Report a question
1 / 50
1.
মানুষের লোহিত কণিকায় ম্যালেরিয়া পরজীবীর বহুবিভাজন প্রক্রিয়ায় অযৌন জননকে কী বলে?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “মানুষের লোহিত কণিকায় ম্যালেরিয়া পরজীবীর বহুবিভাজন প্রক্রিয়ায় অণুজননকে কী বলে?”
এই প্রশ্নটি ম্যালেরিয়া পরজীবী (Plasmodium) এর জীবচক্র সম্পর্কে জ্ঞান যাচাই করার উদ্দেশ্যে করা হয়েছে। Plasmodium পরজীবী বিভিন্ন পর্যায়ে বিভাজন ও বৃদ্ধির মাধ্যমে ম্যালেরিয়া রোগ সৃষ্টি করে। বিশেষ করে, এই প্রশ্নটি স্পোরোজোনি এবং এর প্রকারভেদ নিয়ে আলোচনা করার জন্য শিক্ষার্থীদের প্ররোচিত করছে।
অপশন বিশ্লেষণ:
“এরিথ্রোসাইটিক সাইজোজোনি”:
সঠিক অপশন:
ম্যালেরিয়া পরজীবী মানুষের লোহিত রক্তকণিকায় প্রবেশ করে এবং সেখানে বহুবিভাজন প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে, যা সাইজোগোনি নামে পরিচিত। যখন এই প্রক্রিয়াটি লোহিত রক্তকণিকায় ঘটে, তখন এটিকে এরিথ্রোসাইটিক সাইজোজোনি বলা হয়। এই প্রক্রিয়ায়, পরজীবী বিভাজিত হয়ে নতুন মেরোজোইট সৃষ্টি করে, যা আরও লোহিত কণিকায় সংক্রমণ ঘটায়।
“এক্সো- এরিথ্রোসাইটিক সাইজোজোনি”:
ভুল অপশন:
এক্সো- এরিথ্রোসাইটিক সাইজোজোনি সেই প্রক্রিয়া বোঝায় যা লোহিত কণিকার বাইরে ঘটে। এটি লিভারে ঘটে এবং এর ফলস্বরূপ পরজীবী লোহিত কণিকায় প্রবেশ করে। তাই এই প্রক্রিয়া লোহিত কণিকায় ঘটে না এবং এটি সঠিক উত্তর নয়।
“হেপাটিক সাইজোজোনি”:
ভুল অপশন:
হেপাটিক সাইজোজোনি সেই প্রক্রিয়া বোঝায় যা লিভারে ঘটে। এটি ম্যালেরিয়া পরজীবীর জীবনচক্রের একটি প্রাথমিক পর্যায়ে ঘটে, যখন পরজীবী লিভার কোষে প্রবেশ করে এবং বিভাজন শুরু করে। তবে, প্রশ্নে উল্লেখ করা হয়েছে লোহিত কণিকা, তাই এটি সঠিক উত্তর নয়।
“শ্রী- এরিট্রোসাইটিক সাইজোজোনি”:
ভুল অপশন:
এই অপশনটি সঠিক নয় কারণ এখানে ‘শ্রী’ শব্দটি প্রশ্নের প্রসঙ্গে ভুলভাবে ব্যবহার হয়েছে। শ্রী- এরিট্রোসাইটিক সাইজোজোনি বলে কিছু নেই, এটি প্রশ্নের সঠিক উত্তর হতে পারে না।
নোট:
এই প্রশ্নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ম্যালেরিয়া পরজীবীর জীবচক্র এবং তার বিভিন্ন পর্যায় সম্পর্কে গভীর ধারণা দেওয়া হচ্ছে। এরিথ্রোসাইটিক সাইজোজোনি ম্যালেরিয়া রোগের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়, যেখানে পরজীবী লোহিত কণিকায় বিভাজিত হয়ে ম্যালেরিয়া রোগের লক্ষণ সৃষ্টি করে। সঠিক উত্তর হলো “এরিথ্রোসাইটিক সাইজোজোনি,” যা লোহিত রক্তকণিকায় ম্যালেরিয়া পরজীবীর বিভাজন প্রক্রিয়া নির্দেশ করে।
2 / 50
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “কোনটি হ্যাপ্লয়েড?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের হ্যাপ্লয়েড এবং ডিপ্লয়েড কোষের মধ্যে পার্থক্য সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। হ্যাপ্লয়েড কোষে একগুণ ক্রোমোজোম থাকে, যা সাধারণত জনন কোষে দেখা যায়।
অপশন বিশ্লেষণ:
জাইগোট:
ভুল অপশন:
জাইগোট হলো ডিপ্লয়েড কোষ, যা দুটি হ্যাপ্লয়েড গ্যামেট (স্পার্ম ও ডিম্বাণু) এর মিলনের ফলে তৈরি হয়। এতে দুটি ক্রোমোজোম সেট থাকে, তাই এটি হ্যাপ্লয়েড নয়।
উকিনেট:
ভুল অপশন:
উকিনেট হলো পরজীবী জীবাণুর একটি বিশেষ দশা, যা হ্যাপ্লয়েড নয়। এটি ডিপ্লয়েড কোষ হতে পারে, তবে এটি হ্যাপ্লয়েড কোষ নয়।
স্পোরাঞ্জিয়াম:
সঠিক অপশন:
স্পোরাঞ্জিয়াম হলো হ্যাপ্লয়েড কোষের উদাহরণ, যা মাইোসিসের মাধ্যমে তৈরি হয় এবং পরবর্তীতে জনন কোষে পরিণত হয়। এটি সাধারণত উদ্ভিদ ও ফাঙ্গাসে দেখা যায়। তাই এই অপশনটি সঠিক।
অফস্প্রিং:
ভুল অপশন:
অফস্প্রিং বা সন্তান হলো ডিপ্লয়েড কোষের একটি উদাহরণ, যা মাতৃ ও পিতৃ কোষের মিলনের ফলে তৈরি হয়। এটি হ্যাপ্লয়েড নয়।
নোট:
হ্যাপ্লয়েড এবং ডিপ্লয়েড কোষের পার্থক্য বোঝা জীববিজ্ঞানের শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। হ্যাপ্লয়েড কোষের মধ্যে একগুণ ক্রোমোজোম থাকে, যা প্রধানত জনন কোষ হিসেবে কাজ করে। স্পোরাঞ্জিয়াম একটি হ্যাপ্লয়েড কোষের উদাহরণ যা শিক্ষার্থীদের জন্য মাইোসিস এবং জনন প্রক্রিয়া সম্পর্কে ধারণা স্পষ্ট করতে সহায়ক।
3 / 50
3.
যে ব্যাকটেরিয়ার এক প্রান্তে এক গুচ্ছ ফ্ল্যাজেলা থাকে-
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “যে ব্যাকটেরিয়ার এক প্রান্তে একটি গুচ্ছ ফ্ল্যাজেলা থাকে-“
এই প্রশ্নটি ব্যাকটেরিয়ার চলন পদ্ধতি ও তাদের গঠনগত বৈশিষ্ট্য সম্পর্কিত। ব্যাকটেরিয়ার ফ্ল্যাজেলা হলো এক ধরনের সঞ্চালন অঙ্গ যা ব্যাকটেরিয়ার চলাচলে সাহায্য করে। বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়ার বিভিন্ন ধরনের ফ্ল্যাজেলা থাকে, এবং এই প্রশ্নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ব্যাকটেরিয়ার ফ্ল্যাজেলার ধরন সম্পর্কে জানতে এবং তা সঠিকভাবে চিহ্নিত করতে বলা হয়েছে।
অপশন বিশ্লেষণ:
মনোট্রিকাস:
ভুল অপশন: মনোট্রিকাস হলো এক ধরনের ফ্ল্যাজেলা গঠন যেখানে ব্যাকটেরিয়ার এক প্রান্তে একটি মাত্র ফ্ল্যাজেলা থাকে। তবে এখানে একাধিক ফ্ল্যাজেলার গুচ্ছ উল্লেখ করা হয়েছে, তাই এটি ভুল উত্তর।
লফোট্রিকাস:
সঠিক অপশন: লফোট্রিকাস হলো এক ধরনের ফ্ল্যাজেলা গঠন যেখানে ব্যাকটেরিয়ার এক প্রান্তে একাধিক ফ্ল্যাজেলার গুচ্ছ থাকে। এই গুচ্ছ ফ্ল্যাজেলা ব্যাকটেরিয়াকে আরও দ্রুত এবং কার্যকরভাবে চলতে সাহায্য করে। তাই এটি সঠিক উত্তর।
অ্যাম্ফিট্রিকাস:
ভুল অপশন: অ্যাম্ফিট্রিকাস হলো এক ধরনের ফ্ল্যাজেলা গঠন যেখানে ব্যাকটেরিয়ার উভয় প্রান্তে একটি করে ফ্ল্যাজেলা থাকে। প্রশ্নে উল্লেখিত শর্তের সাথে এটি মেলে না, তাই এটি ভুল উত্তর।
পেরিট্রিকাস:
ভুল অপশন: পেরিট্রিকাস হলো এক ধরনের ফ্ল্যাজেলা গঠন যেখানে ব্যাকটেরিয়ার সমগ্র গায়ে ফ্ল্যাজেলা থাকে। কিন্তু প্রশ্নে এক প্রান্তে ফ্ল্যাজেলা গুচ্ছের কথা উল্লেখ করা হয়েছে, তাই এটি ভুল উত্তর।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ব্যাকটেরিয়ার ফ্ল্যাজেলা গঠন এবং তার প্রকারভেদ সম্পর্কে ধারণা দিতে সহায়ক। ব্যাকটেরিয়ার সঠিক চলন পদ্ধতি বোঝা এবং বিভিন্ন ফ্ল্যাজেলার ধরন চিহ্নিত করা জীববিজ্ঞানের এই অংশের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সঠিক উত্তর হলো “লফোট্রিকাস,” কারণ এটি এমন একটি ফ্ল্যাজেলা গঠন যেখানে ব্যাকটেরিয়ার এক প্রান্তে একাধিক ফ্ল্যাজেলার গুচ্ছ থাকে।
4 / 50
4.
বহুপ্রান্তীয় অমরাবিন্যাস কোন উদ্ভিদে পাওয়া যায়?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “বহুপ্রাণী অমরাবিন্যাস কোন উদ্ভিদে পাওয়া যায়?”
এই প্রশ্নটি উদ্ভিদবিজ্ঞানের একটি মূল ধারণার উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। অমরাবিন্যাস (Polycarpy) হলো একটি বৈশিষ্ট্য, যেখানে একটি উদ্ভিদ বারবার ফল ধরে বা পুনরায় ফল উৎপাদন করে। সাধারণত, এটি এমন উদ্ভিদগুলির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, যারা বারবার ফলন দেয় এবং দীর্ঘ সময় ধরে ফল ধরে রাখতে সক্ষম।
অপশন বিশ্লেষণ:
শিম:
সঠিক অপশন: শিম একটি বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ এবং এটি বারবার ফল ধরে বা উৎপাদন করে। ফলে এই উদ্ভিদে অমরাবিন্যাস লক্ষ করা যায়। শিমের গাছ একাধিকবার ফল ধরে এবং এটি বহুপ্রাণী অমরাবিন্যাসের একটি উদাহরণ।
সরিষা:
ভুল অপশন: সরিষা একটি একবর্ষজীবী উদ্ভিদ, যার ফলে এটি একবার ফুল ও ফল উৎপাদন করে এবং পরে মারা যায়। অমরাবিন্যাস সরিষা উদ্ভিদের জন্য প্রযোজ্য নয়, কারণ এটি একবার ফলন শেষে মরে যায়।
জবা:
ভুল অপশন: জবা গাছ মূলত শোভা উদ্ভিদ হিসেবে পরিচিত এবং এটি একটি বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ হলেও এর ফল বা বীজ উৎপাদনের ক্ষমতা সীমিত। সাধারণত জবা ফুলদানকারী উদ্ভিদ হলেও এটি শিমের মতো অমরাবিন্যাস প্রদর্শন করে না।
বেগুন:
ভুল অপশন: বেগুন একটি সজীব উদ্ভিদ, তবে এটি একবার ফল উৎপাদনের পর বেশিরভাগ ক্ষেত্রে গাছটি আর ফল দেয় না। বেগুনের ক্ষেত্রে অমরাবিন্যাস দেখা যায় না।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের উদ্ভিদবিজ্ঞানের মূল ধারণা, বিশেষ করে অমরাবিন্যাস সম্পর্কে সচেতন করতে সহায়ক। অমরাবিন্যাস বলতে একটি উদ্ভিদের একাধিকবার ফল উৎপাদনের ক্ষমতাকে বোঝায়, যা শিমের মতো উদ্ভিদে দেখা যায়। সঠিক উত্তর হলো “শিম,” কারণ এটি বহুপ্রাণী অমরাবিন্যাস প্রদর্শন করে।
5 / 50
5.
যক্ষ্মা রোগের জীবাণু কোনটি?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “যক্ষ্মা রোগের জীবাণু কোনটি?”
এই প্রশ্নটি যক্ষ্মা রোগের কারণ এবং এর জন্য দায়ী জীবাণু সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান যাচাই করার জন্য করা হয়েছে। যক্ষ্মা রোগটি একটি ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ, যা মূলত ফুসফুসকে আক্রমণ করে এবং এটি একটি গুরুতর সংক্রমণজনিত রোগ হিসেবে পরিচিত।
অপশন বিশ্লেষণ:
Mycobacterium tuberculosis:
সঠিক অপশন:
যক্ষ্মা রোগের প্রধান জীবাণু হলো Mycobacterium tuberculosis , যা যক্ষ্মা সংক্রমণের মূল কারণ। এটি একটি ব্যাকটেরিয়া, যা মানবদেহের ফুসফুস এবং অন্যান্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গকে আক্রমণ করে।
Escherichia tuberculosis:
ভুল অপশন:
Escherichia একটি ব্যাকটেরিয়ার জেনাস, তবে এটি যক্ষ্মা রোগের জন্য দায়ী নয়। যক্ষ্মা রোগের কারণ Mycobacterium tuberculosis ।
Clostridium tuberculosis:
ভুল অপশন:
Clostridium একটি ব্যাকটেরিয়ার প্রজাতি, তবে এটি যক্ষ্মা রোগের জন্য দায়ী নয়। যক্ষ্মা রোগের কারণ হলো Mycobacterium tuberculosis ।
নোট:
এই প্রশ্নটি যক্ষ্মা রোগের জীবাণু সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের সঠিক ধারণা প্রদান করতে সহায়ক। যক্ষ্মা রোগটি একটি মহামারী হিসেবে বিবেচিত হতে পারে, তাই এর সঠিক জীবাণু চিহ্নিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। Mycobacterium tuberculosis হলো যক্ষ্মা রোগের প্রধান কারণ, যা শিক্ষার্থীদের সঠিকভাবে বুঝতে হবে।
6 / 50
6.
কোনটি পানি বাহিত রোগ ?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “কোনটি পানি বাহিত রোগ?”
এই প্রশ্নটি জীববিজ্ঞানের স্বাস্থ্যবিজ্ঞান শাখার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়বস্তু নিয়ে তৈরি করা হয়েছে। পানি বাহিত রোগ বলতে সেইসব রোগকে বোঝানো হয়, যেগুলি সংক্রামিত পানির মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এই ধরনের রোগের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস বা পরজীবী দ্বারা সৃষ্ট রোগ অন্তর্ভুক্ত হতে পারে।
অপশন বিশ্লেষণ:
ম্যালেরিয়া:
ভুল অপশন: ম্যালেরিয়া একটি মশাবাহিত রোগ, যা মশার কামড়ের মাধ্যমে ছড়ায়। এটি পানির মাধ্যমে সংক্রমিত হয় না, তাই এটি সঠিক উত্তর নয়।
লেপ্রসি:
ভুল অপশন: লেপ্রসি একটি ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সংঘটিত রোগ, যা প্রধানত ত্বক এবং স্নায়ুকে আক্রমণ করে। এটি সাধারণত মানুষের সংস্পর্শের মাধ্যমে ছড়ায় এবং পানির মাধ্যমে সংক্রমিত হয় না। তাই এটি সঠিক উত্তর নয়।
টাইফয়েড:
সঠিক অপশন: টাইফয়েড একটি পানি বাহিত রোগ, যা স্যালমোনেলা টাইফি নামক ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সংঘটিত হয়। এই রোগটি প্রধানত দূষিত পানি বা খাদ্য গ্রহণের মাধ্যমে ছড়ায়। তাই এটি সঠিক উত্তর।
ডেঙ্গু:
ভুল অপশন: ডেঙ্গু একটি মশাবাহিত রোগ, যা মশার কামড়ের মাধ্যমে ছড়ায়। এটি পানির মাধ্যমে সংক্রমিত হয় না, তাই এটি সঠিক উত্তর নয়।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের পানি বাহিত রোগ সম্পর্কে সচেতন করতে সহায়ক। পানি বাহিত রোগগুলি জনস্বাস্থ্যের জন্য একটি বড় হুমকি হয়ে থাকে, বিশেষত উন্নয়নশীল দেশে যেখানে সঠিক পানি ব্যবস্থাপনা এবং স্যানিটেশন সুবিধা কম। সঠিক উত্তর হলো “টাইফয়েড,” কারণ এটি একটি পানি বাহিত রোগ যা দূষিত পানির মাধ্যমে ছড়ায়।
7 / 50
7.
ডেঙ্গু জ্বরের জন্য দায়ী ভাইরাস কোনটি?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “ডেঙ্গু জ্বরের জন্য দায়ী ভাইরাস কোনটি?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ডেঙ্গু জ্বর এবং এর কারণ সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে। ডেঙ্গু জ্বর একটি ভাইরাসজনিত রোগ, যা বিশেষত এডিস মশার কামড়ের মাধ্যমে ছড়ায়। এই প্রশ্নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ডেঙ্গু ভাইরাসের সঠিক শ্রেণিবিন্যাস এবং এর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জানতে পারবে।
অপশন বিশ্লেষণ:
Rhino virus:
ভুল অপশন: Rhino virus সাধারণত সর্দি-কাশির জন্য দায়ী, যা সাধারণ ঠান্ডা বা ফ্লুর কারণ হতে পারে। এটি ডেঙ্গু জ্বরের জন্য দায়ী নয়।
Variola virus:
ভুল অপশন: Variola virus হলো গুটি বসন্তের (smallpox) জন্য দায়ী ভাইরাস। এটি ডেঙ্গু জ্বরের সাথে সম্পর্কিত নয়।
Flavi virus:
সঠিক উত্তর: Flavi virus ডেঙ্গু জ্বরের জন্য দায়ী ভাইরাস। এটি ফ্ল্যাভিভিরিডি (Flaviviridae) পরিবারের অন্তর্গত এবং ডেঙ্গু ভাইরাস ফ্ল্যাভি ভাইরাসের একটি প্রকার।
H1N1:
ভুল অপশন: H1N1 হলো ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের একটি প্রকার, যা বিশেষত সোয়াইন ফ্লুর জন্য পরিচিত। এটি ডেঙ্গু জ্বরের কারণ নয়।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ভাইরাসজনিত রোগের সঠিক শ্রেণিবিন্যাস এবং ডেঙ্গু জ্বরের জন্য দায়ী ভাইরাস সম্পর্কে সঠিক ধারণা প্রদান করবে। সঠিক উত্তর Flavi virus , যা ডেঙ্গু জ্বরের কারণ। এটি শিক্ষার্থীদের ডেঙ্গু ভাইরাসের বৈশিষ্ট্য এবং সংক্রমণ প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে সহায়ক হবে।
ডেংগু একটি ভাইরাস ঘটিত রোগ। এই ভাইরাসের জীবানুর নাম ফ্লাভিভাইরাস বা ডেংগী ভাইরাস।
8 / 50
8.
T2 ফাজ ভাইরাসের মাথায় কতটি জিন থাকে?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “T₂ ফাজ ভাইরাসের মাথায় কতটি জিন থাকে?”
এই প্রশ্নটি ব্যাকটেরিওফাজ, যা একটি ভাইরাস, তার জিনোম এবং জেনেটিক উপাদান সম্পর্কিত জ্ঞান যাচাই করার উদ্দেশ্যে করা হয়েছে। ফাজ ভাইরাস ব্যাকটেরিয়ার উপর আক্রমণ করে এবং তার মধ্যে নিজের জিন প্রবেশ করিয়ে দেয়। T₂ ফাজ একটি বিশেষ ধরনের ব্যাকটেরিওফাজ যা ই-কোলাই ব্যাকটেরিয়াতে সংক্রমণ ঘটায়।
অপশন বিশ্লেষণ:
১৫০ টি:
সঠিক অপশন: T₂ ফাজ ভাইরাসের মাথায় মোট ১৫০টি জিন থাকে। এটি সঠিক জিন সংখ্যা যা T₂ ফাজের জেনেটিক উপাদান হিসেবে কাজ করে। তাই, এই অপশনটি সঠিক।
২৫০ টি:
ভুল অপশন: ২৫০ টি জিন সংখ্যা সঠিক নয়। T₂ ফাজ ভাইরাসে এতগুলো জিন থাকে না। তাই, এই অপশনটি ভুল।
১০০ টি:
ভুল অপশন: T₂ ফাজ ভাইরাসের মাথায় ১০০ টি জিন থাকে না। তাই, এই অপশনটি ভুল।
২০০ টি:
ভুল অপশন: ২০০ টি জিন সংখ্যা সঠিক নয়। T₂ ফাজ ভাইরাসে এতগুলো জিন থাকে না। তাই, এই অপশনটি ভুল।
নোট:
T₂ ফাজ ভাইরাসের জিন সংখ্যা সম্পর্কে জ্ঞান বিজ্ঞান শিক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ভাইরাসের জিনোম তার সংক্রমণ প্রক্রিয়া এবং প্রজনন ক্ষমতাকে প্রভাবিত করে। শিক্ষার্থীদের ভাইরাসের গঠন এবং তার জেনেটিক উপাদান সম্পর্কে সঠিক ধারণা দিতে এই প্রশ্নটি সহায়ক।
T2 ব্যাকটেরিওফাজের মাথয় ১৫০ টি জিন থাকে৷
Ref-Hasan Sir,P-145
9 / 50
9.
ভাইরাসের গঠন কোন জোড়াটি সঠিক?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “ভাইরাসের গঠন কোন জোড়াটি সঠিক?”
এই প্রশ্নটি ভাইরাসের গঠন নিয়ে আলোচনা করে। ভাইরাস হল এক ধরনের জৈব অণু যা প্রোটিন ও নিউক্লিয়িক এসিড (DNA বা RNA) দিয়ে তৈরি হয়। এই ধরনের প্রশ্ন সাধারণত জীববিজ্ঞানের বেসিক ধারণাগুলি সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের ধারণা পরীক্ষা করতে ব্যবহৃত হয়।
অপশন বিশ্লেষণ:
প্রোটিন ও নিউক্লিয়িক এসিড:
সঠিক অপশন: ভাইরাসের মূল গঠন প্রোটিন কোট এবং এর ভেতরে থাকা নিউক্লিয়িক এসিড দিয়ে তৈরি। প্রোটিন কোটটি ক্যাপসিড নামে পরিচিত যা ভাইরাসের জিনগত উপাদান (DNA বা RNA) সুরক্ষা দেয়। তাই, এটি সঠিক উত্তর।
শর্করা ও নিউক্লিয়িক এসিড:
ভুল অপশন: ভাইরাসের গঠনে শর্করা থাকে না। ভাইরাস সাধারণত প্রোটিন এবং নিউক্লিয়িক এসিড দ্বারা গঠিত হয়।
প্রোটিন ও অ্যামাইনো এসিড:
ভুল অপশন: প্রোটিন গঠিত হয় অ্যামাইনো এসিড দিয়ে, কিন্তু ভাইরাসের মূল গঠন তৈরি হয় প্রোটিন কোট এবং নিউক্লিয়িক এসিড দিয়ে। তাই, এটি সঠিক উত্তর নয়।
শর্করা ও অ্যামাইনো এসিড:
ভুল অপশন: শর্করা এবং অ্যামাইনো এসিড উভয়ই ভাইরাসের গঠনের অংশ নয়। ভাইরাসের মূল উপাদান হল প্রোটিন এবং নিউক্লিয়িক এসিড।
নোট:
এই প্রশ্নটির মাধ্যমে ভাইরাসের গঠন সম্পর্কিত মূল ধারণাগুলি যাচাই করা হচ্ছে। ভাইরাসের সঠিক গঠন বোঝা জীববিজ্ঞানে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি ভাইরাসের প্রজনন প্রক্রিয়া এবং জীবাণুবিদ্যার বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রয়োগের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক উত্তর হল “প্রোটিন ও নিউক্লিয়িক এসিড,” কারণ ভাইরাস মূলত এই দুটি উপাদান দ্বারা গঠিত।
10 / 50
10.
কোন ব্যাকটেরিয়ার ক্রিয়ার পাট থেকে আঁশকে পৃথক করা যায়?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “কোন ব্যাকটেরিয়ার ক্লিস্টার পাউ থেকে আংশকে পৃথক করা যায়?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ব্যাকটেরিয়ার গঠন এবং তাদের প্রজনন প্রক্রিয়া সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। ক্লিস্টার পাউ (Clostridium) হলো এমন একটি প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া প্রতিকূল পরিবেশে বেঁচে থাকতে পারে এবং প্রয়োজন হলে নতুন কোষ তৈরি করতে পারে। এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ব্যাকটেরিয়ার ক্লিস্টার পাউ সম্পর্কিত ধারণা স্পষ্ট করতে সাহায্য করবে।
অপশন বিশ্লেষণ:
Azotobacter:
ভুল অপশন: Azotobacter হলো একটি নাইট্রোজেন-ফিক্সিং ব্যাকটেরিয়া, যা মাটিতে উপস্থিত থাকে। এটি ক্লিস্টার পাউ প্রক্রিয়ায় অংশ নেয় না।
Pseudomonas:
ভুল অপশন: Pseudomonas হলো একটি দন্ডাকার ব্যাকটেরিয়া, যা মাটিতে এবং জলাশয়ে পাওয়া যায়। এটি ক্লিস্টার পাউ প্রক্রিয়ায় অংশ নেয় না।
Clostridium:
সঠিক উত্তর: Clostridium হলো সেই ব্যাকটেরিয়া, যা ক্লিস্টার পাউ থেকে আংশকে পৃথক করতে সক্ষম। এটি একটি স্পোর গঠনকারী ব্যাকটেরিয়া, যা প্রতিকূল পরিবেশে বেঁচে থাকতে পারে এবং অনুকূল পরিবেশে নতুন কোষে রূপান্তরিত হতে পারে।
Bacillus:
ভুল অপশন: Bacillus একটি স্পোর গঠনকারী ব্যাকটেরিয়া হলেও, এটি ক্লিস্টার পাউ প্রক্রিয়ায় Clostridium-এর মতো প্রভাবশালী নয়।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ব্যাকটেরিয়ার প্রজনন প্রক্রিয়া এবং ক্লিস্টার পাউ সম্পর্কিত ধারণা স্পষ্ট করতে সহায়ক। সঠিক উত্তর Clostridium , যা স্পোর গঠনকারী ব্যাকটেরিয়া এবং প্রতিকূল পরিবেশে বেঁচে থাকার জন্য স্পোর তৈরি করতে পারে। এই ধরনের প্রশ্ন শিক্ষার্থীদের মাইক্রোবায়োলজি সম্পর্কিত গভীর জ্ঞান প্রদান করতে সহায়ক।
11 / 50
11.
ফ্লাজেলা ছাড়া ব্যাক্টেরিয়াকে কী বলা হয়?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “ফ্ল্যাজেলা ছাড়া ব্যাকটেরিয়াকে কী বলা হয়?”
এই প্রশ্নটি ব্যাকটেরিয়ার গঠন এবং ফ্ল্যাজেলার প্রকারভেদ সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান যাচাই করার জন্য করা হয়েছে। ফ্ল্যাজেলা হলো একটি লম্বা, চাবুকের মতো অঙ্গ যা ব্যাকটেরিয়াকে চলাচলে সহায়তা করে। কিছু ব্যাকটেরিয়ায় ফ্ল্যাজেলা থাকে না, এবং তাদেরকে একটি বিশেষ নামে অভিহিত করা হয়।
অপশন বিশ্লেষণ:
Atrichous:
সঠিক অপশন: “Atrichous” হলো সেই ব্যাকটেরিয়াকে বোঝায় যার কোনো ফ্ল্যাজেলা নেই। এটি ব্যাকটেরিয়ার চলাচল করার ক্ষমতা নেই, তাই এটি ফ্ল্যাজেলা দ্বারা সৃষ্ট গতিশীলতার অভাব রয়েছে।
Monotrichous:
ভুল অপশন: Monotrichous সেই ব্যাকটেরিয়াকে বোঝায় যার একমাত্র একটি ফ্ল্যাজেলা থাকে। এটি সাধারণত এক প্রান্তে অবস্থান করে এবং ব্যাকটেরিয়াকে চলাচল করতে সহায়তা করে।
Petririchous:
ভুল অপশন: Petririchous হলো সেই ব্যাকটেরিয়া, যার শরীরের চারদিকে অনেকগুলো ফ্ল্যাজেলা থাকে। এটি ব্যাকটেরিয়াকে গতিশীলতা প্রদান করে।
Lophotrichous:
ভুল অপশন: Lophotrichous হলো সেই ব্যাকটেরিয়া, যার একটি প্রান্তে একগুচ্ছ ফ্ল্যাজেলা থাকে। এটি ব্যাকটেরিয়াকে একদিকে বা একটি নির্দিষ্ট দিকে চলাচল করতে সাহায্য করে।
নোট:
এই প্রশ্নটির মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়ার চলাচল এবং ফ্ল্যাজেলার বিভিন্ন প্রকার সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান যাচাই করা হয়। “Atrichous” হলো সেই ব্যাকটেরিয়া যার কোনো ফ্ল্যাজেলা নেই এবং সঠিক উত্তর হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
12 / 50
12.
নিচের কোনটি দ্বি-সুত্রক RNA ভাইরাস?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোনটি দ্বি-সু্ত্রক RNA ভাইরাস?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ভাইরাসের জিনোমিক গঠন সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে। ভাইরাসের জিনোম সাধারণত DNA বা RNA দ্বারা গঠিত হয়, এবং RNA ভাইরাসের মধ্যে কিছু একক-সু্ত্রক (single-stranded) এবং কিছু দ্বি-সু্ত্রক (double-stranded) RNA নিয়ে গঠিত হয়। এই প্রশ্নটি বিশেষভাবে দ্বি-সু্ত্রক RNA ভাইরাস সনাক্ত করতে সাহায্য করবে।
অপশন বিশ্লেষণ:
HIV:
ভুল অপশন: HIV (Human Immunodeficiency Virus) একটি একক-সু্ত্রক RNA ভাইরাস, যা রেট্রোভাইরাস হিসেবে পরিচিত। এটি দ্বি-সু্ত্রক RNA ভাইরাস নয়।
TIV:
ভুল অপশন: TIV (Trivalent Influenza Vaccine) একটি ভ্যাকসিন, যা ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের বিরুদ্ধে কাজ করে। এটি কোনো RNA ভাইরাস নয়।
Reoviridae:
সঠিক উত্তর: Reoviridae হলো দ্বি-সু্ত্রক RNA ভাইরাসের একটি পরিবার। এই ভাইরাস পরিবারে বিভিন্ন ভাইরাস অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, যেগুলো দ্বি-সু্ত্রক RNA দ্বারা গঠিত।
Parvoviridae:
ভুল অপশন: Parvoviridae হলো একক-সু্ত্রক DNA ভাইরাসের একটি পরিবার। এটি RNA ভাইরাস নয়, এবং অবশ্যই দ্বি-সু্ত্রক RNA ভাইরাস নয়।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ভাইরাসের জিনোমিক বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আরও ভালোভাবে ধারণা প্রদান করবে। সঠিক উত্তর Reoviridae , যা দ্বি-সু্ত্রক RNA ভাইরাসের একটি উদাহরণ। এটি শিক্ষার্থীদের ভাইরাসের বিভিন্ন ধরনের জিনোমিক গঠন সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা প্রদান করবে।
13 / 50
13.
কোনটি RNA ভাইরাস নয়?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “কোনটি RNA ভাইরাস নয়?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ভাইরাসের জিনোমিক গঠন সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। বিশেষত, এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের RNA ভাইরাস এবং DNA ভাইরাসের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে সাহায্য করবে।
অপশন বিশ্লেষণ:
HIV:
ভুল অপশন: HIV (Human Immunodeficiency Virus) হলো একটি RNA ভাইরাস। এটি রেট্রোভাইরাস পরিবারের সদস্য এবং এর জিনোম একক-সু্ত্রক RNA দ্বারা গঠিত।
TMV (Tobacco Mosaic Virus):
ভুল অপশন: TMV (Tobacco Mosaic Virus) হলো একটি RNA ভাইরাস, যা উদ্ভিদ সংক্রমিত করে। এর জিনোম একক-সু্ত্রক RNA দ্বারা গঠিত।
রেবিস:
ভুল অপশন: রেবিস ভাইরাস হলো একটি RNA ভাইরাস। এটি লিসাভাইরাস পরিবারের অন্তর্ভুক্ত এবং এর জিনোমও একক-সু্ত্রক RNA দ্বারা গঠিত।
TIV (Trivalent Influenza Vaccine):
সঠিক উত্তর: TIV হলো একটি ভ্যাকসিন, যা তিনটি ভিন্ন ধরনের ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের বিরুদ্ধে কার্যকর। এটি কোনো RNA ভাইরাস নয়; এটি ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গঠনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের RNA এবং DNA ভাইরাসের মধ্যে পার্থক্য বোঝার ক্ষেত্রে সহায়ক। সঠিক উত্তর TIV , যা একটি ভ্যাকসিন এবং RNA ভাইরাস নয়। অন্য তিনটি অপশন হলো RNA ভাইরাস, যা তাদের জিনোমিক গঠনের উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হয়েছে
আকৃতি অনুযায়ী ভাইরাস সাধারণত ৬ প্রকার। যথাঃ i. DNA ভাইরাস- T₂ ভাইরাস, ভ্যাকসিনিয়া, ভ্যারিওলা, TIV এডিনোহার্পিস সিমপ্লেক্স ইত্যাদি ii. RNA ভাইরাস- TMV, HIV, ডেঙ্গু, পোলিও, মাম্পস, পটেটো ভাইরাস, শ্যগারকেন মোজাইক, রেবিস, আলফা- আলফা মোজাইক, পীতজ্বর, মিজলস, ইনফ্লুয়েঞ্জা- B, এনসেফালারটিস। →বহিঃস্থ আবরণ অনুযায়ী ভাইরাস ২ প্রকার। যথাঃ i. বহিঃস্থ আবরণহীন ভাইরাস- TMV, T₂ ভাইরাস ii. বহিঃস্থ আবরণী ভাইরাস- ইনফ্লুয়েঞ্জা, হার্পিস, HIV ভাইরাস → পোষকদেহ অনুযায়ী ভাইরাস ৪ প্রকার। যথাঃ i. উদ্ভিদ ভাইরাস- TMV, সিম (Bean) ভাইরাস ii. প্রাণী ভাইরাস- HIV, ভ্যাক্সিনিয়া ভাইরাস iii. ব্যাকটেরিওফায- T2, T4,T6 ব্যাকটেরিওফায iv. সায়ানোফায- LP.P1, LPP2 অধিকাংশ ভাইরাস RNA হচ্ছে এক সূত্রক (ব্যতিক্রম- ধানের বামন রোগ ও রিও ভাইরাসের RNA) → অধিকাংশ ভাইরাসের DNA দ্বিসূত্রক (ব্যতিক্রম $X174 ও M13 কলিফায ভাইরাসের DNA). → ইমার্জিং ভাইরাসের উদাহরণ- HIV, SARS, Nile Virus, Ebola.
14 / 50
14.
ম্যালেরিয়ার জীবাণু কোন শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “ম্যালেরিয়ার জীবাণু কোন শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ম্যালেরিয়া রোগের কারণ এবং তার জীবাণু সম্পর্কিত ধারণা যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। ম্যালেরিয়া একটি প্রোটোজোয়া পরজীবি দ্বারা সৃষ্ট, যা সাধারণত মশার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে সংক্রমিত হয়।
অপশন বিশ্লেষণ:
Protozoa:
সঠিক উত্তর: ম্যালেরিয়ার জীবাণু প্রোটোজোয়া শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত। ম্যালেরিয়া পরজীবি প্লাজমোডিয়াম নামে পরিচিত, যা একটি এককোষী প্রোটোজোয়া এবং এটি মশার মাধ্যমে সংক্রমিত হয়।
Hydrozoa:
ভুল অপশন: Hydrozoa হলো একটি সি-নেটেল জন্তুদের শ্রেণি, যা সাধারণত সাগরে বাস করে। এটি ম্যালেরিয়ার জীবাণুর সাথে সম্পর্কিত নয়।
Sporozoa:
ভুল অপশন: Sporozoa হলো প্রোটোজোয়ার একটি উপশ্রেণি, তবে এটি ম্যালেরিয়ার জীবাণুর সঠিক শ্রেণি নয়। ম্যালেরিয়া পরজীবি সরাসরি Protozoa শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত।
Insecta:
ভুল অপশন: Insecta হলো পোকামাকড়ের শ্রেণি, যা ম্যালেরিয়া জীবাণু নয়, বরং মশা এই শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত যা ম্যালেরিয়া সংক্রমণ ঘটায়।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ম্যালেরিয়া জীবাণু এবং তার শ্রেণিবিন্যাস সম্পর্কে সঠিক ধারণা প্রদান করতে সহায়ক। সঠিক উত্তর Protozoa , যা ম্যালেরিয়া জীবাণুর সঠিক শ্রেণি। ম্যালেরিয়া পরজীবি প্রোটোজোয়া শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত, এবং এটি মানুষের শরীরে সংক্রমণ ঘটাতে সক্ষম।
15 / 50
15.
ডেঙ্গু রোগ নিচের কোনটির জন্য হয় ?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “ডেঙ্গু রোগ নিচের কোনটির জন্য হয়?”
এই প্রশ্নটি ডেঙ্গু রোগের কারণ এবং এর বাহক সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। ডেঙ্গু একটি ভাইরাসজনিত রোগ যা মশার মাধ্যমে ছড়ায়। এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ডেঙ্গু রোগ এবং এর সংশ্লিষ্ট কারণ সম্পর্কে সঠিক ধারণা দিতে সাহায্য করবে।
অপশন বিশ্লেষণ:
তেলাপোকা:
ভুল অপশন: তেলাপোকা কোনো ভাইরাস বা রোগের বাহক নয় এবং ডেঙ্গু রোগের জন্য দায়ী নয়। এটি রোগ সংক্রমণে ভূমিকা রাখে না, তাই এই অপশনটি ভুল।
মশা:
সঠিক অপশন: মশা, বিশেষ করে এডিস মশা, ডেঙ্গু ভাইরাসের বাহক এবং এই ভাইরাসটি মশার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে ছড়ায়। তাই এই অপশনটি সঠিক।
মাছি:
ভুল অপশন: মাছি ডেঙ্গু ভাইরাসের বাহক নয় এবং ডেঙ্গু রোগের সাথে সম্পর্কিত নয়। মাছি বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া এবং অন্যান্য প্যাথোজেন ছড়াতে পারে, কিন্তু ডেঙ্গু রোগের জন্য এটি দায়ী নয়।
মৌমাছি:
ভুল অপশন: মৌমাছি ডেঙ্গু ভাইরাসের বাহক নয় এবং ডেঙ্গু রোগের সাথে এর কোনো সম্পর্ক নেই। মৌমাছির সাথে ডেঙ্গু রোগের কোনো সংযোগ নেই, তাই এই অপশনটি ভুল।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ডেঙ্গু রোগের কারণ এবং এর বাহক সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দিতে সাহায্য করবে। ডেঙ্গু একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সমস্যা এবং এর সঠিক কারণ সম্পর্কে জানার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা এই রোগের প্রতিরোধে সচেতন হতে পারে।
16 / 50
16.
নিউক্লিক এসিড এবং ক্যাপসিড নিয়ে গঠিত সংক্রমণক্ষম ভাইরাস কণাকে কী বলে?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিউক্লিক এসিড এবং ক্যাপসিড নিয়ে গঠিত সংক্রামকক্ষম ভাইরাস কণাকে কী বলে?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ভাইরাসের গঠন এবং তার সংক্রামক ক্ষমতা সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। ভাইরাস মূলত নিউক্লিক এসিড (DNA বা RNA) এবং প্রোটিন ক্যাপসিড নিয়ে গঠিত একটি কণা, যা সংক্রমণ ঘটানোর ক্ষমতা রাখে।
অপশন বিশ্লেষণ:
ভিরিয়ন:
সঠিক উত্তর: ভিরিয়ন হলো একটি পূর্ণাঙ্গ এবং সংক্রামকক্ষম ভাইরাস কণা, যা নিউক্লিক এসিড এবং প্রোটিন ক্যাপসিড নিয়ে গঠিত। এটি ভাইরাসের সক্রিয় রূপ, যা সংক্রমণ ঘটাতে সক্ষম।
ভিরয়েড:
ভুল অপশন: ভিরয়েড হলো ছোট এবং সংক্রামক RNA কণা, যা সাধারণত উদ্ভিদকে সংক্রমিত করে। এটি ভাইরাসের মতো প্রোটিন ক্যাপসিড দ্বারা আবৃত নয় এবং এটি পূর্ণাঙ্গ ভাইরাস নয়।
প্রিয়ন:
ভুল অপশন: প্রিয়ন হলো সংক্রমক প্রোটিন কণা, যা সাধারণত স্নায়ুতন্ত্রে সমস্যা সৃষ্টি করে। এটি কোনো নিউক্লিক এসিড ধারণ করে না এবং এটি ভাইরাস নয়।
নিউক্লিওক্যাপসিড:
ভুল অপশন: নিউক্লিওক্যাপসিড হলো ভাইরাসের নিউক্লিক এসিড এবং প্রোটিন ক্যাপসিডের যৌথ গঠন, তবে এটি পূর্ণাঙ্গ এবং সংক্রামকক্ষম ভিরিয়ন নয়।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ভাইরাসের গঠন এবং সংক্রামক ক্ষমতা সম্পর্কে সঠিক ধারণা প্রদান করতে সহায়ক। সঠিক উত্তর ভিরিয়ন , যা একটি পূর্ণাঙ্গ এবং সংক্রামকক্ষম ভাইরাস কণা। এটি শিক্ষার্থীদের ভাইরাসের কার্যক্রম এবং সংক্রমণ প্রক্রিয়া সম্পর্কে আরও ভালোভাবে জানতে সহায়তা করবে।
17 / 50
17.
ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীর মূলত কি দিয়ে গঠিত?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীর মূলত কি দিয়ে গঠিত?”
এই প্রশ্নটি ব্যাকটেরিয়া জীববিজ্ঞানের মৌলিক ধারণা নিয়ে তৈরি। ব্যাকটেরিয়া কোষ প্রাচীরের মূল উপাদান জানতে চাওয়া হয়েছে। এটি ব্যাকটেরিয়ার আকার বজায় রাখা এবং শারীরিক প্রভাব থেকে সুরক্ষা পাওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
অপশন বিশ্লেষণ:
মুরামিক এসিড:
ভুল অপশন: মুরামিক এসিড একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান যা ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীরের গঠনে ভূমিকা পালন করে, তবে এটি একা কোষ প্রাচীর গঠনের জন্য যথেষ্ট নয়। এটি পেপটাইডোগ্লাইকান গঠনের অংশ, কিন্তু প্রধান উপাদান নয়।
কাইটিন:
ভুল অপশন: কাইটিন একটি পলিস্যাকারাইড যা মূলত ছত্রাক ও কিছু অমেরুদণ্ডী প্রাণীর মধ্যে পাওয়া যায়। ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীরের গঠনে এটি কোনো ভূমিকা পালন করে না।
সেলুলোজ:
ভুল অপশন: সেলুলোজ একটি পলিস্যাকারাইড যা উদ্ভিদ কোষ প্রাচীরের প্রধান উপাদান। এটি ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীরের অংশ নয়।
মিউকোপেপটাইড (পেপটাইডোগ্লাইকান):
সঠিক অপশন: ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীর প্রধানত পেপটাইডোগ্লাইকান (মিউকোপেপটাইড) দিয়ে গঠিত, যা পলিস্যাকারাইড এবং পেপটাইডের মিশ্রণ। এটি কোষ প্রাচীরকে শক্তিশালী করে এবং ব্যাকটেরিয়াকে পরিবেশগত চাপ থেকে রক্ষা করে।
নোট:
ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীর পেপটাইডোগ্লাইকান দিয়ে গঠিত, যা ব্যাকটেরিয়াকে আকার বজায় রাখতে এবং প্রতিকূল পরিবেশ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। এটি ব্যাকটেরিয়ার মধ্যে শক্তিশালী রক্ষাকারী কাঠামো হিসেবে কাজ করে। সঠিক উত্তর হলো মিউকোপেপটাইড (পেপটাইডোগ্লাইকান) ।
18 / 50
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “কোনটি সচল দন্ড?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের দন্ডাকার জীবাণু বা অন্যান্য অণুজীবের চলন ক্ষমতা সম্পর্কে জ্ঞান যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। সচল দন্ড মানে এমন দন্ডাকার অণুজীব, যেগুলি নিজে নিজেই স্থানান্তর করতে পারে।
অপশন বিশ্লেষণ:
ম্যাগনা ট্রুফোজোয়েট:
সঠিক উত্তর: ম্যাগনা ট্রুফোজোয়েট হলো এমন একটি প্রোটোজোয়া, যা দন্ডাকার এবং নিজে নিজেই স্থানান্তর করতে সক্ষম। এটি সচল দন্ডের একটি উদাহরণ।
ফ্যাগোমেটাস:
ভুল অপশন: ফ্যাগোমেটাস হলো প্রোটোজোয়ার একটি অবস্থা, তবে এটি সচল দন্ড নয় এবং নিজে নিজে চলতে সক্ষম নয়।
মাইক্রোট্রুফোজোয়েট:
ভুল অপশন: মাইক্রোট্রুফোজোয়েটও একটি অণুজীবের প্রকার, তবে এটি সচল দন্ড নয়।
ক্রিপটোজোয়েট:
ভুল অপশন: ক্রিপটোজোয়েট সচল নয় এবং এটির সাথে চলন ক্ষমতা সম্পর্কিত নয়।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের প্রোটোজোয়া এবং অন্যান্য অণুজীবের চলন ক্ষমতা সম্পর্কে সঠিক ধারণা প্রদান করতে সহায়ক। সঠিক উত্তর ম্যাগনা ট্রুফোজোয়েট , যা সচল দন্ড হিসেবে পরিচিত।
ট্রফোজয়েট:
ট্রোফোজয়েট সর্বাধিক প্রোটোজোয়ার সক্রিয়, খাওয়ানো, গুণক পর্যায়ে এবং প্রোটোজোয়েনের প্রভাবশালী পর্যায়। পরজীবী প্রজাতিগুলিতে, এই স্তরটি সাধারণত প্যাথোজেনেসিসের সাথে যুক্ত থাকে। ট্রফোজয়েটগুলি হয় নন-ফ্ল্যাগ্লেটেলেটে ফ্ল্যাগলেটেড এবং বিভিন্ন পরিভাষা ব্যবহার করে বলা যেতে পারে। বেশিরভাগ প্রোটোজোয়ানগুলির ট্রফোজয়েটগুলি দ্বিপক্ষীয় প্রতিসাম্যযুক্ত নাশপাতি আকার। ট্রফোজয়েট কেন্দ্রীয় ক্যারিয়োসোম এবং মিডিয়ান বডিগুলির সাথে নিউক্লিকেটেড হয়। ফাইব্রিলগুলি পরজীবীর পৃষ্ঠের দৈর্ঘ্যের সাথে চালিত হয় এবং এটিকে অ্যাকোনেমেস বলে।
ট্রফোজয়েট দুধরনের; যথা- ম্যাগনা ট্রফোজয়েট এবং মাইন্যুটা ট্রফোজয়েট।
ম্যাগনা ট্রফোজয়েট:
এটি এন্টামিবার সক্রিয় ও সচল দশা।
এগুলো জিভের মতো ক্ষণপদবিশিষ্ট, বড় (২০-৪০মাইক্রন) ও অনিয়ত আকারযুক্ত সদস্য।
এরা খাদ্য হিসেবে রক্তকণিকা, ব্যাকটেরিয়া ও অন্ত্রের এপিথেলিয়াল কোষ গ্রহণ করে খাদ্যগহ্বরে জমা রাখে।
মাইন্যুটা ট্রফোজয়েট:
এটি এন্টামিবার নিষ্ক্রিয় দশা।
এগুলো বৃহদান্ত্রের গহ্বরে বসবাসকারী ক্ষণপদবিহীন, ক্ষুদ্র (১০-২০মাইক্রন) ও গোলাকার সদস্য।
এরা খাদ্য গ্রহণ করে না, তাই খাদ্যগহ্বরও থাকে না।
এ ধরনের সদস্যরাই সিস্ট তৈরি করে।
19 / 50
19.
পেনিসিলিন এর আবিষ্কারক হলো?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “পেনিসিলিন এর আবিষ্কারক হলো?”
এই প্রশ্নটি পেনিসিলিনের আবিষ্কারের ইতিহাস সম্পর্কে সঠিক ধারণা যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। পেনিসিলিন ছিল প্রথম আবিষ্কৃত অ্যান্টিবায়োটিক, যা বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণের বিরুদ্ধে অত্যন্ত কার্যকর। ১৯২৮ সালে আলেকজান্ডার ফ্লেমিং এটি আবিষ্কার করেন এবং তা দ্রুত চিকিৎসাবিজ্ঞানে বিপ্লব ঘটায়। ফ্লেমিং ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ রোধে একটি ছত্রাকের কার্যকারিতা লক্ষ্য করেন, যা পরবর্তীতে পেনিসিলিন নামে পরিচিত হয়।
প্রশ্নটি বিশেষভাবে বিজ্ঞানী এবং তাদের আবিষ্কার সম্পর্কে জ্ঞান যাচাই করে, যা শিক্ষার্থীদের ইতিহাস ও বিজ্ঞান নিয়ে সুদূরপ্রসারী ধারণা তৈরি করতে সহায়ক।
অপশন বিশ্লেষণ:
পাস্তুর:
ভুল অপশন: লুই পাস্তুর একজন বিখ্যাত ফরাসি জীববিজ্ঞানী এবং রসায়নবিদ ছিলেন, যিনি পাস্তুরাইজেশন এবং জীবাণুবিজ্ঞানের অগ্রদূত হিসেবে পরিচিত। যদিও পাস্তুর ব্যাকটেরিয়ার জীববিজ্ঞান নিয়ে বহু গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছেন, তিনি পেনিসিলিন আবিষ্কার করেননি। তাই, এই অপশনটি ভুল।
টাসলি:
ভুল অপশন: টাসলি নামে কোনো প্রখ্যাত বিজ্ঞানীর নাম পেনিসিলিনের আবিষ্কারের সাথে যুক্ত নয়। এটি সম্পূর্ণ ভুল অপশন।
বেন্ডা:
ভুল অপশন: বেন্ডা নামক কোনো বিজ্ঞানীর আবিষ্কারের সাথে পেনিসিলিনের সম্পর্ক নেই। এটি একটি ভুল উত্তর।
ফ্লেমিং:
সঠিক অপশন: স্যার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং ১৯২৮ সালে পেনিসিলিন আবিষ্কার করেন। তিনি দুর্ঘটনাক্রমে এটি আবিষ্কার করেন, যখন তিনি দেখেন যে পেনিসিলিয়াম ছত্রাক ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি বন্ধ করে দেয়। এই আবিষ্কারটি অ্যান্টিবায়োটিক চিকিৎসার যুগের সূচনা করে এবং সংক্রমণ রোধে চিকিৎসার ক্ষেত্রকে সম্পূর্ণরূপে পরিবর্তন করে দেয়। সুতরাং, এই অপশনটি সঠিক।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞানের ইতিহাস এবং বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের প্রভাব সম্পর্কে গভীর জ্ঞান দিতে সহায়ক। পেনিসিলিনের আবিষ্কার চিকিৎসাবিজ্ঞানে একটি মাইলফলক হিসেবে গণ্য করা হয়। অ্যান্টিবায়োটিকের উদ্ভাবন মানব ইতিহাসে স্বাস্থ্যসেবা ও জীবনরক্ষার ক্ষেত্রে অভাবনীয় সাফল্য এনেছে। এই প্রশ্নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞানের কার্যক্রম এবং এর গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার সম্পর্কে ধারণা পেতে পারে, যা তাদের সাধারণ জ্ঞান বৃদ্ধি করবে।
এভাবে শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞানী এবং তাদের গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার সম্পর্কে সচেতন হতে পারে, যা তাদের ইতিহাস ও বিজ্ঞান দুইয়েরই প্রতি আগ্রহী করে তুলবে।
20 / 50
20.
নিচের কোনটি ভাইরাসকে নিষ্ক্রিয় করতে পারে?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোনটি ভাইরাসকে নিষ্ক্রিয় করতে পারে?”
এই প্রশ্নটি ভাইরাস সংক্রান্ত চিকিৎসা পদ্ধতি এবং প্রতিরোধের জন্য ব্যবহৃত বিভিন্ন উপাদানের কার্যকারিতা যাচাই করার উদ্দেশ্যে করা হয়েছে। এখানে শিক্ষার্থীদের জানা দরকার যে ভাইরাসের প্রতিরোধ বা নিষ্ক্রিয়করণের জন্য কোন পদ্ধতিটি সবচেয়ে কার্যকর। সাধারণভাবে, ভাইরাসকে নিষ্ক্রিয় করার জন্য বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদান এবং ওষুধ ব্যবহৃত হয়।
অপশন বিশ্লেষণ:
রাইবোজোম:
ভুল অপশন: রাইবোজোম কোষের প্রোটিন সংশ্লেষণ প্রক্রিয়ার অংশ, কিন্তু এটি ভাইরাসকে নিষ্ক্রিয় করার কোনো ক্ষমতা রাখে না। তাই, এই অপশনটি ভুল।
ইন্টারফেরন:
সঠিক অপশন: ইন্টারফেরন ভাইরাস প্রতিরোধে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রোটিন। এটি সংক্রমিত কোষ থেকে নিঃসৃত হয় এবং ভাইরাস সংক্রমণের বিরুদ্ধে অন্যান্য কোষগুলোকে সতর্ক করে, যার ফলে ভাইরাসের বৃদ্ধি বা প্রজনন বাধাগ্রস্ত হয়। এটি ভাইরাস নিষ্ক্রিয় করতে কার্যকর, তাই এই অপশনটি সঠিক।
হরমোন:
ভুল অপশন: হরমোন বিভিন্ন শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়ার নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করে, কিন্তু ভাইরাস নিষ্ক্রিয় করার ক্ষমতা রাখে না। তাই এই অপশনটি ভুল।
ব্যাকটেরিয়া:
ভুল অপশন: ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাস সম্পূর্ণ ভিন্ন ধরনের জীবাণু। যদিও কিছু ব্যাকটেরিয়াফেজ ব্যাকটেরিয়া আক্রান্ত করতে পারে, সাধারণ ব্যাকটেরিয়া ভাইরাসকে নিষ্ক্রিয় করতে পারে না। সুতরাং, এই অপশনটি ভুল।
নোট:
এই প্রশ্নটির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ভাইরাস সংক্রমণের চিকিৎসা পদ্ধতি এবং এর বিরুদ্ধে ব্যবহৃত গুরুত্বপূর্ণ প্রোটিন, যেমন ইন্টারফেরন সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে পারে। ইন্টারফেরন ভাইরাস প্রতিরোধে অন্যতম কার্যকর এবং প্রাকৃতিক উপাদান যা মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে। এই ধরনের প্রশ্ন শিক্ষার্থীদের ভাইরাসবিরোধী প্রতিরোধ এবং সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের বিজ্ঞান সম্পর্কে গভীর জ্ঞান দিতে সাহায্য করে।
21 / 50
21.
ডেঙ্গু রোগ নিচের কোনটির জন্য হয় ?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “ডেঙ্গু রোগ নিচের কোনটির জন্য হয়?”
এই প্রশ্নটি ডেঙ্গু রোগের সংক্রমণ ও এর বাহক সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার উদ্দেশ্যে করা হয়েছে। ডেঙ্গু একটি ভাইরাসজনিত রোগ, যা এডিস মশার মাধ্যমে ছড়ায়। সুতরাং, শিক্ষার্থীদের এই রোগের বাহক সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকা জরুরি।
অপশন বিশ্লেষণ:
তেলাপোকা:
ভুল অপশন: তেলাপোকা কোন রোগের বাহক নয় যা ডেঙ্গুর সাথে সম্পর্কিত। তেলাপোকা বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া বা সংক্রমণের বাহক হতে পারে, কিন্তু ডেঙ্গু রোগের সাথে এর কোনো সম্পর্ক নেই। তাই এই অপশনটি ভুল।
মশা:
সঠিক অপশন: ডেঙ্গু রোগ এডিস মশার মাধ্যমে ছড়ায়, যা ডেঙ্গু ভাইরাসের প্রধান বাহক। ডেঙ্গু মশার কামড়ের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। তাই, এই অপশনটি সঠিক।
মাছি:
ভুল অপশন: মাছি সাধারণত ব্যাকটেরিয়া ও অন্যান্য জীবাণুর বাহক হতে পারে, তবে এটি ডেঙ্গু রোগ ছড়ায় না। তাই, এই অপশনটি ভুল।
মৌমাছি:
ভুল অপশন: মৌমাছি ফুলের রেণু সংগ্রহ করে এবং মধু তৈরি করে, তবে এটি কোন রোগের বাহক নয়, বিশেষ করে ডেঙ্গুর সাথে এর কোন সম্পর্ক নেই। তাই, এই অপশনটি ভুল।
নোট:
এই প্রশ্নটির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ডেঙ্গু রোগের বাহক এবং এর সংক্রমণ প্রক্রিয়া সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা দেওয়া হয়। ডেঙ্গু রোগ ছড়ানোর প্রধান কারণ এডিস মশা, যা সকাল এবং সন্ধ্যায় বেশি সক্রিয় থাকে। ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশার কামড় থেকে রক্ষা পাওয়া এবং মশার প্রজনন স্থান ধ্বংস করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
22 / 50
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “দুধ থেকে দই হয় নিচের—”
এই প্রশ্নটি জীববিজ্ঞানের খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ এবং ব্যাকটেরিয়া সংক্রান্ত বিষয়ের অন্তর্ভুক্ত। প্রশ্নটি দইয়ের উৎপত্তি সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের ধারণা যাচাই করতে সাহায্য করে। দুধ থেকে দই হওয়ার প্রক্রিয়াটি মূলত ল্যাকটিক অ্যাসিড ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে ঘটে, যা দুধের ল্যাকটোজকে ল্যাকটিক অ্যাসিডে রূপান্তর করে।
অপশন বিশ্লেষণ:
প্রোটোজোয়া:
ভুল অপশন: প্রোটোজোয়া এককোষী প্রাণী যা সাধারণত বিভিন্ন জৈবিক প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে, কিন্তু দুধ থেকে দই হওয়ার ক্ষেত্রে এর কোনো ভূমিকা নেই।
ভাইরাস:
ভুল অপশন: ভাইরাস একধরনের অণুজীব যা প্রজননের জন্য একটি হোস্টের প্রয়োজন। ভাইরাসেরও দুধ থেকে দই বানানোর প্রক্রিয়ায় কোনো ভূমিকা নেই।
ব্যাকটেরিয়া:
সঠিক অপশন: দুধ থেকে দই হওয়ার প্রক্রিয়া মূলত ল্যাকটিক অ্যাসিড ব্যাকটেরিয়া দ্বারা ঘটে। এটি দুধের ল্যাকটোজকে ল্যাকটিক অ্যাসিডে রূপান্তর করে, ফলে দুধ জমাট বেঁধে দইয়ে পরিণত হয়।
ছত্রাক:
ভুল অপশন: ছত্রাক সাধারণত অন্যান্য জীববৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ায় ব্যবহৃত হয়, তবে দুধ থেকে দই বানানোর প্রক্রিয়ায় ছত্রাকের কোনো ভূমিকা নেই।
নোট:
দুধ থেকে দই বানানোর প্রক্রিয়ায় ল্যাকটিক অ্যাসিড ব্যাকটেরিয়া মূল ভূমিকা পালন করে। তাই, সঠিক উত্তর হলো ব্যাকটেরিয়া।
23 / 50
23.
হেপাটাইটিস সি কে আবিষ্কার করেন?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “হেপাটাইটিস সি কে আবিষ্কার করেন?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের জন্য হেপাটাইটিস সি ভাইরাসের আবিষ্কার এবং এর ইতিহাস সম্পর্কে জ্ঞান যাচাই করার উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে। হেপাটাইটিস সি হলো একটি ভাইরাস যা প্রধানত লিভারকে সংক্রমিত করে, এবং এর আবিষ্কার চিকিৎসা বিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।
অপশন বিশ্লেষণ:
Gallow:
ভুল অপশন: Gallow নামে কোনো ব্যক্তি হেপাটাইটিস সি ভাইরাস আবিষ্কারের সঙ্গে জড়িত নন। এটি ভুল উত্তর।
Stanley:
ভুল অপশন: Stanley এর নামের সাথে হেপাটাইটিস সি আবিষ্কারের কোনো সম্পর্ক নেই। এটি ভুল উত্তর।
Hervey J. Alter:
সঠিক উত্তর: Hervey J. Alter একজন চিকিৎসক ও গবেষক, যিনি হেপাটাইটিস সি ভাইরাস আবিষ্কারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি এবং তার সহকর্মীরা রক্ত সংক্রমণের মাধ্যমে হেপাটাইটিস সি ভাইরাস শনাক্ত করেন। ২০২০ সালে তাকে নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হয়।
Edward Jenner:
ভুল অপশন: Edward Jenner প্রথম সফল ভ্যাকসিন আবিষ্কারক হিসেবে পরিচিত, তবে তিনি হেপাটাইটিস সি আবিষ্কারের সঙ্গে জড়িত নন। তিনি স্মলপক্স ভ্যাকসিন আবিষ্কারের জন্য বিখ্যাত।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের জন্য ভাইরাস আবিষ্কার এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কারের সম্পর্কে ধারণা দেয়। সঠিক উত্তর Hervey J. Alter , যিনি হেপাটাইটিস সি ভাইরাস আবিষ্কারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
Hervey J.Alter হেপাটাইটিস -সি ভাইরাস আবিষ্কার করেন৷
Ref-Hasan Sir,P-140,2020 Edition
24 / 50
24.
মানবদেহে ম্যালেরিয়ার চক্রকে কি বলে?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “মানবদেহে ম্যালেরিয়ার চক্রকে কী বলে?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের জন্য ম্যালেরিয়া রোগের জীবনচক্র এবং এর সংক্রমণ প্রক্রিয়া সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। ম্যালেরিয়া পরজীবী প্লাজমোডিয়াম (Plasmodium) মশার মাধ্যমে মানবদেহে প্রবেশ করে এবং এর জীবনচক্রের একটি অংশ মানবদেহে সম্পন্ন হয়।
অপশন বিশ্লেষণ:
সাইজোগিনি:
সঠিক উত্তর: সাইজোগিনি (Schizogony) হলো ম্যালেরিয়া পরজীবীর মানবদেহে সংঘটিত অসংখ্য কোষ বিভাজনের প্রক্রিয়া, যা রক্তের লোহিত কণিকায় ঘটে। এটি ম্যালেরিয়ার জীবচক্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ।
গ্যামিটোগিনি:
ভুল অপশন: গ্যামিটোগিনি হলো ম্যালেরিয়া পরজীবীর প্রজনন চক্রের অংশ, যা মশার দেহে সংঘটিত হয়। এটি মানবদেহে সংঘটিত নয়, তাই এটি ভুল উত্তর।
স্পোরোগনি:
ভুল অপশন: স্পোরোগনি হলো ম্যালেরিয়া পরজীবীর সেই ধাপ, যা মশার শরীরে সংঘটিত হয়। এটি মশার দেহে স্পোরোজোয়েট উৎপন্ন করে। তাই এটি মানবদেহে সংঘটিত হয় না।
স্পোরোজোয়েট:
ভুল অপশন: স্পোরোজোয়েট হলো ম্যালেরিয়া পরজীবীর সংক্রমক ধাপ, যা মশার কামড়ের মাধ্যমে মানবদেহে প্রবেশ করে। তবে এটি চক্রের কোনো প্রক্রিয়া নয়, বরং পরজীবীর একটি সংক্রামক ধাপ।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ম্যালেরিয়া পরজীবীর জীবনচক্র সম্পর্কে ধারণা প্রদান করতে সহায়ক। সঠিক উত্তর সাইজোগিনি , কারণ এটি মানবদেহে সংঘটিত ম্যালেরিয়া পরজীবীর কোষ বিভাজন প্রক্রিয়া।
25 / 50
25.
নিচের কোন ভাইরাস ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে ?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোন ভাইরাস ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে?”
এই প্রশ্নটি বিভিন্ন ভাইরাসের কারণে সৃষ্ট নিউমোনিয়া সম্পর্কে জ্ঞানের মূল্যায়ন করার জন্য। নিউমোনিয়া হলো ফুসফুসের একটি প্রদাহজনিত রোগ, যা ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, বা ফাঙ্গাল সংক্রমণের কারণে হতে পারে। ভাইরাল নিউমোনিয়া হলো ভাইরাসজনিত নিউমোনিয়া, যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শিশু ও বৃদ্ধদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
অপশন বিশ্লেষণ:
Nipah Virus:
ভুল অপশন: নিপাহ ভাইরাস একটি মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করে যা এনসেফালাইটিস বা মস্তিষ্কের প্রদাহজনিত রোগ হিসেবে পরিচিত, কিন্তু এটি সাধারণত ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।
Polio Virus:
ভুল অপশন: পোলিও ভাইরাস সাধারণত নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না। এটি পোলিওমাইলাইটিস নামক স্নায়ুতন্ত্রের রোগের কারণ হয়।
Adeno Virus:
সঠিক অপশন: এডেনো ভাইরাসের সংক্রমণ ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করতে পারে। এটি শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহজনিত সংক্রমণের মাধ্যমে নিউমোনিয়ার কারণ হতে পারে।
Rhino Virus:
ভুল অপশন: রাইনো ভাইরাস সাধারণত ঠান্ডাজনিত রোগের জন্য পরিচিত, তবে এটি নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।
নোট:
ভাইরাল নিউমোনিয়া সাধারণত এডেনো ভাইরাস, ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস, এবং আরএসভি (রেসপিরেটরি সিন্সাইটিয়াল ভাইরাস) এর মাধ্যমে হতে পারে। তাই এডেনো ভাইরাস সঠিক উত্তর।
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোন ভাইরাস ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে?”
এই প্রশ্নটি বিভিন্ন ভাইরাসের কারণে সৃষ্ট নিউমোনিয়া সম্পর্কে জ্ঞানের মূল্যায়ন করার জন্য। নিউমোনিয়া হলো ফুসফুসের একটি প্রদাহজনিত রোগ, যা ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, বা ফাঙ্গাল সংক্রমণের কারণে হতে পারে। ভাইরাল নিউমোনিয়া হলো ভাইরাসজনিত নিউমোনিয়া, যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শিশু ও বৃদ্ধদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
অপশন বিশ্লেষণ:
Nipah Virus:
ভুল অপশন: নিপাহ ভাইরাস একটি মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করে যা এনসেফালাইটিস বা মস্তিষ্কের প্রদাহজনিত রোগ হিসেবে পরিচিত, কিন্তু এটি সাধারণত ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।
Polio Virus:
ভুল অপশন: পোলিও ভাইরাস সাধারণত নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না। এটি পোলিওমাইলাইটিস নামক স্নায়ুতন্ত্রের রোগের কারণ হয়।
Adeno Virus:
সঠিক অপশন: এডেনো ভাইরাসের সংক্রমণ ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করতে পারে। এটি শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহজনিত সংক্রমণের মাধ্যমে নিউমোনিয়ার কারণ হতে পারে।
Rhino Virus:
ভুল অপশন: রাইনো ভাইরাস সাধারণত ঠান্ডাজনিত রোগের জন্য পরিচিত, তবে এটি নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।
নোট:
ভাইরাল নিউমোনিয়া সাধারণত এডেনো ভাইরাস, ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস, এবং আরএসভি (রেসপিরেটরি সিন্সাইটিয়াল ভাইরাস) এর মাধ্যমে হতে পারে। তাই এডেনো ভাইরাস সঠিক উত্তর।
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোন ভাইরাস ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে?”
এই প্রশ্নটি বিভিন্ন ভাইরাসের কারণে সৃষ্ট নিউমোনিয়া সম্পর্কে জ্ঞানের মূল্যায়ন করার জন্য। নিউমোনিয়া হলো ফুসফুসের একটি প্রদাহজনিত রোগ, যা ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, বা ফাঙ্গাল সংক্রমণের কারণে হতে পারে। ভাইরাল নিউমোনিয়া হলো ভাইরাসজনিত নিউমোনিয়া, যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শিশু ও বৃদ্ধদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
অপশন বিশ্লেষণ:
Nipah Virus:
ভুল অপশন: নিপাহ ভাইরাস একটি মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করে যা এনসেফালাইটিস বা মস্তিষ্কের প্রদাহজনিত রোগ হিসেবে পরিচিত, কিন্তু এটি সাধারণত ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।
Polio Virus:
ভুল অপশন: পোলিও ভাইরাস সাধারণত নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না। এটি পোলিওমাইলাইটিস নামক স্নায়ুতন্ত্রের রোগের কারণ হয়।
Adeno Virus:
সঠিক অপশন: এডেনো ভাইরাসের সংক্রমণ ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করতে পারে। এটি শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহজনিত সংক্রমণের মাধ্যমে নিউমোনিয়ার কারণ হতে পারে।
Rhino Virus:
ভুল অপশন: রাইনো ভাইরাস সাধারণত ঠান্ডাজনিত রোগের জন্য পরিচিত, তবে এটি নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।
নোট:
ভাইরাল নিউমোনিয়া সাধারণত এডেনো ভাইরাস, ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস, এবং আরএসভি (রেসপিরেটরি সিন্সাইটিয়াল ভাইরাস) এর মাধ্যমে হতে পারে। তাই এডেনো ভাইরাস সঠিক উত্তর।
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোন ভাইরাস ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে?”
এই প্রশ্নটি বিভিন্ন ভাইরাসের কারণে সৃষ্ট নিউমোনিয়া সম্পর্কে জ্ঞানের মূল্যায়ন করার জন্য। নিউমোনিয়া হলো ফুসফুসের একটি প্রদাহজনিত রোগ, যা ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, বা ফাঙ্গাল সংক্রমণের কারণে হতে পারে। ভাইরাল নিউমোনিয়া হলো ভাইরাসজনিত নিউমোনিয়া, যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শিশু ও বৃদ্ধদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
অপশন বিশ্লেষণ:
Nipah Virus:
ভুল অপশন: নিপাহ ভাইরাস একটি মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করে যা এনসেফালাইটিস বা মস্তিষ্কের প্রদাহজনিত রোগ হিসেবে পরিচিত, কিন্তু এটি সাধারণত ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।
Polio Virus:
ভুল অপশন: পোলিও ভাইরাস সাধারণত নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না। এটি পোলিওমাইলাইটিস নামক স্নায়ুতন্ত্রের রোগের কারণ হয়।
Adeno Virus:
সঠিক অপশন: এডেনো ভাইরাসের সংক্রমণ ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করতে পারে। এটি শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহজনিত সংক্রমণের মাধ্যমে নিউমোনিয়ার কারণ হতে পারে।
Rhino Virus:
ভুল অপশন: রাইনো ভাইরাস সাধারণত ঠান্ডাজনিত রোগের জন্য পরিচিত, তবে এটি নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।
নোট:
ভাইরাল নিউমোনিয়া সাধারণত এডেনো ভাইরাস, ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস, এবং আরএসভি (রেসপিরেটরি সিন্সাইটিয়াল ভাইরাস) এর মাধ্যমে হতে পারে। তাই এডেনো ভাইরাস সঠিক উত্তর।
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোন ভাইরাস ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে?”
এই প্রশ্নটি বিভিন্ন ভাইরাসের কারণে সৃষ্ট নিউমোনিয়া সম্পর্কে জ্ঞানের মূল্যায়ন করার জন্য। নিউমোনিয়া হলো ফুসফুসের একটি প্রদাহজনিত রোগ, যা ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, বা ফাঙ্গাল সংক্রমণের কারণে হতে পারে। ভাইরাল নিউমোনিয়া হলো ভাইরাসজনিত নিউমোনিয়া, যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শিশু ও বৃদ্ধদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
অপশন বিশ্লেষণ:
Nipah Virus:
ভুল অপশন: নিপাহ ভাইরাস একটি মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করে যা এনসেফালাইটিস বা মস্তিষ্কের প্রদাহজনিত রোগ হিসেবে পরিচিত, কিন্তু এটি সাধারণত ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।
Polio Virus:
ভুল অপশন: পোলিও ভাইরাস সাধারণত নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না। এটি পোলিওমাইলাইটিস নামক স্নায়ুতন্ত্রের রোগের কারণ হয়।
Adeno Virus:
সঠিক অপশন: এডেনো ভাইরাসের সংক্রমণ ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করতে পারে। এটি শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহজনিত সংক্রমণের মাধ্যমে নিউমোনিয়ার কারণ হতে পারে।
Rhino Virus:
ভুল অপশন: রাইনো ভাইরাস সাধারণত ঠান্ডাজনিত রোগের জন্য পরিচিত, তবে এটি নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।
নোট:
ভাইরাল নিউমোনিয়া সাধারণত এডেনো ভাইরাস, ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস, এবং আরএসভি (রেসপিরেটরি সিন্সাইটিয়াল ভাইরাস) এর মাধ্যমে হতে পারে। তাই এডেনো ভাইরাস সঠিক উত্তর।
26 / 50
26.
নাইট্রোজেন সংবন্ধন করে নিচের কোনটি?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নাইট্রোজেন সংবন্ধন করে নিচের কোনটি?”
এই প্রশ্নটি নাইট্রোজেন সংবন্ধনকারী জীবাণু সম্পর্কে জ্ঞান যাচাই করার জন্য করা হয়েছে। নাইট্রোজেন সংবন্ধন একটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া, যা নির্দিষ্ট জীবাণুদের দ্বারা বায়ুমণ্ডলীয় নাইট্রোজেনকে উদ্ভিদের জন্য ব্যবহৃত অ্যামোনিয়া বা অন্যান্য যৌগে রূপান্তর করে।
অপশন বিশ্লেষণ:
Azotobacter:
ভুল অপশন: Azotobacter হলো মাটি-বাস্তব জীবাণু যা নাইট্রোজেন সংবন্ধন করতে সক্ষম। এটি ফ্রি-লিভিং নাইট্রোজেন সংবন্ধনকারী ব্যাকটেরিয়া, তবে এটি এককভাবে নাইট্রোজেন সংবন্ধনের জন্য পরিচিত নয়, তাই এই অপশনটি ভুল।
Pseudomonas:
ভুল অপশন: Pseudomonas হলো একটি প্রকারের ব্যাকটেরিয়া যা বিভিন্ন পরিবেশে বাস করে, তবে এটি নাইট্রোজেন সংবন্ধনে বিশেষজ্ঞ নয়। তাই, এই অপশনটি ভুল।
Clostridium:
ভুল অপশন: Clostridium হলো একটি জীবাণু, কিন্তু এটি নাইট্রোজেন সংবন্ধনে অংশগ্রহণ করে না। এটি অন্যান্য কার্যকলাপের জন্য পরিচিত। তাই, এই অপশনটি ভুল।
সবুজলো:
সঠিক অপশন: সবুজলো হলো একটি অ্যানাবিনোসম্পন্ন ব্যাকটেরিয়া যা নাইট্রোজেন সংবন্ধন করতে পারে। এটি উদ্ভিদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নাইট্রোজেন যোগান দেয়। তাই, এই অপশনটি সঠিক।
নোট:
এই প্রশ্নটি নাইট্রোজেন সংবন্ধনের মতো গুরুত্বপূর্ণ জৈবিক প্রক্রিয়া সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের সচেতনতা বাড়ানোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ। জীবাণুরা কীভাবে মাটিতে নাইট্রোজেন সরবরাহ করে এবং উদ্ভিদের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে, তা বোঝা যায়।
27 / 50
27.
নিচের কোনটি DNA ভাইরাস?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোনটি DNA ভাইরাস?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ভাইরাসের জিনগত উপাদান (DNA বা RNA) সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। ভাইরাসের দুটি প্রধান শ্রেণী রয়েছে: DNA ভাইরাস এবং RNA ভাইরাস। এই প্রশ্নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ভাইরাসের শ্রেণীবিভাগ বুঝতে শিখবে।
অপশন বিশ্লেষণ:
হেপাটাইটিস বি:
সঠিক উত্তর: হেপাটাইটিস বি হলো একটি DNA ভাইরাস, যা প্রধানত লিভার সংক্রমণ ঘটায়। এর জিনোম ডাবল-স্ট্র্যান্ডেড DNA দ্বারা গঠিত। তাই এটি সঠিক উত্তর।
চিকুনগুনিয়া:
ভুল অপশন: চিকুনগুনিয়া একটি RNA ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট রোগ। এটি DNA ভাইরাস নয়, তাই এটি ভুল উত্তর।
টোব্যাকো মোজাইক:
ভুল অপশন: টোব্যাকো মোজাইক ভাইরাস (TMV) একটি RNA ভাইরাস। এটি উদ্ভিদকে সংক্রমিত করে এবং এটি DNA ভাইরাস নয়।
ডেঙ্গু:
ভুল অপশন: ডেঙ্গু ভাইরাস একটি RNA ভাইরাস, যা Flaviviridae পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। এটি DNA ভাইরাস নয়, তাই এটি ভুল উত্তর।
নোট:
এই প্রশ্নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ভাইরাসের জিনোম এবং তার শ্রেণীবিন্যাস সম্পর্কে সঠিক ধারণা পাবে। সঠিক উত্তর হলো হেপাটাইটিস বি , যা একটি DNA ভাইরাস এবং লিভার সংক্রমণের জন্য দায়ী।
28 / 50
28.
কোনটি প্লাজমিডের বৈশিষ্ট্য?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “কোনটি প্লাজমিডের বৈশিষ্ট্য?”
এই প্রশ্নটি প্লাজমিডের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের ধারণা যাচাই করার উদ্দেশ্যে তৈরি। প্লাজমিড হলো ছোট, বৃত্তাকার ডিএনএ অণু যা ব্যাকটেরিয়ায় স্বতন্ত্রভাবে উপস্থিত থাকে এবং প্রজনন প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
অপশন বিশ্লেষণ:
এক ব্যাকটেরিয়া থেকে অন্য ব্যাকটেরিয়ায় স্থানান্তরে সক্ষম:
সঠিক অপশন: প্লাজমিডের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এটি এক ব্যাকটেরিয়া থেকে অন্য ব্যাকটেরিয়ায় স্থানান্তরিত হতে পারে। এটি ব্যাকটেরিয়ার জিনগত বৈশিষ্ট্যকে পরিবর্তন করতে সহায়ক। তাই, এই অপশনটি সঠিক।
অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্সের বিরুদ্ধে কোনো ভূমিকা নেই:
ভুল অপশন: প্লাজমিড প্রায়শই অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্য দায়ী। এর মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া অ্যান্টিবায়োটিকের বিরুদ্ধে প্রতিরোধশীল হয়ে উঠতে পারে। তাই, এটি ভুল অপশন।
100 µm পর্যন্ত লম্বা হতে পারে:
ভুল অপশন: প্লাজমিড খুবই ছোট আকারের হয় এবং কখনোই 100 µm পর্যন্ত লম্বা হয় না। এটি অণুবীক্ষণ যন্ত্রের মাধ্যমে দেখা যায়। তাই, এটি ভুল অপশন।
কোষের ক্রোমোসোমের মত:
ভুল অপশন: প্লাজমিড কোষের ক্রোমোসোমের থেকে আলাদা, কারণ এটি স্বতন্ত্রভাবে প্রতিলিপি করতে সক্ষম এবং ক্রোমোসোমের তুলনায় ছোট আকারের হয়। তাই, এটি ভুল অপশন।
নোট:
প্লাজমিড ব্যাকটেরিয়ার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ জিনগত উপাদান, যা ব্যাকটেরিয়ার অভিযোজন এবং প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে। এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের প্লাজমিডের বৈশিষ্ট্যগুলো বোঝার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
29 / 50
29.
কোনটি উদ্ভিদদেহের রোগসৃষ্টিকারী ভাইরাস?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “কোনটি উদ্ভিদের রোগসৃষ্টিকারী ভাইরাস?”
এই প্রশ্নটি উদ্ভিদবিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে শিক্ষার্থীদের উদ্ভিদের রোগ এবং ভাইরাস সম্পর্কে ধারণা যাচাই করতে দেয়। উদ্ভিদের রোগ সৃষ্টিকারী ভাইরাসগুলো উদ্ভিদের বিভিন্ন অংশকে আক্রমণ করে।
অপশন বিশ্লেষণ:
ইমেলো ফিভার ভাইরাস:
ভুল অপশন: এটি উদ্ভিদের রোগসৃষ্টিকারী ভাইরাস নয়; এটি সাধারণত প্রাণীদের মধ্যে সৃষ্ট ভাইরাস।
টুনবো ভাইরাস:
সঠিক অপশন: এটি একটি উদ্ভিদের রোগসৃষ্টিকারী ভাইরাস। উদ্ভিদে এটি বিভিন্ন ধরণের রোগ সৃষ্টি করে।
ফুট অ্যান্ড মাউথ ভাইরাস:
ভুল অপশন: এই ভাইরাসটি প্রাণীদের মধ্যে রোগ সৃষ্টি করে এবং এটি উদ্ভিদের রোগসৃষ্টিকারী ভাইরাস নয়।
ফ্লু ভ্যাক্সিন ভাইরাস:
ভুল অপশন: এটি মানুষের মধ্যে ফ্লু প্রতিরোধের জন্য ব্যবহৃত একটি ভাইরাস। উদ্ভিদের সাথে এর কোনো সম্পর্ক নেই।
নোট:
উদ্ভিদের রোগসৃষ্টিকারী ভাইরাসগুলোর মধ্যে “টুনবো ভাইরাস” অন্যতম। এটি উদ্ভিদের মধ্যে বিভিন্ন রোগ সৃষ্টি করতে সক্ষম। সঠিক উত্তর হলো “টুনবো ভাইরাস।”
30 / 50
30.
বাংলাদেশে ব্যবহৃত প্রথম কোভিড ভ্যাকসিন কোনটি?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “বাংলাদেশে ব্যবহৃত প্রথম কোভিড ভ্যাকসিন কোনটি?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের বাংলাদেশের কোভিড-১৯ মহামারি এবং এর বিরুদ্ধে ব্যবহৃত প্রথম টিকা সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। কোভিড-১৯ মোকাবেলায় বিভিন্ন দেশ প্রথমে যেসব ভ্যাকসিন অনুমোদন ও ব্যবহার করেছে, তা জানা গুরুত্বপূর্ণ।
অপশন বিশ্লেষণ:
Astrazeneca Oxford:
সঠিক উত্তর: বাংলাদেশের প্রথম ব্যবহৃত কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন ছিল AstraZeneca-এর তৈরি “Covishield,” যা ভারতীয় সিরাম ইনস্টিটিউট দ্বারা উৎপাদিত হয়েছিল। এই ভ্যাকসিনটি বাংলাদেশের জন্য প্রথম অনুমোদিত এবং ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়েছিল।
Mordana:
ভুল অপশন: “Moderna” নামে একটি ভ্যাকসিন আছে, যা যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি হয়েছে, তবে এটি প্রথমে বাংলাদেশে ব্যবহৃত হয়নি। এছাড়া ‘Mordana’ নামে কোনো ভ্যাকসিন নেই, তাই এটি ভুল উত্তর।
Fizar:
ভুল অপশন: “Pfizer” একটি জনপ্রিয় কোভিড ভ্যাকসিন, তবে ‘Fizar’ নামে কোনো ভ্যাকসিন নেই। এছাড়া Pfizer-এর ভ্যাকসিনটি বাংলাদেশে কিছুটা পরেই আসে, তাই এটি ভুল উত্তর।
Cinofarm:
ভুল অপশন: “Sinopharm” একটি চীনা ভ্যাকসিন, যা পরবর্তীতে বাংলাদেশে অনুমোদিত হয়েছিল, তবে এটি প্রথম ব্যবহৃত ভ্যাকসিন ছিল না।
নোট:
এই প্রশ্নটির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশের কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রয়োগ এবং এর সময়সীমা সম্পর্কে ধারণা পাবে। সঠিক উত্তর হলো AstraZeneca Oxford , যা “Covishield” নামে বাংলাদেশে প্রথম ব্যবহৃত হয়েছিল।
কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ নার্স রুনু ভেরোনিকা কস্তাকে এক ডোজ ভ্যাকসিন দেয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশে শুরু করেছে করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে টিকা দেয়ার কর্মসূচি।
31 / 50
31.
নিচের কোনটি ডিএনএ (DNA) ভাইরাস?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোনটি ডিএনএ (DNA) ভাইরাস?”
এই প্রশ্নটি জীববিজ্ঞানের ভাইরাসবিজ্ঞান বিভাগের মধ্যে পড়ে, যেখানে ভাইরাসের জিনগত উপাদান (DNA বা RNA) সম্পর্কিত জ্ঞান যাচাই করা হয়। কিছু ভাইরাসের জিনগত উপাদান DNA-তে থাকে, অন্যদিকে কিছু ভাইরাসের RNA-তে থাকে। এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের DNA ভাইরাস চিহ্নিত করতে বলছে।
অপশন বিশ্লেষণ:
র্যাবিস (Rabies):
ভুল অপশন: র্যাবিস হলো একটি RNA ভাইরাস। এটি র্যাবডোভাইরাস পরিবারের অন্তর্গত, যার জিনগত উপাদান RNA-তে থাকে। তাই এটি DNA ভাইরাস নয়।
হেপাটাইটিস সি (Hepatitis-C):
ভুল অপশন: হেপাটাইটিস সি ভাইরাসও RNA ভাইরাস। এটি ফ্ল্যাভিভাইরাস পরিবারের অন্তর্গত এবং এর জিনগত উপাদান RNA তে থাকে। তাই এটি DNA ভাইরাস নয়।
পোলিও (Polio):
ভুল অপশন: পোলিও ভাইরাসও একটি RNA ভাইরাস। এটি পিকর্নাভাইরাস পরিবারের অন্তর্গত এবং এর জিনগত উপাদান RNA তে থাকে। তাই এটি DNA ভাইরাস নয়।
হারপেস (Herpes):
সঠিক অপশন: হারপেস হলো একটি DNA ভাইরাস। এটি হারপেসভিরিডি পরিবারের অন্তর্গত এবং এর জিনগত উপাদান DNA তে থাকে। হারপেস ভাইরাস বিভিন্ন রোগ সৃষ্টি করতে পারে যেমন হারপেস সিম্প্লেক্স ভাইরাস (HSV) এবং ভ্যারিসেলা-জোস্টার ভাইরাস (VZV)।
নোট:
DNA ভাইরাস সেই ভাইরাসগুলো যা তাদের জিনগত উপাদান হিসেবে ডিএনএ ব্যবহার করে। হারপেস ভাইরাস এদের মধ্যে অন্যতম। সঠিক উত্তর হলো “হারপেস (Herpes)” ।
32 / 50
32.
নিচের কোনটি সংক্রামক ব্যাধি ?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোনটি সংক্রামক ব্যাধি?”
এই প্রশ্নটি সংক্রামক ব্যাধি সম্পর্কে জ্ঞান যাচাই করার জন্য তৈরি হয়েছে। শিক্ষার্থীদের জানা দরকার যে কোন রোগ সংক্রামক এবং কোন রোগ সংক্রামক নয়।
অপশন বিশ্লেষণ:
যক্ষ্মা:
সঠিক অপশন: যক্ষ্মা (টিবি) একটি সংক্রামক ব্যাধি যা ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়। এটি প্রধানত ফুসফুসকে প্রভাবিত করে এবং হাঁচি, কাশি বা কথা বলার মাধ্যমে ছড়াতে পারে। তাই, এটি এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর।
উচ্চ রক্তচাপ:
ভুল অপশন: উচ্চ রক্তচাপ একটি ক্রনিক অবস্থা, যা সংক্রামক নয়। এটি মূলত শারীরিক অবস্থা এবং জীবনযাপনের কারণে সৃষ্টি হয়। তাই, এটি ভুল অপশন।
ডায়াবেটিস:
ভুল অপশন: ডায়াবেটিসও একটি ক্রনিক অসুস্থতা, তবে এটি সংক্রামক নয়। এটি ইনসুলিন উৎপাদন বা ব্যবহারের সমস্যার কারণে হয়। তাই, এটি ভুল অপশন।
ব্রেইন স্ট্রোক:
ভুল অপশন: ব্রেইন স্ট্রোক একটি শারীরিক অবস্থা যেখানে মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহে বাধা সৃষ্টি হয়। এটি সংক্রামক নয়, তাই এটিও ভুল অপশন।
নোট:
যক্ষ্মা একটি মারাত্মক সংক্রামক ব্যাধি, যা বায়ুবাহিত রোগ হিসেবে মানুষ থেকে মানুষে ছড়াতে পারে। এই প্রশ্ন শিক্ষার্থীদের সংক্রামক ব্যাধি এবং অ-সংক্রামক ব্যাধির মধ্যে পার্থক্য করতে শেখাবে।
33 / 50
33.
কোন ব্যাকটেরিয়া প্লাস্টিক ও পিইটি খেতে পারে?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “কোন ব্যাকটেরিয়া প্লাস্টিক ও পিইটি (PET) খেতে পারে?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের জন্য ব্যাকটেরিয়ার বিশেষ ক্ষমতা এবং পরিবেশ দূষণ রোধে এর ব্যবহার সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। কিছু ব্যাকটেরিয়া প্লাস্টিক এবং অন্যান্য কঠিন পদার্থ ভেঙে খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করতে পারে, যা পরিবেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
অপশন বিশ্লেষণ:
রাইজোবিয়াম লিলিগ্নোমেসোরাম:
ভুল অপশন: রাইজোবিয়াম একটি নাইট্রোজেন-ফিক্সিং ব্যাকটেরিয়া, যা মূলত মাটিতে উদ্ভিদের সঙ্গে সহবাস করে এবং নাইট্রোজেন ফিক্সেশনের মাধ্যমে উদ্ভিদের পুষ্টি সরবরাহ করে। এটি প্লাস্টিক ভাঙতে বা পিইটি খেতে পারে না।
ক্যালজিব্যাক্টেরিয়া:
ভুল অপশন: ক্যালজিব্যাক্টেরিয়া প্লাস্টিক ভাঙতে পারে না বা পিইটি খেতে পারে না। এটি অন্য উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়, তাই এটি ভুল অপশন।
ইডিওনেলা সাকারেনসিস:
সঠিক উত্তর: ইডিওনেলা সাকারেনসিস হলো একটি ব্যাকটেরিয়া যা পিইটি (PET) প্লাস্টিক খেতে সক্ষম। এটি প্লাস্টিক দূষণ কমাতে সাহায্য করতে পারে।
ইনডোসিনিক্রোবিয়া:
ভুল অপশন: এই ব্যাকটেরিয়াটি প্লাস্টিক বা পিইটি খেতে পারে না। এটি পরিবেশগত উপাদানগুলির জন্য ব্যবহৃত হয় না, তাই এটি ভুল অপশন।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের প্লাস্টিক দূষণ কমাতে ব্যাকটেরিয়ার ভূমিকা সম্পর্কে ধারণা দেয়। সঠিক উত্তর হলো ইডিওনেলা সাকারেনসিস , যা পিইটি প্লাস্টিক খেতে সক্ষম এবং পরিবেশগত সমস্যা সমাধানে ভূমিকা রাখতে পারে।
ইডেওনেলা সাকায়েনসিস’(Ideonella sakaiensis) নামের ব্যাকটেরিয়া দুটি এনজাইম ব্যবহার করে পলিইথিলিন টেরেপথালেটকে (PTE) ভেঙে ফেলে।
পরিবেশের জন্য সত্যিই এটা একটা ভালো খবর হতে পারে মন্তব্য করে CNN বলছে, ওয়ার্ল্ড ইকোনোমিক ফোরামের (WIF) তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে বিশ্বে যে সব প্লাস্টিক ব্যবহৃত হয় তার এক তৃতীয়াংশই সংগ্রহের বাইরে গিয়ে পরিবেশে ছড়িয়ে যায়।
41 / 50
EXPLANATION:
S (A) Why বর্তমানে সময়ে খাবার সংরক্ষণের ভাইরাস ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। প্যাথোজেন বস্ততে ব্যাকটেরিওফাজ ভাইরাস অনুপ্রবেশ করার মাধ্যমে মানবস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া দমন করা হচ্ছে। এমন ব্যাকটেরিওফাজ ভাইরাস মূল্যে মানবদেহের বিরুদ্ধে প্রভাব রাখে না।
ভাইরাসের উপকারিতা:
টিকা হিসেবে বসন্ত, পোলিও, জলাতঙ্ক, প্লেগ, হেপাটাইটিস বা ভিন্ন রোগের টিকা উৎপন্ন হয়।
অস্ত্র হিসেবে কলেরা, টাইফয়েড, আমাশা, প্লেগ ইত্যাদি রোগের অস্ত্র তৈরিতে।
সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে ভাইরাসের আক্রমণে পাতা ডিটিপ্লে হলে পাতা কালো পড়ে। একে ব্লেকেন টিপ্লিং বলে।
পতঙ্গনাশক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে NPV (Nuclear Polyhydrosis Virus) কে পতঙ্গনাশক হিসেবে প্রয়োগ করা হয়।
স্বকল্পিত নিয়ন্ত্রণে অণুজীবজাতীয় Myxovirus ব্যবহার হয়।
জীন প্রকল্পনে বাইরে থেকে ভাইরাস ব্যবহার হয়।
ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া নিয়ন্ত্রণে ব্যাকটেরিওফাজ ভাইরাস ব্যবহার হয়।
43 / 50
43. নিচের কোনটি সংক্রামক ব্যাধি?
EXPLANATION:
স্পর্শ, যৌন স্পর্শ, খাদ্য ও পানীয়, বায়ু বাহিত, ভেক্টর বাহিত হয়ে যে সব রোগ ছড়িয়ে পড়ে তাকে সংক্রামক রোগ বলে। উদাহরণ: স্কেবিস, যক্ষ্মা, ইনফ্লুয়েঞ্জা, মাম্পস, ‘রুবেলা, বসন্ত, হাম, করোনা ভাইরাস ইত্যাদি।
50 / 50
50. মাটিতে ফ্রি লিভিং নাইট্রোজেন সংবন্ধনকারী ব্যাকটেরিয়া কোনটি?
EXPLANATION:
RESULT
সবার রেজাল্ট একসাথে দেখার জন্য ‘Show’ এর পাশে ‘5’ ক্লিক করার পর ‘All’ এ ক্লিক করেন। ‼ এক্সাম SUBMIT করার পর, রেজাল্টে আপনার মেরিট দেখতে পেজটিকে একবার Reload করুন ।
DETAILS
আপনি যদি লগিন করে এক্সাম দেন, তাহলে আপনার দাগানো কোন MCQ সঠিক এবং ভুল ছিল, সব দেখতে পারবেন এখানে।
You must log in to see your results.