EXPLANATION: 

Cycas’ উদ্ভিদের সস্য হ্যাপ্লয়েড ধরনের।
Note: দেখে নাও ‘Cycas’ সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য: [হাসান+আজিবুর]
→ Cycas-কে পামফার্ন বলা হয়।
→ Cycas-এ কোরালয়েড মূল বা রুট টিউবারকল বিদ্যমান।
→ Cycas-কে জীবন্ত জীবাশ্ম বলা হয়।
→ এদের বীজ হয় কিন্তু ফল হয় না।
→ Cycas- বহুবর্ষজীবী নগ্নবীজী উদ্ভিদ
→ বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চলীয় পাহাড়ে (চট্টগ্রাম) প্রাকৃতিকভাবে Cycas pectinata জন্মে
→ Cycas-এর গোত্রের নাম Cycadaceas
→ Cycas-এর প্রতিটি মাইক্রোস্পোরোফিল ৩-৫ সে.মি. লম্বা
→ Cycas-এর স্ট্রোবিলাস একলিঙ্গিক
→ সাধারণত ৩-৪টি স্পোরাঞ্জিয়া একত্রে থেকে সোরাস গঠন করে।
→ Cycas-এর শুক্রাণু বহু ফ্ল্যাজেলাযুক্ত।।1
→ Cycas উদ্ভিদ স্পোরোফাইট এবং দেহ, মূল, কান্ড ও পাতায় বিভক্ত।
এদের পাতায় ট্রান্সফিউশন টিস্যু বিদ্যমান।
→ Cycas-এর শুক্রাণু- উদ্ভিদকূলে সর্ববৃহৎ এবং এদের বাতাসের দ্বারা পরাগায়ন ঘটে।
→ Cycas-এর প্রতিটি ফোরামে ২-৫টি স্পোরাঞ্জিয়া থাকে।
→ আর্কিগোনিয়াম সৃষ্টি Cycas-এর একটি আদি বৈশিষ্ট্য।
→ Cycas revoluta এর বীজ খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
→ Cycas pectinata উদ্ভিদের কচিপাতা সবজি হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

EXPLANATION: 

নগ্নবীজি উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য:
B-1
• উদ্ভিদ বহুবর্ষজীবি, চিরসবুজ, স্পোরোফাইট অসমরেণুপ্রসূ।
• রেণুপত্রগুলো ঘনভাবে সন্নিবেশিত হয়ে স্ট্রোবিলাস তৈরি করে।
• গর্ভাশয় নেই তাই ফল সৃষ্টি হয় না।
• বীজ নগ্ন অবস্থায় থাকে।
• নগ্নবীজি উদ্ভিদে দ্বিনিষেক ঘটে না তাই শাঁস হ্যাপ্লয়েড এবং নিষেকের পূর্বে সৃষ্টি হয়।
• সকলে বায়ু পরাগী।
• জনুক্রম বিদ্যমান।
• আর্কিগোনিয়া সৃষ্টি হয়।
Ans: A.

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

Cycas সম্পর্কে যা জানতে হবে-
• নগ্নবীজি উদ্ভিদ।
ফল হয়না।
• বাদামী বর্ণের শল্কপত্র বিদ্যমান।
• স্ত্রী ও পুরুষ উদ্ভিদ ভিন্ন।
• বহুবর্ষজীবি স্পোরোফাইট।
• ছিনিষেক ঘটেনা।
• জীবন্ত জীবাশ্ম বলা হয়।
• এদের গর্ভাশয়, গর্ভদন্ড ও গর্ভমুন্ড নেই।
202
গর্ভাশয় না থাকায় ডিম্বক ব্যক্ত অবস্থায় থাকে ফলে বীজও ব্যক্ত থাকে।
জাইলেম টিস্যুতে ভেসেল ও ফ্লোয়েম টিস্যুতে সঙ্গীকোষ নেই। মূল প্রধানত ২ ধরণের।
যথা:
(i) প্রধানমূল (
ii) সামুদ্রিক কোরালের মতো কোরালয়েড মূল।
• স্ত্রীরেণুপত্র মেগাস্পোরোফিল ও পুংরেণুপত্র মাইক্রোস্পোরোফিল নামে পরিচিত।
স্ত্রীরেণু হতে আর্কিগোনিয়াম সৃষ্টি হয়।

EXPLANATION: 

সরাসরি মুখস্ত: Sequoia gigantea পৃথিবীর সবচেয়ে উচু বৃক্ষ এটি নগ্নবীজীর coniferophyta বিভাগের অন্তর্ভূক্ত।

EXPLANATION: 

Ginkgo biloba একটি মাত্র প্রজাতি। Ginkogophyta-র অন্তর্ভুক্ত। বাকি সব বিলুপ্ত। মজাহার

EXPLANATION: 

নগ্নবীজি / ব্যক্তবীজি উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য:
i) উদ্ভিদ স্পোরোফাইট।
ii) স্পোরোফিল ঘন সজ্জিত হয়ে স্ট্রোবিলাস বা কোণ তৈরী করে।
iii) পরাগরেণু সরাসরি ডিম্বকে পতিত হয়।
iv) গর্ভাশয়, গর্ভদন্ড ও গর্ভমুন্ড নেই।
১০০০০০aircond
v) গর্ভাশয় না থাকায় ফল হয় না।
vi) দ্বিনিষেক ঘটে না।
vii) শাঁস নিষেকের পূর্বে সৃষ্টি হয়, তাই শাঁস হ্যাপ্লয়েড।
viii) জাইলেম টিস্যুতে ভেসেল নেই, ফ্লোয়েম টিস্যুতে সঙ্গীকোষ নেই।
Ans: A.

EXPLANATION: 

Saccharum officinarum ট্রাকিওফাইটা গোত্রের একটি আবৃতবীজী উদ্ভিদ যা থেকে সাধারণত স্যুগারক্যান তৈরি করা হয়।

EXPLANATION: 

যেসব উদ্ভিদে গর্ভাশয় থাকে না বলে ফল উৎপন্ন হয় না এবং বীজ নগ্ন অবস্থায় জন্মে তাদেরকে নগ্নবীজী উদ্ভিদ বলে। উদাহরণ: Cycas, Pinus, Thuja, Zamia, Gnetum ইত্যাদি। Ans: A.

EXPLANATION: 

Cycas বহুবর্ষজীবী স্থলজ ব্যক্তবীজী উদ্ভিদ।
• Cycas-এর শুক্রাণু বহুফ্ল্যাজেলাযুক্ত যা উদ্ভিদ জগতের মধ্যে সবচেয়ে বড়।

EXPLANATION: 

Cycas: পুং উদ্ভিদের মাথায় অসংখ্য পুংরেণুপত্র বা মাইক্রোস্পোরোফিল সৃষ্টি হয় যা একত্রিত হয়ে একটি মোচাকৃতির পুংস্ট্রোবিলাস তৈরী করে।
• পুংরেণুপত্রের পৃষ্ঠদেশে বহু স্পোরাঞ্জিয়া তৈরী হয়। ২-৫টি স্পোরাঞ্জিয়া একত্রে অবস্থান করে, যাকে সোরাস বলে।
• স্পোরঞ্জিয়ামের ভেতরে স্পোর মাতৃকোষ সৃষ্টি হয়।
• প্রতিটি স্পোর মাতৃকোষ মায়েসিস বিভাজনের মাধ্যমে হ্যাপ্লয়েড
পুংরেণু (মাইক্রোস্পোর) তৈরী হয়।
• পুংরেণু হতে পরে শুক্রাণু তৈরী হয়।

EXPLANATION: 

নগ্নবীজী উদ্ভিদের মধ্যে দ্বিনিষেক ঘটে থাকে Ephedra-তে।
• জাইলেম টিস্যুতে প্রকৃত ভেসেল উপস্থিত Gnetum-এ।
• ফ্লোয়েম টিস্যুতে সঙ্গীকোষ থাকে না Pinus ও Cycas এ।

EXPLANATION: 

বাংলাদেশে মাত্র পাঁচ প্রজাতির নগ্নবীজী উদ্ভিদ প্রাকৃতিকভাবে জন্মে থাকে। যেমন:
• Cycas Pectinata: চট্টগ্রামের বাড়িয়াডালা পাহাড়ি এলাকায় পাওয়া যায়।
• Podocarpus neriifolius: বাংলাদেশে এটি বাঁশপাতা নামে পরিচিত
এবং চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও সিলেট বনাঞ্চলে পাওয়া যায়।
• Gnetum: একটি কাষ্ঠল লতানো উদ্ভিদ যা সিলেট, চট্টগ্রাম, পার্বত্য
চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারো বিভিন্ন বনে পাওয়া যায়।
Ans: A.

EXPLANATION: 

স্বল্পস্থায়ী প্রধান মূল বিনষ্টের পর ভূমিতলের উপর Cycas এর অস্থানিক মূলের দ্ব্যাগ্র শাখা সৃষ্টি হয়। এ শাখাগুলো ব্যাকটেরিয়া, Nostoc, Anabaena দ্বারা আক্রান্ত হয়ে বিকৃত আকার ধারণ করে, যাকে কোরালয়েড মূল বা রুট টিউবারকল বলে। [Ref: হাসান]

EXPLANATION: 

বর্তমানে জিমনোস্পার্ম এর ৮৩টি গণ এবং ৬৫০-৭২১টি প্রজাতি আছে।

EXPLANATION: 

Solve বাংলাদেশে প্রাকৃতিকভাবে ৫ প্রজাতির নগ্নবীজী উদ্ভিদ জন্মে থাকে। উল্লেখ্য যে, পৃথিবীতে নগ্নবীজী উদ্ভিদের ৮০টি গণ এবং ৭২১টি প্রজাতি
রয়েছে।

EXPLANATION: 

বাংলাদেশে প্রায় ৪০০০ প্রজাতির আবৃতবীজী উদ্ভিদ থাকলেও মাত্র পাঁচ প্রজাতির নগ্নবীজী উদ্ভিদ প্রাকৃতিকভাবে জন্মে থাকে। প্রজাতিগুলো হলো Cycas pectinata যা চট্টগ্রামের বাড়িয়াডালা পাহাড়ি এলাকায় পাওয়া যায়: Podocarnus

EXPLANATION: 

ব্যাখ্যাঃ Cycus বা জিমনোস্পার্ম উদ্ভিদে ফুল ও ফল হয়না কিন্তু বীজ হয়।

EXPLANATION: 

ধুতুরা হল একটি ঔষধি উদ্ভিদ যা এট্রোপিন, হিওসিমিন এবং অ্যাট্রোপিন যৌগগুলির একটি উৎস। এই যৌগগুলি মাস্কারিনিক রিসেপ্টরগুলিকে উদ্দীপিত করে, যা চোখ, নাক, গলা এবং অন্ত্রের পেশীগুলির সংকোচন ঘটায়।

ধুতুরার বিভিন্ন ঔষধি ব্যবহার রয়েছে। এটি ব্যথা, মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব এবং ডায়রিয়া নিরাময়ের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি একটি মাইওরিল্যাক্সেন্ট হিসাবেও ব্যবহৃত হয়, যা পেশীগুলিকে শিথিল করে।

EXPLANATION: 

যেসব উদ্ভিদের ফুলে গর্ভাশয় থাকে না বলে ফল উৎপন্ন হয় না এবং বীজ নগ্ন অবস্থায় জন্মে তাদেরকে নগ্নবীজী বা ব্যক্তবীজী উদ্ভিদ বলে।
উদাহরণ: Cycas, Pinus, Podocarpus, Gnetum

EXPLANATION: 

পুং Cycas উদ্ভিদের শীর্ষে অসংখ্য পুংরেণুপত্র/মাইক্রোসেপারোফিল সৃষ্টি হয় যা একত্রিত হয়ে একটি মোচাকৃতির পুংস্ট্রোবিলাস তৈরী হয়।
• পুংরেণুপত্রের সরু বর্ধিত মাথাকে অ্যাপোফাইসিস বলে।
• পুংরেণুপত্রের পৃষ্ঠদেশে বহু স্পোরাঞ্জিয়া তৈরী হয়। ২-৫টি স্পোরাঞ্জিয়া একত্রে অবস্থান করে, যাকে সোরাস বলে।
• স্পোরাঞ্জিয়ামের ভেতরে স্পোর মাতৃকোষ সৃষ্টি হয়।
• প্রতিটি স্পোর মাতৃকোষ মায়োসিস প্রক্রিয়ায় বিভাজিত হয়ে হ্যাপ্লয়েড পুংরেণু তৈরী করে। পুংরেণু হতে পরে সাইকাসের শুক্রাণু তৈরী হয়।

EXPLANATION: 

স্পোর বহনকারী পাতাকে সোরাস বলে।
• শুষ্ক ও বাদামি বর্ণের শল্কপত্র (স্কেল) দিয়ে আবৃত অংশকে র‍্যামেন্টাম বলে।
• সোরাই উৎপন্নকারী পাতাকে স্পোরোফিল বলে।

EXPLANATION: 

ফ্যাবাসী(Fabaceae/Leguminosae) জাতীয় উদ্ভিদ আমিষ সরবরাহ করে। এগুলো হল ডাল জাতীয় গোত্র। তাই এগুলোকে আমিষ সরবরাহকারী উদ্ভিদ তান্ত্রিক পরিবার বলে।

EXPLANATION: 

সয়াবিন (Glycine max) হলো এক প্রকারের শুঁটি জাতীয় উদ্ভিদ। এটির আদি নিবাস পূর্ব এশিয়াতে।

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

EXPLANATION: 

মূলের মধ্যে ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধির সাথে সাথে Nostoc,Anabaena নামক সায়ানোব্যাকটেরিয়া দারাও মূল আক্রান্ত হয়। ফলে মূল বিকৃতি ধারন করে সে কারনে সামুদ্রিক প্রবাল বা কোরালের মতো দেখায়। এমন মূলকে কোরালয়েড মূল বা রুট টিউবারকল বলে

EXPLANATION: 

ঢেড়স এর ব্যবহারঃ সুপ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়,বহুমূত্র রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয় এবং কচি ঢেড়সে লোহ থাকায় নিয়মিত খেলে শারীরিক দুর্বলতা সারে।

EXPLANATION: 

ফার্নের পাতা মুকুল অবস্থায় কুন্ডলী পাকানো অবস্থায় থাকে যাকে বলা হয় সারসিনেট ভার্নেশন।

EXPLANATION: প্যারাইটাল বা বহুপ্রান্তীয়ঃএক্ষেত্রে গর্ভাশয় এক বা একাধিক প্রকোষ্ঠবিশিষ্ট এবং প্লাসেন্টাসমূহ পরিধীয় দেয়ালে থাকে। উদাহরণ – লাউ, শসা,সরিষা।

EXPLANATION: 

সাইকাস এক ধরনের নগ্নবীজি উদ্ভিদ৷ এ ধরনের উদ্ভিদের মূলের অগ্রভাগ Nostoc,Anabaena নামক সায়ানোব্যাকটেরিয়া দারা আক্রান্ত হয়। কোরালয়েড মূলের অন্তগঠনে Nostoc,Anabena অবস্থান করে,একে শৈবাল স্তর বলে।

EXPLANATION: Gossypium herbaceum (কার্পাস তুলা) এটি মালভেসি গোত্রের উদ্ভিদ।  দিবীজপত্রী গোত্রকে ৩১৫ টি ভাগে বিভক্ত এর মধ্যে মালভেসী গোত্র অন্তর্ভুক্ত।

EXPLANATION: 

ক্যাপসিউল-ঢেড়স, ধুতুরা, পাট।
বেরী-টমেটো,বেগুন।
সাইজোকার্প-ধনে
ক্যারিওপসিস-ধান।

EXPLANATION: