Report a question
1 / 50
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “ডেঙ্গু ভাইরাস-“
এই প্রশ্নটি ডেঙ্গু ভাইরাসের ধরন সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার জন্য করা হয়েছে। ডেঙ্গু ভাইরাস হলো এক ধরনের আরএনএ ভাইরাস যা মশার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে সংক্রমিত হয় এবং ডেঙ্গু রোগের কারণ হয়। এই ভাইরাসের ধারণাটি ভাইরোলজি এবং সংক্রামক রোগ সংক্রান্ত অধ্যয়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
অপশন বিশ্লেষণ:
TIV:
ভুল অপশন: TIV সাধারণত ট্রাইভ্যালেন্ট ইনফ্লুয়েঞ্জা ভ্যাকসিনকে বোঝায়, যা ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের বিরুদ্ধে ব্যবহৃত হয়। এটি ডেঙ্গু ভাইরাসের সাথে সম্পর্কিত নয়। সুতরাং, এটি ভুল অপশন।
DNA ভাইরাস:
ভুল অপশন: ডেঙ্গু ভাইরাস একটি আরএনএ ভাইরাস, ডিএনএ ভাইরাস নয়। ডিএনএ ভাইরাসের মধ্যে হেপাটাইটিস বি ভাইরাস একটি উদাহরণ হতে পারে। ডেঙ্গু ভাইরাস আরএনএ জেনেটিক উপাদান নিয়ে গঠিত, তাই এটি সঠিক উত্তর নয়।
RNA ভাইরাস:
সঠিক অপশন: ডেঙ্গু ভাইরাস একটি আরএনএ ভাইরাস, যার জেনেটিক উপাদান রাইবোনিউক্লিক অ্যাসিড (RNA) দিয়ে তৈরি। এটি মূলত চারটি সেরোটাইপে (DENV-1, DENV-2, DENV-3, DENV-4) বিভক্ত। সুতরাং, এটি সঠিক উত্তর।
T2 ভাইরাস:
ভুল অপশন: T2 ভাইরাস হলো ব্যাকটেরিওফাজের একটি ধরন, যা ব্যাকটেরিয়া আক্রমণ করে। এটি ডেঙ্গু ভাইরাসের সাথে সম্পর্কিত নয়। তাই, এটি সঠিক উত্তর নয়।
নোট:
ডেঙ্গু ভাইরাসের প্রকার সঠিকভাবে চিহ্নিত করা শিক্ষার্থীদের ভাইরাস এবং তাদের সংক্রমণ সম্পর্কে জ্ঞান বাড়াতে সহায়ক। ডেঙ্গু ভাইরাস আরএনএ ভাইরাস হওয়ায় এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর হবে “RNA ভাইরাস।” এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের সংক্রামক রোগ এবং ভাইরাসের ধরনের উপর জ্ঞান যাচাই করতে সহায়ক।
2 / 50
2.
মানুষের লোহিত কণিকায় ম্যালেরিয়া পরজীবীর বহুবিভাজন প্রক্রিয়ায় অযৌন জননকে কী বলে?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “মানুষের লোহিত কণিকায় ম্যালেরিয়া পরজীবীর বহুবিভাজন প্রক্রিয়ায় অণুজননকে কী বলে?”
এই প্রশ্নটি ম্যালেরিয়া পরজীবী (Plasmodium) এর জীবচক্র সম্পর্কে জ্ঞান যাচাই করার উদ্দেশ্যে করা হয়েছে। Plasmodium পরজীবী বিভিন্ন পর্যায়ে বিভাজন ও বৃদ্ধির মাধ্যমে ম্যালেরিয়া রোগ সৃষ্টি করে। বিশেষ করে, এই প্রশ্নটি স্পোরোজোনি এবং এর প্রকারভেদ নিয়ে আলোচনা করার জন্য শিক্ষার্থীদের প্ররোচিত করছে।
অপশন বিশ্লেষণ:
“এরিথ্রোসাইটিক সাইজোজোনি”:
সঠিক অপশন:
ম্যালেরিয়া পরজীবী মানুষের লোহিত রক্তকণিকায় প্রবেশ করে এবং সেখানে বহুবিভাজন প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে, যা সাইজোগোনি নামে পরিচিত। যখন এই প্রক্রিয়াটি লোহিত রক্তকণিকায় ঘটে, তখন এটিকে এরিথ্রোসাইটিক সাইজোজোনি বলা হয়। এই প্রক্রিয়ায়, পরজীবী বিভাজিত হয়ে নতুন মেরোজোইট সৃষ্টি করে, যা আরও লোহিত কণিকায় সংক্রমণ ঘটায়।
“এক্সো- এরিথ্রোসাইটিক সাইজোজোনি”:
ভুল অপশন:
এক্সো- এরিথ্রোসাইটিক সাইজোজোনি সেই প্রক্রিয়া বোঝায় যা লোহিত কণিকার বাইরে ঘটে। এটি লিভারে ঘটে এবং এর ফলস্বরূপ পরজীবী লোহিত কণিকায় প্রবেশ করে। তাই এই প্রক্রিয়া লোহিত কণিকায় ঘটে না এবং এটি সঠিক উত্তর নয়।
“হেপাটিক সাইজোজোনি”:
ভুল অপশন:
হেপাটিক সাইজোজোনি সেই প্রক্রিয়া বোঝায় যা লিভারে ঘটে। এটি ম্যালেরিয়া পরজীবীর জীবনচক্রের একটি প্রাথমিক পর্যায়ে ঘটে, যখন পরজীবী লিভার কোষে প্রবেশ করে এবং বিভাজন শুরু করে। তবে, প্রশ্নে উল্লেখ করা হয়েছে লোহিত কণিকা, তাই এটি সঠিক উত্তর নয়।
“শ্রী- এরিট্রোসাইটিক সাইজোজোনি”:
ভুল অপশন:
এই অপশনটি সঠিক নয় কারণ এখানে ‘শ্রী’ শব্দটি প্রশ্নের প্রসঙ্গে ভুলভাবে ব্যবহার হয়েছে। শ্রী- এরিট্রোসাইটিক সাইজোজোনি বলে কিছু নেই, এটি প্রশ্নের সঠিক উত্তর হতে পারে না।
নোট:
এই প্রশ্নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ম্যালেরিয়া পরজীবীর জীবচক্র এবং তার বিভিন্ন পর্যায় সম্পর্কে গভীর ধারণা দেওয়া হচ্ছে। এরিথ্রোসাইটিক সাইজোজোনি ম্যালেরিয়া রোগের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়, যেখানে পরজীবী লোহিত কণিকায় বিভাজিত হয়ে ম্যালেরিয়া রোগের লক্ষণ সৃষ্টি করে। সঠিক উত্তর হলো “এরিথ্রোসাইটিক সাইজোজোনি,” যা লোহিত রক্তকণিকায় ম্যালেরিয়া পরজীবীর বিভাজন প্রক্রিয়া নির্দেশ করে।
3 / 50
3.
ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীর গঠিত-
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীরের গঠন?”
এই প্রশ্নটি ব্যাকটেরিয়া কোষের গঠন এবং এর প্রাচীরের রাসায়নিক গঠনের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। ব্যাকটেরিয়া কোষ প্রাচীর তাদের রক্ষা করে এবং আকৃতি প্রদান করে, যা তাদের পরিবেশের কঠোর অবস্থার বিরুদ্ধে সুরক্ষা দেয়। ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীরের গঠন সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের ধারণা যাচাই করার জন্য এই প্রশ্নটি গুরুত্বপূর্ণ।
অপশন বিশ্লেষণ:
কাইটিন:
ভুল অপশন:
কাইটিন হলো এক ধরনের পলিস্যাকারাইড, যা প্রধানত ফাঙ্গি এবং কিছু আর্থ্রোপোডের এক্সোস্কেলিটন গঠনের উপাদান। এটি ব্যাকটেরিয়া কোষ প্রাচীরে পাওয়া যায় না, তাই এই উত্তরটি ভুল।
কাইটিন: প্রোটিন:
ভুল অপশন:
এই অপশনটিও ভুল কারণ ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীরে কাইটিন নেই। ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীরের প্রধান উপাদান হলো পেপটাইডোগ্লাইকান, যা পলিস্যাকারাইড এবং প্রোটিনের মিশ্রণ।
প্রোটিন: ফসফোপ্রোটিন:
ভুল অপশন:
প্রোটিন এবং ফসফোপ্রোটিন ব্যাকটেরিয়া কোষ প্রাচীরের প্রধান গঠনমূলক উপাদান নয়। এটি একটি ভুল উত্তর।
লিপিড: প্রোটিন:
সঠিক অপশন:
ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীর প্রধানত পেপটাইডোগ্লাইকান দিয়ে গঠিত, কিন্তু কিছু ব্যাকটেরিয়ার ক্ষেত্রে, যেমন গ্রাম-নেগেটিভ ব্যাকটেরিয়া, প্রাচীরের বাইরের দিকে লিপিড এবং প্রোটিনের স্তর থাকে। এই লিপিড স্তর লিপোপলিস্যাকারাইড দ্বারা গঠিত, যা ব্যাকটেরিয়ার সুরক্ষা প্রদান করে এবং এর পরিবেশের সাথে ইন্টারেক্ট করে। তাই এই অপশনটি সঠিক।
নোট:
ব্যাকটেরিয়া কোষ প্রাচীরের গঠন এবং এর উপাদানগুলির জ্ঞান শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি তাদের ব্যাকটেরিয়ার শ্রেণীবিন্যাস এবং এন্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা বুঝতে সাহায্য করে। সঠিক উত্তর হলো “লিপিড: প্রোটিন,” যা কিছু ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীরের বৈশিষ্ট্য নির্দেশ করে।
4 / 50
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “কোনটি RNA ভাইরাস নয়?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ভাইরাসের জিনগত উপাদান সম্পর্কিত জ্ঞান যাচাই করার জন্য করা হয়েছে। ভাইরাসের জিনোম মূলত DNA বা RNA দ্বারা গঠিত হয়। RNA ভাইরাসগুলি তাদের জিনোমে RNA ধারণ করে, যা সংক্রমণের সময় হোস্ট কোষে প্রবেশ করে। এই প্রশ্নের উদ্দেশ্য হলো শিক্ষার্থীদের RNA এবং DNA ভাইরাসগুলির মধ্যে পার্থক্য বোঝানো এবং কোন ভাইরাসটি RNA নয় তা চিহ্নিত করা।
অপশন বিশ্লেষণ:
HIV:
ভুল অপশন: HIV (Human Immunodeficiency Virus) একটি RNA ভাইরাস। এটি রেট্রোভাইরাস হিসেবে পরিচিত, কারণ এটি RNA জিনোমকে DNA তে রূপান্তর করে এবং তারপর সেই DNA কে হোস্ট কোষের জিনোমে প্রবেশ করায়। এটি RNA ভাইরাস হওয়ার কারণে এটি ভুল উত্তর।
TMV (Tobacco Mosaic Virus):
ভুল অপশন: TMV একটি RNA ভাইরাস। এটি প্রথম আবিষ্কৃত ভাইরাসগুলির মধ্যে একটি এবং এটি উদ্ভিদের মধ্যে সংক্রমণ ঘটায়। এর জিনোম একক-স্ট্র্যান্ডেড RNA দ্বারা গঠিত, যা এটিকে RNA ভাইরাস করে তোলে। সুতরাং, এটি ভুল উত্তর।
রেবিস:
ভুল অপশন: রেবিস ভাইরাস (Rabies virus) একটি RNA ভাইরাস। এটি লিসাভাইরাস পরিবারের সদস্য এবং একক-স্ট্র্যান্ডেড RNA দ্বারা গঠিত। এটি প্রাণীদের মাধ্যমে সংক্রমিত হয় এবং মস্তিষ্কে সংক্রমণ ঘটায়। তাই এটি ভুল উত্তর।
TIV (Trivalent Influenza Vaccine):
সঠিক অপশন: TIV একটি ভ্যাকসিন, যা তিনটি ভিন্ন ধরনের ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের বিরুদ্ধে কার্যকর। এটি কোনো RNA ভাইরাস নয়; এটি ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গঠনের জন্য ব্যবহৃত হয়। সুতরাং, এটি সঠিক উত্তর।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের জন্য RNA এবং DNA ভাইরাসগুলির মধ্যে পার্থক্য বোঝার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। RNA ভাইরাসগুলি তাদের জিনগত উপাদান হিসেবে RNA ধারণ করে এবং সংক্রমণের সময় হোস্ট কোষে RNA রূপান্তর করে। সঠিক উত্তর হলো “TIV,” কারণ এটি একটি RNA ভাইরাস নয়। এটি ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের বিরুদ্ধে একটি ভ্যাকসিন, যা ভাইরাস প্রতিরোধে ব্যবহৃত হয়।
আকৃতি অনুযায়ী ভাইরাস সাধারণত ৬ প্রকার। যথাঃ i. DNA ভাইরাস- T₂ ভাইরাস, ভ্যাকসিনিয়া, ভ্যারিওলা, TIV এডিনোহার্পিস সিমপ্লেক্স ইত্যাদি ii. RNA ভাইরাস- TMV, HIV, ডেঙ্গু, পোলিও, মাম্পস, পটেটো ভাইরাস, শ্যগারকেন মোজাইক, রেবিস, আলফা- আলফা মোজাইক, পীতজ্বর, মিজলস, ইনফ্লুয়েঞ্জা- B, এনসেফালারটিস। →বহিঃস্থ আবরণ অনুযায়ী ভাইরাস ২ প্রকার। যথাঃ i. বহিঃস্থ আবরণহীন ভাইরাস- TMV, T₂ ভাইরাস ii. বহিঃস্থ আবরণী ভাইরাস- ইনফ্লুয়েঞ্জা, হার্পিস, HIV ভাইরাস → পোষকদেহ অনুযায়ী ভাইরাস ৪ প্রকার। যথাঃ i. উদ্ভিদ ভাইরাস- TMV, সিম (Bean) ভাইরাস ii. প্রাণী ভাইরাস- HIV, ভ্যাক্সিনিয়া ভাইরাস iii. ব্যাকটেরিওফায- T2, T4,T6 ব্যাকটেরিওফায iv. সায়ানোফায- LP.P1, LPP2 অধিকাংশ ভাইরাস RNA হচ্ছে এক সূত্রক (ব্যতিক্রম- ধানের বামন রোগ ও রিও ভাইরাসের RNA) → অধিকাংশ ভাইরাসের DNA দ্বিসূত্রক (ব্যতিক্রম $X174 ও M13 কলিফায ভাইরাসের DNA). → ইমার্জিং ভাইরাসের উদাহরণ- HIV, SARS, Nile Virus, Ebola.
5 / 50
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “ক্যাপসিডের একক কোনটি?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ভাইরাসের কাঠামোগত উপাদান সম্পর্কে জ্ঞান যাচাই করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। ভাইরাসের ক্যাপসিড হলো প্রোটিনের একটি স্তর, যা ভাইরাসের জিনোমকে রক্ষা করে। ক্যাপসিডের গঠনমূলক একক হলো ক্যাপসোমিয়ার, যা ছোট প্রোটিন সাবইউনিট দ্বারা তৈরি।
অপশন বিশ্লেষণ:
কনিডিয়া:
ভুল অপশন: কনিডিয়া হলো ছত্রাকের অযৌন স্পোর। এটি ভাইরাসের ক্যাপসিডের সাথে কোনো সম্পর্ক রাখে না।
গ্যাস্টোসাইট:
ভুল অপশন: গ্যাস্টোসাইট হলো পরিপাকতন্ত্রের কোষ, যা হজমে সহায়ক। এটি ভাইরাসের ক্যাপসিডের সাথে সম্পর্কিত নয়।
স্পোরোজোয়েট:
ভুল অপশন: স্পোরোজোয়েট হলো ম্যালেরিয়া পরজীবির একটি স্টেজ। এটি ভাইরাসের ক্যাপসিডের সাথে সম্পর্কিত নয়।
ক্যাপসোমিয়ার:
সঠিক উত্তর: ক্যাপসোমিয়ার হলো ক্যাপসিডের গঠনমূলক একক। এটি ভাইরাসের প্রোটিন স্তর তৈরি করে, যা ভাইরাসের জিনোমকে রক্ষা করে।
নোট:
এই প্রশ্নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ভাইরাসের গঠন সম্পর্কে আরও সঠিক ধারণা লাভ করবে। ক্যাপসোমিয়ার হলো ক্যাপসিডের মূল গঠনমূলক একক, যা ভাইরাসের জিনোমকে সুরক্ষা দেয়। এটি ভাইরাসের কাঠামো সম্পর্কিত একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা। সঠিক উত্তর হলো ক্যাপসোমিয়ার ।
6 / 50
6.
নিচের কোনটি DNA ভাইরাস?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোনটি DNA ভাইরাস?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ভাইরাসের জিনগত উপাদান সম্পর্কে জ্ঞান যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। বিশেষ করে, শিক্ষার্থীদের বুঝতে হবে কোন ভাইরাসটি DNA দ্বারা গঠিত এবং কোনগুলো RNA দ্বারা গঠিত। ভাইরাসের জিনোমিক গঠন তাদের শ্রেণীবিন্যাস এবং কার্যক্রমের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
অপশন বিশ্লেষণ:
হেপাটাইটিস বি:
সঠিক উত্তর: হেপাটাইটিস বি একটি DNA ভাইরাস। এটি হেপাডনাভাইরাস (Hepadnaviridae) পরিবারের অন্তর্ভুক্ত এবং এর জিনোম দ্বি-স্ট্র্যান্ডেড DNA দ্বারা গঠিত।
চিকুনগুনিয়া:
ভুল অপশন: চিকুনগুনিয়া একটি RNA ভাইরাস, যা টোগাভাইরাস পরিবারের অন্তর্গত। এর জিনোম একক-স্ট্র্যান্ডেড RNA দ্বারা গঠিত।
টোবাকো মোজাইক:
ভুল অপশন: টোবাকো মোজাইক ভাইরাস (TMV) একটি RNA ভাইরাস, যা উদ্ভিদ সংক্রমিত করে। এর জিনোম একক-স্ট্র্যান্ডেড RNA দ্বারা গঠিত।
ডেঙ্গু:
ভুল অপশন: ডেঙ্গু ভাইরাসও একটি RNA ভাইরাস, যা ফ্ল্যাভিভিরিডি (Flaviviridae) পরিবারের অন্তর্গত এবং এর জিনোমও একক-স্ট্র্যান্ডেড RNA দ্বারা গঠিত।
নোট:
এই প্রশ্নটির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা DNA এবং RNA ভাইরাসের মধ্যে পার্থক্য সম্পর্কে আরও ভালো ধারণা পাবে। সঠিক উত্তর হেপাটাইটিস বি , যা একটি DNA ভাইরাস। এটি শিক্ষার্থীদের ভাইরাসের জিনোমিক বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দিতে সহায়ক হবে।
7 / 50
7.
পােষক কোষের কোথায় ভাইরাসের প্রােটিন সংযুক্ত হয়?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “পোষক কোষের কোথায় ভাইরাসের প্রোটিন সংযুক্ত হয়?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ভাইরাস সংক্রমণ প্রক্রিয়া এবং পোষক কোষের সাথে ভাইরাসের ইন্টারঅ্যাকশনের প্রাথমিক ধাপ সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। বিশেষ করে, এই প্রশ্নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা পোষক কোষের সেই নির্দিষ্ট অংশটি চিহ্নিত করতে পারবে, যেখানে ভাইরাসের প্রোটিন সংযুক্ত হয় এবং পরবর্তীতে কোষের ভিতরে প্রবেশের প্রক্রিয়া শুরু হয়।
অপশন বিশ্লেষণ:
রিসেপ্টর সাইট:
সঠিক উত্তর: ভাইরাসের প্রোটিন পোষক কোষের রিসেপ্টর সাইটের সাথে সংযুক্ত হয়, যা ভাইরাসকে কোষের ভিতরে প্রবেশ করতে সহায়তা করে। এটি ভাইরাস সংক্রমণের প্রথম ধাপ এবং কোষের সাথে ভাইরাসের সংযুক্তি এই সাইটে ঘটে।
নিউক্লিয়াস:
ভুল অপশন: নিউক্লিয়াস হলো কোষের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যেখানে ডিএনএ এবং জিনোমিক কার্যক্রম পরিচালিত হয়। তবে ভাইরাসের প্রোটিন প্রথমে নিউক্লিয়াসে সংযুক্ত হয় না।
সাইটোপ্লাজম:
ভুল অপশন: সাইটোপ্লাজম কোষের অভ্যন্তরীণ একটি অংশ, যেখানে কোষের অন্যান্য কার্যক্রম ঘটে। ভাইরাসের প্রোটিনের প্রথম সংযুক্তি এখানে হয় না।
নিউক্লিয়ার মেমব্রেন:
ভুল অপশন: নিউক্লিয়ার মেমব্রেন হলো নিউক্লিয়াসের চারপাশে অবস্থিত একটি স্তর, যা নিউক্লিয়াসকে ঘিরে রাখে। ভাইরাসের প্রোটিন প্রথমে এই স্তরের সাথে সংযুক্ত হয় না।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের জন্য ভাইরাস সংক্রমণের প্রাথমিক প্রক্রিয়া বোঝার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। ভাইরাস প্রথমে পোষক কোষের রিসেপ্টর সাইটের সাথে সংযুক্ত হয়, যা তাকে কোষের ভিতরে প্রবেশের সুযোগ দেয়। সঠিক উত্তর রিসেপ্টর সাইট , যা ভাইরাসের সংক্রমণের প্রথম ধাপ হিসেবে বিবেচিত হয়।
8 / 50
8.
যক্ষ্মা রোগের জীবাণু কোনটি?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “যক্ষ্মা রোগের জীবাণু কোনটি?”
এই প্রশ্নটি যক্ষ্মা রোগের কারণ এবং এর জন্য দায়ী জীবাণু সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান যাচাই করার জন্য করা হয়েছে। যক্ষ্মা রোগটি একটি ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ, যা মূলত ফুসফুসকে আক্রমণ করে এবং এটি একটি গুরুতর সংক্রমণজনিত রোগ হিসেবে পরিচিত।
অপশন বিশ্লেষণ:
Mycobacterium tuberculosis:
সঠিক অপশন:
যক্ষ্মা রোগের প্রধান জীবাণু হলো Mycobacterium tuberculosis , যা যক্ষ্মা সংক্রমণের মূল কারণ। এটি একটি ব্যাকটেরিয়া, যা মানবদেহের ফুসফুস এবং অন্যান্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গকে আক্রমণ করে।
Escherichia tuberculosis:
ভুল অপশন:
Escherichia একটি ব্যাকটেরিয়ার জেনাস, তবে এটি যক্ষ্মা রোগের জন্য দায়ী নয়। যক্ষ্মা রোগের কারণ Mycobacterium tuberculosis ।
Clostridium tuberculosis:
ভুল অপশন:
Clostridium একটি ব্যাকটেরিয়ার প্রজাতি, তবে এটি যক্ষ্মা রোগের জন্য দায়ী নয়। যক্ষ্মা রোগের কারণ হলো Mycobacterium tuberculosis ।
নোট:
এই প্রশ্নটি যক্ষ্মা রোগের জীবাণু সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের সঠিক ধারণা প্রদান করতে সহায়ক। যক্ষ্মা রোগটি একটি মহামারী হিসেবে বিবেচিত হতে পারে, তাই এর সঠিক জীবাণু চিহ্নিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। Mycobacterium tuberculosis হলো যক্ষ্মা রোগের প্রধান কারণ, যা শিক্ষার্থীদের সঠিকভাবে বুঝতে হবে।
9 / 50
9.
নিচের কোন তথ্যটি ডেঙ্গু ভাইরাসের ক্ষেত্রে ভুল?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোন তথ্যটি ডেঙ্গু ভাইরাসের ক্ষেত্রে ভুল?”
এই প্রশ্নটি ডেঙ্গু ভাইরাসের বৈশিষ্ট্য এবং অন্যান্য ভাইরাসের সাথে এর পার্থক্য সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান যাচাই করার জন্য করা হয়েছে। ডেঙ্গু ভাইরাস একটি RNA ভাইরাস, যা মূলত এডিস মশার মাধ্যমে ছড়ায়।
অপশন বিশ্লেষণ:
DNA ভাইরাস:
ভুল অপশন:
ডেঙ্গু ভাইরাস একটি RNA ভাইরাস, DNA ভাইরাস নয়। তাই এই তথ্যটি ডেঙ্গু ভাইরাসের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয় এবং এটি ভুল তথ্য।
RNA ভাইরাস:
সঠিক অপশন:
ডেঙ্গু ভাইরাস একটি RNA ভাইরাস। এটি RNA হিসেবে জেনেটিক উপাদান বহন করে এবং এই তথ্যটি সঠিক।
DENV ভাইরাস:
সঠিক অপশন:
DENV ডেঙ্গু ভাইরাসের সংক্ষিপ্ত নাম। এই তথ্য সঠিক এবং ডেঙ্গু ভাইরাসকে নির্দেশ করে।
ফ্ল্যাভিভাইরাস গণের অন্তর্ভুক্ত ভাইরাস:
সঠিক অপশন:
ডেঙ্গু ভাইরাস ফ্ল্যাভিভাইরাস গণের অন্তর্ভুক্ত, যা ফ্ল্যাভিরিডি পরিবারে পড়ে। এই তথ্যটিও সঠিক।
নোট:
এই প্রশ্নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ডেঙ্গু ভাইরাসের প্রকৃতি এবং এর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবে। বিশেষ করে, তারা RNA এবং DNA ভাইরাসের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে সক্ষম হবে, যা ভাইরোলজির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ডেঙ্গু ভাইরাস একটি RNA ভাইরাস হওয়ায়, DNA ভাইরাস হিসেবে এর উল্লেখ ভুল তথ্য প্রদান করে, যা শিক্ষার্থীদের ভুল ধারণা তৈরি করতে পারে।
ডেঙ্গু ভাইরাস বা ডেঙ্গি ভাইরাস(ইংরেজি: Dengue virus) (DENV) হলো ফ্ল্যাভিভাইরিডি পরিবার ও ফ্ল্যাভিভাইরাস গণের অন্তর্ভুক্ত মশা বাহিত এক সূত্রক আরএনএ(RNA) ভাইরাস। এটি ডেঙ্গু জ্বরের জন্য দায়ী এই ভাইরাসের পাঁচটি সেরোটাইপ পাওয়া গিয়েছে। যাদের প্রত্যেকেই পূর্ণরূপে রোগ সৃষ্টি করতে সক্ষম।
10 / 50
10.
টোবাকো মোজাইক ভাইরাস এ কতটি ক্যাপসোমিয়ার থাকে?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “টোবাকো মোজাইক ভাইরাস এ কতটি ক্যাপসোমিয়ার থাকে?”
এই প্রশ্নটি ভাইরোলজি বিষয়ে শিক্ষার্থীর ধারণা যাচাই করার জন্য করা হয়েছে, বিশেষত টোবাকো মোজাইক ভাইরাস (TMV) এর কাঠামো সম্পর্কে। ক্যাপসোমিয়ার হল প্রোটিন সাবইউনিট যা ভাইরাসের জেনেটিক উপাদানকে ঘিরে রাখে এবং ভাইরাসের ক্যাপসিড গঠন করে।
অপশন বিশ্লেষণ:
২৩০০ – ২৫৪০:
ভুল অপশন: টোবাকো মোজাইক ভাইরাসের ক্যাপসোমিয়ার সংখ্যা সাধারণত ২১৩০-এর কাছাকাছি, তাই এই অপশনটি সঠিক নয়।
২১৩০ – ২২০০:
সঠিক অপশন: এই অপশনটি সঠিক কারণ টোবাকো মোজাইক ভাইরাসে সাধারণত প্রায় ২১৩০টি ক্যাপসোমিয়ার থাকে।
২৩৬০ – ২৪৭০:
ভুল অপশন: এই সংখ্যা টোবাকো মোজাইক ভাইরাসের ক্যাপসোমিয়ার সংখ্যা নয়, তাই এই অপশনটি সঠিক নয়।
২৪১০ – ২৫৬০:
ভুল অপশন: এই সংখ্যাও টোবাকো মোজাইক ভাইরাসের ক্যাপসোমিয়ার সংখ্যা নয়, তাই এই অপশনটি সঠিক নয়।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি টোবাকো মোজাইক ভাইরাসের কাঠামোগত বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে তাদের জ্ঞান পরীক্ষা করে। ভাইরাসের ক্যাপসিড গঠন এবং ক্যাপসোমিয়ার সংখ্যা ভাইরোলজির একটি মৌলিক ধারণা, যা ভাইরাসের কার্যকলাপ এবং সংক্রমণের প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে।
11 / 50
11.
কোন উদ্ভিদ ভাইরাসে ডিএনএ থাকে?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “কোন উদ্ভিদ ভাইরাসে ডিএনএ থাকে?”
এই প্রশ্নটি ভাইরাসের গঠন এবং প্রকার সম্পর্কে জ্ঞান যাচাই করার জন্য করা হয়েছে, বিশেষ করে উদ্ভিদ ভাইরাসের ক্ষেত্রে। সাধারণত, বেশিরভাগ ভাইরাসের জিনোম RNA নিয়ে গঠিত হয়, তবে কিছু ব্যতিক্রমী ক্ষেত্রে ভাইরাসের জিনোম DNA দিয়ে গঠিত হতে পারে।
অপশন বিশ্লেষণ:
টোবাকো মোজাইক:
ভুল অপশন: টোবাকো মোজাইক ভাইরাস (TMV) হলো RNA ভাইরাস, যার জিনোম RNA নিয়ে গঠিত। এটি উদ্ভিদের মধ্যে অন্যতম প্রাচীন এবং বেশি গবেষণা করা ভাইরাসগুলির একটি।
পোটেটো মোজাইক:
ভুল অপশন: পোটেটো মোজাইক ভাইরাসও একটি RNA ভাইরাস। এটি আলুর মধ্যে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে থাকে এবং ফসলের ক্ষতি করে।
সুগারকেন মোজাইক:
ভুল অপশন: সুগারকেন মোজাইক ভাইরাসও RNA ভাইরাস, যা চিনি গাছের মধ্যে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে থাকে এবং এটি ফসলের ক্ষতি করতে পারে।
ফুলকপি মোজাইক:
সঠিক অপশন: ফুলকপি মোজাইক ভাইরাস (Cauliflower Mosaic Virus বা CaMV) হলো একটি DNA ভাইরাস। এটি উদ্ভিদের মধ্যে অন্যতম DNA ভাইরাস, যা ডাবল-স্ট্র্যান্ডেড ডিএনএ (dsDNA) দিয়ে গঠিত।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ভাইরাসের জিনোম সম্পর্কিত ধারণা এবং উদ্ভিদ ভাইরাসের প্রকারভেদ সম্পর্কে সচেতন করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। বেশিরভাগ উদ্ভিদ ভাইরাস RNA ভাইরাস হলেও, ফুলকপি মোজাইক ভাইরাস ব্যতিক্রমী একটি DNA ভাইরাস। সঠিক উত্তর হলো “ফুলকপি মোজাইক,” কারণ এই ভাইরাসে ডিএনএ থাকে।
12 / 50
12.
ফ্লাজেলা ছাড়া ব্যাক্টেরিয়াকে কী বলা হয়?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “ফ্ল্যাজেলা ছাড়া ব্যাকটেরিয়াকে কী বলা হয়?”
এই প্রশ্নটি ব্যাকটেরিয়ার গঠন এবং ফ্ল্যাজেলার প্রকারভেদ সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান যাচাই করার জন্য করা হয়েছে। ফ্ল্যাজেলা হলো একটি লম্বা, চাবুকের মতো অঙ্গ যা ব্যাকটেরিয়াকে চলাচলে সহায়তা করে। কিছু ব্যাকটেরিয়ায় ফ্ল্যাজেলা থাকে না, এবং তাদেরকে একটি বিশেষ নামে অভিহিত করা হয়।
অপশন বিশ্লেষণ:
Atrichous:
সঠিক অপশন: “Atrichous” হলো সেই ব্যাকটেরিয়াকে বোঝায় যার কোনো ফ্ল্যাজেলা নেই। এটি ব্যাকটেরিয়ার চলাচল করার ক্ষমতা নেই, তাই এটি ফ্ল্যাজেলা দ্বারা সৃষ্ট গতিশীলতার অভাব রয়েছে।
Monotrichous:
ভুল অপশন: Monotrichous সেই ব্যাকটেরিয়াকে বোঝায় যার একমাত্র একটি ফ্ল্যাজেলা থাকে। এটি সাধারণত এক প্রান্তে অবস্থান করে এবং ব্যাকটেরিয়াকে চলাচল করতে সহায়তা করে।
Petririchous:
ভুল অপশন: Petririchous হলো সেই ব্যাকটেরিয়া, যার শরীরের চারদিকে অনেকগুলো ফ্ল্যাজেলা থাকে। এটি ব্যাকটেরিয়াকে গতিশীলতা প্রদান করে।
Lophotrichous:
ভুল অপশন: Lophotrichous হলো সেই ব্যাকটেরিয়া, যার একটি প্রান্তে একগুচ্ছ ফ্ল্যাজেলা থাকে। এটি ব্যাকটেরিয়াকে একদিকে বা একটি নির্দিষ্ট দিকে চলাচল করতে সাহায্য করে।
নোট:
এই প্রশ্নটির মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়ার চলাচল এবং ফ্ল্যাজেলার বিভিন্ন প্রকার সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান যাচাই করা হয়। “Atrichous” হলো সেই ব্যাকটেরিয়া যার কোনো ফ্ল্যাজেলা নেই এবং সঠিক উত্তর হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
13 / 50
13.
চামড়া শিল্পে পশুর লোম উঠিয়ে ফেলার জন্য যে ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করা হয়-
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “চামড়া শিল্পে পশুর লোম উঠিয়ে ফেলার জন্য যে ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করা হয়-“
এই প্রশ্নটি মূলত চামড়া শিল্পে ব্যবহৃত বিশেষ ধরনের ব্যাকটেরিয়া সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান যাচাই করার জন্য করা হয়েছে। চামড়া প্রক্রিয়াকরণের সময় পশুর চামড়া থেকে লোম উঠিয়ে ফেলার জন্য কিছু নির্দিষ্ট ধরনের ব্যাকটেরিয়া ব্যবহৃত হয়। এই প্রক্রিয়াটি লোম অপসারণ এবং চামড়াকে প্রক্রিয়াজাত করার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
অপশন বিশ্লেষণ:
Bacillus subtilis:
ভুল অপশন: Bacillus subtilis সাধারণত বায়োটেকনোলজি এবং জীবাণু প্রযুক্তিতে ব্যবহৃত হয়। এটি চামড়া প্রক্রিয়াকরণের কাজে ব্যবহার হয় না।
Clostridium butyricum:
ভুল অপশন: Clostridium butyricum একটি ব্যাকটেরিয়া যা সাধারণত বায়োগ্যাস উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়। এটি চামড়া শিল্পে ব্যবহৃত হয় না।
Bacillus megatherium:
সঠিক অপশন: Bacillus megatherium একটি সাধারণত ব্যবহৃত ব্যাকটেরিয়া, যা চামড়া শিল্পে পশুর লোম উঠিয়ে ফেলার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি লোম দূরীকরণের জন্য বিশেষভাবে কার্যকর।
Acetobacter aceti:
ভুল অপশন: Acetobacter aceti সাধারণত ভিনেগার উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়। এটি চামড়া প্রক্রিয়াকরণের কাজে ব্যবহৃত হয় না।
নোট:
এই প্রশ্নটির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা চামড়া শিল্পে ব্যবহৃত ব্যাকটেরিয়া সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করবে। Bacillus megatherium হলো সেই ব্যাকটেরিয়া, যা লোম উঠিয়ে ফেলার প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে এবং এটি চামড়া শিল্পে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। সঠিক উত্তর হলো “Bacillus megatherium।”
14 / 50
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “এইডস কী কারণে হয়?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের এইডস (AIDS) রোগের কারণ সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে। এইডস হলো একটি ক্রনিক সংক্রমণ, যা ইমিউন সিস্টেমকে দুর্বল করে এবং মানুষের শরীরকে বিভিন্ন সংক্রমণের প্রতি সংবেদনশীল করে তোলে।
অপশন বিশ্লেষণ:
ভাইরাস:
সঠিক উত্তর: এইডস রোগের কারণ হলো HIV (Human Immunodeficiency Virus) নামক একটি ভাইরাস। এই ভাইরাসটি শরীরের ইমিউন সিস্টেমের প্রধান কোষগুলিকে আক্রমণ করে এবং ধীরে ধীরে ইমিউন সিস্টেমকে দুর্বল করে ফেলে, যার ফলে শরীর বিভিন্ন সংক্রমণের প্রতি অসহায় হয়ে পড়ে।
বংশগত:
ভুল অপশন: এইডস কোনো বংশগত রোগ নয়। এটি একটি সংক্রামক রোগ, যা সংক্রামিত রক্ত, যৌন সঙ্গম, বা অন্যান্য মাধ্যমের মাধ্যমে ছড়ায়।
ব্যাকটেরিয়া:
ভুল অপশন: ব্যাকটেরিয়া বিভিন্ন সংক্রমণের কারণ হতে পারে, তবে এইডস রোগের কারণ নয়। এইডস একটি ভাইরাসজনিত রোগ।
প্যারাসাইট:
ভুল অপশন: প্যারাসাইট হলো এক ধরনের অণুজীব, যা হোস্টের শরীরে বাস করে এবং সেখান থেকে পুষ্টি গ্রহণ করে। তবে প্যারাসাইট দ্বারা এইডস হয় না।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি তাদের HIV ভাইরাস এবং এইডস রোগের মধ্যে সম্পর্ক সম্পর্কে সঠিক ধারণা প্রদান করে। সঠিক উত্তর ভাইরাস , কারণ HIV ভাইরাসের সংক্রমণের ফলে এইডস রোগ হয়। এটি শিক্ষার্থীদের এইডস সম্পর্কে আরও সচেতন করতে সাহায্য করবে এবং এর প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থাগুলি সম্পর্কে ধারণা দেবে।
15 / 50
15.
কোনটি RNA ভাইরাস নয়?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “কোনটি RNA ভাইরাস নয়?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ভাইরাসের জিনোমিক গঠন সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। বিশেষত, এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের RNA ভাইরাস এবং DNA ভাইরাসের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে সাহায্য করবে।
অপশন বিশ্লেষণ:
HIV:
ভুল অপশন: HIV (Human Immunodeficiency Virus) হলো একটি RNA ভাইরাস। এটি রেট্রোভাইরাস পরিবারের সদস্য এবং এর জিনোম একক-সু্ত্রক RNA দ্বারা গঠিত।
TMV (Tobacco Mosaic Virus):
ভুল অপশন: TMV (Tobacco Mosaic Virus) হলো একটি RNA ভাইরাস, যা উদ্ভিদ সংক্রমিত করে। এর জিনোম একক-সু্ত্রক RNA দ্বারা গঠিত।
রেবিস:
ভুল অপশন: রেবিস ভাইরাস হলো একটি RNA ভাইরাস। এটি লিসাভাইরাস পরিবারের অন্তর্ভুক্ত এবং এর জিনোমও একক-সু্ত্রক RNA দ্বারা গঠিত।
TIV (Trivalent Influenza Vaccine):
সঠিক উত্তর: TIV হলো একটি ভ্যাকসিন, যা তিনটি ভিন্ন ধরনের ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের বিরুদ্ধে কার্যকর। এটি কোনো RNA ভাইরাস নয়; এটি ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গঠনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের RNA এবং DNA ভাইরাসের মধ্যে পার্থক্য বোঝার ক্ষেত্রে সহায়ক। সঠিক উত্তর TIV , যা একটি ভ্যাকসিন এবং RNA ভাইরাস নয়। অন্য তিনটি অপশন হলো RNA ভাইরাস, যা তাদের জিনোমিক গঠনের উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হয়েছে
আকৃতি অনুযায়ী ভাইরাস সাধারণত ৬ প্রকার। যথাঃ i. DNA ভাইরাস- T₂ ভাইরাস, ভ্যাকসিনিয়া, ভ্যারিওলা, TIV এডিনোহার্পিস সিমপ্লেক্স ইত্যাদি ii. RNA ভাইরাস- TMV, HIV, ডেঙ্গু, পোলিও, মাম্পস, পটেটো ভাইরাস, শ্যগারকেন মোজাইক, রেবিস, আলফা- আলফা মোজাইক, পীতজ্বর, মিজলস, ইনফ্লুয়েঞ্জা- B, এনসেফালারটিস। →বহিঃস্থ আবরণ অনুযায়ী ভাইরাস ২ প্রকার। যথাঃ i. বহিঃস্থ আবরণহীন ভাইরাস- TMV, T₂ ভাইরাস ii. বহিঃস্থ আবরণী ভাইরাস- ইনফ্লুয়েঞ্জা, হার্পিস, HIV ভাইরাস → পোষকদেহ অনুযায়ী ভাইরাস ৪ প্রকার। যথাঃ i. উদ্ভিদ ভাইরাস- TMV, সিম (Bean) ভাইরাস ii. প্রাণী ভাইরাস- HIV, ভ্যাক্সিনিয়া ভাইরাস iii. ব্যাকটেরিওফায- T2, T4,T6 ব্যাকটেরিওফায iv. সায়ানোফায- LP.P1, LPP2 অধিকাংশ ভাইরাস RNA হচ্ছে এক সূত্রক (ব্যতিক্রম- ধানের বামন রোগ ও রিও ভাইরাসের RNA) → অধিকাংশ ভাইরাসের DNA দ্বিসূত্রক (ব্যতিক্রম $X174 ও M13 কলিফায ভাইরাসের DNA). → ইমার্জিং ভাইরাসের উদাহরণ- HIV, SARS, Nile Virus, Ebola.
16 / 50
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “কোনটি হ্যাপ্লয়েড?”
এই প্রশ্নটি মাইটোসিস এবং মিয়োসিস প্রক্রিয়ায় উৎপন্ন কোষের ক্রোমোসোমের সংখ্যা বোঝার উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে। হ্যাপ্লয়েড কোষের ক্রোমোসোম সংখ্যা একগুণ থাকে, যা সাধারণত গ্যামেট বা যৌন কোষে পাওয়া যায়।
অপশন বিশ্লেষণ:
জাইগোট:
ভুল অপশন: জাইগোট একটি ডিপ্লয়েড কোষ, যা দুটি হ্যাপ্লয়েড গ্যামেটের মিশ্রণে গঠিত হয়। এটি হ্যাপ্লয়েড নয়, বরং ডিপ্লয়েড। তাই এই অপশনটি সঠিক নয়।
উকিনেট:
ভুল অপশন: উকিনেট হল একটি প্রোটোজোয়া যা ম্যালেরিয়ার রোগজীবাণুর একটি ধাপ। এটি হ্যাপ্লয়েড নয়, বরং ম্যালেরিয়ার জীবাণুর জটিল জীবচক্রের একটি অংশ। তাই এই অপশনটিও সঠিক নয়।
শুক্রাণু:
সঠিক অপশন: শুক্রাণু একটি হ্যাপ্লয়েড কোষ যা পুরুষ গ্যামেট হিসেবে কাজ করে। এটি ২৩টি ক্রোমোসোম ধারণ করে, যা মায়োসিস প্রক্রিয়ার মাধ্যমে উৎপন্ন হয়। তাই এই অপশনটি সঠিক।
উসিস্ট:
ভুল অপশন: উসিস্ট একটি প্রোটোজোয়ার অবস্থা, যা সিস্ট নামে পরিচিত। এটি হ্যাপ্লয়েড নয়। তাই এই অপশনটিও সঠিক নয়।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি মাইটোসিস এবং মিয়োসিস প্রক্রিয়া সম্পর্কে ধারণা প্রদান করে। শুক্রাণু এবং ডিম্বাণু হল হ্যাপ্লয়েড কোষ, যা জনন কোষ হিসেবে পরিচিত এবং গ্যামেটোসিস প্রক্রিয়ায় উৎপন্ন হয়। শিক্ষার্থীরা এই ধরনের প্রশ্নের মাধ্যমে হ্যাপ্লয়েড এবং ডিপ্লয়েড কোষের মধ্যে পার্থক্য আরও ভালোভাবে বুঝতে পারবে।
17 / 50
17.
ডেঙ্গু রোগ নিচের কোনটির জন্য হয় ?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “ডেঙ্গু রোগ নিচের কোনটির জন্য হয়?”
এই প্রশ্নটি ডেঙ্গু রোগের কারণ এবং এর বাহক সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। ডেঙ্গু একটি ভাইরাসজনিত রোগ যা মশার মাধ্যমে ছড়ায়। এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ডেঙ্গু রোগ এবং এর সংশ্লিষ্ট কারণ সম্পর্কে সঠিক ধারণা দিতে সাহায্য করবে।
অপশন বিশ্লেষণ:
তেলাপোকা:
ভুল অপশন: তেলাপোকা কোনো ভাইরাস বা রোগের বাহক নয় এবং ডেঙ্গু রোগের জন্য দায়ী নয়। এটি রোগ সংক্রমণে ভূমিকা রাখে না, তাই এই অপশনটি ভুল।
মশা:
সঠিক অপশন: মশা, বিশেষ করে এডিস মশা, ডেঙ্গু ভাইরাসের বাহক এবং এই ভাইরাসটি মশার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে ছড়ায়। তাই এই অপশনটি সঠিক।
মাছি:
ভুল অপশন: মাছি ডেঙ্গু ভাইরাসের বাহক নয় এবং ডেঙ্গু রোগের সাথে সম্পর্কিত নয়। মাছি বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া এবং অন্যান্য প্যাথোজেন ছড়াতে পারে, কিন্তু ডেঙ্গু রোগের জন্য এটি দায়ী নয়।
মৌমাছি:
ভুল অপশন: মৌমাছি ডেঙ্গু ভাইরাসের বাহক নয় এবং ডেঙ্গু রোগের সাথে এর কোনো সম্পর্ক নেই। মৌমাছির সাথে ডেঙ্গু রোগের কোনো সংযোগ নেই, তাই এই অপশনটি ভুল।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ডেঙ্গু রোগের কারণ এবং এর বাহক সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দিতে সাহায্য করবে। ডেঙ্গু একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সমস্যা এবং এর সঠিক কারণ সম্পর্কে জানার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা এই রোগের প্রতিরোধে সচেতন হতে পারে।
18 / 50
18.
কোন ব্যাকটেরিয়া মানবদেহে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স সরবরাহ করে?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “কোন ব্যাকটেরিয়া মানবদেহে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স সরবরাহ করে?”
এই প্রশ্নটি মানবদেহে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স উৎপাদনের সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়ার ভূমিকা যাচাই করার উদ্দেশ্যে করা হয়েছে। ভিটামিন বি কমপ্লেক্স মানবদেহের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়ার দ্বারা উৎপাদিত হতে পারে।
অপশন বিশ্লেষণ:
Bordetella pertussis:
ভুল অপশন: Bordetella pertussis হলো এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া যা সাধারণত পারটুসিস (হুপিং কাশি) রোগের জন্য দায়ী। এটি ভিটামিন বি কমপ্লেক্স সরবরাহ করে না।
Bacillus subtilis:
ভুল অপশন: Bacillus subtilis হলো এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া যা প্রধানত মাটিতে পাওয়া যায় এবং এটি ভিটামিন বি কমপ্লেক্স সরবরাহের জন্য পরিচিত নয়।
Escherichia coli:
সঠিক অপশন: Escherichia coli বা E. coli হলো এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া যা মানবদেহের অন্ত্রের মধ্যে থাকে এবং এটি ভিটামিন বি কমপ্লেক্সের উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি ভিটামিন বি₂ (রাইবোফ্লাভিন) এবং বি₁₂ (কোবালামিন) উৎপাদনে সাহায্য করে।
Bacillus lacticacidi:
ভুল অপশন: Bacillus lacticacidi হলো এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া যা ল্যাকটিক অ্যাসিড উৎপাদনের জন্য পরিচিত, কিন্তু এটি ভিটামিন বি কমপ্লেক্স সরবরাহের সাথে সম্পর্কিত নয়।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের মানবদেহের অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়া এবং তাদের উৎপাদিত ভিটামিনসমূহ সম্পর্কে সঠিক ধারণা প্রদান করে। Escherichia coli ব্যাকটেরিয়ার ভিটামিন বি কমপ্লেক্স উৎপাদনের ভূমিকা শিক্ষার্থীদের জানতে এই প্রশ্নটি গুরুত্বপূর্ণ।
19 / 50
19.
সংক্রমণ ক্ষমতাহীন ভাইরাসকে কী বলে?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “সংক্রমণ ক্ষমতাহীন ভাইরাসকে কী বলে?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ভাইরাসের গঠন এবং কার্যকারিতা সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। ভাইরাসগুলোর সংক্রমণ ক্ষমতা থাকতে পারে বা নাও থাকতে পারে, এবং এদের মধ্যে কিছু ভাইরাস কণা সংক্রমণ ক্ষমতাহীন অবস্থায় থাকতে পারে।
অপশন বিশ্লেষণ:
ভিরিয়ন:
ভুল অপশন: ভিরিয়ন হলো একটি পূর্ণাঙ্গ সংক্রমণ ক্ষমতাসম্পন্ন ভাইরাস কণা, যা নিউক্লিক এসিড এবং প্রোটিন ক্যাপসিড নিয়ে গঠিত। এটি সংক্রমণ ঘটাতে সক্ষম।
নিউক্লিওক্যাপসিড:
সঠিক উত্তর: নিউক্লিওক্যাপসিড হলো ভাইরাসের নিউক্লিক এসিড এবং প্রোটিন ক্যাপসিডের সমন্বয়, যা প্রয়োজনীয় সংক্রমণ ক্ষমতা অর্জন করেনি। এটি সাধারণত সংক্রমণ ক্ষমতাহীন অবস্থায় থাকে।
প্রিয়নস:
ভুল অপশন: প্রিয়নস হলো সংক্রমণ ক্ষমতাসম্পন্ন প্রোটিন কণা, যা ভাইরাস নয় এবং সংক্রমণ ক্ষমতাহীনও নয়। এটি স্নায়ুতন্ত্রের রোগ সৃষ্টি করে।
ভিরয়েড:
ভুল অপশন: ভিরয়েড হলো ছোট সংক্রামক RNA কণা, যা উদ্ভিদে সংক্রমণ ঘটায়। এটি সংক্রমণ ক্ষমতাসম্পন্ন এবং ভাইরাস নয়।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ভাইরাসের গঠন এবং কার্যকারিতা সম্পর্কে সঠিক ধারণা প্রদান করতে সহায়ক। সঠিক উত্তর নিউক্লিওক্যাপসিড , যা সংক্রমণ ক্ষমতাহীন ভাইরাসের অংশ হিসেবে পরিচিত। এটি শিক্ষার্থীদের ভাইরাসের গঠন এবং তাদের সংক্রমণ প্রক্রিয়া সম্পর্কে আরও ভালোভাবে বুঝতে সহায়ক হবে।
20 / 50
20.
নিচের কোন ব্যাকটেরিয়া মুক্ত অক্সিজেন ছাড়াই বাঁচে?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোন ব্যাকটেরিয়া মুক্ত অক্সিজেন ছাড়াই বাঁচে?”
এই প্রশ্নটি ব্যাকটেরিয়ার শ্বাসক্রিয়া সম্পর্কিত জ্ঞান যাচাই করার উদ্দেশ্যে করা হয়েছে। কিছু ব্যাকটেরিয়া অ্যারোবিক অর্থাৎ অক্সিজেনের প্রয়োজন হয় শ্বাসক্রিয়ার জন্য, আবার কিছু ব্যাকটেরিয়া অ্যানঅ্যারোবিক যা অক্সিজেন ছাড়াই বেঁচে থাকতে সক্ষম।
অপশন বিশ্লেষণ:
Azotobacter:
ভুল অপশন: Azotobacter হলো একটি অ্যারোবিক ব্যাকটেরিয়া যা মাটিতে বেঁচে থাকে এবং নাইট্রোজেন ফিক্সেশন প্রক্রিয়ায় জড়িত। এটি অক্সিজেনের উপস্থিতিতে বেঁচে থাকে। তাই এটি সঠিক উত্তর নয়।
Bacillus:
ভুল অপশন: Bacillus সাধারণত অ্যারোবিক ব্যাকটেরিয়া হিসেবে পরিচিত, তবে কিছু Bacillus প্রজাতি ফ্যাকালটেটিভ অ্যানঅ্যারোবিক হতে পারে। তবুও এটি সঠিক উত্তর নয়।
Clostridium:
সঠিক অপশন: Clostridium একটি অ্যানঅ্যারোবিক ব্যাকটেরিয়া যা মুক্ত অক্সিজেন ছাড়াই বাঁচতে পারে। এটি বিশেষ করে মাটিতে পাওয়া যায় এবং বিভিন্ন রকম শ্বাসক্রিয়া করতে সক্ষম। এটি সঠিক উত্তর।
Staphylococcus:
ভুল অপশন: Staphylococcus সাধারণত একটি ফ্যাকালটেটিভ অ্যানঅ্যারোবিক ব্যাকটেরিয়া, যা অক্সিজেনের উপস্থিতি ও অনুপস্থিতি উভয় অবস্থায় বেঁচে থাকতে পারে। তবে এটি সম্পূর্ণ অ্যানঅ্যারোবিক নয়।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের অ্যানঅ্যারোবিক ব্যাকটেরিয়ার ধরন এবং তাদের শ্বাসক্রিয়া সম্পর্কিত জ্ঞান বৃদ্ধিতে সহায়ক। Clostridium একটি গুরুত্বপূর্ণ অ্যানঅ্যারোবিক ব্যাকটেরিয়া যা অক্সিজেন ছাড়াই বেঁচে থাকতে পারে, এবং এর মধ্যে অনেক গুরুত্বপূর্ণ প্রজাতি রয়েছে যেগুলি বিভিন্ন রোগের কারণ হয়ে থাকে।
21 / 50
21.
পেনিসিলিন এর আবিষ্কারক হলো?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “পেনিসিলিন এর আবিষ্কারক হলো?”
এই প্রশ্নটি পেনিসিলিনের আবিষ্কারের ইতিহাস সম্পর্কে সঠিক ধারণা যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। পেনিসিলিন ছিল প্রথম আবিষ্কৃত অ্যান্টিবায়োটিক, যা বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণের বিরুদ্ধে অত্যন্ত কার্যকর। ১৯২৮ সালে আলেকজান্ডার ফ্লেমিং এটি আবিষ্কার করেন এবং তা দ্রুত চিকিৎসাবিজ্ঞানে বিপ্লব ঘটায়। ফ্লেমিং ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ রোধে একটি ছত্রাকের কার্যকারিতা লক্ষ্য করেন, যা পরবর্তীতে পেনিসিলিন নামে পরিচিত হয়।
প্রশ্নটি বিশেষভাবে বিজ্ঞানী এবং তাদের আবিষ্কার সম্পর্কে জ্ঞান যাচাই করে, যা শিক্ষার্থীদের ইতিহাস ও বিজ্ঞান নিয়ে সুদূরপ্রসারী ধারণা তৈরি করতে সহায়ক।
অপশন বিশ্লেষণ:
পাস্তুর:
ভুল অপশন: লুই পাস্তুর একজন বিখ্যাত ফরাসি জীববিজ্ঞানী এবং রসায়নবিদ ছিলেন, যিনি পাস্তুরাইজেশন এবং জীবাণুবিজ্ঞানের অগ্রদূত হিসেবে পরিচিত। যদিও পাস্তুর ব্যাকটেরিয়ার জীববিজ্ঞান নিয়ে বহু গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছেন, তিনি পেনিসিলিন আবিষ্কার করেননি। তাই, এই অপশনটি ভুল।
টাসলি:
ভুল অপশন: টাসলি নামে কোনো প্রখ্যাত বিজ্ঞানীর নাম পেনিসিলিনের আবিষ্কারের সাথে যুক্ত নয়। এটি সম্পূর্ণ ভুল অপশন।
বেন্ডা:
ভুল অপশন: বেন্ডা নামক কোনো বিজ্ঞানীর আবিষ্কারের সাথে পেনিসিলিনের সম্পর্ক নেই। এটি একটি ভুল উত্তর।
ফ্লেমিং:
সঠিক অপশন: স্যার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং ১৯২৮ সালে পেনিসিলিন আবিষ্কার করেন। তিনি দুর্ঘটনাক্রমে এটি আবিষ্কার করেন, যখন তিনি দেখেন যে পেনিসিলিয়াম ছত্রাক ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি বন্ধ করে দেয়। এই আবিষ্কারটি অ্যান্টিবায়োটিক চিকিৎসার যুগের সূচনা করে এবং সংক্রমণ রোধে চিকিৎসার ক্ষেত্রকে সম্পূর্ণরূপে পরিবর্তন করে দেয়। সুতরাং, এই অপশনটি সঠিক।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞানের ইতিহাস এবং বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের প্রভাব সম্পর্কে গভীর জ্ঞান দিতে সহায়ক। পেনিসিলিনের আবিষ্কার চিকিৎসাবিজ্ঞানে একটি মাইলফলক হিসেবে গণ্য করা হয়। অ্যান্টিবায়োটিকের উদ্ভাবন মানব ইতিহাসে স্বাস্থ্যসেবা ও জীবনরক্ষার ক্ষেত্রে অভাবনীয় সাফল্য এনেছে। এই প্রশ্নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞানের কার্যক্রম এবং এর গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার সম্পর্কে ধারণা পেতে পারে, যা তাদের সাধারণ জ্ঞান বৃদ্ধি করবে।
এভাবে শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞানী এবং তাদের গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার সম্পর্কে সচেতন হতে পারে, যা তাদের ইতিহাস ও বিজ্ঞান দুইয়েরই প্রতি আগ্রহী করে তুলবে।
22 / 50
22.
নিচের কোন তথ্যটি ডেঙ্গু ভাইরাসের ক্ষেত্রে ভুল?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোন তথ্যটি ডেঙ্গু ভাইরাসের ক্ষেত্রে ভুল?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ডেঙ্গু ভাইরাসের সঠিক বৈশিষ্ট্য এবং তার শ্রেণিবিন্যাস সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। ডেঙ্গু ভাইরাসের জিনোম, শ্রেণী এবং সংক্রমণ প্রক্রিয়া সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকা জরুরি। এই প্রশ্নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ডেঙ্গু ভাইরাসের গঠন এবং তার সম্পর্কিত সঠিক তথ্যের মধ্যে পার্থক্য করতে শিখবে।
অপশন বিশ্লেষণ:
DNA ভাইরাস:
সঠিক উত্তর: ডেঙ্গু ভাইরাস একটি RNA ভাইরাস , তাই এই তথ্যটি ভুল। ডেঙ্গু ভাইরাসের জিনোম একক-সু্ত্রক RNA নিয়ে গঠিত, তাই এটি DNA ভাইরাস নয়।
RNA ভাইরাস:
ভুল অপশন: এটি সঠিক তথ্য। ডেঙ্গু ভাইরাস একটি RNA ভাইরাস, এবং এর জিনোম একক-সু্ত্রক RNA দ্বারা গঠিত। তাই এই তথ্যটি ডেঙ্গু ভাইরাসের ক্ষেত্রে সঠিক।
DENV ভাইরাস:
ভুল অপশন: ডেঙ্গু ভাইরাসকে DENV (Dengue Virus) নামে পরিচিত করা হয়। এটি ডেঙ্গু রোগের জন্য দায়ী ভাইরাসের সঠিক নাম। তাই এই তথ্যও সঠিক।
ফ্ল্যাভিভিরিডি গনের অন্তর্গত ভাইরাস:
ভুল অপশন: ডেঙ্গু ভাইরাস Flaviviridae পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। এই পরিবারের অন্যান্য ভাইরাসগুলির মধ্যে হলুদ জ্বর, জিকা এবং পশ্চিম নাইল ভাইরাস উল্লেখযোগ্য। তাই এই তথ্যটিও সঠিক।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের জন্য ডেঙ্গু ভাইরাসের বৈশিষ্ট্য এবং শ্রেণিবিন্যাস সম্পর্কে ধারণা পরিষ্কার করতে সহায়ক। সঠিক উত্তর DNA ভাইরাস , কারণ ডেঙ্গু ভাইরাস আসলে একটি RNA ভাইরাস। Flaviviridae পরিবারের অন্তর্গত ডেঙ্গু ভাইরাসকে সঠিকভাবে সনাক্ত করা শিক্ষার্থীদের ভাইরাস শ্রেণিবিন্যাস সম্পর্কে আরও গভীর জ্ঞান প্রদান করবে।
ডেঙ্গু ভাইরাস বা ডেঙ্গি ভাইরাস(ইংরেজি: Dengue virus) (DENV) হলো ফ্ল্যাভিভাইরিডি পরিবার ও ফ্ল্যাভিভাইরাস গণের অন্তর্ভুক্ত মশা বাহিত এক সূত্রক আরএনএ(RNA) ভাইরাস। এটি ডেঙ্গু জ্বরের জন্য দায়ী এই ভাইরাসের পাঁচটি সেরোটাইপ পাওয়া গিয়েছে। যাদের প্রত্যেকেই পূর্ণরূপে রোগ সৃষ্টি করতে সক্ষম।
23 / 50
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “দুধ থেকে দই হয় নিচের—”
এই প্রশ্নটি জীববিজ্ঞানের খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ এবং ব্যাকটেরিয়া সংক্রান্ত বিষয়ের অন্তর্ভুক্ত। প্রশ্নটি দইয়ের উৎপত্তি সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের ধারণা যাচাই করতে সাহায্য করে। দুধ থেকে দই হওয়ার প্রক্রিয়াটি মূলত ল্যাকটিক অ্যাসিড ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে ঘটে, যা দুধের ল্যাকটোজকে ল্যাকটিক অ্যাসিডে রূপান্তর করে।
অপশন বিশ্লেষণ:
প্রোটোজোয়া:
ভুল অপশন: প্রোটোজোয়া এককোষী প্রাণী যা সাধারণত বিভিন্ন জৈবিক প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে, কিন্তু দুধ থেকে দই হওয়ার ক্ষেত্রে এর কোনো ভূমিকা নেই।
ভাইরাস:
ভুল অপশন: ভাইরাস একধরনের অণুজীব যা প্রজননের জন্য একটি হোস্টের প্রয়োজন। ভাইরাসেরও দুধ থেকে দই বানানোর প্রক্রিয়ায় কোনো ভূমিকা নেই।
ব্যাকটেরিয়া:
সঠিক অপশন: দুধ থেকে দই হওয়ার প্রক্রিয়া মূলত ল্যাকটিক অ্যাসিড ব্যাকটেরিয়া দ্বারা ঘটে। এটি দুধের ল্যাকটোজকে ল্যাকটিক অ্যাসিডে রূপান্তর করে, ফলে দুধ জমাট বেঁধে দইয়ে পরিণত হয়।
ছত্রাক:
ভুল অপশন: ছত্রাক সাধারণত অন্যান্য জীববৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ায় ব্যবহৃত হয়, তবে দুধ থেকে দই বানানোর প্রক্রিয়ায় ছত্রাকের কোনো ভূমিকা নেই।
নোট:
দুধ থেকে দই বানানোর প্রক্রিয়ায় ল্যাকটিক অ্যাসিড ব্যাকটেরিয়া মূল ভূমিকা পালন করে। তাই, সঠিক উত্তর হলো ব্যাকটেরিয়া।
24 / 50
24.
বিশ্বের প্রথম ম্যালেরিয়া প্রতিষেধক টিকা কোনটি?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “বিশ্বের প্রথম ম্যালেরিয়া প্রতিষেধক টিকা কোনটি?”
এই প্রশ্নটি ম্যালেরিয়ার প্রতিষেধক টিকা সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান যাচাই করার জন্য করা হয়েছে। ম্যালেরিয়া একটি মারাত্মক রোগ, যা প্লাসমোডিয়াম পরজীবীর মাধ্যমে ছড়ায় এবং এটি এডিস মশার কামড়ে মানুষে সংক্রমিত হয়। ম্যালেরিয়া প্রতিরোধে কার্যকর একটি টিকা হলো মশা-বাহিত এই রোগের বিরুদ্ধে প্রথম বৈজ্ঞানিক প্রতিষেধক।
অপশন বিশ্লেষণ:
Mosquifix:
ভুল অপশন: Mosquifix নামে ম্যালেরিয়া প্রতিরোধক কোনো টিকা নেই। এটি একটি ভুল অপশন। ম্যালেরিয়া প্রতিরোধের প্রথম কার্যকর টিকার নাম Mosquirix।
Mosquirix:
সঠিক অপশন: Mosquirix হলো ম্যালেরিয়া প্রতিরোধে প্রথম কার্যকর এবং বিশ্বে অনুমোদিত টিকা। এটি শিশুদের ম্যালেরিয়া থেকে রক্ষা করার জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দ্বারা অনুমোদিত হয়েছে। তাই, এই অপশনটি সঠিক।
Mosquitrix:
ভুল অপশন: Mosquitrix নামে কোনো টিকা নেই। এটি একটি ভুল অপশন। Mosquirix হলো সঠিক টিকা।
Mosquirelief:
ভুল অপশন: Mosquirelief নামের কোনো টিকা নেই। এটি ম্যালেরিয়ার প্রতিরোধক হিসেবে ব্যবহৃত হয় না। তাই, এই অপশনটিও ভুল।
নোট:
Mosquirix হলো বিশ্বের প্রথম ম্যালেরিয়া প্রতিষেধক টিকা, যা দীর্ঘদিনের গবেষণা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর অনুমোদন পেয়েছে। এটি ম্যালেরিয়া প্রতিরোধে একটি বড় অগ্রগতি হিসেবে বিবেচিত হয় এবং বিশেষত আফ্রিকার শিশুদের জন্য এটি অত্যন্ত কার্যকর। এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ম্যালেরিয়া প্রতিরোধক পদক্ষেপ সম্পর্কে শিক্ষিত করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
25 / 50
25.
হেপাটাইটিস সি কে আবিষ্কার করেন?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “হেপাটাইটিস সি কে আবিষ্কার করেন?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের জন্য হেপাটাইটিস সি ভাইরাসের আবিষ্কার এবং এর ইতিহাস সম্পর্কে জ্ঞান যাচাই করার উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে। হেপাটাইটিস সি হলো একটি ভাইরাস যা প্রধানত লিভারকে সংক্রমিত করে, এবং এর আবিষ্কার চিকিৎসা বিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।
অপশন বিশ্লেষণ:
Gallow:
ভুল অপশন: Gallow নামে কোনো ব্যক্তি হেপাটাইটিস সি ভাইরাস আবিষ্কারের সঙ্গে জড়িত নন। এটি ভুল উত্তর।
Stanley:
ভুল অপশন: Stanley এর নামের সাথে হেপাটাইটিস সি আবিষ্কারের কোনো সম্পর্ক নেই। এটি ভুল উত্তর।
Hervey J. Alter:
সঠিক উত্তর: Hervey J. Alter একজন চিকিৎসক ও গবেষক, যিনি হেপাটাইটিস সি ভাইরাস আবিষ্কারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি এবং তার সহকর্মীরা রক্ত সংক্রমণের মাধ্যমে হেপাটাইটিস সি ভাইরাস শনাক্ত করেন। ২০২০ সালে তাকে নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হয়।
Edward Jenner:
ভুল অপশন: Edward Jenner প্রথম সফল ভ্যাকসিন আবিষ্কারক হিসেবে পরিচিত, তবে তিনি হেপাটাইটিস সি আবিষ্কারের সঙ্গে জড়িত নন। তিনি স্মলপক্স ভ্যাকসিন আবিষ্কারের জন্য বিখ্যাত।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের জন্য ভাইরাস আবিষ্কার এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কারের সম্পর্কে ধারণা দেয়। সঠিক উত্তর Hervey J. Alter , যিনি হেপাটাইটিস সি ভাইরাস আবিষ্কারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
Hervey J.Alter হেপাটাইটিস -সি ভাইরাস আবিষ্কার করেন৷
Ref-Hasan Sir,P-140,2020 Edition
26 / 50
26.
সংক্রামক ডায়রিয়ার সর্বাপেক্ষা দায়ী অনুজীব কোনটি?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “সংক্রামক ডায়রিয়ার সর্বাধিক দায়ী অনুজীব কোনটি?”
এই প্রশ্নটি সংক্রামক ডায়রিয়ার প্রধান কারণ হিসেবে দায়ী অনুজীব সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান যাচাই করতে করা হয়েছে। ডায়রিয়া একটি সাধারণ লক্ষণ যা অনেক ধরনের ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, এবং পরজীবী দ্বারা হতে পারে। তবে, সংক্রামক ডায়রিয়ার প্রধান কারণ নির্দিষ্ট কিছু অনুজীব।
অপশন বিশ্লেষণ:
Vibrio cholerae:
ভুল অপশন: Vibrio cholerae হলো কলেরা রোগের কারণ, যা পানির মাধ্যমে সংক্রমিত হয়। যদিও এটি ডায়রিয়ার কারণ হতে পারে, তবে এটি সংক্রামক ডায়রিয়ার সর্বাধিক দায়ী অনুজীব নয়। তাই, এই অপশনটি ভুল।
Rota virus:
সঠিক অপশন: Rota virus সংক্রামক ডায়রিয়ার প্রধান কারণ। বিশেষ করে শিশুরা এই ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়, এবং এটি বিশ্বব্যাপী শিশুদের ডায়রিয়াজনিত রোগের জন্য সর্বাধিক দায়ী। তাই, এই অপশনটি সঠিক।
Clostridium difficile:
ভুল অপশন: Clostridium difficile হলো একটি ব্যাকটেরিয়া যা অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের কারণে ডায়রিয়া সৃষ্টি করতে পারে, তবে এটি সংক্রামক ডায়রিয়ার প্রধান কারণ নয়।
Escherichia Coli:
ভুল অপশন: Escherichia coli (E. coli) ডায়রিয়া সৃষ্টি করতে পারে, তবে এটি সংক্রামক ডায়রিয়ার প্রধান কারণ নয়। তাই, এটি ভুল অপশন।
নোট:
Rota virus বিশেষ করে শিশুদের মধ্যে ডায়রিয়ার প্রধান কারণ এবং এটি প্রায়ই জল ও খাদ্য দ্বারা ছড়ায়। এটি শিশুদের ডিহাইড্রেশনের প্রধান কারণগুলোর মধ্যে একটি। এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ডায়রিয়া সংক্রান্ত প্রধান ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়ার পার্থক্য বোঝাতে সহায়ক।
Rota ভাইরাসের জন্য সাধারনত ডায়রিয়া হয়ে থাকে।এছাড়াও Salmonella,Shigella,E-coli ব্যাকটেরিয়া দ্বারাও হতে পারে।
27 / 50
27.
লইটিক চক্রের মাধ্যমে ১ মিনিটে কয়টি নতুন ফায গঠিত হয়?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “লাইটিক চক্রের মাধ্যমে ১ মিনিটে কয়টি নতুন ফাজ সৃষ্টি হয়?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের লাইটিক চক্রের প্রক্রিয়া এবং ভাইরাসের বংশবৃদ্ধি সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। লাইটিক চক্র হলো একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে ব্যাকটেরিওফাজ ব্যাকটেরিয়া কোষে প্রবেশ করে এবং কোষকে ধ্বংস করে নতুন ফাজ তৈরি করে।
অপশন বিশ্লেষণ:
১০টি:
সঠিক উত্তর: লাইটিক চক্রের মাধ্যমে প্রতি মিনিটে প্রায় ১০টি নতুন ফাজ তৈরি হতে পারে। এই সংখ্যা সাধারণত নির্ভর করে ব্যাকটেরিয়ার ধরন এবং সংক্রমণের গতি উপর, তবে ১০টি একটি গ্রহণযোগ্য উত্তর।
৩০টি:
ভুল অপশন: ৩০টি নতুন ফাজ ১ মিনিটে গঠিত হয় না। সাধারণত, লাইটিক চক্রের গতি এই সংখ্যায় পৌঁছায় না।
১০০টি:
ভুল অপশন: ১ মিনিটে লাইটিক চক্রের মাধ্যমে ১০০টি ফাজ তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।
৪০০টি:
ভুল অপশন: ৪০০টি ফাজ ১ মিনিটে তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা নেই, কারণ লাইটিক চক্রের মাধ্যমে সাধারণত এত বড় সংখ্যায় ফাজ তৈরি হয় না।
নোট:
এই প্রশ্নটির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা লাইটিক চক্রের প্রক্রিয়া এবং ভাইরাস বংশবৃদ্ধি সম্পর্কে সঠিক ধারণা পাবে। সঠিক উত্তর হলো ১০টি , যা ১ মিনিটে লাইটিক চক্রের মাধ্যমে তৈরি হওয়া নতুন ফাজের সংখ্যা নির্দেশ করে।
লাইটিক চক্রের মাধ্যমে ৩০ মিনিটে ৩০০ টি নতুন ফাজ সৃষ্টি হয়৷ ঐকিক নিয়মে ১ মিনিটে হয় ১০ টি৷
Ref-Hasan Sir,P-147,2020 Edition
28 / 50
কোন হেপাটাইটিস ভাইরাস দুষিত পানি ও খাদ্যের মাধ্যমে সংক্রমণ
ঘটায়?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “কোন হেপাটাইটিস ভাইরাস দূষিত পানি ও খাদ্যের মাধ্যমে সংক্রমণ ঘটায়?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের জন্য হেপাটাইটিস ভাইরাসের বিভিন্ন ধরন এবং তাদের সংক্রমণ পদ্ধতি সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে। হেপাটাইটিস ভাইরাসের বিভিন্ন প্রকার আছে এবং এদের সংক্রমণ পদ্ধতি ভিন্ন হতে পারে।
অপশন বিশ্লেষণ:
Hepatitis HIV Virus:
ভুল অপশন: HIV ভাইরাস হেপাটাইটিসের একটি ধরন নয় এবং এটি পানির মাধ্যমে সংক্রমিত হয় না। এটি মূলত শরীরের তরল যেমন রক্ত এবং যৌন তরল দ্বারা সংক্রমিত হয়।
Hepatitis D Virus:
সঠিক উত্তর: হেপাটাইটিস ডি ভাইরাস (Hepatitis D Virus) দূষিত পানি এবং খাদ্যের মাধ্যমে সংক্রমিত হতে পারে। এটি একটি কমন মাধ্যম যার মাধ্যমে এই ভাইরাস ছড়ায়।
Hepatitis C Virus:
ভুল অপশন: হেপাটাইটিস সি ভাইরাস মূলত রক্তের মাধ্যমে সংক্রমিত হয় এবং এটি দূষিত পানি বা খাদ্যের মাধ্যমে ছড়ায় না।
Hepatitis B Virus:
ভুল অপশন: হেপাটাইটিস বি ভাইরাস রক্ত এবং অন্যান্য দেহের তরলের মাধ্যমে ছড়ায়, দূষিত পানি বা খাদ্য এর সংক্রমণের মাধ্যম নয়।
নোট:
এই প্রশ্নটির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা হেপাটাইটিস ভাইরাসের বিভিন্ন ধরন এবং সংক্রমণ পদ্ধতি সম্পর্কে ধারণা পাবে। সঠিক উত্তর হলো Hepatitis D Virus , যা দূষিত পানি ও খাদ্যের মাধ্যমে সংক্রমণ ঘটাতে পারে।
29 / 50
29.
রোগ সৃষ্টিকারী অণুজীবকে বলা হয়-
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “রোগ সৃষ্টিকারী অণুজীবকে বলা হয়-“
এই প্রশ্নটি মূলত অণুজীববিজ্ঞান (Microbiology) বিষয়ের অন্তর্গত। প্রশ্নটির লক্ষ্য হচ্ছে শিক্ষার্থীদের অণুজীব এবং তাদের কার্যকলাপ সম্পর্কে জ্ঞান যাচাই করা, বিশেষ করে যেসব অণুজীব মানবদেহে বা অন্য প্রাণীর মধ্যে রোগ সৃষ্টি করে।
অপশন বিশ্লেষণ:
প্যাথোজেন:
সঠিক অপশন: প্যাথোজেন হলো এমন অণুজীব, যা বিভিন্ন রোগ সৃষ্টি করতে সক্ষম। এটি ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক এবং প্রোটোজোয়া হতে পারে। প্যাথোজেন মানবদেহে প্রবেশ করলে বিভিন্ন ধরনের রোগ সৃষ্টি করে।
টক্সিন:
ভুল অপশন: টক্সিন হলো রাসায়নিক পদার্থ যা কোষের কার্যকারিতা নষ্ট করতে পারে, তবে এটি অণুজীব নয়। তাই এটি রোগ সৃষ্টিকারী অণুজীব নয়।
অ্যান্টিবডি:
ভুল অপশন: অ্যান্টিবডি হলো একটি প্রোটিন যা দেহে রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা হিসেবে কাজ করে। এটি রোগ সৃষ্টিকারী অণুজীবকে ধ্বংস করতে সহায়তা করে, কিন্তু নিজে থেকে রোগ সৃষ্টি করে না।
অ্যান্টিজেন:
ভুল অপশন: অ্যান্টিজেন হলো এমন কোনো পদার্থ যা অ্যান্টিবডি উৎপাদন করতে পারে। এটি একটি অণুজীব নয় এবং সরাসরি রোগ সৃষ্টি করে না।
নোট:
প্যাথোজেন হলো সেই অণুজীব যা বিভিন্ন জীবিত প্রাণীর মধ্যে রোগ সৃষ্টি করে। ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ছত্রাক এবং প্রোটোজোয়া প্রকারের প্যাথোজেন সাধারণত মানবদেহে রোগ সৃষ্টি করতে সক্ষম। সঠিক উত্তর হলো “প্যাথোজেন” ।
30 / 50
30.
বাংলাদেশে ব্যবহৃত প্রথম কোভিড ভ্যাকসিন কোনটি?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “বাংলাদেশে ব্যবহৃত প্রথম কোভিড ভ্যাকসিন কোনটি?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের বাংলাদেশের কোভিড-১৯ মহামারি এবং এর বিরুদ্ধে ব্যবহৃত প্রথম টিকা সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। কোভিড-১৯ মোকাবেলায় বিভিন্ন দেশ প্রথমে যেসব ভ্যাকসিন অনুমোদন ও ব্যবহার করেছে, তা জানা গুরুত্বপূর্ণ।
অপশন বিশ্লেষণ:
Astrazeneca Oxford:
সঠিক উত্তর: বাংলাদেশের প্রথম ব্যবহৃত কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন ছিল AstraZeneca-এর তৈরি “Covishield,” যা ভারতীয় সিরাম ইনস্টিটিউট দ্বারা উৎপাদিত হয়েছিল। এই ভ্যাকসিনটি বাংলাদেশের জন্য প্রথম অনুমোদিত এবং ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়েছিল।
Mordana:
ভুল অপশন: “Moderna” নামে একটি ভ্যাকসিন আছে, যা যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি হয়েছে, তবে এটি প্রথমে বাংলাদেশে ব্যবহৃত হয়নি। এছাড়া ‘Mordana’ নামে কোনো ভ্যাকসিন নেই, তাই এটি ভুল উত্তর।
Fizar:
ভুল অপশন: “Pfizer” একটি জনপ্রিয় কোভিড ভ্যাকসিন, তবে ‘Fizar’ নামে কোনো ভ্যাকসিন নেই। এছাড়া Pfizer-এর ভ্যাকসিনটি বাংলাদেশে কিছুটা পরেই আসে, তাই এটি ভুল উত্তর।
Cinofarm:
ভুল অপশন: “Sinopharm” একটি চীনা ভ্যাকসিন, যা পরবর্তীতে বাংলাদেশে অনুমোদিত হয়েছিল, তবে এটি প্রথম ব্যবহৃত ভ্যাকসিন ছিল না।
নোট:
এই প্রশ্নটির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশের কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রয়োগ এবং এর সময়সীমা সম্পর্কে ধারণা পাবে। সঠিক উত্তর হলো AstraZeneca Oxford , যা “Covishield” নামে বাংলাদেশে প্রথম ব্যবহৃত হয়েছিল।
কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ নার্স রুনু ভেরোনিকা কস্তাকে এক ডোজ ভ্যাকসিন দেয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশে শুরু করেছে করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে টিকা দেয়ার কর্মসূচি।
31 / 50
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “IEDCR এর পূর্ণরূপ কী?”
এই প্রশ্নটি জনস্বাস্থ্য সম্পর্কিত এবং বিশেষ করে রোগতত্ত্ব ও রোগ নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত জ্ঞান যাচাই করার জন্য প্রাসঙ্গিক। IEDCR (Institute of Epidemiology Disease Control and Research) হলো বাংলাদেশ সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান যা রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ এবং গবেষণা নিয়ে কাজ করে।
অপশন বিশ্লেষণ:
Institute of Epidemiology Disease Control And Research :
সঠিক অপশন: এটি IEDCR-এর সঠিক পূর্ণরূপ। এটি বাংলাদেশের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা সংক্রান্ত কার্যক্রমের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান।
Institution of Epidemiology Disease Control And Research :
ভুল অপশন: এখানে “Institution” শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে, যা ভুল। IEDCR-এর পূর্ণরূপে “Institute” শব্দটি সঠিকভাবে ব্যবহৃত হয়।
Institute of Epidemiology Disease Control of Research :
ভুল অপশন: এখানে “of Research” শব্দগুচ্ছ ভুলভাবে ব্যবহৃত হয়েছে। সঠিক শব্দগুচ্ছ হবে “And Research”।
Institute of Epidemic Disease Control And Research :
ভুল অপশন: এখানে “Epidemic Disease” শব্দগুচ্ছ ব্যবহৃত হয়েছে, যা ভুল। সঠিক হবে “Epidemiology Disease”।
নোট:
IEDCR (Institute of Epidemiology Disease Control And Research) হলো বাংলাদেশ সরকারের রোগতত্ত্ব ও রোগ নিয়ন্ত্রণের মূল গবেষণা প্রতিষ্ঠান। সঠিক উত্তর হলো “Institute of Epidemiology Disease Control And Research” ।
he Institute of Epidemiology, Disease Control And Research is a Bangladesh government research institute, under the Ministry of Health, responsible for researching epidemiological and communicable disease in Bangladesh as well as disease control. Tahmina Shirin is the head of the organization.
32 / 50
32.
কোন ব্যাকটেরিয়া প্লাস্টিক ও পিইটি খেতে পারে?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “কোন ব্যাকটেরিয়া প্লাস্টিক ও পিইটি (PET) খেতে পারে?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের জন্য ব্যাকটেরিয়ার বিশেষ ক্ষমতা এবং পরিবেশ দূষণ রোধে এর ব্যবহার সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। কিছু ব্যাকটেরিয়া প্লাস্টিক এবং অন্যান্য কঠিন পদার্থ ভেঙে খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করতে পারে, যা পরিবেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
অপশন বিশ্লেষণ:
রাইজোবিয়াম লিলিগ্নোমেসোরাম:
ভুল অপশন: রাইজোবিয়াম একটি নাইট্রোজেন-ফিক্সিং ব্যাকটেরিয়া, যা মূলত মাটিতে উদ্ভিদের সঙ্গে সহবাস করে এবং নাইট্রোজেন ফিক্সেশনের মাধ্যমে উদ্ভিদের পুষ্টি সরবরাহ করে। এটি প্লাস্টিক ভাঙতে বা পিইটি খেতে পারে না।
ক্যালজিব্যাক্টেরিয়া:
ভুল অপশন: ক্যালজিব্যাক্টেরিয়া প্লাস্টিক ভাঙতে পারে না বা পিইটি খেতে পারে না। এটি অন্য উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়, তাই এটি ভুল অপশন।
ইডিওনেলা সাকারেনসিস:
সঠিক উত্তর: ইডিওনেলা সাকারেনসিস হলো একটি ব্যাকটেরিয়া যা পিইটি (PET) প্লাস্টিক খেতে সক্ষম। এটি প্লাস্টিক দূষণ কমাতে সাহায্য করতে পারে।
ইনডোসিনিক্রোবিয়া:
ভুল অপশন: এই ব্যাকটেরিয়াটি প্লাস্টিক বা পিইটি খেতে পারে না। এটি পরিবেশগত উপাদানগুলির জন্য ব্যবহৃত হয় না, তাই এটি ভুল অপশন।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের প্লাস্টিক দূষণ কমাতে ব্যাকটেরিয়ার ভূমিকা সম্পর্কে ধারণা দেয়। সঠিক উত্তর হলো ইডিওনেলা সাকারেনসিস , যা পিইটি প্লাস্টিক খেতে সক্ষম এবং পরিবেশগত সমস্যা সমাধানে ভূমিকা রাখতে পারে।
ইডেওনেলা সাকায়েনসিস’(Ideonella sakaiensis) নামের ব্যাকটেরিয়া দুটি এনজাইম ব্যবহার করে পলিইথিলিন টেরেপথালেটকে (PTE) ভেঙে ফেলে।
পরিবেশের জন্য সত্যিই এটা একটা ভালো খবর হতে পারে মন্তব্য করে CNN বলছে, ওয়ার্ল্ড ইকোনোমিক ফোরামের (WIF) তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে বিশ্বে যে সব প্লাস্টিক ব্যবহৃত হয় তার এক তৃতীয়াংশই সংগ্রহের বাইরে গিয়ে পরিবেশে ছড়িয়ে যায়।
33 / 50
33.
ব্যাকটেরিয়া আবিস্কার করেন কোন বিজ্ঞানী?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “ব্যাকটেরিয়া আবিষ্কার করেন কোন বিজ্ঞানী?”
এই প্রশ্নটি ইতিহাস এবং জীববিজ্ঞান বিষয়ক প্রশ্ন, যা শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞানীদের আবিষ্কার এবং তাদের অবদান সম্পর্কে জ্ঞান যাচাই করার উদ্দেশ্যে তৈরি হয়েছে।
অপশন বিশ্লেষণ:
লুইসেন হুক (সঠিক উত্তর): সঠিক অপশন: লুইসেন হুক প্রথম ব্যক্তি যিনি মাইক্রোস্কোপের সাহায্যে ব্যাকটেরিয়া আবিষ্কার করেন। তিনি ১৬৭৬ সালে এটি দেখতে সক্ষম হন এবং এর মাধ্যমে মাইক্রোবায়োলজির সূচনা হয়।
রবার্ট কুক: ভুল অপশন: রবার্ট কুক ব্যাকটেরিয়া আবিষ্কার করেননি। তিনি কোষ আবিষ্কার করেন এবং কোষ তত্ত্বের প্রবর্তন করেন।
রবার্ট হুক: ভুল অপশন: রবার্ট হুক কোষ আবিষ্কারের জন্য পরিচিত, তবে তিনি ব্যাকটেরিয়া আবিষ্কার করেননি।
লুইসেন কুক: ভুল অপশন: এই নামে কোন বিজ্ঞানী উল্লেখযোগ্য আবিষ্কার করেননি।
নোট:
এই প্রশ্নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা লুইসেন হুকের অবদান সম্পর্কে জানতে পারে, যিনি মাইক্রোস্কোপের সাহায্যে প্রথম ব্যাকটেরিয়া পর্যবেক্ষণ করেন।
অ্যান্টনি ভ্যান লীউয়েনহুক ১৬৭৫ সালে তার নিজের আবিষ্কৃত সরল অনুবীক্ষণ যন্ত্রের নিচে এক ফোঁটা বৃষ্টির পানিতে ব্যাক্টেরিয়া উপস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেন। Edward jenner 1796 সালে সর্বপ্রথম ভাইরাসগঠিত গুটি বসন্তের কথা উল্লেখ করেন।
38 / 50
38. কোনটির নিউক্লিক এসিড ডিয় প্রকৃতির
EXPLANATION:
ধরণ উদাহরণ
DNA
○ অণুবীক্ষণ প্রয়োজন ভাইরাস (হেপাটাইটিস, পোলিও, র্যাবিস, HIV
ব্যাকটেরিওফেজ) সানারোপণ ও ব্যাকটেরিওফেজের DNA থাকে।
উদাহরণ: TIV, পোলিও, T2, অ্যান্টিবায়োটিক, হার্পিস, পোকাভাইরাস,
বি, ফুলজাইড মাইক্রোপ্লাজমা, এনিও।
○ Parvoviridae গোত্রের (ΦX174 ও M13 ব্যাকটেরিওফেজ) উদাহরণ:
DNA এককভাবে।
RNA
○ অধিকাংশ উদ্ভিদ ভাইরাসে RNA থাকে (ফুলজাইড মোজাইক
ভাইরাস)।
○ RNA ভাইরাস: TMV, HIV, ডেঙ্গু, পোলিও, মাপলস, রেবিস,
ইনফ্লুয়েঞ্জা, হলের ভাইরাস।
○ Reoviridae গোত্রের (রিওভাইরাস, ধানের বাবল মোজাইক
ভাইরাস) ভাইরাসের RNA নিউক্লিয়াস।
50 / 50
50. ভাইরাস এর গাঠনিক উপাদান কি কি?
EXPLANATION:
RESULT
সবার রেজাল্ট একসাথে দেখার জন্য ‘Show’ এর পাশে ‘5’ ক্লিক করার পর ‘All’ এ ক্লিক করেন। ‼ এক্সাম SUBMIT করার পর, রেজাল্টে আপনার মেরিট দেখতে পেজটিকে একবার Reload করুন ।
DETAILS
আপনি যদি লগিন করে এক্সাম দেন, তাহলে আপনার দাগানো কোন MCQ সঠিক এবং ভুল ছিল, সব দেখতে পারবেন এখানে।
You must log in to see your results.
📚 Address Academy কর্তৃক সকল এক্সাম ব্যাচের বিস্তারিত
📌 কৃষি গুচ্ছ এক্সাম ব্যাচ (প্রিভিয়াস লিংক)
যারা সেকেন্ড টাইম কৃষি গুচ্ছ প্রিপারেশন নিচ্ছো, তারা চাইলে পূর্ববর্তী সকল এক্সাম দিতে পারবে।
Exam Links 👉
https://addresacademy.com/agri-free/
প্রশ্ন-উত্তর
❓ লিঙ্কে ক্লিক করলে: পূর্ণাঙ্গ রুটিন সহ এক্সাম লিংক গুলো পেয়ে যাবা ⬇
এরপর, ওয়েব সাইটে যাওয়ার পর, নির্দিষ্ট চ্যাপ্টার নামের উপর ক্লিক করলে এক্সাম লিংক পেয়ে যাবা।
রেজাল্ট : এক্সাম দেওয়ার সাথে সাথে দেখতে পারবা, এক্সাম সাবমিট করার পর, ওয়েব পেজটিকে একবার রিলোড করবা অথবা একই এক্সাম লিংকে আবার ক্লিক করবা। তাহলে তোমার রেজাল্ট মেরিট লিস্টে দেখতে পারবা।
❓ প্রশ্ন ১: প্রতিদিন কি আলাদা লিংক দেওয়া হবে?
উত্তর: প্রতিদিন আলাদা লিংক লাগবে না। এই পোস্টের একটি লিংকেই সব সময় কাজ করবে। এমনকি, রুটিন শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও, নতুন রুটিন একই লিংকে এড হবে। প্রতিদিন রাত ৯টার পরে নতুন এক্সাম লিংকের জন্য এখানে আসতে পারো।
❓ প্রশ্ন ২: পূর্বে হয়ে যাওয়া সকল এক্সাম কি দিতে পারব?
উত্তর: অবশ্যই। ওয়েবসাইটে প্রিভিয়াস বাটনে ক্লিক করে এক মাস, দুই মাস বা তিন মাস আগের সকল এক্সাম দিতে পারবে।
❓ প্রশ্ন ৩: কোন প্রশ্ন ভুল থাকলে কি করব?
উত্তর: ভুল প্রশ্নের নিচে থাকা কমেন্ট আইকনে ক্লিক করে সঠিক উত্তর জানিয়ে দিতে পারবে। এরপর ওয়েবসাইট থেকে তাড়াতাড়ি এডিট করে দেওয়া হবে।