EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

মূলের মধ্যে ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধির সাথে সাথে Nostoc,Anabaena নামক সায়ানোব্যাকটেরিয়া দারাও মূল আক্রান্ত হয়। ফলে মূল বিকৃতি ধারন করে সে কারনে সামুদ্রিক প্রবাল বা কোরালের মতো দেখায়। এমন মূলকে কোরালয়েড মূল বা রুট টিউবারকল বলে

EXPLANATION: 

ঢেড়স এর ব্যবহারঃ সুপ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়,বহুমূত্র রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয় এবং কচি ঢেড়সে লোহ থাকায় নিয়মিত খেলে শারীরিক দুর্বলতা সারে।

EXPLANATION: 

Ginkgo biloba নামক একটি মাত্র প্রজাতি Ginkgophyta র অন্তর্ভুক্ত বাকি সবই বিলুপ্ত। Ginkogo biloba একটি জীবন্ত ফসিল।

EXPLANATION: 

ফার্নের পাতা মুকুল অবস্থায় কুন্ডলী পাকানো অবস্থায় থাকে যাকে বলা হয় সারসিনেট ভার্নেশন।

EXPLANATION: 

সাইকাস এক ধরনের নগ্নবীজি উদ্ভিদ৷ এ ধরনের উদ্ভিদের মূলের অগ্রভাগ Nostoc,Anabaena নামক সায়ানোব্যাকটেরিয়া দারা আক্রান্ত হয়। কোরালয়েড মূলের অন্তগঠনে Nostoc,Anabena অবস্থান করে,একে শৈবাল স্তর বলে।

EXPLANATION: 

একটি গর্ভাশয় থেকে একটি ফল সৃষ্টি হলে তাকে সরল ফল বলে। ফুলের একটি মাত্র গর্ভাশয় থেকে যে ফলের উৎপত্তি হয় তাকে সরল ফল বলে। সহজ ভাষায়, একটি ফুল হতে একটি মাত্র ফল উৎপন্ন হয় তাকেই সরল ফল বলে অভিহিত করা হয়। যেমন: আম(আম গাছের একটা ফুল থেকে একটা আম হয়)।

EXPLANATION: 

নগ্নবীজি উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য:
B-1
• উদ্ভিদ বহুবর্ষজীবি, চিরসবুজ, স্পোরোফাইট অসমরেণুপ্রসূ।
• রেণুপত্রগুলো ঘনভাবে সন্নিবেশিত হয়ে স্ট্রোবিলাস তৈরি করে।
• গর্ভাশয় নেই তাই ফল সৃষ্টি হয় না।
• বীজ নগ্ন অবস্থায় থাকে।
• নগ্নবীজি উদ্ভিদে দ্বিনিষেক ঘটে না তাই শাঁস হ্যাপ্লয়েড এবং নিষেকের পূর্বে সৃষ্টি হয়।
• সকলে বায়ু পরাগী।
• জনুক্রম বিদ্যমান।
• আর্কিগোনিয়া সৃষ্টি হয়।
Ans: A.

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

Cycas সম্পর্কে যা জানতে হবে-
• নগ্নবীজি উদ্ভিদ।
ফল হয়না।
• বাদামী বর্ণের শল্কপত্র বিদ্যমান।
• স্ত্রী ও পুরুষ উদ্ভিদ ভিন্ন।
• বহুবর্ষজীবি স্পোরোফাইট।
• ছিনিষেক ঘটেনা।
• জীবন্ত জীবাশ্ম বলা হয়।
• এদের গর্ভাশয়, গর্ভদন্ড ও গর্ভমুন্ড নেই।
202
গর্ভাশয় না থাকায় ডিম্বক ব্যক্ত অবস্থায় থাকে ফলে বীজও ব্যক্ত থাকে।
জাইলেম টিস্যুতে ভেসেল ও ফ্লোয়েম টিস্যুতে সঙ্গীকোষ নেই। মূল প্রধানত ২ ধরণের।
যথা:
(i) প্রধানমূল (
ii) সামুদ্রিক কোরালের মতো কোরালয়েড মূল।
• স্ত্রীরেণুপত্র মেগাস্পোরোফিল ও পুংরেণুপত্র মাইক্রোস্পোরোফিল নামে পরিচিত।
স্ত্রীরেণু হতে আর্কিগোনিয়াম সৃষ্টি হয়।

EXPLANATION: 

ডিপ্লয়েড
ফার্ণ বর্গীয় উদ্ভিদ
ট্রিপ্লয়েড
ট্রাকিওফাইটা
টেট্রাপ্লয়েড
আবৃতবীজী
হ্যাপ্লয়েড
নগ্নবীজী উদ্ভিদের এন্ডোস্পার্ম

EXPLANATION: 

Ginkgo biloba একটি মাত্র প্রজাতি। Ginkogophyta-র অন্তর্ভুক্ত। বাকি সব বিলুপ্ত। মজাহার

EXPLANATION: 

উদ্ভিদের শনাক্তকারী বৈশিষ্ট্য
১। Cycas উদ্ভিদ স্পোরোফাইট। দেহ মূল, কাণ্ড ও পাতায় বিভক্ত।
২। উদ্ভিদ খাড়া পাম জাতীয়। বীজ উৎপন্ন হয় কিন্তু ফল উৎপন্ন হয় না। অর্থাৎ বীজ নগ্ন।
৩। পাতা বৃহৎ, পক্ষল যৌগিক, কাণ্ডের মাথার দিকে সর্পিলাকারে সজ্জিত।
৪। কচি পাতার ভার্নেশন সারসিনেট (কুণ্ডলিত)।
৫। পাতায় ট্রান্সফিউশন টিস্যু বিদ্যমান।
৬। গৌণ অস্থানিক কোরালয়েড মূল বিদ্যমান।
৭। পুংরেণুপত্রগুলো একত্রিত হয়ে স্ট্রোবিলাস গঠন করে কিন্তু স্ত্রীরেণুপত্র সত্যিকার স্ট্রোবিলাস গঠন করে না।
৮। হেটারোস্পোরিক অর্থাৎ যৌন জননে মেগা ও মাইক্রোস্পোর সৃষ্টি হয়।
৯। বাতাসের দ্বারা পরাগায়ন ঘটে।
১০। Cycas-এর শুক্রাণু উদ্ভিদকূলে সর্ববৃহৎ, লাটিমের মতো, সচল ও বহু ফ্ল্যাজেলাবিশিষ্ট।

EXPLANATION: 

নগ্নবীজি / ব্যক্তবীজি উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য:
i) উদ্ভিদ স্পোরোফাইট।
ii) স্পোরোফিল ঘন সজ্জিত হয়ে স্ট্রোবিলাস বা কোণ তৈরী করে।
iii) পরাগরেণু সরাসরি ডিম্বকে পতিত হয়।
iv) গর্ভাশয়, গর্ভদন্ড ও গর্ভমুন্ড নেই।
১০০০০০aircond
v) গর্ভাশয় না থাকায় ফল হয় না।
vi) দ্বিনিষেক ঘটে না।
vii) শাঁস নিষেকের পূর্বে সৃষ্টি হয়, তাই শাঁস হ্যাপ্লয়েড।
viii) জাইলেম টিস্যুতে ভেসেল নেই, ফ্লোয়েম টিস্যুতে সঙ্গীকোষ নেই।
Ans: A.

EXPLANATION: 

যে সকল উদ্ভিদের ফুল ও বীজ হয় কিন্তু ফুলে গর্ভাশয় নেই বলে ফল উৎপন্ন হয় না বিধায় বীজ নগ্ন অবস্থায় থাকে, তাদের নগ্নবীজী বা ব্যক্তবীজী উদ্ভিদ (Gymnosperm) বলে। যেমন- ডাব, নারিকেল ইত্যাদি। নগ্নবীজী উদ্ভিদ সজীব উদ্ভিদগুলোর মধ্যে প্রাচীন। গ্রিক শব্দ Gymnos = নগ্ন ও spermos = বীজ থেকে Gymnospermae শব্দটি উদ্ভুত হয়েছে। সাইকাস বহুবর্ষজীবী নগ্নবীজী উদ্ভিদের উদাহরণ।

EXPLANATION: 

যেসব উদ্ভিদে গর্ভাশয় থাকে না বলে ফল উৎপন্ন হয় না এবং বীজ নগ্ন অবস্থায় জন্মে তাদেরকে নগ্নবীজী উদ্ভিদ বলে। উদাহরণ: Cycas, Pinus, Thuja, Zamia, Gnetum ইত্যাদি। Ans: A.

EXPLANATION: 

Cycas বহুবর্ষজীবী স্থলজ ব্যক্তবীজী উদ্ভিদ।
• Cycas-এর শুক্রাণু বহুফ্ল্যাজেলাযুক্ত যা উদ্ভিদ জগতের মধ্যে সবচেয়ে বড়।

EXPLANATION: 

Cycas: পুং উদ্ভিদের মাথায় অসংখ্য পুংরেণুপত্র বা মাইক্রোস্পোরোফিল সৃষ্টি হয় যা একত্রিত হয়ে একটি মোচাকৃতির পুংস্ট্রোবিলাস তৈরী করে।
• পুংরেণুপত্রের পৃষ্ঠদেশে বহু স্পোরাঞ্জিয়া তৈরী হয়। ২-৫টি স্পোরাঞ্জিয়া একত্রে অবস্থান করে, যাকে সোরাস বলে।
• স্পোরঞ্জিয়ামের ভেতরে স্পোর মাতৃকোষ সৃষ্টি হয়।
• প্রতিটি স্পোর মাতৃকোষ মায়েসিস বিভাজনের মাধ্যমে হ্যাপ্লয়েড
পুংরেণু (মাইক্রোস্পোর) তৈরী হয়।
• পুংরেণু হতে পরে শুক্রাণু তৈরী হয়।

EXPLANATION: 

সাইকাস নগ্নবীজী উদ্ভিদ। নগ্নবীজী উদ্ভিদে কোনো গর্ভাশয় তৈরি হয় না।

EXPLANATION: 

নগ্নবীজি উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য:
1
• এদের গর্ভাশয় থাকে না। গর্ভাশয় না থাকায় ফল উৎপন্ন হয় না। ফল হয় না বলে বীজ নগ্ন অবস্থায় থাকে।
আর্কিগোনিয়া সৃষ্টি হয়।
• পরাগরেণু সরাসরি ডিম্বক রন্ধ্রে পতিত হয়।
• সাধারণত দ্বি-নিষেক হয় না।
এন্ডোস্পার্ম হ্যাপ্লয়েড। নিষেকের পূর্বে উৎপন্ন হয়।
• জাইলেমে সুগঠিত ভেসেল কোষ এবং ফ্লোয়েম সঙ্গীকোষ নেই।

EXPLANATION: 

বাংলাদেশে মাত্র পাঁচ প্রজাতির নগ্নবীজী উদ্ভিদ প্রাকৃতিকভাবে জন্মে থাকে। যেমন:
• Cycas Pectinata: চট্টগ্রামের বাড়িয়াডালা পাহাড়ি এলাকায় পাওয়া যায়।
• Podocarpus neriifolius: বাংলাদেশে এটি বাঁশপাতা নামে পরিচিত
এবং চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও সিলেট বনাঞ্চলে পাওয়া যায়।
• Gnetum: একটি কাষ্ঠল লতানো উদ্ভিদ যা সিলেট, চট্টগ্রাম, পার্বত্য
চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারো বিভিন্ন বনে পাওয়া যায়।
Ans: A.

EXPLANATION: 

স্বল্পস্থায়ী প্রধান মূল বিনষ্টের পর ভূমিতলের উপর Cycas এর অস্থানিক মূলের দ্ব্যাগ্র শাখা সৃষ্টি হয়। এ শাখাগুলো ব্যাকটেরিয়া, Nostoc, Anabaena দ্বারা আক্রান্ত হয়ে বিকৃত আকার ধারণ করে, যাকে কোরালয়েড মূল বা রুট টিউবারকল বলে। [Ref: হাসান]

EXPLANATION: 

অ্যানজিওস্পার্ম বা আবৃতবীজি উদ্ভিদ –
• পৃথিবীতে নথিভুক্ত অ্যানজিওস্পার্মের সংখ্যা প্রায় ২,৭৫,০০০ টি। • এর মধ্যে ১০০টি প্রজাতি খাদ্য, বস্ত্র ও ওষুধের জন্য ব্যবহৃত হয়।
• ১৫টি প্রজাতি বিশ্বব্যাপী মানুষের প্রধান খাদ্যের যোগান দেয়।
• ড. আর্থার ক্রুনকুইস্ট সকল আবৃতবীজিকে ৩৮০টি গোত্রে অন্তর্ভুক্ত করেছেন।
• এদের মধ্যে ৩১৫টি দ্বিবীজপত্রী ও ৬৫টি একবীজ পত্রী।
Ans: B.

EXPLANATION: 

বাংলাদেশে প্রায় ৪০০০ প্রজাতির আবৃতবীজী উদ্ভিদ থাকলেও মাত্র পাঁচ প্রজাতির নগ্নবীজী উদ্ভিদ প্রাকৃতিকভাবে জন্মে থাকে। প্রজাতিগুলো হলো Cycas pectinata যা চট্টগ্রামের বাড়িয়াডালা পাহাড়ি এলাকায় পাওয়া যায়: Podocarnus

EXPLANATION: 

ব্যাখ্যাঃ Cycus বা জিমনোস্পার্ম উদ্ভিদে ফুল ও ফল হয়না কিন্তু বীজ হয়।

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

ধুতুরা হল একটি ঔষধি উদ্ভিদ যা এট্রোপিন, হিওসিমিন এবং অ্যাট্রোপিন যৌগগুলির একটি উৎস। এই যৌগগুলি মাস্কারিনিক রিসেপ্টরগুলিকে উদ্দীপিত করে, যা চোখ, নাক, গলা এবং অন্ত্রের পেশীগুলির সংকোচন ঘটায়।

ধুতুরার বিভিন্ন ঔষধি ব্যবহার রয়েছে। এটি ব্যথা, মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব এবং ডায়রিয়া নিরাময়ের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি একটি মাইওরিল্যাক্সেন্ট হিসাবেও ব্যবহৃত হয়, যা পেশীগুলিকে শিথিল করে।

EXPLANATION: 

বাংলাদেশের বিপন্নপ্রায় বিভিন্ন উদ্ভিদ: উদ্ভিদের শ্রেণী নাম/বৈজ্ঞানিক নাম ফার্নবর্গীয় উদ্ভিদ Psilotum triquetrum Tectaria chattagramica নগ্নবীজী উদ্ভিদ Cycas pectinata Podocarpus nerifolia Gnetum funiculare কোরন্ড- Licuala peltata মঙ্গ্রিকা ঝাড়ি- Aldrovanda vesiculosa আবর্তবীজী উদ্ভিদ বাংলাদেশের এন্ডেমিক রোটেলা- Rotela cimpliciuscula গুড় বডলা- Knema bengalensis তালি পাম- Corypha taliera Roxb আগর- Aquillaria agallocha জঙলী গোলাপ- Rosa involucrat

EXPLANATION: 

পুং Cycas উদ্ভিদের শীর্ষে অসংখ্য পুংরেণুপত্র/মাইক্রোসেপারোফিল সৃষ্টি হয় যা একত্রিত হয়ে একটি মোচাকৃতির পুংস্ট্রোবিলাস তৈরী হয়।
• পুংরেণুপত্রের সরু বর্ধিত মাথাকে অ্যাপোফাইসিস বলে।
• পুংরেণুপত্রের পৃষ্ঠদেশে বহু স্পোরাঞ্জিয়া তৈরী হয়। ২-৫টি স্পোরাঞ্জিয়া একত্রে অবস্থান করে, যাকে সোরাস বলে।
• স্পোরাঞ্জিয়ামের ভেতরে স্পোর মাতৃকোষ সৃষ্টি হয়।
• প্রতিটি স্পোর মাতৃকোষ মায়োসিস প্রক্রিয়ায় বিভাজিত হয়ে হ্যাপ্লয়েড পুংরেণু তৈরী করে। পুংরেণু হতে পরে সাইকাসের শুক্রাণু তৈরী হয়।

EXPLANATION: 

•
Cycas বহুবর্ষজীবী নগ্নবীজী উদ্ভিদ।
• বাংলাদেশের চট্টগ্রামে পাহাড়ি অঞ্চলে Cycas pectinata প্রাকৃতিক পরিবেশে জন্মায়।
• প্রাথমিক পর্যায়ে Cycas-এর প্রধান মূল থাকে।

EXPLANATION: 

স্পোর বহনকারী পাতাকে সোরাস বলে।
• শুষ্ক ও বাদামি বর্ণের শল্কপত্র (স্কেল) দিয়ে আবৃত অংশকে র‍্যামেন্টাম বলে।
• সোরাই উৎপন্নকারী পাতাকে স্পোরোফিল বলে।

EXPLANATION: 

ফ্যাবাসী(Fabaceae/Leguminosae) জাতীয় উদ্ভিদ আমিষ সরবরাহ করে। এগুলো হল ডাল জাতীয় গোত্র। তাই এগুলোকে আমিষ সরবরাহকারী উদ্ভিদ তান্ত্রিক পরিবার বলে।

EXPLANATION: 

সয়াবিন (Glycine max) হলো এক প্রকারের শুঁটি জাতীয় উদ্ভিদ। এটির আদি নিবাস পূর্ব এশিয়াতে।

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “প্রান্তস্পর্শী এস্টিভেশন বা পুষ্পপত্র বিন্যাসের উদাহরণ কোনটি?”
প্রশ্নটির উদ্দেশ্য পরীক্ষার্থীর এস্টিভেশন বা পুষ্পপত্র বিন্যাস সম্পর্কে জ্ঞান যাচাই করা। এস্টিভেশন হলো ফুলের পাপড়ি বা বৃতি কুঁড়ির মধ্যে কিভাবে বিন্যস্ত থাকে তা বোঝায়। “প্রান্তস্পর্শী” এস্টিভেশনে প্রতিটি পাপড়ির প্রান্ত অপর একটি পাপড়ির প্রান্তকে স্পর্শ করে থাকে।

অপশন বিশ্লেষণ:

1. বাবলা (ভুল অপশন):
   বাবলা গাছের পুষ্পপত্র বিন্যাস প্রান্তস্পর্শী নয়, বরং অন্যান্য ধরণের এস্টিভেশন থাকতে পারে।
   কারণ: বাবলার পুষ্পপত্র প্রান্তস্পর্শী এস্টিভেশন প্রদর্শন করে না।
2. গন্ধরাজ (ভুল অপশন):
   গন্ধরাজের ফুলের পাপড়ির বিন্যাসও প্রান্তস্পর্শী নয়। এটি একটি জটিল পুষ্পপত্র বিন্যাস হতে পারে।
   কারণ: গন্ধরাজ গাছের পুষ্পপত্র বিন্যাস প্রান্তস্পর্শী নয়।
3. জবা (ভুল অপশন):
   জবা ফুলের পাপড়ি প্রান্তস্পর্শীভাবে বিন্যস্ত থাকে না। এটি অন্যান্য ধরণের এস্টিভেশন অনুসরণ করে।
   কারণ: জবা ফুলে প্রান্তস্পর্শী এস্টিভেশন দেখা যায় না।
4. মটরশুঁটি (সঠিক উত্তর):
   মটরশুঁটির ফুলের পাপড়ির বিন্যাস প্রান্তস্পর্শী। এখানে প্রতিটি পাপড়ির প্রান্ত অপর পাপড়িকে স্পর্শ করে থাকে।
   কারণ: মটরশুঁটির পুষ্পপত্র বিন্যাসে প্রান্তস্পর্শী এস্টিভেশন দেখা যায়, তাই এটি সঠিক উত্তর।

নোট:
প্রান্তস্পর্শী এস্টিভেশন হলো একটি ধরণের পুষ্পপত্র বিন্যাস যেখানে প্রতিটি পাপড়ি বা বৃতি অপর একটি পাপড়ি বা বৃতির প্রান্তকে স্পর্শ করে থাকে। মটরশুঁটির ক্ষেত্রে এই ধরণের এস্টিভেশন লক্ষ্য করা যায়।

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

EXPLANATION: