ভুল অপশন:

কাইটিন হলো এক ধরনের পলিস্যাকারাইড, যা প্রধানত ফাঙ্গি এবং কিছু আর্থ্রোপোডের এক্সোস্কেলিটন গঠনের উপাদান। এটি ব্যাকটেরিয়া কোষ প্রাচীরে পাওয়া যায় না, তাই এই উত্তরটি ভুল।

ভুল অপশন:

এই অপশনটিও ভুল কারণ ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীরে কাইটিন নেই। ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীরের প্রধান উপাদান হলো পেপটাইডোগ্লাইকান, যা পলিস্যাকারাইড এবং প্রোটিনের মিশ্রণ।

ভুল অপশন:

প্রোটিন এবং ফসফোপ্রোটিন ব্যাকটেরিয়া কোষ প্রাচীরের প্রধান গঠনমূলক উপাদান নয়। এটি একটি ভুল উত্তর।

সঠিক অপশন:

ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীর প্রধানত পেপটাইডোগ্লাইকান দিয়ে গঠিত, কিন্তু কিছু ব্যাকটেরিয়ার ক্ষেত্রে, যেমন গ্রাম-নেগেটিভ ব্যাকটেরিয়া, প্রাচীরের বাইরের দিকে লিপিড এবং প্রোটিনের স্তর থাকে। এই লিপিড স্তর লিপোপলিস্যাকারাইড দ্বারা গঠিত, যা ব্যাকটেরিয়ার সুরক্ষা প্রদান করে এবং এর পরিবেশের সাথে ইন্টারেক্ট করে। তাই এই অপশনটি সঠিক।

• সঠিক উত্তর: যক্ষ্মা (টিবি) একটি সংক্রমক ব্যাধি, যা মাইকোব্যাকটেরিয়াম টিউবারকিউলোসিস নামক ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়। এটি সাধারণত ফুসফুসকে আক্রমণ করে এবং এটি বাতাসের মাধ্যমে একজন থেকে অন্যজনের মধ্যে ছড়াতে পারে।

• ভুল অপশন: উচ্চ রক্তচাপ একটি অসংক্রমণযোগ্য রোগ। এটি সাধারণত হৃদরোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে এবং সংক্রমণের কারণে হয় না।

• ভুল অপশন: ডায়াবেটিসও একটি অসংক্রমণযোগ্য রোগ, যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সমস্যা সৃষ্টি করে। এটি কোনো সংক্রমণের কারণে হয় না।

• ভুল অপশন: রেইন স্ট্রোক একটি অসংক্রমণযোগ্য সমস্যা, যা মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহের বাধার কারণে ঘটে। এটি সংক্রমণজনিত রোগ নয়।

• ভুল অপশন: গমের টুন্ডু রোগ ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সংঘটিত হয়, যা গমের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের ফাংগাল এবং ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণের ফলে সৃষ্টি হয়। এটি ভাইরাসজনিত নয়।

• ভুল অপশন: ধানের পাতা ধসা রোগ ফাঙ্গাস দ্বারা সংঘটিত হয়, যা ধানের ফসলকে ব্যাপক ক্ষতি করতে পারে। এটি ভাইরাসজনিত নয়।

• সঠিক অপশন: কলার বান্ডি টপ ভাইরাস (BBTV) নামক ভাইরাস দ্বারা সংঘটিত হয়, যা কলার ফসলের মধ্যে পাতা সংকোচন, পাতার ফোলাভাব এবং বান্ডি টপ ধরণের রোগ সৃষ্টি করে। এটি একটি ভাইরাসজনিত রোগ।

• ভুল অপশন: গমের মরিচা রোগ ফাঙ্গাস দ্বারা সংঘটিত হয় এবং এটি ভাইরাসজনিত রোগ নয়।

• ভুল অপশন: Spirillium হলো স্পাইরাল বা পেঁচানো আকারের ব্যাকটেরিয়া। এটি কমা আকৃতির নয়।

• ভুল অপশন: Pseudomonas হলো একটি দন্ডাকার ব্যাকটেরিয়া, যা ব্যাসিলাস হিসেবে পরিচিত। এটি কমা আকৃতির নয়।

• সঠিক উত্তর: Vibrio হলো কমা আকৃতির ব্যাকটেরিয়া। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাকটেরিয়া প্রকার, যা বিশেষত Vibrio cholerae এর জন্য পরিচিত, যা কলেরা রোগের কারণ।

• ভুল অপশন: Sarcina হলো একটি গোলাকার ব্যাকটেরিয়া, যা কোষের গুচ্ছ আকারে থাকে। এটি কমা আকৃতির নয়।

• ভুল অপশন: Bacillus subtilis সাধারণত বায়োটেকনোলজি এবং জীবাণু প্রযুক্তিতে ব্যবহৃত হয়। এটি চামড়া প্রক্রিয়াকরণের কাজে ব্যবহার হয় না।

• ভুল অপশন: Clostridium butyricum একটি ব্যাকটেরিয়া যা সাধারণত বায়োগ্যাস উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়। এটি চামড়া শিল্পে ব্যবহৃত হয় না।

• সঠিক অপশন: Bacillus megatherium একটি সাধারণত ব্যবহৃত ব্যাকটেরিয়া, যা চামড়া শিল্পে পশুর লোম উঠিয়ে ফেলার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি লোম দূরীকরণের জন্য বিশেষভাবে কার্যকর।

• ভুল অপশন: Acetobacter aceti সাধারণত ভিনেগার উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়। এটি চামড়া প্রক্রিয়াকরণের কাজে ব্যবহৃত হয় না।

• সঠিক উত্তর: ডেঙ্গু রোগের জন্য ফ্ল্যাভি (Flavivirus) ভাইরাস দায়ী। ফ্ল্যাভি ভাইরাস পরিবারের অন্তর্গত ডেঙ্গু ভাইরাস হলো চারটি ভিন্ন ধরনের ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট একটি রোগ। এই ভাইরাসের সংক্রমণে ডেঙ্গু জ্বর হয়।

• ভুল অপশন: এইচ আই ভি (HIV) হলো মানবদেহের ইমিউন সিস্টেমকে দুর্বল করে দেয়ার জন্য পরিচিত ভাইরাস, যা এইডস রোগের কারণ। এটি ডেঙ্গু রোগের সাথে সম্পর্কিত নয়।

• ভুল অপশন: নিপাহ ভাইরাস হলো এনসেফালাইটিস এবং শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা সৃষ্টিকারী একটি ভাইরাস, যা নিপাহ ভাইরাস ইনফেকশন (NiV) নামক রোগের কারণ হয়। এটি ডেঙ্গু রোগের কারণ নয়।

• ভুল অপশন: ইবোলা ভাইরাস মারাত্মক হেমোর্যাজিক জ্বর সৃষ্টিকারী একটি ভাইরাস, যা ইবোলা ভাইরাস রোগের (EVD) জন্য দায়ী। এটি ডেঙ্গু রোগের সাথে সম্পর্কিত নয়।

ভুল অপশন: তেলাপোকা কোনো ভাইরাস বা রোগের বাহক নয় এবং ডেঙ্গু রোগের জন্য দায়ী নয়। এটি রোগ সংক্রমণে ভূমিকা রাখে না, তাই এই অপশনটি ভুল।

সঠিক অপশন: মশা, বিশেষ করে এডিস মশা, ডেঙ্গু ভাইরাসের বাহক এবং এই ভাইরাসটি মশার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে ছড়ায়। তাই এই অপশনটি সঠিক।

ভুল অপশন: মাছি ডেঙ্গু ভাইরাসের বাহক নয় এবং ডেঙ্গু রোগের সাথে সম্পর্কিত নয়। মাছি বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া এবং অন্যান্য প্যাথোজেন ছড়াতে পারে, কিন্তু ডেঙ্গু রোগের জন্য এটি দায়ী নয়।

ভুল অপশন: মৌমাছি ডেঙ্গু ভাইরাসের বাহক নয় এবং ডেঙ্গু রোগের সাথে এর কোনো সম্পর্ক নেই। মৌমাছির সাথে ডেঙ্গু রোগের কোনো সংযোগ নেই, তাই এই অপশনটি ভুল।

• ভুল অপশন: ম্যালেরিয়া হলো একটি মশাবাহিত রোগ, যা প্লাজমোডিয়াম নামক এককোষী জীবাণু দ্বারা হয় এবং এটি সাধারণত মশার কামড়ের মাধ্যমে ছড়ায়। এটি কোনো পানি বাহিত রোগ নয়।

• ভুল অপশন: লেপ্রসি বা কুষ্ঠরোগ একটি ব্যাকটেরিয়াল রোগ, যা হ্যানসেনের রোগ নামেও পরিচিত। এটি দীর্ঘমেয়াদে সংক্রমিত হয়, কিন্তু এটি কোনো পানি বাহিত রোগ নয়। এই রোগটি সাধারণত দীর্ঘ সময়ের জন্য সংক্রমিত ব্যক্তির সাথে ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে আসার মাধ্যমে ছড়ায়।

• সঠিক অপশন: টাইফয়েড একটি পানি বাহিত রোগ, যা সালমোনেলা টাইফি নামক ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে হয়। দূষিত পানি ও খাদ্যের মাধ্যমে এই রোগ ছড়ায় এবং এতে ডায়রিয়া, জ্বর, ওষ্ঠপাকস্থলীর সমস্যা দেখা দেয়।

• ভুল অপশন: ডেঙ্গু একটি মশাবাহিত ভাইরাসজনিত রোগ। এটি পানির মাধ্যমে সংক্রমিত হয় না, বরং এডিস মশার কামড়ের মাধ্যমে ছড়ায়।

• ভুল অপশন: ভিরিয়ন হলো একটি পূর্ণাঙ্গ সংক্রমণ ক্ষমতাসম্পন্ন ভাইরাস কণা, যা নিউক্লিক এসিড এবং প্রোটিন ক্যাপসিড নিয়ে গঠিত। এটি সংক্রমণ ঘটাতে সক্ষম।

• সঠিক উত্তর: নিউক্লিওক্যাপসিড হলো ভাইরাসের নিউক্লিক এসিড এবং প্রোটিন ক্যাপসিডের সমন্বয়, যা প্রয়োজনীয় সংক্রমণ ক্ষমতা অর্জন করেনি। এটি সাধারণত সংক্রমণ ক্ষমতাহীন অবস্থায় থাকে।

• ভুল অপশন: প্রিয়নস হলো সংক্রমণ ক্ষমতাসম্পন্ন প্রোটিন কণা, যা ভাইরাস নয় এবং সংক্রমণ ক্ষমতাহীনও নয়। এটি স্নায়ুতন্ত্রের রোগ সৃষ্টি করে।

• ভুল অপশন: ভিরয়েড হলো ছোট সংক্রামক RNA কণা, যা উদ্ভিদে সংক্রমণ ঘটায়। এটি সংক্রমণ ক্ষমতাসম্পন্ন এবং ভাইরাস নয়।

• ভুল অপশন: ম্যালেরিয়া একটি প্রোটোজোয়া পরজীবি (প্লাজমোডিয়াম) দ্বারা সৃষ্ট রোগ, যা মশার মাধ্যমে সংক্রমিত হয়। এটি ব্যাকটেরিয়া সৃষ্ট রোগ নয়।

• ভুল অপশন: ডেঙ্গু একটি ভাইরাসজনিত রোগ, যা এডিস মশার মাধ্যমে সংক্রমিত হয়। এটি ব্যাকটেরিয়া সৃষ্ট নয়।

• সঠিক উত্তর: কলেরা একটি ব্যাকটেরিয়া সৃষ্ট রোগ, যা Vibrio cholerae ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়। এটি পানির মাধ্যমে এবং খারাপ স্যানিটেশনের কারণে ছড়ায়।

• ভুল অপশন: হেপাটাইটিস একটি ভাইরাসজনিত রোগ, যা প্রধানত লিভারকে প্রভাবিত করে। এটি ব্যাকটেরিয়া সৃষ্ট নয়।

• ভুল অপশন: মুরামিক এসিড একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান যা ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীরের গঠনে ভূমিকা পালন করে, তবে এটি একা কোষ প্রাচীর গঠনের জন্য যথেষ্ট নয়। এটি পেপটাইডোগ্লাইকান গঠনের অংশ, কিন্তু প্রধান উপাদান নয়।

• ভুল অপশন: কাইটিন একটি পলিস্যাকারাইড যা মূলত ছত্রাক ও কিছু অমেরুদণ্ডী প্রাণীর মধ্যে পাওয়া যায়। ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীরের গঠনে এটি কোনো ভূমিকা পালন করে না।

• ভুল অপশন: সেলুলোজ একটি পলিস্যাকারাইড যা উদ্ভিদ কোষ প্রাচীরের প্রধান উপাদান। এটি ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীরের অংশ নয়।

• সঠিক অপশন: ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীর প্রধানত পেপটাইডোগ্লাইকান (মিউকোপেপটাইড) দিয়ে গঠিত, যা পলিস্যাকারাইড এবং পেপটাইডের মিশ্রণ। এটি কোষ প্রাচীরকে শক্তিশালী করে এবং ব্যাকটেরিয়াকে পরিবেশগত চাপ থেকে রক্ষা করে।

• সঠিক উত্তর: ডেঙ্গু ভাইরাস Flaviviridae পরিবারের অন্তর্গত। এটি একটি একক-সু্ত্রক RNA ভাইরাস, যা মানুষের শরীরে এডিস মশার মাধ্যমে প্রবেশ করে এবং জ্বর, মাথাব্যথা, পেশি ব্যথা এবং র‍্যাশের মতো উপসর্গ সৃষ্টি করে। Flaviviridae পরিবারের অন্তর্ভুক্ত অন্যান্য ভাইরাসগুলির মধ্যে জিকা, হলুদ জ্বর, এবং পশ্চিম নাইল ভাইরাস উল্লেখযোগ্য।

• ভুল অপশন: Claviviridae নামে কোনো ভাইরাস পরিবারের অস্তিত্ব নেই। এটি একটি ভুল উত্তর, কারণ এটির সাথে ডেঙ্গু ভাইরাসের কোনো সম্পর্ক নেই।

• ভুল অপশন: Revolaviridae নামেও কোনো ভাইরাস পরিবার নেই। এটি একটি কাল্পনিক নাম এবং ভাইরাস শ্রেণীবিন্যাসে এ ধরনের কোনো পরিবারের উল্লেখ নেই।

• ভুল অপশন: Cyclolaviviridae নামে কোনো ভাইরাস পরিবারের অস্তিত্ব নেই। এটি একটি ভুল উত্তর, যা ডেঙ্গু ভাইরাসের সাথে সম্পর্কিত নয়।

• ভুল অপশন: ডেঙ্গু একটি ভাইরাসজনিত রোগ, যা মশার মাধ্যমে ছড়ায়। তাই এটি ভাইরাসজনিত জ্বর এবং সঠিক উত্তর নয়।

• ভুল অপশন: চিকুনগুনিয়া একটি ভাইরাসজনিত রোগ, যা মশার মাধ্যমে ছড়ায়। এটি ভাইরাসজনিত জ্বরের অন্তর্ভুক্ত।

• সঠিক অপশন: টাইফয়েড একটি ব্যাকটেরিয়া (Salmonella typhi) দ্বারা সৃষ্ট জ্বর। এটি ভাইরাসজনিত নয়, তাই সঠিক উত্তর হলো টাইফয়েড জ্বর।

• ভুল অপশন: ইনফ্লুয়েঞ্জা একটি ভাইরাসজনিত জ্বর যা ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট হয়। এটি ভাইরাসজনিত জ্বরের একটি উদাহরণ।

• সঠিক উত্তর: সাইজোগিনি (Schizogony) হলো ম্যালেরিয়া পরজীবীর মানবদেহে সংঘটিত অসংখ্য কোষ বিভাজনের প্রক্রিয়া, যা রক্তের লোহিত কণিকায় ঘটে। এটি ম্যালেরিয়ার জীবচক্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ।

• ভুল অপশন: গ্যামিটোগিনি হলো ম্যালেরিয়া পরজীবীর প্রজনন চক্রের অংশ, যা মশার দেহে সংঘটিত হয়। এটি মানবদেহে সংঘটিত নয়, তাই এটি ভুল উত্তর।

• ভুল অপশন: স্পোরোগনি হলো ম্যালেরিয়া পরজীবীর সেই ধাপ, যা মশার শরীরে সংঘটিত হয়। এটি মশার দেহে স্পোরোজোয়েট উৎপন্ন করে। তাই এটি মানবদেহে সংঘটিত হয় না।

• ভুল অপশন: স্পোরোজোয়েট হলো ম্যালেরিয়া পরজীবীর সংক্রমক ধাপ, যা মশার কামড়ের মাধ্যমে মানবদেহে প্রবেশ করে। তবে এটি চক্রের কোনো প্রক্রিয়া নয়, বরং পরজীবীর একটি সংক্রামক ধাপ।

সঠিক অপশন: প্লাজমিডের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এটি এক ব্যাকটেরিয়া থেকে অন্য ব্যাকটেরিয়ায় স্থানান্তরিত হতে পারে। এটি ব্যাকটেরিয়ার জিনগত বৈশিষ্ট্যকে পরিবর্তন করতে সহায়ক। তাই, এই অপশনটি সঠিক।

ভুল অপশন: প্লাজমিড প্রায়শই অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্য দায়ী। এর মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া অ্যান্টিবায়োটিকের বিরুদ্ধে প্রতিরোধশীল হয়ে উঠতে পারে। তাই, এটি ভুল অপশন।

ভুল অপশন: প্লাজমিড খুবই ছোট আকারের হয় এবং কখনোই 100 µm পর্যন্ত লম্বা হয় না। এটি অণুবীক্ষণ যন্ত্রের মাধ্যমে দেখা যায়। তাই, এটি ভুল অপশন।

ভুল অপশন: প্লাজমিড কোষের ক্রোমোসোমের থেকে আলাদা, কারণ এটি স্বতন্ত্রভাবে প্রতিলিপি করতে সক্ষম এবং ক্রোমোসোমের তুলনায় ছোট আকারের হয়। তাই, এটি ভুল অপশন।

• সঠিক অপশন: প্যাথোজেন হলো এমন অণুজীব, যা বিভিন্ন রোগ সৃষ্টি করতে সক্ষম। এটি ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক এবং প্রোটোজোয়া হতে পারে। প্যাথোজেন মানবদেহে প্রবেশ করলে বিভিন্ন ধরনের রোগ সৃষ্টি করে।

• ভুল অপশন: টক্সিন হলো রাসায়নিক পদার্থ যা কোষের কার্যকারিতা নষ্ট করতে পারে, তবে এটি অণুজীব নয়। তাই এটি রোগ সৃষ্টিকারী অণুজীব নয়।

• ভুল অপশন: অ্যান্টিবডি হলো একটি প্রোটিন যা দেহে রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা হিসেবে কাজ করে। এটি রোগ সৃষ্টিকারী অণুজীবকে ধ্বংস করতে সহায়তা করে, কিন্তু নিজে থেকে রোগ সৃষ্টি করে না।

• ভুল অপশন: অ্যান্টিজেন হলো এমন কোনো পদার্থ যা অ্যান্টিবডি উৎপাদন করতে পারে। এটি একটি অণুজীব নয় এবং সরাসরি রোগ সৃষ্টি করে না।