
জীন প্রকল্পনে বাইরে থেকে ভাইরাস ব্যবহার হয়।
ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া নিয়ন্ত্রণে ব্যাকটেরিওফাজ ভাইরাস ব্যবহার হয়।
12 / 50
12. নিচের কোনটি সংক্রামক ব্যাধি?
EXPLANATION:
স্পর্শ, যৌন স্পর্শ, খাদ্য ও পানীয়, বায়ু বাহিত, ভেক্টর বাহিত হয়ে যে সব রোগ ছড়িয়ে পড়ে তাকে সংক্রামক রোগ বলে। উদাহরণ: স্কেবিস, যক্ষ্মা, ইনফ্লুয়েঞ্জা, মাম্পস, ‘রুবেলা, বসন্ত, হাম, করোনা ভাইরাস ইত্যাদি।
20 / 50
20.
কোন অণুজীবটি সাধারণত অ্যান্টিবায়ােটিক প্রস্তুতিতে ব্যবহৃত হয় না?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “কোন অণুজীবটি সাধারণত অ্যান্টিবায়োটিক প্রস্তুতিতে ব্যবহৃত হয় না?”
এই প্রশ্নটি জীববিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে, যা অ্যান্টিবায়োটিকের উৎপাদন প্রক্রিয়া এবং এতে ব্যবহৃত অণুজীব সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান যাচাই করতে চায়। অ্যান্টিবায়োটিক হল এমন একটি পদার্থ যা ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি বা ধ্বংসের জন্য ব্যবহৃত হয় এবং এটি প্রধানত ব্যাকটেরিয়া বা ফাঙ্গাস দ্বারা উৎপাদিত হয়। প্রশ্নের লক্ষ্য হল শিক্ষার্থীদের এই জ্ঞান যাচাই করা যে কোন অণুজীবটি সাধারণত অ্যান্টিবায়োটিক উৎপাদনে ব্যবহৃত হয় না, কারণ এটি অ্যান্টিবায়োটিক উৎপাদনের ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক নয়।
অপশন বিশ্লেষণ:
Bacillus:
ভুল অপশন: Bacillus হল একটি রড-আকৃতির ব্যাকটেরিয়া যা থেকে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টিবায়োটিক তৈরি হয়, যেমন পলিমাইক্সিন, ব্যাসিট্রাসিন ইত্যাদি। Bacillus মূলত মাটিতে পাওয়া যায় এবং এটি বিভিন্ন ধরণের অ্যান্টিবায়োটিক উৎপাদনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং, এই অপশনটি সঠিক নয় কারণ Bacillus অ্যান্টিবায়োটিক উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়।
Streptomyces:
ভুল অপশন: Streptomyces হল মাটিতে বসবাসকারী ব্যাকটেরিয়ার একটি প্রজাতি, যা থেকে স্ট্রেপ্টোমাইসিন, টেট্রাসাইক্লিন, এরিথ্রোমাইসিনসহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টিবায়োটিক তৈরি হয়। এটি অ্যান্টিবায়োটিক উৎপাদনের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অণুজীব। তাই, এটি সঠিক উত্তর হতে পারে না কারণ এটি অ্যান্টিবায়োটিক প্রস্তুতিতে ব্যবহৃত হয়।
E.coli:
সঠিক অপশন: E.coli (Escherichia coli) হল মানুষের অন্ত্রে বসবাসকারী একটি ব্যাকটেরিয়া, যা সাধারণত জিনগত গবেষণা এবং প্রোটিন উৎপাদনের জন্য ব্যবহৃত হয়। তবে, এটি অ্যান্টিবায়োটিক উৎপাদনে ব্যবহৃত হয় না। E.coli প্রধানত ল্যাবরেটরিতে গবেষণার জন্য ব্যবহৃত হয় এবং অ্যান্টিবায়োটিক উৎপাদনের ক্ষেত্রে এর কোনও ভূমিকা নেই। সুতরাং, এটি সঠিক উত্তর।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের অ্যান্টিবায়োটিক উৎপাদনের প্রক্রিয়া এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট অণুজীব সম্পর্কে তাদের জ্ঞান পরীক্ষা করতে সহায়ক। Bacillus এবং Streptomyces হল দুটি সাধারণ অণুজীব যা থেকে অ্যান্টিবায়োটিক তৈরি হয়। অন্যদিকে, E.coli সাধারণত গবেষণার উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয় এবং অ্যান্টিবায়োটিক উৎপাদনে ব্যবহৃত হয় না। এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর হলো “E.coli,” এবং এই প্রশ্নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা অ্যান্টিবায়োটিক উৎপাদনের সাথে সংশ্লিষ্ট অণুজীব সম্পর্কে আরও পরিষ্কার ধারণা পাবে।
21 / 50
21.
নিচের কোনটি DNA ভাইরাস?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোনটি DNA ভাইরাস?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ভাইরাসের জিনগত উপাদান সম্পর্কে জ্ঞান যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। বিশেষ করে, শিক্ষার্থীদের বুঝতে হবে কোন ভাইরাসটি DNA দ্বারা গঠিত এবং কোনগুলো RNA দ্বারা গঠিত। ভাইরাসের জিনোমিক গঠন তাদের শ্রেণীবিন্যাস এবং কার্যক্রমের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
অপশন বিশ্লেষণ:
হেপাটাইটিস বি:
সঠিক উত্তর: হেপাটাইটিস বি একটি DNA ভাইরাস। এটি হেপাডনাভাইরাস (Hepadnaviridae) পরিবারের অন্তর্ভুক্ত এবং এর জিনোম দ্বি-স্ট্র্যান্ডেড DNA দ্বারা গঠিত।
চিকুনগুনিয়া:
ভুল অপশন: চিকুনগুনিয়া একটি RNA ভাইরাস, যা টোগাভাইরাস পরিবারের অন্তর্গত। এর জিনোম একক-স্ট্র্যান্ডেড RNA দ্বারা গঠিত।
টোবাকো মোজাইক:
ভুল অপশন: টোবাকো মোজাইক ভাইরাস (TMV) একটি RNA ভাইরাস, যা উদ্ভিদ সংক্রমিত করে। এর জিনোম একক-স্ট্র্যান্ডেড RNA দ্বারা গঠিত।
ডেঙ্গু:
ভুল অপশন: ডেঙ্গু ভাইরাসও একটি RNA ভাইরাস, যা ফ্ল্যাভিভিরিডি (Flaviviridae) পরিবারের অন্তর্গত এবং এর জিনোমও একক-স্ট্র্যান্ডেড RNA দ্বারা গঠিত।
নোট:
এই প্রশ্নটির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা DNA এবং RNA ভাইরাসের মধ্যে পার্থক্য সম্পর্কে আরও ভালো ধারণা পাবে। সঠিক উত্তর হেপাটাইটিস বি , যা একটি DNA ভাইরাস। এটি শিক্ষার্থীদের ভাইরাসের জিনোমিক বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দিতে সহায়ক হবে।
22 / 50
22.
পােষক কোষের কোথায় ভাইরাসের প্রােটিন সংযুক্ত হয়?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “পোষক কোষের কোথায় ভাইরাসের প্রোটিন সংযুক্ত হয়?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ভাইরাস সংক্রমণ প্রক্রিয়া এবং পোষক কোষের সাথে ভাইরাসের ইন্টারঅ্যাকশনের প্রাথমিক ধাপ সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। বিশেষ করে, এই প্রশ্নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা পোষক কোষের সেই নির্দিষ্ট অংশটি চিহ্নিত করতে পারবে, যেখানে ভাইরাসের প্রোটিন সংযুক্ত হয় এবং পরবর্তীতে কোষের ভিতরে প্রবেশের প্রক্রিয়া শুরু হয়।
অপশন বিশ্লেষণ:
রিসেপ্টর সাইট:
সঠিক উত্তর: ভাইরাসের প্রোটিন পোষক কোষের রিসেপ্টর সাইটের সাথে সংযুক্ত হয়, যা ভাইরাসকে কোষের ভিতরে প্রবেশ করতে সহায়তা করে। এটি ভাইরাস সংক্রমণের প্রথম ধাপ এবং কোষের সাথে ভাইরাসের সংযুক্তি এই সাইটে ঘটে।
নিউক্লিয়াস:
ভুল অপশন: নিউক্লিয়াস হলো কোষের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যেখানে ডিএনএ এবং জিনোমিক কার্যক্রম পরিচালিত হয়। তবে ভাইরাসের প্রোটিন প্রথমে নিউক্লিয়াসে সংযুক্ত হয় না।
সাইটোপ্লাজম:
ভুল অপশন: সাইটোপ্লাজম কোষের অভ্যন্তরীণ একটি অংশ, যেখানে কোষের অন্যান্য কার্যক্রম ঘটে। ভাইরাসের প্রোটিনের প্রথম সংযুক্তি এখানে হয় না।
নিউক্লিয়ার মেমব্রেন:
ভুল অপশন: নিউক্লিয়ার মেমব্রেন হলো নিউক্লিয়াসের চারপাশে অবস্থিত একটি স্তর, যা নিউক্লিয়াসকে ঘিরে রাখে। ভাইরাসের প্রোটিন প্রথমে এই স্তরের সাথে সংযুক্ত হয় না।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের জন্য ভাইরাস সংক্রমণের প্রাথমিক প্রক্রিয়া বোঝার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। ভাইরাস প্রথমে পোষক কোষের রিসেপ্টর সাইটের সাথে সংযুক্ত হয়, যা তাকে কোষের ভিতরে প্রবেশের সুযোগ দেয়। সঠিক উত্তর রিসেপ্টর সাইট , যা ভাইরাসের সংক্রমণের প্রথম ধাপ হিসেবে বিবেচিত হয়।
23 / 50
23.
কমা আকৃতির ব্যাকটেরিয়া-
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “কমা আকৃতির ব্যাকটেরিয়া?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ব্যাকটেরিয়ার বিভিন্ন আকার এবং তাদের শ্রেণীবিন্যাস সম্পর্কে জ্ঞান যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। ব্যাকটেরিয়ার বিভিন্ন আকার রয়েছে, যেমন গোলাকার (কক্কাস), দন্ডাকার (ব্যাসিলাস), স্পাইরাল (স্পিরিলাম), এবং কমা আকৃতির (ভিব্রিও)। এই প্রশ্নটি বিশেষভাবে শিক্ষার্থীদের কাছে এই জ্ঞান যাচাই করতে চায় যে, কোন ব্যাকটেরিয়া কমা আকৃতির হয়।
অপশন বিশ্লেষণ:
Pseudomonas:
ভুল অপশন: Pseudomonas হলো একটি দন্ডাকার ব্যাকটেরিয়া, যা ব্যাসিলাস হিসেবে পরিচিত। এটি কমা আকৃতির নয়।
Vibrio:
সঠিক উত্তর: Vibrio হলো কমা আকৃতির ব্যাকটেরিয়া। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাকটেরিয়া প্রকার, যা বিশেষত ভিব্রিও কোলেরার জন্য পরিচিত, যা কলেরা রোগের কারণ। কমা আকৃতির ব্যাকটেরিয়ার প্রধান উদাহরণ Vibrio।
Spirillium:
ভুল অপশন: Spirillium হলো স্পাইরাল বা পেঁচানো আকারের ব্যাকটেরিয়া। এটি কমা আকৃতির নয়।
Sarcina:
ভুল অপশন: Sarcina হলো একটি গোলাকার ব্যাকটেরিয়া, যা কোষের গুচ্ছ আকারে থাকে। এটি কমা আকৃতির নয়।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ব্যাকটেরিয়ার বিভিন্ন আকার এবং তাদের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে সঠিক ধারণা প্রদান করতে সহায়ক। সঠিক উত্তর Vibrio , যা কমা আকৃতির ব্যাকটেরিয়ার একটি উদাহরণ। Vibrio ব্যাকটেরিয়া বিভিন্ন রোগের কারণ হতে পারে এবং এই প্রশ্নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ব্যাকটেরিয়ার শ্রেণীবিন্যাস সম্পর্কে আরও ভালোভাবে জানতে পারবে।
24 / 50
24.
ভাইরাসের গঠন কোন জোড়াটি সঠিক?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “ভাইরাসের গঠন কোন জোড়াটি সঠিক?”
এই প্রশ্নটি ভাইরাসের গঠন নিয়ে আলোচনা করে। ভাইরাস হল এক ধরনের জৈব অণু যা প্রোটিন ও নিউক্লিয়িক এসিড (DNA বা RNA) দিয়ে তৈরি হয়। এই ধরনের প্রশ্ন সাধারণত জীববিজ্ঞানের বেসিক ধারণাগুলি সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের ধারণা পরীক্ষা করতে ব্যবহৃত হয়।
অপশন বিশ্লেষণ:
প্রোটিন ও নিউক্লিয়িক এসিড:
সঠিক অপশন: ভাইরাসের মূল গঠন প্রোটিন কোট এবং এর ভেতরে থাকা নিউক্লিয়িক এসিড দিয়ে তৈরি। প্রোটিন কোটটি ক্যাপসিড নামে পরিচিত যা ভাইরাসের জিনগত উপাদান (DNA বা RNA) সুরক্ষা দেয়। তাই, এটি সঠিক উত্তর।
শর্করা ও নিউক্লিয়িক এসিড:
ভুল অপশন: ভাইরাসের গঠনে শর্করা থাকে না। ভাইরাস সাধারণত প্রোটিন এবং নিউক্লিয়িক এসিড দ্বারা গঠিত হয়।
প্রোটিন ও অ্যামাইনো এসিড:
ভুল অপশন: প্রোটিন গঠিত হয় অ্যামাইনো এসিড দিয়ে, কিন্তু ভাইরাসের মূল গঠন তৈরি হয় প্রোটিন কোট এবং নিউক্লিয়িক এসিড দিয়ে। তাই, এটি সঠিক উত্তর নয়।
শর্করা ও অ্যামাইনো এসিড:
ভুল অপশন: শর্করা এবং অ্যামাইনো এসিড উভয়ই ভাইরাসের গঠনের অংশ নয়। ভাইরাসের মূল উপাদান হল প্রোটিন এবং নিউক্লিয়িক এসিড।
নোট:
এই প্রশ্নটির মাধ্যমে ভাইরাসের গঠন সম্পর্কিত মূল ধারণাগুলি যাচাই করা হচ্ছে। ভাইরাসের সঠিক গঠন বোঝা জীববিজ্ঞানে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি ভাইরাসের প্রজনন প্রক্রিয়া এবং জীবাণুবিদ্যার বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রয়োগের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক উত্তর হল “প্রোটিন ও নিউক্লিয়িক এসিড,” কারণ ভাইরাস মূলত এই দুটি উপাদান দ্বারা গঠিত।
25 / 50
25.
বিনাইন টারশিয়ান ম্যালেরিতা পরজীবী কোনটি?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “বিভাইনে টারশিয়ান ম্যালেরিয়া পরজীবী কোনটি?”
এই প্রশ্নটি ম্যালেরিয়া রোগের বিভিন্ন পরজীবী এবং তাদের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে শিক্ষার্থীর জ্ঞান যাচাই করার জন্য করা হয়েছে। ম্যালেরিয়া হল একটি সংক্রামক রোগ যা Plasmodium পরজীবী দ্বারা সৃষ্ট, এবং এটি প্রধানত মশার মাধ্যমে ছড়িয়ে থাকে। ম্যালেরিয়ার বিভিন্ন ধরনের পরজীবী রয়েছে, যেগুলি বিভিন্ন ধরনের ম্যালেরিয়া সংক্রমণের কারণ হতে পারে।
অপশন বিশ্লেষণ:
Plasmodium vivax:
সঠিক অপশন: Plasmodium vivax হল টারশিয়ান ম্যালেরিয়া পরজীবী যা ম্যালেরিয়া রোগ সৃষ্টি করে। এটি সাধারণত হালকা থেকে মাঝারি ধরনের ম্যালেরিয়া সংক্রমণের জন্য দায়ী। তাই, এই অপশনটি সঠিক।
Plasmodium malariae:
ভুল অপশন: Plasmodium malariae হল কোয়ার্টান ম্যালেরিয়ার কারণ, যা টারশিয়ান ম্যালেরিয়ার সাথে সম্পর্কিত নয়। তাই, এই অপশনটি ভুল।
Plasmodium ovale:
ভুল অপশন: Plasmodium ovale একটি বিরল প্রজাতি যা মূলত আফ্রিকায় পাওয়া যায় এবং এটি টারশিয়ান ম্যালেরিয়ার সাথে সম্পর্কিত নয়। তাই, এই অপশনটি ভুল।
Plasmodium falciparum:
ভুল অপশন: Plasmodium falciparum হল সবচেয়ে মারাত্মক ম্যালেরিয়া পরজীবী যা প্রাণঘাতী সংক্রমণের কারণ হতে পারে। এটি টারশিয়ান ম্যালেরিয়ার সাথে সম্পর্কিত নয়। তাই, এই অপশনটি ভুল।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ম্যালেরিয়া রোগের বিভিন্ন পরজীবী এবং তাদের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে সঠিক ধারণা প্রদান করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক উত্তর এবং বিশ্লেষণের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ম্যালেরিয়ার বিভিন্ন ধরনের পরজীবী এবং তাদের কার্যকলাপ সম্পর্কে আরও গভীর জ্ঞান অর্জন করতে পারে।
26 / 50
26.
কমা আকৃতির ব্যাকটেরিয়া-
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “কমা আকৃতির ব্যাকটেরিয়া-“
এই প্রশ্নটি জীববিজ্ঞানের ব্যাকটেরিয়া সংক্রান্ত বিষয়ের উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে। প্রশ্নটির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ব্যাকটেরিয়ার আকার এবং গঠন সম্পর্কে ধারণা যাচাই করা হচ্ছে। ব্যাকটেরিয়ার বিভিন্ন আকৃতি থাকতে পারে, এবং এই ক্ষেত্রে, কমা আকৃতির ব্যাকটেরিয়া সম্পর্কে প্রশ্ন করা হয়েছে।
অপশন বিশ্লেষণ:
Pseudomonas:
ভুল অপশন: Pseudomonas হলো রড-আকৃতির ব্যাকটেরিয়া (rod-shaped bacteria)। এটি কমা আকৃতির নয়। তাই এটি সঠিক উত্তর নয়।
Vibrio:
সঠিক অপশন: Vibrio হলো কমা আকৃতির ব্যাকটেরিয়া (comma-shaped bacteria)। Vibrio cholerae হল এক ধরনের Vibrio ব্যাকটেরিয়া, যা কলেরা রোগ সৃষ্টি করে। এটি সঠিক উত্তর।
Spirillium:
ভুল অপশন: Spirillium হলো সর্পিল আকৃতির ব্যাকটেরিয়া (spiral-shaped bacteria)। এটি কমা আকৃতির নয়, তাই এটি সঠিক উত্তর নয়।
Sarcina:
ভুল অপশন: Sarcina হলো কক্কি আকৃতির ব্যাকটেরিয়া (cocci-shaped bacteria)। এটি কমা আকৃতির নয়, তাই এটি সঠিক উত্তর নয়।
নোট:
এই প্রশ্নটির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ব্যাকটেরিয়ার আকৃতি এবং তাদের পার্থক্য নিয়ে জ্ঞান যাচাই করা হচ্ছে। কমা আকৃতির ব্যাকটেরিয়া Vibrio নামে পরিচিত এবং এটি রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া হিসেবে পরিচিত, বিশেষ করে Vibrio cholerae যা কলেরা রোগ সৃষ্টি করে। সঠিক উত্তর হলো “Vibrio,” কারণ এটি কমা আকৃতির ব্যাকটেরিয়া।
27 / 50
27.
ফ্লাজেলা ছাড়া ব্যাক্টেরিয়াকে কী বলা হয়?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “ফ্ল্যাজেলা ছাড়া ব্যাকটেরিয়াকে কী বলা হয়?”
এই প্রশ্নটি ব্যাকটেরিয়ার গঠন এবং ফ্ল্যাজেলার প্রকারভেদ সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান যাচাই করার জন্য করা হয়েছে। ফ্ল্যাজেলা হলো একটি লম্বা, চাবুকের মতো অঙ্গ যা ব্যাকটেরিয়াকে চলাচলে সহায়তা করে। কিছু ব্যাকটেরিয়ায় ফ্ল্যাজেলা থাকে না, এবং তাদেরকে একটি বিশেষ নামে অভিহিত করা হয়।
অপশন বিশ্লেষণ:
Atrichous:
সঠিক অপশন: “Atrichous” হলো সেই ব্যাকটেরিয়াকে বোঝায় যার কোনো ফ্ল্যাজেলা নেই। এটি ব্যাকটেরিয়ার চলাচল করার ক্ষমতা নেই, তাই এটি ফ্ল্যাজেলা দ্বারা সৃষ্ট গতিশীলতার অভাব রয়েছে।
Monotrichous:
ভুল অপশন: Monotrichous সেই ব্যাকটেরিয়াকে বোঝায় যার একমাত্র একটি ফ্ল্যাজেলা থাকে। এটি সাধারণত এক প্রান্তে অবস্থান করে এবং ব্যাকটেরিয়াকে চলাচল করতে সহায়তা করে।
Petririchous:
ভুল অপশন: Petririchous হলো সেই ব্যাকটেরিয়া, যার শরীরের চারদিকে অনেকগুলো ফ্ল্যাজেলা থাকে। এটি ব্যাকটেরিয়াকে গতিশীলতা প্রদান করে।
Lophotrichous:
ভুল অপশন: Lophotrichous হলো সেই ব্যাকটেরিয়া, যার একটি প্রান্তে একগুচ্ছ ফ্ল্যাজেলা থাকে। এটি ব্যাকটেরিয়াকে একদিকে বা একটি নির্দিষ্ট দিকে চলাচল করতে সাহায্য করে।
নোট:
এই প্রশ্নটির মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়ার চলাচল এবং ফ্ল্যাজেলার বিভিন্ন প্রকার সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান যাচাই করা হয়। “Atrichous” হলো সেই ব্যাকটেরিয়া যার কোনো ফ্ল্যাজেলা নেই এবং সঠিক উত্তর হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
28 / 50
28.
নিচের কোনটি দ্বি-সুত্রক RNA ভাইরাস?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোনটি দ্বি-সু্ত্রক RNA ভাইরাস?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ভাইরাসের জিনোমিক গঠন সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে। ভাইরাসের জিনোম সাধারণত DNA বা RNA দ্বারা গঠিত হয়, এবং RNA ভাইরাসের মধ্যে কিছু একক-সু্ত্রক (single-stranded) এবং কিছু দ্বি-সু্ত্রক (double-stranded) RNA নিয়ে গঠিত হয়। এই প্রশ্নটি বিশেষভাবে দ্বি-সু্ত্রক RNA ভাইরাস সনাক্ত করতে সাহায্য করবে।
অপশন বিশ্লেষণ:
HIV:
ভুল অপশন: HIV (Human Immunodeficiency Virus) একটি একক-সু্ত্রক RNA ভাইরাস, যা রেট্রোভাইরাস হিসেবে পরিচিত। এটি দ্বি-সু্ত্রক RNA ভাইরাস নয়।
TIV:
ভুল অপশন: TIV (Trivalent Influenza Vaccine) একটি ভ্যাকসিন, যা ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের বিরুদ্ধে কাজ করে। এটি কোনো RNA ভাইরাস নয়।
Reoviridae:
সঠিক উত্তর: Reoviridae হলো দ্বি-সু্ত্রক RNA ভাইরাসের একটি পরিবার। এই ভাইরাস পরিবারে বিভিন্ন ভাইরাস অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, যেগুলো দ্বি-সু্ত্রক RNA দ্বারা গঠিত।
Parvoviridae:
ভুল অপশন: Parvoviridae হলো একক-সু্ত্রক DNA ভাইরাসের একটি পরিবার। এটি RNA ভাইরাস নয়, এবং অবশ্যই দ্বি-সু্ত্রক RNA ভাইরাস নয়।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ভাইরাসের জিনোমিক বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আরও ভালোভাবে ধারণা প্রদান করবে। সঠিক উত্তর Reoviridae , যা দ্বি-সু্ত্রক RNA ভাইরাসের একটি উদাহরণ। এটি শিক্ষার্থীদের ভাইরাসের বিভিন্ন ধরনের জিনোমিক গঠন সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা প্রদান করবে।
29 / 50
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “এইডস কী কারণে হয়?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের এইডস (AIDS) রোগের কারণ সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে। এইডস হলো একটি ক্রনিক সংক্রমণ, যা ইমিউন সিস্টেমকে দুর্বল করে এবং মানুষের শরীরকে বিভিন্ন সংক্রমণের প্রতি সংবেদনশীল করে তোলে।
অপশন বিশ্লেষণ:
ভাইরাস:
সঠিক উত্তর: এইডস রোগের কারণ হলো HIV (Human Immunodeficiency Virus) নামক একটি ভাইরাস। এই ভাইরাসটি শরীরের ইমিউন সিস্টেমের প্রধান কোষগুলিকে আক্রমণ করে এবং ধীরে ধীরে ইমিউন সিস্টেমকে দুর্বল করে ফেলে, যার ফলে শরীর বিভিন্ন সংক্রমণের প্রতি অসহায় হয়ে পড়ে।
বংশগত:
ভুল অপশন: এইডস কোনো বংশগত রোগ নয়। এটি একটি সংক্রামক রোগ, যা সংক্রামিত রক্ত, যৌন সঙ্গম, বা অন্যান্য মাধ্যমের মাধ্যমে ছড়ায়।
ব্যাকটেরিয়া:
ভুল অপশন: ব্যাকটেরিয়া বিভিন্ন সংক্রমণের কারণ হতে পারে, তবে এইডস রোগের কারণ নয়। এইডস একটি ভাইরাসজনিত রোগ।
প্যারাসাইট:
ভুল অপশন: প্যারাসাইট হলো এক ধরনের অণুজীব, যা হোস্টের শরীরে বাস করে এবং সেখান থেকে পুষ্টি গ্রহণ করে। তবে প্যারাসাইট দ্বারা এইডস হয় না।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি তাদের HIV ভাইরাস এবং এইডস রোগের মধ্যে সম্পর্ক সম্পর্কে সঠিক ধারণা প্রদান করে। সঠিক উত্তর ভাইরাস , কারণ HIV ভাইরাসের সংক্রমণের ফলে এইডস রোগ হয়। এটি শিক্ষার্থীদের এইডস সম্পর্কে আরও সচেতন করতে সাহায্য করবে এবং এর প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থাগুলি সম্পর্কে ধারণা দেবে।
30 / 50
30.
কোনটি RNA ভাইরাস নয়?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “কোনটি RNA ভাইরাস নয়?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ভাইরাসের জিনোমিক গঠন সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। বিশেষত, এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের RNA ভাইরাস এবং DNA ভাইরাসের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে সাহায্য করবে।
অপশন বিশ্লেষণ:
HIV:
ভুল অপশন: HIV (Human Immunodeficiency Virus) হলো একটি RNA ভাইরাস। এটি রেট্রোভাইরাস পরিবারের সদস্য এবং এর জিনোম একক-সু্ত্রক RNA দ্বারা গঠিত।
TMV (Tobacco Mosaic Virus):
ভুল অপশন: TMV (Tobacco Mosaic Virus) হলো একটি RNA ভাইরাস, যা উদ্ভিদ সংক্রমিত করে। এর জিনোম একক-সু্ত্রক RNA দ্বারা গঠিত।
রেবিস:
ভুল অপশন: রেবিস ভাইরাস হলো একটি RNA ভাইরাস। এটি লিসাভাইরাস পরিবারের অন্তর্ভুক্ত এবং এর জিনোমও একক-সু্ত্রক RNA দ্বারা গঠিত।
TIV (Trivalent Influenza Vaccine):
সঠিক উত্তর: TIV হলো একটি ভ্যাকসিন, যা তিনটি ভিন্ন ধরনের ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের বিরুদ্ধে কার্যকর। এটি কোনো RNA ভাইরাস নয়; এটি ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গঠনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের RNA এবং DNA ভাইরাসের মধ্যে পার্থক্য বোঝার ক্ষেত্রে সহায়ক। সঠিক উত্তর TIV , যা একটি ভ্যাকসিন এবং RNA ভাইরাস নয়। অন্য তিনটি অপশন হলো RNA ভাইরাস, যা তাদের জিনোমিক গঠনের উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হয়েছে
আকৃতি অনুযায়ী ভাইরাস সাধারণত ৬ প্রকার। যথাঃ i. DNA ভাইরাস- T₂ ভাইরাস, ভ্যাকসিনিয়া, ভ্যারিওলা, TIV এডিনোহার্পিস সিমপ্লেক্স ইত্যাদি ii. RNA ভাইরাস- TMV, HIV, ডেঙ্গু, পোলিও, মাম্পস, পটেটো ভাইরাস, শ্যগারকেন মোজাইক, রেবিস, আলফা- আলফা মোজাইক, পীতজ্বর, মিজলস, ইনফ্লুয়েঞ্জা- B, এনসেফালারটিস। →বহিঃস্থ আবরণ অনুযায়ী ভাইরাস ২ প্রকার। যথাঃ i. বহিঃস্থ আবরণহীন ভাইরাস- TMV, T₂ ভাইরাস ii. বহিঃস্থ আবরণী ভাইরাস- ইনফ্লুয়েঞ্জা, হার্পিস, HIV ভাইরাস → পোষকদেহ অনুযায়ী ভাইরাস ৪ প্রকার। যথাঃ i. উদ্ভিদ ভাইরাস- TMV, সিম (Bean) ভাইরাস ii. প্রাণী ভাইরাস- HIV, ভ্যাক্সিনিয়া ভাইরাস iii. ব্যাকটেরিওফায- T2, T4,T6 ব্যাকটেরিওফায iv. সায়ানোফায- LP.P1, LPP2 অধিকাংশ ভাইরাস RNA হচ্ছে এক সূত্রক (ব্যতিক্রম- ধানের বামন রোগ ও রিও ভাইরাসের RNA) → অধিকাংশ ভাইরাসের DNA দ্বিসূত্রক (ব্যতিক্রম $X174 ও M13 কলিফায ভাইরাসের DNA). → ইমার্জিং ভাইরাসের উদাহরণ- HIV, SARS, Nile Virus, Ebola.
31 / 50
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “কোনটি হ্যাপ্লয়েড?”
এই প্রশ্নটি মাইটোসিস এবং মিয়োসিস প্রক্রিয়ায় উৎপন্ন কোষের ক্রোমোসোমের সংখ্যা বোঝার উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে। হ্যাপ্লয়েড কোষের ক্রোমোসোম সংখ্যা একগুণ থাকে, যা সাধারণত গ্যামেট বা যৌন কোষে পাওয়া যায়।
অপশন বিশ্লেষণ:
জাইগোট:
ভুল অপশন: জাইগোট একটি ডিপ্লয়েড কোষ, যা দুটি হ্যাপ্লয়েড গ্যামেটের মিশ্রণে গঠিত হয়। এটি হ্যাপ্লয়েড নয়, বরং ডিপ্লয়েড। তাই এই অপশনটি সঠিক নয়।
উকিনেট:
ভুল অপশন: উকিনেট হল একটি প্রোটোজোয়া যা ম্যালেরিয়ার রোগজীবাণুর একটি ধাপ। এটি হ্যাপ্লয়েড নয়, বরং ম্যালেরিয়ার জীবাণুর জটিল জীবচক্রের একটি অংশ। তাই এই অপশনটিও সঠিক নয়।
শুক্রাণু:
সঠিক অপশন: শুক্রাণু একটি হ্যাপ্লয়েড কোষ যা পুরুষ গ্যামেট হিসেবে কাজ করে। এটি ২৩টি ক্রোমোসোম ধারণ করে, যা মায়োসিস প্রক্রিয়ার মাধ্যমে উৎপন্ন হয়। তাই এই অপশনটি সঠিক।
উসিস্ট:
ভুল অপশন: উসিস্ট একটি প্রোটোজোয়ার অবস্থা, যা সিস্ট নামে পরিচিত। এটি হ্যাপ্লয়েড নয়। তাই এই অপশনটিও সঠিক নয়।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি মাইটোসিস এবং মিয়োসিস প্রক্রিয়া সম্পর্কে ধারণা প্রদান করে। শুক্রাণু এবং ডিম্বাণু হল হ্যাপ্লয়েড কোষ, যা জনন কোষ হিসেবে পরিচিত এবং গ্যামেটোসিস প্রক্রিয়ায় উৎপন্ন হয়। শিক্ষার্থীরা এই ধরনের প্রশ্নের মাধ্যমে হ্যাপ্লয়েড এবং ডিপ্লয়েড কোষের মধ্যে পার্থক্য আরও ভালোভাবে বুঝতে পারবে।
32 / 50
32.
ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীর গঠিত-
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীরের গঠন-“
এই প্রশ্নটি ব্যাকটেরিয়া কোষের গঠন এবং তার প্রাচীরের গঠনের উপাদান সম্পর্কে জ্ঞান যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীর তাদের বিশেষ বৈশিষ্ট্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, যা তাদের আকার বজায় রাখতে, রক্ষা করতে এবং তাদের পরিবেশের সাথে মিথস্ক্রিয়া করতে সাহায্য করে।
অপশন বিশ্লেষণ:
কাইটিন:
ভুল অপশন: কাইটিন হল এক ধরনের পলিস্যাকারাইড, যা প্রধানত ফাঙ্গাসের কোষ প্রাচীরে পাওয়া যায়। ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীরের গঠনে এটি নেই।
কাইটিন এবং প্রোটিন:
ভুল অপশন: যদিও কাইটিন এবং প্রোটিন ফাঙ্গাসের কোষ প্রাচীরের গঠনে থাকে, ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীরের গঠন কাইটিন দ্বারা গঠিত নয়। তাই এটি সঠিক উত্তর নয়।
প্রোটিন এবং ফসফোপ্রোটিন:
ভুল অপশন: প্রোটিন এবং ফসফোপ্রোটিন ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীরের গঠনের প্রধান উপাদান নয়। এটি সঠিক উত্তর হতে পারে না।
লিপিড এবং প্রোটিন:
সঠিক অপশন: ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীর মূলত পেপটাইডোগ্লাইকান (যা কার্বোহাইড্রেট এবং প্রোটিনের মিশ্রণ) দ্বারা গঠিত। কিছু ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীরে লিপিডের উপস্থিতিও দেখা যায়, যা গ্রাম-নেগেটিভ ব্যাকটেরিয়ার ক্ষেত্রে সত্য। তাই, লিপিড এবং প্রোটিন মিলে সঠিক উত্তর।
নোট:
ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীরের গঠন সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান নিশ্চিত করার জন্য এই প্রশ্নটি গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক উত্তর হলো “লিপিড এবং প্রোটিন,” কারণ এই দুটি উপাদান মিলে ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীর গঠিত হয়, যা তাদের বিশেষ বৈশিষ্ট্য প্রদান করে।
33 / 50
33.
অ্যালকোহল শিল্পে ব্যবহৃত ঈস্টকে নিচের কোন ভাইরাসটি ধ্বংস করে?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “অ্যালকোহল শিল্পে ব্যবহৃত স্টুটকে নিচের কোন ভাইরাসটি ধ্বংস করে?”
এই প্রশ্নটি অ্যালকোহল শিল্প এবং এর সাথে সম্পর্কিত ভাইরাস ধ্বংসের প্রক্রিয়া সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। এটি ভাইরাস ধ্বংসের ক্ষেত্রে অ্যালকোহলের ভূমিকা এবং সঠিক স্টুট নির্বাচন সম্পর্কে ধারণা দিতে সাহায্য করবে।
অপশন বিশ্লেষণ:
সায়ানোফাগ:
ভুল অপশন: সায়ানোফাগ একটি ফেজ ভাইরাস যা সায়ানোব্যাকটেরিয়া আক্রমণ করে। এটি অ্যালকোহল দ্বারা ধ্বংস হয় না এবং অ্যালকোহল শিল্পের স্টুটের সাথে সম্পর্কিত নয়। তাই এই অপশনটি সঠিক নয়।
জাইমোফাগ:
সঠিক অপশন: জাইমোফাগ হলো একটি ফেজ ভাইরাস যা ইস্ট বা খামির কোষকে আক্রমণ করে। অ্যালকোহল শিল্পে জাইমোফাগকে ধ্বংস করা প্রয়োজন হয়, এবং স্টুট প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এটি ধ্বংস করা সম্ভব। তাই এই অপশনটি সঠিক।
ইবোলা:
ভুল অপশন: ইবোলা একটি মানব ভাইরাস যা ফিলোভাইরাস গোত্রের অন্তর্ভুক্ত। এটি অ্যালকোহল শিল্পের সাথে সম্পর্কিত নয় এবং স্টুট প্রক্রিয়ায় ধ্বংস করার বিষয়েও এটি প্রযোজ্য নয়। তাই এই অপশনটিও সঠিক নয়।
পলিোহাইড্রোসিস:
ভুল অপশন: পলিোহাইড্রোসিস একটি প্রোটিনসৃষ্ট রোগ যা কিছু পোকামাকড়ের মধ্যে দেখা যায়। এটি ভাইরাস নয় এবং অ্যালকোহল শিল্পে ব্যবহৃত স্টুটের সাথে এর কোনো সম্পর্ক নেই। তাই এই অপশনটিও সঠিক নয়।
নোট:
এই প্রশ্নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা অ্যালকোহল শিল্পে ভাইরাস ধ্বংসের ক্ষেত্রে স্টুটের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সচেতন হতে পারে। জাইমোফাগ ভাইরাস ধ্বংসের প্রক্রিয়াটি অ্যালকোহল শিল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং এটি জেনে রাখা প্রয়োজন।
34 / 50
34.
ডেঙ্গু রোগের জন্য যে ভাইরাসটি দায়ী সেটি হলো-
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “ডেঙ্গু রোগের জন্য যে ভাইরাসটি দায়ী সেটি হলো-“
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ডেঙ্গু রোগ এবং এর কারণ সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। ডেঙ্গু একটি ভাইরাসজনিত রোগ, যা বিশেষত এডিস মশার কামড়ের মাধ্যমে ছড়ায় এবং মানুষের মধ্যে সংক্রমিত হয়।
অপশন বিশ্লেষণ:
ফ্ল্যাভি:
সঠিক উত্তর: ডেঙ্গু রোগের জন্য ফ্ল্যাভি (Flavivirus) ভাইরাস দায়ী। ফ্ল্যাভি ভাইরাস পরিবারের অন্তর্গত ডেঙ্গু ভাইরাস হলো চারটি ভিন্ন ধরনের ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট একটি রোগ। এই ভাইরাসের সংক্রমণে ডেঙ্গু জ্বর হয়।
এইচ আই ভি:
ভুল অপশন: এইচ আই ভি (HIV) হলো মানবদেহের ইমিউন সিস্টেমকে দুর্বল করে দেয়ার জন্য পরিচিত ভাইরাস, যা এইডস রোগের কারণ। এটি ডেঙ্গু রোগের সাথে সম্পর্কিত নয়।
নিপাহ:
ভুল অপশন: নিপাহ ভাইরাস হলো এনসেফালাইটিস এবং শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা সৃষ্টিকারী একটি ভাইরাস, যা নিপাহ ভাইরাস ইনফেকশন (NiV) নামক রোগের কারণ হয়। এটি ডেঙ্গু রোগের কারণ নয়।
ইবোলা:
ভুল অপশন: ইবোলা ভাইরাস মারাত্মক হেমোর্যাজিক জ্বর সৃষ্টিকারী একটি ভাইরাস, যা ইবোলা ভাইরাস রোগের (EVD) জন্য দায়ী। এটি ডেঙ্গু রোগের সাথে সম্পর্কিত নয়।
নোট:
এই প্রশ্নটির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ডেঙ্গু ভাইরাস এবং এর কারণ সম্পর্কে সঠিক ধারণা পাবে। সঠিক উত্তর ফ্ল্যাভি ভাইরাস, যা ডেঙ্গু রোগের জন্য দায়ী। এটি শিক্ষার্থীদের ডেঙ্গু রোগের প্রকৃতি এবং এর প্রতিরোধ সম্পর্কে জানাতে সহায়ক হবে।
35 / 50
35.
মানবদেহে আক্রমণকারী ম্যালেরিয়া জীবাণুর প্রথম দশা কোনটি?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “মানবদেহে আক্রমণকারী ম্যালেরিয়া জীবাণুর প্রথম দশা কোনটি?”
এই প্রশ্নটি ম্যালেরিয়া রোগের সংক্রমণ প্রক্রিয়া সম্পর্কে জ্ঞান যাচাই করার উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে। ম্যালেরিয়া হলো একটি প্রোটোজোয়ান রোগ, যা প্লাজমোডিয়াম জীবাণু দ্বারা সংক্রমিত হয়। এই জীবাণু মশার মাধ্যমে মানুষের শরীরে প্রবেশ করে এবং বিভিন্ন দশায় বিকাশ লাভ করে।
অপশন বিশ্লেষণ:
মেরোজোয়েট (Merozoite):
ভুল অপশন: মেরোজোয়েট হলো ম্যালেরিয়া জীবাণুর একটি উন্নত দশা যা লিভারে স্পোরোজোয়েট থেকে বিভাজিত হয়ে রক্তে প্রবেশ করে এবং লোহিত রক্ত কণিকাকে সংক্রমিত করে। এটি ম্যালেরিয়ার প্রথম দশা নয়।
ট্রেফোজোয়েট (Trophozoite):
ভুল অপশন: ট্রেফোজোয়েট হলো ম্যালেরিয়া জীবাণুর আরেকটি দশা, যা মেরোজোয়েট থেকে উৎপন্ন হয় এবং লোহিত রক্ত কণিকাতে বৃদ্ধি পায়। এটি ম্যালেরিয়ার সংক্রমণের প্রথম দশা নয়।
ক্রিপ্টোজোয়েট (Cryptozoite):
ভুল অপশন: ক্রিপ্টোজোয়েট একটি সম্ভাব্য বিকল্প কিন্তু ম্যালেরিয়া জীবাণুর প্রথম দশা নয়। এটি প্লাজমোডিয়ামের লাইফ সাইকেলের একটি অগ্রগামী দশা নয়।
স্পোরোজোয়েট (Sporozoite):
সঠিক অপশন: স্পোরোজোয়েট হলো ম্যালেরিয়া জীবাণুর প্রথম দশা যা মশার কামড়ের মাধ্যমে মানুষের শরীরে প্রবেশ করে। এটি প্রথমে লিভারে গিয়ে সংক্রমণ ঘটায় এবং পরবর্তীতে মেরোজোয়েটে পরিণত হয়।
নোট:
ম্যালেরিয়া জীবাণুর সংক্রমণ প্রক্রিয়াটি বেশ জটিল এবং বিভিন্ন দশায় বিভক্ত। প্রথম দশায় স্পোরোজোয়েট আকারে জীবাণুটি মানুষের শরীরে প্রবেশ করে এবং এটি ম্যালেরিয়ার সংক্রমণ প্রক্রিয়ার শুরু। এই সংক্রামক স্পোরোজোয়েটগুলি লিভারে গিয়ে পরিপক্ক হয় এবং মেরোজোয়েট আকারে রক্তে মুক্তি পায়। তাই, সঠিক উত্তর হলো “স্পোরোজোয়েট।”
36 / 50
36.
মানুষের লোহিত কণিকায় ম্যালেরিয়া পরজীবীর বহুবিভাজন প্রক্রিয়ায় অযৌন জননকে কী বলে?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “মানুষের লোহিত কণিকায় ম্যালেরিয়া পরজীবীর বহুগুণন প্রক্রিয়ায় অন্তিম জননকে কী বলে?”
এই প্রশ্নটি ম্যালেরিয়া পরজীবীর বহুগুণন প্রক্রিয়া এবং এর অন্তিম ধাপ সম্পর্কে জ্ঞান যাচাই করার উদ্দেশ্যে করা হয়েছে। ম্যালেরিয়া রোগটি সাধারণত প্লাজমোডিয়াম পরজীবী দ্বারা সংক্রমিত হয় এবং এর বহুগুণন প্রক্রিয়া লোহিত রক্তকণিকায় ঘটে।
অপশন বিশ্লেষণ:
এরিৎত্রোসাইটিক সাইযোগনি:
সঠিক অপশন: এরিৎত্রোসাইটিক সাইযোগনি হলো ম্যালেরিয়া পরজীবীর বহুগুণন প্রক্রিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ, যেখানে পরজীবী মানুষের লোহিত রক্তকণিকায় ঢুকে সেখানে বহুগুণিত হয় এবং অবশেষে কোষটি ফেটে গিয়ে নতুন পরজীবী সৃষ্টি করে। এটি সঠিক উত্তর।
এক্সো-এরিৎত্রোসাইটিক সাইযোগনি:
ভুল অপশন: এক্সো-এরিৎত্রোসাইটিক সাইযোগনি হলো ম্যালেরিয়া পরজীবীর বহুগুণন প্রক্রিয়ার একটি প্রাথমিক ধাপ যা লিভারে ঘটে, লোহিত কণিকায় নয়। তাই এটি সঠিক উত্তর নয়।
হেপাটিক সাইযোগনি:
ভুল অপশন: হেপাটিক সাইযোগনি হলো ম্যালেরিয়া পরজীবীর লিভারে গুণন প্রক্রিয়া, যা বহুগুণনের শুরুর ধাপ এবং লোহিত কণিকায় ঘটে না।
প্রি-এরিৎত্রোসাইটিক সাইযোগনি:
ভুল অপশন: প্রি-এরিৎত্রোসাইটিক সাইযোগনি হলো ম্যালেরিয়া পরজীবীর বহুগুণন প্রক্রিয়ার শুরুর ধাপ যা লিভারে ঘটে এবং লোহিত রক্তকণিকায় গুণনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নয়।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ম্যালেরিয়া পরজীবীর বহুগুণন প্রক্রিয়া সম্পর্কে বিশদ জ্ঞান প্রদান করে। ম্যালেরিয়া পরজীবী লোহিত রক্তকণিকায় ঢুকে বহুগুণিত হয় এবং এরিৎত্রোসাইটিক সাইযোগনি প্রক্রিয়ায় অন্তিম ধাপে নতুন পরজীবী সৃষ্টি করে। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষামূলক প্রশ্ন।
37 / 50
37.
কোনটি পানি বাহিত রোগ ?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “কোনটি পানি বাহিত রোগ?”
এই প্রশ্নটি মানুষের স্বাস্থ্যের সাথে সম্পর্কিত, বিশেষত কোন রোগগুলি পানির মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে তা নির্ধারণ করার জন্য। পানি বাহিত রোগগুলির মধ্যে অনেকগুলি রোগ রয়েছে, যা দূষিত পানি পান বা ব্যবহারের মাধ্যমে সংক্রমিত হতে পারে। প্রশ্নটির উদ্দেশ্য শিক্ষার্থীদের পানির মাধ্যমে ছড়ানো রোগ সম্পর্কে সচেতন করা।
অপশন বিশ্লেষণ:
ম্যালেরিয়া:
ভুল অপশন: ম্যালেরিয়া হলো একটি মশাবাহিত রোগ, যা প্লাজমোডিয়াম নামক এককোষী জীবাণু দ্বারা হয় এবং এটি সাধারণত মশার কামড়ের মাধ্যমে ছড়ায়। এটি কোনো পানি বাহিত রোগ নয়।
লেপ্রসি:
ভুল অপশন: লেপ্রসি বা কুষ্ঠরোগ একটি ব্যাকটেরিয়াল রোগ, যা হ্যানসেনের রোগ নামেও পরিচিত। এটি দীর্ঘমেয়াদে সংক্রমিত হয়, কিন্তু এটি কোনো পানি বাহিত রোগ নয়। এই রোগটি সাধারণত দীর্ঘ সময়ের জন্য সংক্রমিত ব্যক্তির সাথে ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে আসার মাধ্যমে ছড়ায়।
টাইফয়েড:
সঠিক অপশন: টাইফয়েড একটি পানি বাহিত রোগ, যা সালমোনেলা টাইফি নামক ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে হয়। দূষিত পানি ও খাদ্যের মাধ্যমে এই রোগ ছড়ায় এবং এতে ডায়রিয়া, জ্বর, ওষ্ঠপাকস্থলীর সমস্যা দেখা দেয়।
ডেঙ্গু:
ভুল অপশন: ডেঙ্গু একটি মশাবাহিত ভাইরাসজনিত রোগ। এটি পানির মাধ্যমে সংক্রমিত হয় না, বরং এডিস মশার কামড়ের মাধ্যমে ছড়ায়।
নোট:
পানি বাহিত রোগগুলি মানব স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ, এবং টাইফয়েড হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ পানি বাহিত রোগ। তাই, সঠিক উত্তর হলো “টাইফয়েড,” কারণ এটি দূষিত পানি বা খাদ্যের মাধ্যমে সংক্রমিত হয় এবং এর প্রাদুর্ভাব সাধারণত এমন অঞ্চলে ঘটে যেখানে পানি বিশুদ্ধকরণের অভাব রয়েছে।
38 / 50
38.
জিকা ভাইরাস মানুষের দেহে সংক্রমিত হয় কোন বাহকের মাধ্যমে?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “জিকা ভাইরাস মানুষের দেহে সংক্রমিত হয় কোন বাহকের মাধ্যমে?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের জিকা ভাইরাসের সংক্রমণ প্রক্রিয়া সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। জিকা ভাইরাস মূলত মশার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে সংক্রমিত হয়, এবং এটি অনেক স্বাস্থ্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
অপশন বিশ্লেষণ:
এডিস মশক:
ভুল অপশন: এই অপশনটি আংশিক ভুল। এডিস মশক জিকা ভাইরাসের বাহক হলেও এখানে আরও সুনির্দিষ্ট হওয়া প্রয়োজন।
এডিস মশকী:
সঠিক উত্তর: এডিস মশা, বিশেষত এডিস ইজিপ্টি এবং এডিস অ্যালবোপিকটাস মশা, জিকা ভাইরাসের প্রধান বাহক। এই মশাগুলি মানুষকে কামড়ানোর মাধ্যমে জিকা ভাইরাস সংক্রমণ ঘটায়। এটি সঠিক উত্তর।
অ্যানোফিলিস মশক:
ভুল অপশন: অ্যানোফিলিস মশা হলো ম্যালেরিয়া রোগের বাহক। এটি জিকা ভাইরাস সংক্রমণের সঙ্গে জড়িত নয়।
অ্যানোফিলিস মশকী:
ভুল অপশন: অ্যানোফিলিস মশা ম্যালেরিয়ার জন্য দায়ী, কিন্তু জিকা ভাইরাস সংক্রমণের সঙ্গে এটির কোনো সম্পর্ক নেই।
নোট:
এই প্রশ্নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা জিকা ভাইরাস সংক্রমণ এবং তার বাহক সম্পর্কে সঠিক ধারণা পাবে। সঠিক উত্তর হলো এডিস মশকী , কারণ এডিস মশা জিকা ভাইরাস সংক্রমণের জন্য প্রধান বাহক হিসেবে কাজ করে। এটি শিক্ষার্থীদের রোগের সংক্রমণ প্রক্রিয়া সম্পর্কে আরও ভালোভাবে জানতে সহায়ক হবে।
39 / 50
39.
ব্যাকটেরিয়ার বাইরের স্তরকে কি বলে?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “ব্যাকটেরিয়ার বাইরের স্তরকে কি বলে?”
এই প্রশ্নটি ব্যাকটেরিয়া সংক্রান্ত মাইক্রোবায়োলজির মৌলিক ধারণা সম্পর্কে। ব্যাকটেরিয়া কোষের বাইরের অংশটি কী নামে পরিচিত, তা জানতে চাওয়া হয়েছে। এটি ব্যাকটেরিয়ার প্রতিরক্ষা ও পরিবেশের সাথে যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। প্রশ্নটির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ব্যাকটেরিয়ার গঠন ও ফাংশন সম্পর্কে ধারণা যাচাই করা হয়।
অপশন বিশ্লেষণ:
Typical layer:
ভুল অপশন: এটি কোনো বৈজ্ঞানিক নাম নয় যা ব্যাকটেরিয়ার বাইরের স্তরকে বর্ণনা করে। “Typical” শব্দটি সাধারণ বা প্রাথমিক কিছু নির্দেশ করে, তবে ব্যাকটেরিয়ার বাইরের স্তরকে এই নামে ডাকা হয় না।
Particular layer:
ভুল অপশন: “Particular” শব্দটি নির্দিষ্ট বা বিশেষ কিছু বোঝায়, তবে এটি ব্যাকটেরিয়ার বাইরের স্তরের সঠিক নাম নয়। এটি প্রশ্নটির সাথে সম্পর্কিত হলেও সঠিক উত্তর নয়।
Slyme layer:
সঠিক অপশন: ব্যাকটেরিয়ার বাইরের স্তরকে সাধারণত “Slyme layer” বা “Slime layer” বলা হয়। এটি ব্যাকটেরিয়ার বাইরের পলিস্যাকারাইডের স্তর, যা ব্যাকটেরিয়াকে শুষ্ক পরিবেশে বেঁচে থাকতে এবং প্রতিকূল অবস্থায় রক্ষা করতে সাহায্য করে।
Thin layer:
ভুল অপশন: যদিও ব্যাকটেরিয়ার বাইরের স্তরটি পাতলা হতে পারে, এটি কোনো নির্দিষ্ট বৈজ্ঞানিক নাম নয় যা এই স্তরকে সঠিকভাবে বর্ণনা করে। এটি সাধারণত কোষের আকার বা গঠনের সাথে সম্পর্কিত একটি শব্দ।
নোট:
ব্যাকটেরিয়ার বাইরের স্তর বা স্লাইম লেয়ার তাদের প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা এবং পরিবেশের সাথে সামঞ্জস্য রক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি ব্যাকটেরিয়ার কোষকে শুষ্ক পরিবেশ, আক্রমণকারী প্রোটিন, এবং অন্যান্য প্রতিকূল পরিবেশগত অবস্থার বিরুদ্ধে রক্ষা করে। সঠিক উত্তর হলো “Slyme layer,” যা ব্যাকটেরিয়ার বাইরের স্তর হিসেবে পরিচিত।
ব্যাকটেরিয়ার বাইরের স্তরকে স্লাইমার স্থর বলে।
40 / 50
40.
বিশ্বের প্রথম ম্যালেরিয়া প্রতিষেধক টিকা কোনটি?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “বিশ্বের প্রথম ম্যালেরিয়া প্রতিষেধক টিকা কোনটি?”
এই প্রশ্নটি ম্যালেরিয়ার প্রতিষেধক টিকা সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান যাচাই করার জন্য করা হয়েছে। ম্যালেরিয়া একটি মারাত্মক রোগ, যা প্লাসমোডিয়াম পরজীবীর মাধ্যমে ছড়ায় এবং এটি এডিস মশার কামড়ে মানুষে সংক্রমিত হয়। ম্যালেরিয়া প্রতিরোধে কার্যকর একটি টিকা হলো মশা-বাহিত এই রোগের বিরুদ্ধে প্রথম বৈজ্ঞানিক প্রতিষেধক।
অপশন বিশ্লেষণ:
Mosquifix:
ভুল অপশন: Mosquifix নামে ম্যালেরিয়া প্রতিরোধক কোনো টিকা নেই। এটি একটি ভুল অপশন। ম্যালেরিয়া প্রতিরোধের প্রথম কার্যকর টিকার নাম Mosquirix।
Mosquirix:
সঠিক অপশন: Mosquirix হলো ম্যালেরিয়া প্রতিরোধে প্রথম কার্যকর এবং বিশ্বে অনুমোদিত টিকা। এটি শিশুদের ম্যালেরিয়া থেকে রক্ষা করার জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দ্বারা অনুমোদিত হয়েছে। তাই, এই অপশনটি সঠিক।
Mosquitrix:
ভুল অপশন: Mosquitrix নামে কোনো টিকা নেই। এটি একটি ভুল অপশন। Mosquirix হলো সঠিক টিকা।
Mosquirelief:
ভুল অপশন: Mosquirelief নামের কোনো টিকা নেই। এটি ম্যালেরিয়ার প্রতিরোধক হিসেবে ব্যবহৃত হয় না। তাই, এই অপশনটিও ভুল।
নোট:
Mosquirix হলো বিশ্বের প্রথম ম্যালেরিয়া প্রতিষেধক টিকা, যা দীর্ঘদিনের গবেষণা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর অনুমোদন পেয়েছে। এটি ম্যালেরিয়া প্রতিরোধে একটি বড় অগ্রগতি হিসেবে বিবেচিত হয় এবং বিশেষত আফ্রিকার শিশুদের জন্য এটি অত্যন্ত কার্যকর। এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ম্যালেরিয়া প্রতিরোধক পদক্ষেপ সম্পর্কে শিক্ষিত করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
41 / 50
41.
মানবদেহে ম্যালেরিয়ার চক্রকে কি বলে?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “মানবদেহে ম্যালেরিয়ার চক্রকে কী বলে?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের জন্য ম্যালেরিয়া রোগের জীবনচক্র এবং এর সংক্রমণ প্রক্রিয়া সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। ম্যালেরিয়া পরজীবী প্লাজমোডিয়াম (Plasmodium) মশার মাধ্যমে মানবদেহে প্রবেশ করে এবং এর জীবনচক্রের একটি অংশ মানবদেহে সম্পন্ন হয়।
অপশন বিশ্লেষণ:
সাইজোগিনি:
সঠিক উত্তর: সাইজোগিনি (Schizogony) হলো ম্যালেরিয়া পরজীবীর মানবদেহে সংঘটিত অসংখ্য কোষ বিভাজনের প্রক্রিয়া, যা রক্তের লোহিত কণিকায় ঘটে। এটি ম্যালেরিয়ার জীবচক্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ।
গ্যামিটোগিনি:
ভুল অপশন: গ্যামিটোগিনি হলো ম্যালেরিয়া পরজীবীর প্রজনন চক্রের অংশ, যা মশার দেহে সংঘটিত হয়। এটি মানবদেহে সংঘটিত নয়, তাই এটি ভুল উত্তর।
স্পোরোগনি:
ভুল অপশন: স্পোরোগনি হলো ম্যালেরিয়া পরজীবীর সেই ধাপ, যা মশার শরীরে সংঘটিত হয়। এটি মশার দেহে স্পোরোজোয়েট উৎপন্ন করে। তাই এটি মানবদেহে সংঘটিত হয় না।
স্পোরোজোয়েট:
ভুল অপশন: স্পোরোজোয়েট হলো ম্যালেরিয়া পরজীবীর সংক্রমক ধাপ, যা মশার কামড়ের মাধ্যমে মানবদেহে প্রবেশ করে। তবে এটি চক্রের কোনো প্রক্রিয়া নয়, বরং পরজীবীর একটি সংক্রামক ধাপ।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ম্যালেরিয়া পরজীবীর জীবনচক্র সম্পর্কে ধারণা প্রদান করতে সহায়ক। সঠিক উত্তর সাইজোগিনি , কারণ এটি মানবদেহে সংঘটিত ম্যালেরিয়া পরজীবীর কোষ বিভাজন প্রক্রিয়া।
42 / 50
42.
নিচের কোন ভাইরাস ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে ?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোন ভাইরাস ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে?”
এই প্রশ্নটি বিভিন্ন ভাইরাসের কারণে সৃষ্ট নিউমোনিয়া সম্পর্কে জ্ঞানের মূল্যায়ন করার জন্য। নিউমোনিয়া হলো ফুসফুসের একটি প্রদাহজনিত রোগ, যা ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, বা ফাঙ্গাল সংক্রমণের কারণে হতে পারে। ভাইরাল নিউমোনিয়া হলো ভাইরাসজনিত নিউমোনিয়া, যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শিশু ও বৃদ্ধদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
অপশন বিশ্লেষণ:
Nipah Virus:
ভুল অপশন: নিপাহ ভাইরাস একটি মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করে যা এনসেফালাইটিস বা মস্তিষ্কের প্রদাহজনিত রোগ হিসেবে পরিচিত, কিন্তু এটি সাধারণত ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।
Polio Virus:
ভুল অপশন: পোলিও ভাইরাস সাধারণত নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না। এটি পোলিওমাইলাইটিস নামক স্নায়ুতন্ত্রের রোগের কারণ হয়।
Adeno Virus:
সঠিক অপশন: এডেনো ভাইরাসের সংক্রমণ ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করতে পারে। এটি শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহজনিত সংক্রমণের মাধ্যমে নিউমোনিয়ার কারণ হতে পারে।
Rhino Virus:
ভুল অপশন: রাইনো ভাইরাস সাধারণত ঠান্ডাজনিত রোগের জন্য পরিচিত, তবে এটি নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।
নোট:
ভাইরাল নিউমোনিয়া সাধারণত এডেনো ভাইরাস, ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস, এবং আরএসভি (রেসপিরেটরি সিন্সাইটিয়াল ভাইরাস) এর মাধ্যমে হতে পারে। তাই এডেনো ভাইরাস সঠিক উত্তর।
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোন ভাইরাস ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে?”
এই প্রশ্নটি বিভিন্ন ভাইরাসের কারণে সৃষ্ট নিউমোনিয়া সম্পর্কে জ্ঞানের মূল্যায়ন করার জন্য। নিউমোনিয়া হলো ফুসফুসের একটি প্রদাহজনিত রোগ, যা ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, বা ফাঙ্গাল সংক্রমণের কারণে হতে পারে। ভাইরাল নিউমোনিয়া হলো ভাইরাসজনিত নিউমোনিয়া, যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শিশু ও বৃদ্ধদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
অপশন বিশ্লেষণ:
Nipah Virus:
ভুল অপশন: নিপাহ ভাইরাস একটি মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করে যা এনসেফালাইটিস বা মস্তিষ্কের প্রদাহজনিত রোগ হিসেবে পরিচিত, কিন্তু এটি সাধারণত ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।
Polio Virus:
ভুল অপশন: পোলিও ভাইরাস সাধারণত নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না। এটি পোলিওমাইলাইটিস নামক স্নায়ুতন্ত্রের রোগের কারণ হয়।
Adeno Virus:
সঠিক অপশন: এডেনো ভাইরাসের সংক্রমণ ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করতে পারে। এটি শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহজনিত সংক্রমণের মাধ্যমে নিউমোনিয়ার কারণ হতে পারে।
Rhino Virus:
ভুল অপশন: রাইনো ভাইরাস সাধারণত ঠান্ডাজনিত রোগের জন্য পরিচিত, তবে এটি নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।
নোট:
ভাইরাল নিউমোনিয়া সাধারণত এডেনো ভাইরাস, ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস, এবং আরএসভি (রেসপিরেটরি সিন্সাইটিয়াল ভাইরাস) এর মাধ্যমে হতে পারে। তাই এডেনো ভাইরাস সঠিক উত্তর।
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোন ভাইরাস ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে?”
এই প্রশ্নটি বিভিন্ন ভাইরাসের কারণে সৃষ্ট নিউমোনিয়া সম্পর্কে জ্ঞানের মূল্যায়ন করার জন্য। নিউমোনিয়া হলো ফুসফুসের একটি প্রদাহজনিত রোগ, যা ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, বা ফাঙ্গাল সংক্রমণের কারণে হতে পারে। ভাইরাল নিউমোনিয়া হলো ভাইরাসজনিত নিউমোনিয়া, যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শিশু ও বৃদ্ধদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
অপশন বিশ্লেষণ:
Nipah Virus:
ভুল অপশন: নিপাহ ভাইরাস একটি মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করে যা এনসেফালাইটিস বা মস্তিষ্কের প্রদাহজনিত রোগ হিসেবে পরিচিত, কিন্তু এটি সাধারণত ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।
Polio Virus:
ভুল অপশন: পোলিও ভাইরাস সাধারণত নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না। এটি পোলিওমাইলাইটিস নামক স্নায়ুতন্ত্রের রোগের কারণ হয়।
Adeno Virus:
সঠিক অপশন: এডেনো ভাইরাসের সংক্রমণ ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করতে পারে। এটি শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহজনিত সংক্রমণের মাধ্যমে নিউমোনিয়ার কারণ হতে পারে।
Rhino Virus:
ভুল অপশন: রাইনো ভাইরাস সাধারণত ঠান্ডাজনিত রোগের জন্য পরিচিত, তবে এটি নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।
নোট:
ভাইরাল নিউমোনিয়া সাধারণত এডেনো ভাইরাস, ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস, এবং আরএসভি (রেসপিরেটরি সিন্সাইটিয়াল ভাইরাস) এর মাধ্যমে হতে পারে। তাই এডেনো ভাইরাস সঠিক উত্তর।
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোন ভাইরাস ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে?”
এই প্রশ্নটি বিভিন্ন ভাইরাসের কারণে সৃষ্ট নিউমোনিয়া সম্পর্কে জ্ঞানের মূল্যায়ন করার জন্য। নিউমোনিয়া হলো ফুসফুসের একটি প্রদাহজনিত রোগ, যা ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, বা ফাঙ্গাল সংক্রমণের কারণে হতে পারে। ভাইরাল নিউমোনিয়া হলো ভাইরাসজনিত নিউমোনিয়া, যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শিশু ও বৃদ্ধদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
অপশন বিশ্লেষণ:
Nipah Virus:
ভুল অপশন: নিপাহ ভাইরাস একটি মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করে যা এনসেফালাইটিস বা মস্তিষ্কের প্রদাহজনিত রোগ হিসেবে পরিচিত, কিন্তু এটি সাধারণত ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।
Polio Virus:
ভুল অপশন: পোলিও ভাইরাস সাধারণত নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না। এটি পোলিওমাইলাইটিস নামক স্নায়ুতন্ত্রের রোগের কারণ হয়।
Adeno Virus:
সঠিক অপশন: এডেনো ভাইরাসের সংক্রমণ ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করতে পারে। এটি শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহজনিত সংক্রমণের মাধ্যমে নিউমোনিয়ার কারণ হতে পারে।
Rhino Virus:
ভুল অপশন: রাইনো ভাইরাস সাধারণত ঠান্ডাজনিত রোগের জন্য পরিচিত, তবে এটি নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।
নোট:
ভাইরাল নিউমোনিয়া সাধারণত এডেনো ভাইরাস, ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস, এবং আরএসভি (রেসপিরেটরি সিন্সাইটিয়াল ভাইরাস) এর মাধ্যমে হতে পারে। তাই এডেনো ভাইরাস সঠিক উত্তর।
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোন ভাইরাস ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে?”
এই প্রশ্নটি বিভিন্ন ভাইরাসের কারণে সৃষ্ট নিউমোনিয়া সম্পর্কে জ্ঞানের মূল্যায়ন করার জন্য। নিউমোনিয়া হলো ফুসফুসের একটি প্রদাহজনিত রোগ, যা ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, বা ফাঙ্গাল সংক্রমণের কারণে হতে পারে। ভাইরাল নিউমোনিয়া হলো ভাইরাসজনিত নিউমোনিয়া, যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শিশু ও বৃদ্ধদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
অপশন বিশ্লেষণ:
Nipah Virus:
ভুল অপশন: নিপাহ ভাইরাস একটি মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করে যা এনসেফালাইটিস বা মস্তিষ্কের প্রদাহজনিত রোগ হিসেবে পরিচিত, কিন্তু এটি সাধারণত ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।
Polio Virus:
ভুল অপশন: পোলিও ভাইরাস সাধারণত নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না। এটি পোলিওমাইলাইটিস নামক স্নায়ুতন্ত্রের রোগের কারণ হয়।
Adeno Virus:
সঠিক অপশন: এডেনো ভাইরাসের সংক্রমণ ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করতে পারে। এটি শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহজনিত সংক্রমণের মাধ্যমে নিউমোনিয়ার কারণ হতে পারে।
Rhino Virus:
ভুল অপশন: রাইনো ভাইরাস সাধারণত ঠান্ডাজনিত রোগের জন্য পরিচিত, তবে এটি নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।
নোট:
ভাইরাল নিউমোনিয়া সাধারণত এডেনো ভাইরাস, ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস, এবং আরএসভি (রেসপিরেটরি সিন্সাইটিয়াল ভাইরাস) এর মাধ্যমে হতে পারে। তাই এডেনো ভাইরাস সঠিক উত্তর।
43 / 50
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “এইডস কি কারণে হয়?”
এই প্রশ্নটি এইডস রোগের কারণ সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান যাচাই করার জন্য করা হয়েছে। এইডস (অ্যাকোয়ার্ড ইমিউন ডিফিসিয়েন্সি সিনড্রোম) হলো একটি দীর্ঘমেয়াদি রোগ যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দুর্বল করে ফেলে এবং তা প্রধানত ভাইরাস সংক্রমণের মাধ্যমে ঘটে।
অপশন বিশ্লেষণ:
ভাইরাস:
সঠিক অপশন: এইডস রোগের কারণ হলো এইচআইভি (হিউম্যান ইমিউনোডেফিসিয়েন্সি ভাইরাস), যা ভাইরাসের মাধ্যমে হয়। এই ভাইরাসটি শরীরে প্রবেশ করার পর ধীরে ধীরে ইমিউন সিস্টেমকে দুর্বল করে দেয়।
বংশগত:
ভুল অপশন: এইডস কোনো বংশগত রোগ নয়। এটি ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হয় এবং রক্ত বা অন্যান্য শারীরিক তরল দ্বারা ছড়ায়।
ব্যাকটেরিয়া:
ভুল অপশন: এইডস কোনো ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট রোগ নয়। এটি একটি ভাইরাসজনিত রোগ।
প্যারাসাইট:
ভুল অপশন: প্যারাসাইট দ্বারা সৃষ্ট রোগের উদাহরণ হতে পারে ম্যালেরিয়া, তবে এইডস কোনো প্যারাসাইটের কারণে হয় না।
নোট:
এইডস রোগ এইচআইভি ভাইরাসের কারণে হয়। এটি রক্ত, যৌন সংক্রমণ, বা সংক্রামিত ব্যক্তির শরীরের তরল দ্বারা অন্য ব্যক্তির শরীরে প্রবেশ করে। তাই, “ভাইরাস” সঠিক উত্তর।
44 / 50
44.
কোনটি পানি বাহিত রোগ ?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “কোনটি পানি বাহিত রোগ?”
এই প্রশ্নটি বিভিন্ন রোগ সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের ধারণা যাচাই করার জন্য করা হয়েছে। পানি বাহিত রোগগুলো এমন রোগ যা দূষিত পানি বা পানি থেকে সংক্রমণ ঘটায়।
অপশন বিশ্লেষণ:
ম্যালেরিয়া:
ভুল অপশন: ম্যালেরিয়া মশার মাধ্যমে ছড়ায় এবং এটি একটি মশাবাহিত রোগ। তাই এটি পানি বাহিত নয়।
লেপ্রসি:
ভুল অপশন: লেপ্রসি একটি ব্যাকটেরিয়া-সৃষ্ট রোগ এবং এটি এক ধরনের চর্মরোগ। এটি পানি বাহিত রোগ নয়।
টাইফয়েড:
সঠিক অপশন: টাইফয়েড হলো একটি পানি বাহিত রোগ। এটি দূষিত পানি বা খাদ্যের মাধ্যমে ছড়ায় এবং এটি স্যালমোনেলা টাইফি নামক ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়।
ডেঙ্গু:
ভুল অপশন: ডেঙ্গু একটি মশাবাহিত রোগ এবং এটি মশার কামড়ের মাধ্যমে ছড়ায়। এটি পানি বাহিত রোগ নয়।
নোট:
পানি বাহিত রোগগুলোর মধ্যে টাইফয়েড একটি সাধারণ উদাহরণ, যা দূষিত পানি বা খাদ্যের মাধ্যমে ছড়ায়। সঠিক উত্তর হলো “টাইফয়েড”।
45 / 50
45.
কোনটি প্লাজমিডের বৈশিষ্ট্য?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “কোনটি প্লাজমিডের বৈশিষ্ট্য?”
এই প্রশ্নটি প্লাজমিডের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের ধারণা যাচাই করার উদ্দেশ্যে তৈরি। প্লাজমিড হলো ছোট, বৃত্তাকার ডিএনএ অণু যা ব্যাকটেরিয়ায় স্বতন্ত্রভাবে উপস্থিত থাকে এবং প্রজনন প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
অপশন বিশ্লেষণ:
এক ব্যাকটেরিয়া থেকে অন্য ব্যাকটেরিয়ায় স্থানান্তরে সক্ষম:
সঠিক অপশন: প্লাজমিডের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এটি এক ব্যাকটেরিয়া থেকে অন্য ব্যাকটেরিয়ায় স্থানান্তরিত হতে পারে। এটি ব্যাকটেরিয়ার জিনগত বৈশিষ্ট্যকে পরিবর্তন করতে সহায়ক। তাই, এই অপশনটি সঠিক।
অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্সের বিরুদ্ধে কোনো ভূমিকা নেই:
ভুল অপশন: প্লাজমিড প্রায়শই অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্য দায়ী। এর মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া অ্যান্টিবায়োটিকের বিরুদ্ধে প্রতিরোধশীল হয়ে উঠতে পারে। তাই, এটি ভুল অপশন।
100 µm পর্যন্ত লম্বা হতে পারে:
ভুল অপশন: প্লাজমিড খুবই ছোট আকারের হয় এবং কখনোই 100 µm পর্যন্ত লম্বা হয় না। এটি অণুবীক্ষণ যন্ত্রের মাধ্যমে দেখা যায়। তাই, এটি ভুল অপশন।
কোষের ক্রোমোসোমের মত:
ভুল অপশন: প্লাজমিড কোষের ক্রোমোসোমের থেকে আলাদা, কারণ এটি স্বতন্ত্রভাবে প্রতিলিপি করতে সক্ষম এবং ক্রোমোসোমের তুলনায় ছোট আকারের হয়। তাই, এটি ভুল অপশন।
নোট:
প্লাজমিড ব্যাকটেরিয়ার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ জিনগত উপাদান, যা ব্যাকটেরিয়ার অভিযোজন এবং প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে। এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের প্লাজমিডের বৈশিষ্ট্যগুলো বোঝার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
46 / 50
46.
রোগ সৃষ্টিকারী অণুজীবকে বলা হয়-
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “রোগ সৃষ্টিকারী অণুজীবকে বলা হয়-“
এই প্রশ্নটি মূলত অণুজীববিজ্ঞান (Microbiology) বিষয়ের অন্তর্গত। প্রশ্নটির লক্ষ্য হচ্ছে শিক্ষার্থীদের অণুজীব এবং তাদের কার্যকলাপ সম্পর্কে জ্ঞান যাচাই করা, বিশেষ করে যেসব অণুজীব মানবদেহে বা অন্য প্রাণীর মধ্যে রোগ সৃষ্টি করে।
অপশন বিশ্লেষণ:
প্যাথোজেন:
সঠিক অপশন: প্যাথোজেন হলো এমন অণুজীব, যা বিভিন্ন রোগ সৃষ্টি করতে সক্ষম। এটি ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক এবং প্রোটোজোয়া হতে পারে। প্যাথোজেন মানবদেহে প্রবেশ করলে বিভিন্ন ধরনের রোগ সৃষ্টি করে।
টক্সিন:
ভুল অপশন: টক্সিন হলো রাসায়নিক পদার্থ যা কোষের কার্যকারিতা নষ্ট করতে পারে, তবে এটি অণুজীব নয়। তাই এটি রোগ সৃষ্টিকারী অণুজীব নয়।
অ্যান্টিবডি:
ভুল অপশন: অ্যান্টিবডি হলো একটি প্রোটিন যা দেহে রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা হিসেবে কাজ করে। এটি রোগ সৃষ্টিকারী অণুজীবকে ধ্বংস করতে সহায়তা করে, কিন্তু নিজে থেকে রোগ সৃষ্টি করে না।
অ্যান্টিজেন:
ভুল অপশন: অ্যান্টিজেন হলো এমন কোনো পদার্থ যা অ্যান্টিবডি উৎপাদন করতে পারে। এটি একটি অণুজীব নয় এবং সরাসরি রোগ সৃষ্টি করে না।
নোট:
প্যাথোজেন হলো সেই অণুজীব যা বিভিন্ন জীবিত প্রাণীর মধ্যে রোগ সৃষ্টি করে। ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ছত্রাক এবং প্রোটোজোয়া প্রকারের প্যাথোজেন সাধারণত মানবদেহে রোগ সৃষ্টি করতে সক্ষম। সঠিক উত্তর হলো “প্যাথোজেন” ।
47 / 50
47.
বাংলাদেশে ব্যবহৃত প্রথম কোভিড ভ্যাকসিন কোনটি?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “বাংলাদেশে ব্যবহৃত প্রথম কোভিড ভ্যাকসিন কোনটি?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের বাংলাদেশের কোভিড-১৯ মহামারি এবং এর বিরুদ্ধে ব্যবহৃত প্রথম টিকা সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। কোভিড-১৯ মোকাবেলায় বিভিন্ন দেশ প্রথমে যেসব ভ্যাকসিন অনুমোদন ও ব্যবহার করেছে, তা জানা গুরুত্বপূর্ণ।
অপশন বিশ্লেষণ:
Astrazeneca Oxford:
সঠিক উত্তর: বাংলাদেশের প্রথম ব্যবহৃত কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন ছিল AstraZeneca-এর তৈরি “Covishield,” যা ভারতীয় সিরাম ইনস্টিটিউট দ্বারা উৎপাদিত হয়েছিল। এই ভ্যাকসিনটি বাংলাদেশের জন্য প্রথম অনুমোদিত এবং ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়েছিল।
Mordana:
ভুল অপশন: “Moderna” নামে একটি ভ্যাকসিন আছে, যা যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি হয়েছে, তবে এটি প্রথমে বাংলাদেশে ব্যবহৃত হয়নি। এছাড়া ‘Mordana’ নামে কোনো ভ্যাকসিন নেই, তাই এটি ভুল উত্তর।
Fizar:
ভুল অপশন: “Pfizer” একটি জনপ্রিয় কোভিড ভ্যাকসিন, তবে ‘Fizar’ নামে কোনো ভ্যাকসিন নেই। এছাড়া Pfizer-এর ভ্যাকসিনটি বাংলাদেশে কিছুটা পরেই আসে, তাই এটি ভুল উত্তর।
Cinofarm:
ভুল অপশন: “Sinopharm” একটি চীনা ভ্যাকসিন, যা পরবর্তীতে বাংলাদেশে অনুমোদিত হয়েছিল, তবে এটি প্রথম ব্যবহৃত ভ্যাকসিন ছিল না।
নোট:
এই প্রশ্নটির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশের কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রয়োগ এবং এর সময়সীমা সম্পর্কে ধারণা পাবে। সঠিক উত্তর হলো AstraZeneca Oxford , যা “Covishield” নামে বাংলাদেশে প্রথম ব্যবহৃত হয়েছিল।
কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ নার্স রুনু ভেরোনিকা কস্তাকে এক ডোজ ভ্যাকসিন দেয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশে শুরু করেছে করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে টিকা দেয়ার কর্মসূচি।
48 / 50
48.
নিচের কোনটি ডিএনএ (DNA) ভাইরাস?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোনটি ডিএনএ (DNA) ভাইরাস?”
এই প্রশ্নটি জীববিজ্ঞানের ভাইরাসবিজ্ঞান বিভাগের মধ্যে পড়ে, যেখানে ভাইরাসের জিনগত উপাদান (DNA বা RNA) সম্পর্কিত জ্ঞান যাচাই করা হয়। কিছু ভাইরাসের জিনগত উপাদান DNA-তে থাকে, অন্যদিকে কিছু ভাইরাসের RNA-তে থাকে। এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের DNA ভাইরাস চিহ্নিত করতে বলছে।
অপশন বিশ্লেষণ:
র্যাবিস (Rabies):
ভুল অপশন: র্যাবিস হলো একটি RNA ভাইরাস। এটি র্যাবডোভাইরাস পরিবারের অন্তর্গত, যার জিনগত উপাদান RNA-তে থাকে। তাই এটি DNA ভাইরাস নয়।
হেপাটাইটিস সি (Hepatitis-C):
ভুল অপশন: হেপাটাইটিস সি ভাইরাসও RNA ভাইরাস। এটি ফ্ল্যাভিভাইরাস পরিবারের অন্তর্গত এবং এর জিনগত উপাদান RNA তে থাকে। তাই এটি DNA ভাইরাস নয়।
পোলিও (Polio):
ভুল অপশন: পোলিও ভাইরাসও একটি RNA ভাইরাস। এটি পিকর্নাভাইরাস পরিবারের অন্তর্গত এবং এর জিনগত উপাদান RNA তে থাকে। তাই এটি DNA ভাইরাস নয়।
হারপেস (Herpes):
সঠিক অপশন: হারপেস হলো একটি DNA ভাইরাস। এটি হারপেসভিরিডি পরিবারের অন্তর্গত এবং এর জিনগত উপাদান DNA তে থাকে। হারপেস ভাইরাস বিভিন্ন রোগ সৃষ্টি করতে পারে যেমন হারপেস সিম্প্লেক্স ভাইরাস (HSV) এবং ভ্যারিসেলা-জোস্টার ভাইরাস (VZV)।
নোট:
DNA ভাইরাস সেই ভাইরাসগুলো যা তাদের জিনগত উপাদান হিসেবে ডিএনএ ব্যবহার করে। হারপেস ভাইরাস এদের মধ্যে অন্যতম। সঠিক উত্তর হলো “হারপেস (Herpes)” ।
49 / 50
49.
নিচের কোনটি সংক্রামক ব্যাধি ?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোনটি সংক্রামক ব্যাধি?”
এই প্রশ্নটি সংক্রামক ব্যাধি সম্পর্কে জ্ঞান যাচাই করার জন্য তৈরি হয়েছে। শিক্ষার্থীদের জানা দরকার যে কোন রোগ সংক্রামক এবং কোন রোগ সংক্রামক নয়।
অপশন বিশ্লেষণ:
যক্ষ্মা:
সঠিক অপশন: যক্ষ্মা (টিবি) একটি সংক্রামক ব্যাধি যা ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়। এটি প্রধানত ফুসফুসকে প্রভাবিত করে এবং হাঁচি, কাশি বা কথা বলার মাধ্যমে ছড়াতে পারে। তাই, এটি এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর।
উচ্চ রক্তচাপ:
ভুল অপশন: উচ্চ রক্তচাপ একটি ক্রনিক অবস্থা, যা সংক্রামক নয়। এটি মূলত শারীরিক অবস্থা এবং জীবনযাপনের কারণে সৃষ্টি হয়। তাই, এটি ভুল অপশন।
ডায়াবেটিস:
ভুল অপশন: ডায়াবেটিসও একটি ক্রনিক অসুস্থতা, তবে এটি সংক্রামক নয়। এটি ইনসুলিন উৎপাদন বা ব্যবহারের সমস্যার কারণে হয়। তাই, এটি ভুল অপশন।
ব্রেইন স্ট্রোক:
ভুল অপশন: ব্রেইন স্ট্রোক একটি শারীরিক অবস্থা যেখানে মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহে বাধা সৃষ্টি হয়। এটি সংক্রামক নয়, তাই এটিও ভুল অপশন।
নোট:
যক্ষ্মা একটি মারাত্মক সংক্রামক ব্যাধি, যা বায়ুবাহিত রোগ হিসেবে মানুষ থেকে মানুষে ছড়াতে পারে। এই প্রশ্ন শিক্ষার্থীদের সংক্রামক ব্যাধি এবং অ-সংক্রামক ব্যাধির মধ্যে পার্থক্য করতে শেখাবে।
50 / 50
50.
ব্যাকটেরিয়া আবিস্কার করেন কোন বিজ্ঞানী?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “ব্যাকটেরিয়া আবিষ্কার করেন কোন বিজ্ঞানী?”
এই প্রশ্নটি ইতিহাস এবং জীববিজ্ঞান বিষয়ক প্রশ্ন, যা শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞানীদের আবিষ্কার এবং তাদের অবদান সম্পর্কে জ্ঞান যাচাই করার উদ্দেশ্যে তৈরি হয়েছে।
অপশন বিশ্লেষণ:
লুইসেন হুক (সঠিক উত্তর): সঠিক অপশন: লুইসেন হুক প্রথম ব্যক্তি যিনি মাইক্রোস্কোপের সাহায্যে ব্যাকটেরিয়া আবিষ্কার করেন। তিনি ১৬৭৬ সালে এটি দেখতে সক্ষম হন এবং এর মাধ্যমে মাইক্রোবায়োলজির সূচনা হয়।
রবার্ট কুক: ভুল অপশন: রবার্ট কুক ব্যাকটেরিয়া আবিষ্কার করেননি। তিনি কোষ আবিষ্কার করেন এবং কোষ তত্ত্বের প্রবর্তন করেন।
রবার্ট হুক: ভুল অপশন: রবার্ট হুক কোষ আবিষ্কারের জন্য পরিচিত, তবে তিনি ব্যাকটেরিয়া আবিষ্কার করেননি।
লুইসেন কুক: ভুল অপশন: এই নামে কোন বিজ্ঞানী উল্লেখযোগ্য আবিষ্কার করেননি।
নোট:
এই প্রশ্নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা লুইসেন হুকের অবদান সম্পর্কে জানতে পারে, যিনি মাইক্রোস্কোপের সাহায্যে প্রথম ব্যাকটেরিয়া পর্যবেক্ষণ করেন।
অ্যান্টনি ভ্যান লীউয়েনহুক ১৬৭৫ সালে তার নিজের আবিষ্কৃত সরল অনুবীক্ষণ যন্ত্রের নিচে এক ফোঁটা বৃষ্টির পানিতে ব্যাক্টেরিয়া উপস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেন। Edward jenner 1796 সালে সর্বপ্রথম ভাইরাসগঠিত গুটি বসন্তের কথা উল্লেখ করেন।
RESULT
সবার রেজাল্ট একসাথে দেখার জন্য ‘Show’ এর পাশে ‘5’ ক্লিক করার পর ‘All’ এ ক্লিক করেন। ‼ এক্সাম SUBMIT করার পর, রেজাল্টে আপনার মেরিট দেখতে পেজটিকে একবার Reload করুন ।
DETAILS
আপনি যদি লগিন করে এক্সাম দেন, তাহলে আপনার দাগানো কোন MCQ সঠিক এবং ভুল ছিল, সব দেখতে পারবেন এখানে।
You must log in to see your results.
📚 Address Academy কর্তৃক সকল এক্সাম ব্যাচের বিস্তারিত
📌 কৃষি গুচ্ছ এক্সাম ব্যাচ (প্রিভিয়াস লিংক)
যারা সেকেন্ড টাইম কৃষি গুচ্ছ প্রিপারেশন নিচ্ছো, তারা চাইলে পূর্ববর্তী সকল এক্সাম দিতে পারবে।
Exam Links 👉
https://addresacademy.com/agri-free/
প্রশ্ন-উত্তর
❓ লিঙ্কে ক্লিক করলে: পূর্ণাঙ্গ রুটিন সহ এক্সাম লিংক গুলো পেয়ে যাবা ⬇
এরপর, ওয়েব সাইটে যাওয়ার পর, নির্দিষ্ট চ্যাপ্টার নামের উপর ক্লিক করলে এক্সাম লিংক পেয়ে যাবা।
রেজাল্ট : এক্সাম দেওয়ার সাথে সাথে দেখতে পারবা, এক্সাম সাবমিট করার পর, ওয়েব পেজটিকে একবার রিলোড করবা অথবা একই এক্সাম লিংকে আবার ক্লিক করবা। তাহলে তোমার রেজাল্ট মেরিট লিস্টে দেখতে পারবা।
❓ প্রশ্ন ১: প্রতিদিন কি আলাদা লিংক দেওয়া হবে?
উত্তর: প্রতিদিন আলাদা লিংক লাগবে না। এই পোস্টের একটি লিংকেই সব সময় কাজ করবে। এমনকি, রুটিন শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও, নতুন রুটিন একই লিংকে এড হবে। প্রতিদিন রাত ৯টার পরে নতুন এক্সাম লিংকের জন্য এখানে আসতে পারো।
❓ প্রশ্ন ২: পূর্বে হয়ে যাওয়া সকল এক্সাম কি দিতে পারব?
উত্তর: অবশ্যই। ওয়েবসাইটে প্রিভিয়াস বাটনে ক্লিক করে এক মাস, দুই মাস বা তিন মাস আগের সকল এক্সাম দিতে পারবে।
❓ প্রশ্ন ৩: কোন প্রশ্ন ভুল থাকলে কি করব?
উত্তর: ভুল প্রশ্নের নিচে থাকা কমেন্ট আইকনে ক্লিক করে সঠিক উত্তর জানিয়ে দিতে পারবে। এরপর ওয়েবসাইট থেকে তাড়াতাড়ি এডিট করে দেওয়া হবে।