Report a question
2 / 25
2. ভাইরাসজনিত রোগ নয় কোনটি?
EXPLANATION:
ম্যালোরয়া একটি পরজীবী। ম্যালেরিয়া পরজীবীর নাম প্লাজমোডিয়াম।
অন্যান্য অপশন সম্পর্কিত তথ্য: সঠিক উত্তর ব্যতীত বাকি অপশনগুলোর পোস্টমর্টেম:
ভাইরাস ঘটিত রোগসমূহ
AIDS (রোগ নয়, লক্ষ্মণ সমষ্টি), ডেঙ্গু, জলাতঙ্ক, গুটি বসন্ত, হাম, পোলিওমাইলাইটিস, ইনফ্লুয়েঞ্জা, হার্পিস, ভাইরাল হেপাটাইটিস, চিকুনগুনিয়া, Swine flue, SARS, জলবসন্ত (Chicken Pox), ভাইরাল নিউমোনিয়া, কোষের লাইসিস (Lysis), সাধারণ সর্দি, জন্ডিস বা লিভার ক্যান্সার, পীত জ্বর, গো-বসন্ত, পা ও মুখের ক্ষত (ফুট অ্যান্ড মাউথ), ইঁদুরের টিউমার, ক্যাপোসি সার্কোমা, এনোজেনিটাল ক্যান্সার, বার্ড ফ্লু, পোলিও ইত্যাদি।
7 / 25
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “ডেঙ্গু ভাইরাস-“
এই প্রশ্নটি ডেঙ্গু ভাইরাসের ধরন সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার জন্য করা হয়েছে। ডেঙ্গু ভাইরাস হলো এক ধরনের আরএনএ ভাইরাস যা মশার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে সংক্রমিত হয় এবং ডেঙ্গু রোগের কারণ হয়। এই ভাইরাসের ধারণাটি ভাইরোলজি এবং সংক্রামক রোগ সংক্রান্ত অধ্যয়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
অপশন বিশ্লেষণ:
TIV:
ভুল অপশন: TIV সাধারণত ট্রাইভ্যালেন্ট ইনফ্লুয়েঞ্জা ভ্যাকসিনকে বোঝায়, যা ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের বিরুদ্ধে ব্যবহৃত হয়। এটি ডেঙ্গু ভাইরাসের সাথে সম্পর্কিত নয়। সুতরাং, এটি ভুল অপশন।
DNA ভাইরাস:
ভুল অপশন: ডেঙ্গু ভাইরাস একটি আরএনএ ভাইরাস, ডিএনএ ভাইরাস নয়। ডিএনএ ভাইরাসের মধ্যে হেপাটাইটিস বি ভাইরাস একটি উদাহরণ হতে পারে। ডেঙ্গু ভাইরাস আরএনএ জেনেটিক উপাদান নিয়ে গঠিত, তাই এটি সঠিক উত্তর নয়।
RNA ভাইরাস:
সঠিক অপশন: ডেঙ্গু ভাইরাস একটি আরএনএ ভাইরাস, যার জেনেটিক উপাদান রাইবোনিউক্লিক অ্যাসিড (RNA) দিয়ে তৈরি। এটি মূলত চারটি সেরোটাইপে (DENV-1, DENV-2, DENV-3, DENV-4) বিভক্ত। সুতরাং, এটি সঠিক উত্তর।
T2 ভাইরাস:
ভুল অপশন: T2 ভাইরাস হলো ব্যাকটেরিওফাজের একটি ধরন, যা ব্যাকটেরিয়া আক্রমণ করে। এটি ডেঙ্গু ভাইরাসের সাথে সম্পর্কিত নয়। তাই, এটি সঠিক উত্তর নয়।
নোট:
ডেঙ্গু ভাইরাসের প্রকার সঠিকভাবে চিহ্নিত করা শিক্ষার্থীদের ভাইরাস এবং তাদের সংক্রমণ সম্পর্কে জ্ঞান বাড়াতে সহায়ক। ডেঙ্গু ভাইরাস আরএনএ ভাইরাস হওয়ায় এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর হবে “RNA ভাইরাস।” এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের সংক্রামক রোগ এবং ভাইরাসের ধরনের উপর জ্ঞান যাচাই করতে সহায়ক।
8 / 25
8.
ম্যালেরিয়ার জীবাণু কোন শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “ম্যালেরিয়ার জীবাণু কোন শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত?”
এই প্রশ্নটি ম্যালেরিয়ার জীবাণুর শ্রেণিবিন্যাস বা ট্যাক্সোনমি সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান যাচাই করার জন্য করা হয়েছে। ম্যালেরিয়ার জীবাণু মূলত এককোষী প্রাণী বা প্রোটোজোয়া শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত, যা রক্তে সংক্রমণ ঘটিয়ে রোগ সৃষ্টি করে। ম্যালেরিয়ার এই জীবাণুকে Plasmodium বলা হয়, এবং এটি সাধারণত মশার কামড়ের মাধ্যমে মানুষের শরীরে প্রবেশ করে। এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ম্যালেরিয়ার জীবাণুর শ্রেণি এবং এর জীববিজ্ঞান সম্পর্কিত জ্ঞান যাচাই করার উদ্দেশ্যে করা হয়েছে।
অপশন বিশ্লেষণ:
Protozoa:
সঠিক অপশন: ম্যালেরিয়ার জীবাণু হল প্রোটোজোয়া শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত। প্রোটোজোয়া এককোষী প্রাণী, যা মাইক্রোস্কোপিক এবং সাধারণত পানিতে বসবাস করে। ম্যালেরিয়া জীবাণু Plasmodium প্রজাতির অন্তর্গত, যা প্রোটোজোয়ার শ্রেণিতে পড়ে। সুতরাং, এটি সঠিক উত্তর।
Hydrozoa:
ভুল অপশন: Hydrozoa হল একটি শ্রেণি যা সি অ্যানিমোন এবং জেলিফিশের মত জলজ প্রাণীদের অন্তর্ভুক্ত করে। এটি প্রোটোজোয়া নয় এবং ম্যালেরিয়ার জীবাণুর সাথে এর কোনও সম্পর্ক নেই। তাই, এটি ভুল উত্তর।
Sporozoa:
ভুল অপশন: যদিও Sporozoa শ্রেণির সাথে ম্যালেরিয়া জীবাণুর কিছু সম্পর্ক রয়েছে, এই শ্রেণিটি বর্তমানে প্রোটোজোয়ার একটি উপশ্রেণি হিসেবে বিবেচিত হয়। মূল শ্রেণি হিসাবে প্রোটোজোয়া সঠিক উত্তর হবে।
Insecta:
ভুল অপশন: Insecta হল একটি শ্রেণি যা মশা, মৌমাছি, এবং অন্যান্য পতঙ্গকে অন্তর্ভুক্ত করে। যদিও ম্যালেরিয়ার জীবাণু মশার মাধ্যমে ছড়ায়, এটি কোন পতঙ্গ নয় এবং Insecta শ্রেণির অন্তর্গত নয়। সুতরাং, এটি ভুল উত্তর।
নোট:
এই প্রশ্নটির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ম্যালেরিয়ার জীবাণু এবং এর শ্রেণিবিন্যাস সম্পর্কে একটি পরিষ্কার ধারণা পাবে। Plasmodium প্রজাতির জীবাণু, যা ম্যালেরিয়া রোগ সৃষ্টি করে, প্রোটোজোয়া শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত। প্রোটোজোয়া হল এককোষী প্রাণী যা মাইক্রোস্কোপিক এবং সাধারণত রোগ সৃষ্টিকারী। এই প্রশ্নটির সঠিক উত্তর হলো “Protozoa,” কারণ ম্যালেরিয়ার জীবাণু প্রোটোজোয়া শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত।
9 / 25
9.
মানবদেহে আক্রমণকারী ম্যালেরিয়ার জীবাণুর প্রথম দশাটির নাম কী?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “মানবদেহে আক্রমণকারী ম্যালেরিয়ার জীবাণুর প্রথম দশার নাম কী?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ম্যালেরিয়া জীবাণুর জীবনচক্র এবং মানবদেহে তার সংক্রমণ প্রক্রিয়া সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। ম্যালেরিয়ার প্রোটোজোয়ান পরজীবী প্লাজমোডিয়াম মানুষের দেহে বেশ কিছু ধাপের মধ্য দিয়ে যায়, এবং প্রতিটি ধাপেই এটি ভিন্ন ভিন্ন আকার ধারণ করে।
অপশন বিশ্লেষণ:
ক্রিপ্টোজয়েট:
ভুল অপশন:
ক্রিপ্টোজয়েট হলো প্লাজমোডিয়ামের একটি মধ্যবর্তী দশা, কিন্তু এটি ম্যালেরিয়া সংক্রমণের প্রথম ধাপ নয়।
মেরোজয়েট:
ভুল অপশন:
মেরোজয়েট হলো প্লাজমোডিয়ামের আরেকটি দশা, যা লিভার থেকে রক্তে মুক্তি পাওয়ার পরে থাকে। এটি সংক্রমণের প্রাথমিক ধাপ নয়।
স্পোরোজয়েট:
সঠিক অপশন:
স্পোরোজয়েট হলো প্লাজমোডিয়ামের সেই দশা, যা মশার মাধ্যমে মানবদেহে প্রবেশ করে এবং সংক্রমণের প্রক্রিয়া শুরু করে। এটি ম্যালেরিয়া সংক্রমণের প্রথম ধাপ।
ট্রোপোজয়েট:
ভুল অপশন:
ট্রোপোজয়েট হলো প্লাজমোডিয়ামের রক্তে উপস্থিত দশা, যা পরবর্তীতে থাকে এবং রেড ব্লাড সেলস এ আক্রান্ত হয়। এটি প্রথম ধাপ নয়।
নোট:
ম্যালেরিয়া সংক্রমণের প্রথম ধাপ বোঝা শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি প্লাজমোডিয়ামের জীবনচক্র এবং সংক্রমণ প্রক্রিয়ার মূল বিষয়গুলি স্পষ্ট করে। স্পোরোজয়েট মানবদেহে সংক্রমণ শুরু করে, যা ম্যালেরিয়া জীবাণুর প্রথম দশা হিসেবে বিবেচিত হয়। এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ম্যালেরিয়ার সংক্রমণ প্রক্রিয়া সম্পর্কে ধারণা পেতে সহায়ক।
10 / 25
10.
কমা আকৃতির ব্যাকটেরিয়া-
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “কমা আকৃতির ব্যাকটেরিয়া-“
এই প্রশ্নটি জীববিজ্ঞানের ব্যাকটেরিয়া সংক্রান্ত বিষয়ের উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে। প্রশ্নটির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ব্যাকটেরিয়ার আকার এবং গঠন সম্পর্কে ধারণা যাচাই করা হচ্ছে। ব্যাকটেরিয়ার বিভিন্ন আকৃতি থাকতে পারে, এবং এই ক্ষেত্রে, কমা আকৃতির ব্যাকটেরিয়া সম্পর্কে প্রশ্ন করা হয়েছে।
অপশন বিশ্লেষণ:
Pseudomonas:
ভুল অপশন: Pseudomonas হলো রড-আকৃতির ব্যাকটেরিয়া (rod-shaped bacteria)। এটি কমা আকৃতির নয়। তাই এটি সঠিক উত্তর নয়।
Vibrio:
সঠিক অপশন: Vibrio হলো কমা আকৃতির ব্যাকটেরিয়া (comma-shaped bacteria)। Vibrio cholerae হল এক ধরনের Vibrio ব্যাকটেরিয়া, যা কলেরা রোগ সৃষ্টি করে। এটি সঠিক উত্তর।
Spirillium:
ভুল অপশন: Spirillium হলো সর্পিল আকৃতির ব্যাকটেরিয়া (spiral-shaped bacteria)। এটি কমা আকৃতির নয়, তাই এটি সঠিক উত্তর নয়।
Sarcina:
ভুল অপশন: Sarcina হলো কক্কি আকৃতির ব্যাকটেরিয়া (cocci-shaped bacteria)। এটি কমা আকৃতির নয়, তাই এটি সঠিক উত্তর নয়।
নোট:
এই প্রশ্নটির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ব্যাকটেরিয়ার আকৃতি এবং তাদের পার্থক্য নিয়ে জ্ঞান যাচাই করা হচ্ছে। কমা আকৃতির ব্যাকটেরিয়া Vibrio নামে পরিচিত এবং এটি রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া হিসেবে পরিচিত, বিশেষ করে Vibrio cholerae যা কলেরা রোগ সৃষ্টি করে। সঠিক উত্তর হলো “Vibrio,” কারণ এটি কমা আকৃতির ব্যাকটেরিয়া।
11 / 25
11.
নিচের কোন ব্যাকটেরিয়াটি দেখতে গোলাকার?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোন ব্যাকটেরিয়াটি দেখতে গোলাকার?”
এই প্রশ্নটি ব্যাকটেরিয়ার আকৃতি সম্পর্কিত জ্ঞান যাচাই করার উদ্দেশ্যে করা হয়েছে। ব্যাকটেরিয়ার বিভিন্ন আকার হতে পারে, যেমন গোলাকার (কক্কাস), রড-আকৃতির (ব্যাসিলাস), সর্পিল (স্পিরিলাম), ইত্যাদি।
অপশন বিশ্লেষণ:
Micrococcus denitrificans:
সঠিক অপশন: Micrococcus প্রজাতির ব্যাকটেরিয়া সাধারণত গোলাকার হয়। এই ব্যাকটেরিয়াটি দেখতে কক্কাস-আকৃতির, তাই এটি সঠিক উত্তর।
Bacillus albus:
ভুল অপশন: Bacillus প্রজাতির ব্যাকটেরিয়া রড-আকৃতির হয়, যা গোলাকার নয়। তাই এই অপশনটি সঠিক নয়।
Vibrio cholerae:
ভুল অপশন: Vibrio প্রজাতির ব্যাকটেরিয়া সাধারণত কমা-আকৃতির (কমা-শেপড) হয়, যা গোলাকার নয়। তাই এই অপশনটি সঠিক নয়।
Spirillum minus:
ভুল অপশন: Spirillum প্রজাতির ব্যাকটেরিয়া সর্পিল-আকৃতির (স্পিরিলাম) হয়, যা গোলাকার নয়। তাই এই অপশনটি সঠিক নয়।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ব্যাকটেরিয়ার বিভিন্ন আকৃতি সম্পর্কে সচেতন করতে সহায়ক। ব্যাকটেরিয়ার আকৃতি তাদের শ্রেণীবিভাগ এবং বৈশিষ্ট্য বোঝার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সঠিক উত্তরটি হচ্ছে Micrococcus denitrificans, কারণ এটি গোলাকার ব্যাকটেরিয়া।
12 / 25
12.
ব্যাকটেরিয়া ঘটিত রোগ-
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “ব্যাকটেরিয়া ঘটিত রোগ-“
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট রোগগুলি সম্পর্কে জ্ঞান যাচাই করার জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। বিভিন্ন রোগ ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, প্রটোজোয়া, এবং অন্যান্য প্যাথোজেন দ্বারা সৃষ্ট হয়। এই প্রশ্নের লক্ষ্য হলো ব্যাকটেরিয়া ঘটিত রোগ চিহ্নিত করা।
অপশন বিশ্লেষণ:
এইডস:
ভুল অপশন: এইডস (AIDS) একটি ভাইরাসজনিত রোগ, যা এইচআইভি (HIV) ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট। তাই এই অপশনটি সঠিক নয়।
পোলিও:
ভুল অপশন: পোলিও (Polio) একটি ভাইরাসজনিত রোগ, যা পোলিওভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট। তাই এই অপশনটিও সঠিক নয়।
ধনুষ্টঙ্কার (Tetanus):
সঠিক অপশন: ধনুষ্টঙ্কার একটি ব্যাকটেরিয়া ঘটিত রোগ, যা ক্লোস্ট্রিডিয়াম টেটানি (Clostridium tetani) নামক ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট। তাই এই অপশনটি সঠিক।
হেপাটাইটিস:
ভুল অপশন: হেপাটাইটিস (Hepatitis) সাধারণত ভাইরাসজনিত একটি রোগ, যা হেপাটাইটিস ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট। তাই এই অপশনটি সঠিক নয়।
নোট:
এই প্রশ্নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের মধ্যে পার্থক্য এবং বিভিন্ন প্যাথোজেন দ্বারা সৃষ্ট রোগ সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা হয়। ধনুষ্টঙ্কার ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট একটি রোগ, এবং শিক্ষার্থীদের এটি চিহ্নিত করতে হবে। অন্যদিকে, এইডস, পোলিও এবং হেপাটাইটিস ভাইরাসজনিত রোগ, যা ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট নয়।
13 / 25
13.
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রােগীর রক্তে কোনটির উপস্থিতি পাওয়া যায়?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগীর রক্তে কোনটি উপস্থিতি পাওয়া যায়?”
এই প্রশ্নটি মূলত ইমিউনোলজি এবং ডেঙ্গু জ্বরের বিষয়ে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। ডেঙ্গু জ্বর হলো একটি ভাইরাসজনিত রোগ যা এডিস মশার কামড়ে সংক্রমিত হয়। ডেঙ্গু ভাইরাসের সংক্রমণে শরীরে বিভিন্ন ধরনের প্রতিরক্ষামূলক অ্যান্টিবডি তৈরি হয়।
অপশন বিশ্লেষণ:
IgA:
ভুল অপশন: IgA হলো একটি অ্যান্টিবডি যা সাধারণত শ্লেষ্মা ঝিল্লি এবং অন্যান্য শরীরের শারীরিক প্রতিবন্ধকে পাওয়া যায়। এটি ডেঙ্গু জ্বরের সংক্রমণের ক্ষেত্রে প্রধান প্রতিরক্ষা ভূমিকা পালন করে না।
IgK:
ভুল অপশন: IgK হলো একটি কল্পিত নাম। এর কোনও বাস্তব অস্তিত্ব নেই এবং এটি কোনও অ্যান্টিবডি নয়।
IgM:
সঠিক অপশন: IgM হলো প্রাথমিক অ্যান্টিবডি যা শরীরে নতুন কোনো সংক্রমণের সময় প্রথম তৈরি হয়। ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগীর রক্তে IgM এর উপস্থিতি প্রমাণ করে যে সংক্রমণটি নতুন এবং শরীর এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা তৈরি করছে।
IgE:
ভুল অপশন: IgE সাধারণত অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়ার সাথে যুক্ত এবং এটি ডেঙ্গু জ্বরের ক্ষেত্রে প্রধান অ্যান্টিবডি নয়।
নোট:
ডেঙ্গু জ্বরের প্রাথমিক শনাক্তকরণের ক্ষেত্রে IgM এর উপস্থিতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। IgM এর উপস্থিতি নির্দেশ করে যে রোগী সম্প্রতি ডেঙ্গু ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হয়েছে এবং শরীর প্রাথমিকভাবে এর বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষা তৈরি করছে। সুতরাং, সঠিক উত্তর হলো “IgM।”
14 / 25
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “কোনটি সচল দন্ড?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের দন্ডাকার জীবাণু বা অন্যান্য অণুজীবের চলন ক্ষমতা সম্পর্কে জ্ঞান যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। সচল দন্ড মানে এমন দন্ডাকার অণুজীব, যেগুলি নিজে নিজেই স্থানান্তর করতে পারে।
অপশন বিশ্লেষণ:
ম্যাগনা ট্রুফোজোয়েট:
সঠিক উত্তর: ম্যাগনা ট্রুফোজোয়েট হলো এমন একটি প্রোটোজোয়া, যা দন্ডাকার এবং নিজে নিজেই স্থানান্তর করতে সক্ষম। এটি সচল দন্ডের একটি উদাহরণ।
ফ্যাগোমেটাস:
ভুল অপশন: ফ্যাগোমেটাস হলো প্রোটোজোয়ার একটি অবস্থা, তবে এটি সচল দন্ড নয় এবং নিজে নিজে চলতে সক্ষম নয়।
মাইক্রোট্রুফোজোয়েট:
ভুল অপশন: মাইক্রোট্রুফোজোয়েটও একটি অণুজীবের প্রকার, তবে এটি সচল দন্ড নয়।
ক্রিপটোজোয়েট:
ভুল অপশন: ক্রিপটোজোয়েট সচল নয় এবং এটির সাথে চলন ক্ষমতা সম্পর্কিত নয়।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের প্রোটোজোয়া এবং অন্যান্য অণুজীবের চলন ক্ষমতা সম্পর্কে সঠিক ধারণা প্রদান করতে সহায়ক। সঠিক উত্তর ম্যাগনা ট্রুফোজোয়েট , যা সচল দন্ড হিসেবে পরিচিত।
ট্রফোজয়েট:
ট্রোফোজয়েট সর্বাধিক প্রোটোজোয়ার সক্রিয়, খাওয়ানো, গুণক পর্যায়ে এবং প্রোটোজোয়েনের প্রভাবশালী পর্যায়। পরজীবী প্রজাতিগুলিতে, এই স্তরটি সাধারণত প্যাথোজেনেসিসের সাথে যুক্ত থাকে। ট্রফোজয়েটগুলি হয় নন-ফ্ল্যাগ্লেটেলেটে ফ্ল্যাগলেটেড এবং বিভিন্ন পরিভাষা ব্যবহার করে বলা যেতে পারে। বেশিরভাগ প্রোটোজোয়ানগুলির ট্রফোজয়েটগুলি দ্বিপক্ষীয় প্রতিসাম্যযুক্ত নাশপাতি আকার। ট্রফোজয়েট কেন্দ্রীয় ক্যারিয়োসোম এবং মিডিয়ান বডিগুলির সাথে নিউক্লিকেটেড হয়। ফাইব্রিলগুলি পরজীবীর পৃষ্ঠের দৈর্ঘ্যের সাথে চালিত হয় এবং এটিকে অ্যাকোনেমেস বলে।
ট্রফোজয়েট দুধরনের; যথা- ম্যাগনা ট্রফোজয়েট এবং মাইন্যুটা ট্রফোজয়েট।
ম্যাগনা ট্রফোজয়েট:
এটি এন্টামিবার সক্রিয় ও সচল দশা।
এগুলো জিভের মতো ক্ষণপদবিশিষ্ট, বড় (২০-৪০মাইক্রন) ও অনিয়ত আকারযুক্ত সদস্য।
এরা খাদ্য হিসেবে রক্তকণিকা, ব্যাকটেরিয়া ও অন্ত্রের এপিথেলিয়াল কোষ গ্রহণ করে খাদ্যগহ্বরে জমা রাখে।
মাইন্যুটা ট্রফোজয়েট:
এটি এন্টামিবার নিষ্ক্রিয় দশা।
এগুলো বৃহদান্ত্রের গহ্বরে বসবাসকারী ক্ষণপদবিহীন, ক্ষুদ্র (১০-২০মাইক্রন) ও গোলাকার সদস্য।
এরা খাদ্য গ্রহণ করে না, তাই খাদ্যগহ্বরও থাকে না।
এ ধরনের সদস্যরাই সিস্ট তৈরি করে।
15 / 25
15.
সমগোত্রীয় নয় কোনটি?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “সমগোত্রীয় জ্বর কোনটি?”
এই প্রশ্নটি চিকিৎসাবিজ্ঞানের সংক্রামক রোগ সম্পর্কিত। এখানে সমগোত্রীয় জ্বর অর্থ এমন একটি জ্বর যা সাধারণত ব্যাকটেরিয়া বা অন্যান্য সংক্রামক কারণ দ্বারা সৃষ্ট এবং একই ধরণের জ্বরের উপসর্গ রয়েছে।
অপশন বিশ্লেষণ:
Yellow Fever:
ভুল অপশন: ইয়েলো ফিভার একটি ভাইরাস-সৃষ্ট রোগ যা মশার মাধ্যমে ছড়ায়। এটি সমগোত্রীয় জ্বর নয়, কারণ এর সংক্রমণ ও লক্ষণ অন্যান্য সাধারণ জ্বরের সাথে সম্পূর্ণ আলাদা।
Typhoid Fever:
সঠিক অপশন: টাইফয়েড একটি ব্যাকটেরিয়া (Salmonella typhi) দ্বারা সৃষ্ট রোগ, যা সাধারণত খারাপ পানির মাধ্যমে ছড়ায়। এটি সমগোত্রীয় জ্বর কারণ টাইফয়েডের উপসর্গগুলি অনেক সাধারণ জ্বরের মতো এবং এর চিকিৎসাও ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কার্যকরী।
Influenza Fever:
ভুল অপশন: ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট একটি রোগ। যদিও এর উপসর্গ জ্বরের মতো, এটি সমগোত্রীয় জ্বর নয়, কারণ এর কারণ এবং সংক্রমণের ধরন টাইফয়েড থেকে ভিন্ন।
Dengue Fever:
ভুল অপশন: ডেঙ্গু একটি মশা-বাহিত ভাইরাস-জনিত রোগ। এটি সমগোত্রীয় জ্বর নয়, কারণ এর লক্ষণ ও সংক্রমণ পদ্ধতি টাইফয়েডের থেকে আলাদা।
নোট:
সমগোত্রীয় জ্বর মূলত এমন একটি জ্বরকে বোঝায়, যা সংক্রমণ বা অন্যান্য শারীরিক সমস্যার কারণে ঘটে এবং এর উপসর্গগুলি এক ধরণের জ্বরের মতো হয়। টাইফয়েড ফিভার এমন একটি উদাহরণ, যা সাধারণ জ্বরের উপসর্গের সাথে মেলে এবং এটি ব্যাকটেরিয়া-সৃষ্ট। সঠিক উত্তর হলো Typhoid Fever ।
16 / 25
16.
সংক্রামক ডায়রিয়ার সর্বাপেক্ষা দায়ী অনুজীব কোনটি?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “সংক্রামক ডায়রিয়ার সর্বাধিক দায়ী অনুজীব কোনটি?”
এই প্রশ্নটি সংক্রামক ডায়রিয়ার প্রধান কারণ হিসেবে দায়ী অনুজীব সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান যাচাই করতে করা হয়েছে। ডায়রিয়া একটি সাধারণ লক্ষণ যা অনেক ধরনের ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, এবং পরজীবী দ্বারা হতে পারে। তবে, সংক্রামক ডায়রিয়ার প্রধান কারণ নির্দিষ্ট কিছু অনুজীব।
অপশন বিশ্লেষণ:
Vibrio cholerae:
ভুল অপশন: Vibrio cholerae হলো কলেরা রোগের কারণ, যা পানির মাধ্যমে সংক্রমিত হয়। যদিও এটি ডায়রিয়ার কারণ হতে পারে, তবে এটি সংক্রামক ডায়রিয়ার সর্বাধিক দায়ী অনুজীব নয়। তাই, এই অপশনটি ভুল।
Rota virus:
সঠিক অপশন: Rota virus সংক্রামক ডায়রিয়ার প্রধান কারণ। বিশেষ করে শিশুরা এই ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়, এবং এটি বিশ্বব্যাপী শিশুদের ডায়রিয়াজনিত রোগের জন্য সর্বাধিক দায়ী। তাই, এই অপশনটি সঠিক।
Clostridium difficile:
ভুল অপশন: Clostridium difficile হলো একটি ব্যাকটেরিয়া যা অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের কারণে ডায়রিয়া সৃষ্টি করতে পারে, তবে এটি সংক্রামক ডায়রিয়ার প্রধান কারণ নয়।
Escherichia Coli:
ভুল অপশন: Escherichia coli (E. coli) ডায়রিয়া সৃষ্টি করতে পারে, তবে এটি সংক্রামক ডায়রিয়ার প্রধান কারণ নয়। তাই, এটি ভুল অপশন।
নোট:
Rota virus বিশেষ করে শিশুদের মধ্যে ডায়রিয়ার প্রধান কারণ এবং এটি প্রায়ই জল ও খাদ্য দ্বারা ছড়ায়। এটি শিশুদের ডিহাইড্রেশনের প্রধান কারণগুলোর মধ্যে একটি। এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের ডায়রিয়া সংক্রান্ত প্রধান ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়ার পার্থক্য বোঝাতে সহায়ক।
Rota ভাইরাসের জন্য সাধারনত ডায়রিয়া হয়ে থাকে।এছাড়াও Salmonella,Shigella,E-coli ব্যাকটেরিয়া দ্বারাও হতে পারে।
17 / 25
17.
TMV এর ক্যাপসোমিয়ারে কয়টি অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “TMV এর ক্যাপসোমিয়ারে কতটি অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে?”
এই প্রশ্নটি TMV (Tobacco Mosaic Virus) এর গঠন ও ক্যাপসোমিয়ারের বায়োকেমিক্যাল তথ্য সম্পর্কে। TMV এর কাঠামো এবং তার ক্যাপসোমিয়ার প্রোটিন কম্পোনেন্ট কীভাবে গঠিত হয়, তা বোঝা এই প্রশ্নের মূল উদ্দেশ্য।
অপশন বিশ্লেষণ:
১৫৪টি:
সঠিক অপশন: TMV এর ক্যাপসোমিয়ার প্রোটিনে সাধারণত ১৫৪টি অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে। এটি একক প্রোটিন ইউনিট যা ভাইরাসের প্রোটিন শেল তৈরি করে।
১৫৫টি:
ভুল অপশন: TMV এর ক্যাপসোমিয়ারে ১৫৫টি অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে না, সঠিক সংখ্যা ১৫৪টি।
১৫৩টি:
ভুল অপশন: TMV এর ক্যাপসোমিয়ার গঠন ১৫৩টি অ্যামিনো অ্যাসিড নিয়ে গঠিত নয়, সঠিক সংখ্যা ১৫৪টি।
১৫৬টি:
ভুল অপশন: TMV এর ক্যাপসোমিয়ারে ১৫৬টি অ্যামিনো অ্যাসিড নেই, সঠিক সংখ্যা হলো ১৫৪টি।
নোট:
TMV (তামাক মোজাইক ভাইরাস) হলো এক প্রকার RNA ভাইরাস, যা উদ্ভিদের মধ্যে রোগ সৃষ্টি করে। এর ক্যাপসোমিয়ার প্রোটিন ১৫৪টি অ্যামিনো অ্যাসিড নিয়ে গঠিত।
TMV এর ক্যাপসোমিয়ারে ১৫৮ টি এমাইনো এসিড থাকে৷
Ref-Hasan Sir,P-145,2020 Edition
18 / 25
18.
নিচের কোন ভাইরাস ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে ?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোন ভাইরাস ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে?”
এই প্রশ্নটি বিভিন্ন ভাইরাসের কারণে সৃষ্ট নিউমোনিয়া সম্পর্কে জ্ঞানের মূল্যায়ন করার জন্য। নিউমোনিয়া হলো ফুসফুসের একটি প্রদাহজনিত রোগ, যা ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, বা ফাঙ্গাল সংক্রমণের কারণে হতে পারে। ভাইরাল নিউমোনিয়া হলো ভাইরাসজনিত নিউমোনিয়া, যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শিশু ও বৃদ্ধদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
অপশন বিশ্লেষণ:
Nipah Virus:
ভুল অপশন: নিপাহ ভাইরাস একটি মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করে যা এনসেফালাইটিস বা মস্তিষ্কের প্রদাহজনিত রোগ হিসেবে পরিচিত, কিন্তু এটি সাধারণত ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।
Polio Virus:
ভুল অপশন: পোলিও ভাইরাস সাধারণত নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না। এটি পোলিওমাইলাইটিস নামক স্নায়ুতন্ত্রের রোগের কারণ হয়।
Adeno Virus:
সঠিক অপশন: এডেনো ভাইরাসের সংক্রমণ ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করতে পারে। এটি শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহজনিত সংক্রমণের মাধ্যমে নিউমোনিয়ার কারণ হতে পারে।
Rhino Virus:
ভুল অপশন: রাইনো ভাইরাস সাধারণত ঠান্ডাজনিত রোগের জন্য পরিচিত, তবে এটি নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।
নোট:
ভাইরাল নিউমোনিয়া সাধারণত এডেনো ভাইরাস, ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস, এবং আরএসভি (রেসপিরেটরি সিন্সাইটিয়াল ভাইরাস) এর মাধ্যমে হতে পারে। তাই এডেনো ভাইরাস সঠিক উত্তর।
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোন ভাইরাস ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে?”
এই প্রশ্নটি বিভিন্ন ভাইরাসের কারণে সৃষ্ট নিউমোনিয়া সম্পর্কে জ্ঞানের মূল্যায়ন করার জন্য। নিউমোনিয়া হলো ফুসফুসের একটি প্রদাহজনিত রোগ, যা ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, বা ফাঙ্গাল সংক্রমণের কারণে হতে পারে। ভাইরাল নিউমোনিয়া হলো ভাইরাসজনিত নিউমোনিয়া, যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শিশু ও বৃদ্ধদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
অপশন বিশ্লেষণ:
Nipah Virus:
ভুল অপশন: নিপাহ ভাইরাস একটি মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করে যা এনসেফালাইটিস বা মস্তিষ্কের প্রদাহজনিত রোগ হিসেবে পরিচিত, কিন্তু এটি সাধারণত ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।
Polio Virus:
ভুল অপশন: পোলিও ভাইরাস সাধারণত নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না। এটি পোলিওমাইলাইটিস নামক স্নায়ুতন্ত্রের রোগের কারণ হয়।
Adeno Virus:
সঠিক অপশন: এডেনো ভাইরাসের সংক্রমণ ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করতে পারে। এটি শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহজনিত সংক্রমণের মাধ্যমে নিউমোনিয়ার কারণ হতে পারে।
Rhino Virus:
ভুল অপশন: রাইনো ভাইরাস সাধারণত ঠান্ডাজনিত রোগের জন্য পরিচিত, তবে এটি নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।
নোট:
ভাইরাল নিউমোনিয়া সাধারণত এডেনো ভাইরাস, ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস, এবং আরএসভি (রেসপিরেটরি সিন্সাইটিয়াল ভাইরাস) এর মাধ্যমে হতে পারে। তাই এডেনো ভাইরাস সঠিক উত্তর।
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোন ভাইরাস ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে?”
এই প্রশ্নটি বিভিন্ন ভাইরাসের কারণে সৃষ্ট নিউমোনিয়া সম্পর্কে জ্ঞানের মূল্যায়ন করার জন্য। নিউমোনিয়া হলো ফুসফুসের একটি প্রদাহজনিত রোগ, যা ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, বা ফাঙ্গাল সংক্রমণের কারণে হতে পারে। ভাইরাল নিউমোনিয়া হলো ভাইরাসজনিত নিউমোনিয়া, যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শিশু ও বৃদ্ধদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
অপশন বিশ্লেষণ:
Nipah Virus:
ভুল অপশন: নিপাহ ভাইরাস একটি মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করে যা এনসেফালাইটিস বা মস্তিষ্কের প্রদাহজনিত রোগ হিসেবে পরিচিত, কিন্তু এটি সাধারণত ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।
Polio Virus:
ভুল অপশন: পোলিও ভাইরাস সাধারণত নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না। এটি পোলিওমাইলাইটিস নামক স্নায়ুতন্ত্রের রোগের কারণ হয়।
Adeno Virus:
সঠিক অপশন: এডেনো ভাইরাসের সংক্রমণ ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করতে পারে। এটি শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহজনিত সংক্রমণের মাধ্যমে নিউমোনিয়ার কারণ হতে পারে।
Rhino Virus:
ভুল অপশন: রাইনো ভাইরাস সাধারণত ঠান্ডাজনিত রোগের জন্য পরিচিত, তবে এটি নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।
নোট:
ভাইরাল নিউমোনিয়া সাধারণত এডেনো ভাইরাস, ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস, এবং আরএসভি (রেসপিরেটরি সিন্সাইটিয়াল ভাইরাস) এর মাধ্যমে হতে পারে। তাই এডেনো ভাইরাস সঠিক উত্তর।
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোন ভাইরাস ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে?”
এই প্রশ্নটি বিভিন্ন ভাইরাসের কারণে সৃষ্ট নিউমোনিয়া সম্পর্কে জ্ঞানের মূল্যায়ন করার জন্য। নিউমোনিয়া হলো ফুসফুসের একটি প্রদাহজনিত রোগ, যা ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, বা ফাঙ্গাল সংক্রমণের কারণে হতে পারে। ভাইরাল নিউমোনিয়া হলো ভাইরাসজনিত নিউমোনিয়া, যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শিশু ও বৃদ্ধদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
অপশন বিশ্লেষণ:
Nipah Virus:
ভুল অপশন: নিপাহ ভাইরাস একটি মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করে যা এনসেফালাইটিস বা মস্তিষ্কের প্রদাহজনিত রোগ হিসেবে পরিচিত, কিন্তু এটি সাধারণত ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।
Polio Virus:
ভুল অপশন: পোলিও ভাইরাস সাধারণত নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না। এটি পোলিওমাইলাইটিস নামক স্নায়ুতন্ত্রের রোগের কারণ হয়।
Adeno Virus:
সঠিক অপশন: এডেনো ভাইরাসের সংক্রমণ ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করতে পারে। এটি শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহজনিত সংক্রমণের মাধ্যমে নিউমোনিয়ার কারণ হতে পারে।
Rhino Virus:
ভুল অপশন: রাইনো ভাইরাস সাধারণত ঠান্ডাজনিত রোগের জন্য পরিচিত, তবে এটি নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।
নোট:
ভাইরাল নিউমোনিয়া সাধারণত এডেনো ভাইরাস, ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস, এবং আরএসভি (রেসপিরেটরি সিন্সাইটিয়াল ভাইরাস) এর মাধ্যমে হতে পারে। তাই এডেনো ভাইরাস সঠিক উত্তর।
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোন ভাইরাস ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে?”
এই প্রশ্নটি বিভিন্ন ভাইরাসের কারণে সৃষ্ট নিউমোনিয়া সম্পর্কে জ্ঞানের মূল্যায়ন করার জন্য। নিউমোনিয়া হলো ফুসফুসের একটি প্রদাহজনিত রোগ, যা ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, বা ফাঙ্গাল সংক্রমণের কারণে হতে পারে। ভাইরাল নিউমোনিয়া হলো ভাইরাসজনিত নিউমোনিয়া, যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শিশু ও বৃদ্ধদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
অপশন বিশ্লেষণ:
Nipah Virus:
ভুল অপশন: নিপাহ ভাইরাস একটি মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করে যা এনসেফালাইটিস বা মস্তিষ্কের প্রদাহজনিত রোগ হিসেবে পরিচিত, কিন্তু এটি সাধারণত ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।
Polio Virus:
ভুল অপশন: পোলিও ভাইরাস সাধারণত নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না। এটি পোলিওমাইলাইটিস নামক স্নায়ুতন্ত্রের রোগের কারণ হয়।
Adeno Virus:
সঠিক অপশন: এডেনো ভাইরাসের সংক্রমণ ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করতে পারে। এটি শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহজনিত সংক্রমণের মাধ্যমে নিউমোনিয়ার কারণ হতে পারে।
Rhino Virus:
ভুল অপশন: রাইনো ভাইরাস সাধারণত ঠান্ডাজনিত রোগের জন্য পরিচিত, তবে এটি নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।
নোট:
ভাইরাল নিউমোনিয়া সাধারণত এডেনো ভাইরাস, ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস, এবং আরএসভি (রেসপিরেটরি সিন্সাইটিয়াল ভাইরাস) এর মাধ্যমে হতে পারে। তাই এডেনো ভাইরাস সঠিক উত্তর।
19 / 25
19.
লইটিক চক্রের মাধ্যমে ১ মিনিটে কয়টি নতুন ফায গঠিত হয়?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “লাইটিক চক্রের মাধ্যমে ১ মিনিটে কয়টি নতুন ফাজ সৃষ্টি হয়?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের লাইটিক চক্রের প্রক্রিয়া এবং ভাইরাসের বংশবৃদ্ধি সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। লাইটিক চক্র হলো একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে ব্যাকটেরিওফাজ ব্যাকটেরিয়া কোষে প্রবেশ করে এবং কোষকে ধ্বংস করে নতুন ফাজ তৈরি করে।
অপশন বিশ্লেষণ:
১০টি:
সঠিক উত্তর: লাইটিক চক্রের মাধ্যমে প্রতি মিনিটে প্রায় ১০টি নতুন ফাজ তৈরি হতে পারে। এই সংখ্যা সাধারণত নির্ভর করে ব্যাকটেরিয়ার ধরন এবং সংক্রমণের গতি উপর, তবে ১০টি একটি গ্রহণযোগ্য উত্তর।
৩০টি:
ভুল অপশন: ৩০টি নতুন ফাজ ১ মিনিটে গঠিত হয় না। সাধারণত, লাইটিক চক্রের গতি এই সংখ্যায় পৌঁছায় না।
১০০টি:
ভুল অপশন: ১ মিনিটে লাইটিক চক্রের মাধ্যমে ১০০টি ফাজ তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।
৪০০টি:
ভুল অপশন: ৪০০টি ফাজ ১ মিনিটে তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা নেই, কারণ লাইটিক চক্রের মাধ্যমে সাধারণত এত বড় সংখ্যায় ফাজ তৈরি হয় না।
নোট:
এই প্রশ্নটির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা লাইটিক চক্রের প্রক্রিয়া এবং ভাইরাস বংশবৃদ্ধি সম্পর্কে সঠিক ধারণা পাবে। সঠিক উত্তর হলো ১০টি , যা ১ মিনিটে লাইটিক চক্রের মাধ্যমে তৈরি হওয়া নতুন ফাজের সংখ্যা নির্দেশ করে।
লাইটিক চক্রের মাধ্যমে ৩০ মিনিটে ৩০০ টি নতুন ফাজ সৃষ্টি হয়৷ ঐকিক নিয়মে ১ মিনিটে হয় ১০ টি৷
Ref-Hasan Sir,P-147,2020 Edition
20 / 25
20.
কোনটি পানি বাহিত রোগ ?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “কোনটি পানি বাহিত রোগ?”
এই প্রশ্নটি বিভিন্ন রোগ সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের ধারণা যাচাই করার জন্য করা হয়েছে। পানি বাহিত রোগগুলো এমন রোগ যা দূষিত পানি বা পানি থেকে সংক্রমণ ঘটায়।
অপশন বিশ্লেষণ:
ম্যালেরিয়া:
ভুল অপশন: ম্যালেরিয়া মশার মাধ্যমে ছড়ায় এবং এটি একটি মশাবাহিত রোগ। তাই এটি পানি বাহিত নয়।
লেপ্রসি:
ভুল অপশন: লেপ্রসি একটি ব্যাকটেরিয়া-সৃষ্ট রোগ এবং এটি এক ধরনের চর্মরোগ। এটি পানি বাহিত রোগ নয়।
টাইফয়েড:
সঠিক অপশন: টাইফয়েড হলো একটি পানি বাহিত রোগ। এটি দূষিত পানি বা খাদ্যের মাধ্যমে ছড়ায় এবং এটি স্যালমোনেলা টাইফি নামক ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়।
ডেঙ্গু:
ভুল অপশন: ডেঙ্গু একটি মশাবাহিত রোগ এবং এটি মশার কামড়ের মাধ্যমে ছড়ায়। এটি পানি বাহিত রোগ নয়।
নোট:
পানি বাহিত রোগগুলোর মধ্যে টাইফয়েড একটি সাধারণ উদাহরণ, যা দূষিত পানি বা খাদ্যের মাধ্যমে ছড়ায়। সঠিক উত্তর হলো “টাইফয়েড”।
21 / 25
কোন হেপাটাইটিস ভাইরাস দুষিত পানি ও খাদ্যের মাধ্যমে সংক্রমণ
ঘটায়?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “কোন হেপাটাইটিস ভাইরাস দূষিত পানি ও খাদ্যের মাধ্যমে সংক্রমণ ঘটায়?”
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের জন্য হেপাটাইটিস ভাইরাসের বিভিন্ন ধরন এবং তাদের সংক্রমণ পদ্ধতি সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে। হেপাটাইটিস ভাইরাসের বিভিন্ন প্রকার আছে এবং এদের সংক্রমণ পদ্ধতি ভিন্ন হতে পারে।
অপশন বিশ্লেষণ:
Hepatitis HIV Virus:
ভুল অপশন: HIV ভাইরাস হেপাটাইটিসের একটি ধরন নয় এবং এটি পানির মাধ্যমে সংক্রমিত হয় না। এটি মূলত শরীরের তরল যেমন রক্ত এবং যৌন তরল দ্বারা সংক্রমিত হয়।
Hepatitis D Virus:
সঠিক উত্তর: হেপাটাইটিস ডি ভাইরাস (Hepatitis D Virus) দূষিত পানি এবং খাদ্যের মাধ্যমে সংক্রমিত হতে পারে। এটি একটি কমন মাধ্যম যার মাধ্যমে এই ভাইরাস ছড়ায়।
Hepatitis C Virus:
ভুল অপশন: হেপাটাইটিস সি ভাইরাস মূলত রক্তের মাধ্যমে সংক্রমিত হয় এবং এটি দূষিত পানি বা খাদ্যের মাধ্যমে ছড়ায় না।
Hepatitis B Virus:
ভুল অপশন: হেপাটাইটিস বি ভাইরাস রক্ত এবং অন্যান্য দেহের তরলের মাধ্যমে ছড়ায়, দূষিত পানি বা খাদ্য এর সংক্রমণের মাধ্যম নয়।
নোট:
এই প্রশ্নটির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা হেপাটাইটিস ভাইরাসের বিভিন্ন ধরন এবং সংক্রমণ পদ্ধতি সম্পর্কে ধারণা পাবে। সঠিক উত্তর হলো Hepatitis D Virus , যা দূষিত পানি ও খাদ্যের মাধ্যমে সংক্রমণ ঘটাতে পারে।
22 / 25
22.
কোনটি উদ্ভিদদেহের রোগসৃষ্টিকারী ভাইরাস?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “কোনটি উদ্ভিদের রোগসৃষ্টিকারী ভাইরাস?”
এই প্রশ্নটি উদ্ভিদবিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে শিক্ষার্থীদের উদ্ভিদের রোগ এবং ভাইরাস সম্পর্কে ধারণা যাচাই করতে দেয়। উদ্ভিদের রোগ সৃষ্টিকারী ভাইরাসগুলো উদ্ভিদের বিভিন্ন অংশকে আক্রমণ করে।
অপশন বিশ্লেষণ:
ইমেলো ফিভার ভাইরাস:
ভুল অপশন: এটি উদ্ভিদের রোগসৃষ্টিকারী ভাইরাস নয়; এটি সাধারণত প্রাণীদের মধ্যে সৃষ্ট ভাইরাস।
টুনবো ভাইরাস:
সঠিক অপশন: এটি একটি উদ্ভিদের রোগসৃষ্টিকারী ভাইরাস। উদ্ভিদে এটি বিভিন্ন ধরণের রোগ সৃষ্টি করে।
ফুট অ্যান্ড মাউথ ভাইরাস:
ভুল অপশন: এই ভাইরাসটি প্রাণীদের মধ্যে রোগ সৃষ্টি করে এবং এটি উদ্ভিদের রোগসৃষ্টিকারী ভাইরাস নয়।
ফ্লু ভ্যাক্সিন ভাইরাস:
ভুল অপশন: এটি মানুষের মধ্যে ফ্লু প্রতিরোধের জন্য ব্যবহৃত একটি ভাইরাস। উদ্ভিদের সাথে এর কোনো সম্পর্ক নেই।
নোট:
উদ্ভিদের রোগসৃষ্টিকারী ভাইরাসগুলোর মধ্যে “টুনবো ভাইরাস” অন্যতম। এটি উদ্ভিদের মধ্যে বিভিন্ন রোগ সৃষ্টি করতে সক্ষম। সঠিক উত্তর হলো “টুনবো ভাইরাস।”
23 / 25
23.
নিচের কোনটি সংক্রামক ব্যাধি ?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোনটি সংক্রামক ব্যাধি?”
এই প্রশ্নটি সংক্রামক ব্যাধি সম্পর্কে জ্ঞান যাচাই করার জন্য তৈরি হয়েছে। শিক্ষার্থীদের জানা দরকার যে কোন রোগ সংক্রামক এবং কোন রোগ সংক্রামক নয়।
অপশন বিশ্লেষণ:
যক্ষ্মা:
সঠিক অপশন: যক্ষ্মা (টিবি) একটি সংক্রামক ব্যাধি যা ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়। এটি প্রধানত ফুসফুসকে প্রভাবিত করে এবং হাঁচি, কাশি বা কথা বলার মাধ্যমে ছড়াতে পারে। তাই, এটি এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর।
উচ্চ রক্তচাপ:
ভুল অপশন: উচ্চ রক্তচাপ একটি ক্রনিক অবস্থা, যা সংক্রামক নয়। এটি মূলত শারীরিক অবস্থা এবং জীবনযাপনের কারণে সৃষ্টি হয়। তাই, এটি ভুল অপশন।
ডায়াবেটিস:
ভুল অপশন: ডায়াবেটিসও একটি ক্রনিক অসুস্থতা, তবে এটি সংক্রামক নয়। এটি ইনসুলিন উৎপাদন বা ব্যবহারের সমস্যার কারণে হয়। তাই, এটি ভুল অপশন।
ব্রেইন স্ট্রোক:
ভুল অপশন: ব্রেইন স্ট্রোক একটি শারীরিক অবস্থা যেখানে মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহে বাধা সৃষ্টি হয়। এটি সংক্রামক নয়, তাই এটিও ভুল অপশন।
নোট:
যক্ষ্মা একটি মারাত্মক সংক্রামক ব্যাধি, যা বায়ুবাহিত রোগ হিসেবে মানুষ থেকে মানুষে ছড়াতে পারে। এই প্রশ্ন শিক্ষার্থীদের সংক্রামক ব্যাধি এবং অ-সংক্রামক ব্যাধির মধ্যে পার্থক্য করতে শেখাবে।
24 / 25
24.
ব্যাকটেরিয়া আবিস্কার করেন কোন বিজ্ঞানী?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “ব্যাকটেরিয়া আবিষ্কার করেন কোন বিজ্ঞানী?”
এই প্রশ্নটি ইতিহাস এবং জীববিজ্ঞান বিষয়ক প্রশ্ন, যা শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞানীদের আবিষ্কার এবং তাদের অবদান সম্পর্কে জ্ঞান যাচাই করার উদ্দেশ্যে তৈরি হয়েছে।
অপশন বিশ্লেষণ:
লুইসেন হুক (সঠিক উত্তর): সঠিক অপশন: লুইসেন হুক প্রথম ব্যক্তি যিনি মাইক্রোস্কোপের সাহায্যে ব্যাকটেরিয়া আবিষ্কার করেন। তিনি ১৬৭৬ সালে এটি দেখতে সক্ষম হন এবং এর মাধ্যমে মাইক্রোবায়োলজির সূচনা হয়।
রবার্ট কুক: ভুল অপশন: রবার্ট কুক ব্যাকটেরিয়া আবিষ্কার করেননি। তিনি কোষ আবিষ্কার করেন এবং কোষ তত্ত্বের প্রবর্তন করেন।
রবার্ট হুক: ভুল অপশন: রবার্ট হুক কোষ আবিষ্কারের জন্য পরিচিত, তবে তিনি ব্যাকটেরিয়া আবিষ্কার করেননি।
লুইসেন কুক: ভুল অপশন: এই নামে কোন বিজ্ঞানী উল্লেখযোগ্য আবিষ্কার করেননি।
নোট:
এই প্রশ্নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা লুইসেন হুকের অবদান সম্পর্কে জানতে পারে, যিনি মাইক্রোস্কোপের সাহায্যে প্রথম ব্যাকটেরিয়া পর্যবেক্ষণ করেন।
অ্যান্টনি ভ্যান লীউয়েনহুক ১৬৭৫ সালে তার নিজের আবিষ্কৃত সরল অনুবীক্ষণ যন্ত্রের নিচে এক ফোঁটা বৃষ্টির পানিতে ব্যাক্টেরিয়া উপস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেন। Edward jenner 1796 সালে সর্বপ্রথম ভাইরাসগঠিত গুটি বসন্তের কথা উল্লেখ করেন।
25 / 25
25.
নিচের কোনটি অকোষীয় ?
EXPLANATION:
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: “নিচের কোনটি আকণ্ঠীয়?”
এই প্রশ্নটি জীববিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যেখানে আকণ্ঠীয় (Acellular) জীবের কথা বলা হচ্ছে। আকণ্ঠীয় জীব মানে সেই জীব যা কোষীয় গঠন দ্বারা গঠিত নয়। এর মধ্যে প্রাণঘাতী ভাইরাসগুলো অন্তর্ভুক্ত।
অপশন বিশ্লেষণ:
ব্যাকটেরিয়া :
ভুল অপশন: ব্যাকটেরিয়া হলো এককোষী জীব যা প্রোক্যারিয়টিক কোষ গঠন করে। ব্যাকটেরিয়া আকণ্ঠীয় নয়, কারণ এর কোষ রয়েছে।
ফাঙ্গাস :
ভুল অপশন: ফাঙ্গাস বা ছত্রাক বহু-কোষী জীব হতে পারে এবং এগুলোর কোষ রয়েছে। তাই এটি আকণ্ঠীয় নয়।
ভাইরাস :
সঠিক অপশন: ভাইরাস হলো আকণ্ঠীয়, কারণ এর কোনো কোষ নেই। এটি একটি প্রোটিন কোটের ভেতরে জিনোম নিয়ে গঠিত। ভাইরাস শুধুমাত্র অন্য জীবের কোষের ভেতরে প্রবেশ করে নিজেকে পুনরুৎপাদন করতে পারে।
মস :
ভুল অপশন: মস হলো বহুকোষী উদ্ভিদ। এটি আকণ্ঠীয় জীব নয়, কারণ এর কোষ গঠন রয়েছে।
নোট:
ভাইরাস হলো আকণ্ঠীয় জীব, যা কোষের অভাব রয়েছে এবং এটি শুধুমাত্র কোষের মধ্যে প্রবেশ করেই কার্যকর হতে পারে। সঠিক উত্তর হলো “ভাইরাস” ।
ভাইরাস – নিউক্লিক অ্যাসিড ও প্রোটিন (আরকা) দিয়ে গঠিত অকোষীয় অতি আণুবীক্ষণিক সত্তা ।
ব্যাক্টেরিয়া- ব্যাক্টেরিয়া হল জড় কোষপ্রাচীর বিশিষ্ট, এককোষী, আণুবীক্ষণিক আদিকেন্দ্রিক অণুজীব।
মস- হল খুবই ছোট সবুজ কিংবা হলুদ রঙের উদ্ভিদ যা ভেজা পরিবেশ কিংবা পাথরের উপর জন্মে।
ফাংগাস- ছত্রাক শব্দটির ইংরেজি শব্দ হল ফাংগাস। আর ফাংগাস হল একধরনের ইউক্যারিওটিক পরজীবী বা মৃতজীবী জীব যা উদ্ভিদরাজ্য, প্রাণীরাজ্য, প্রোটাজোয়া এবং মোনেরার পাশাপাশি ছত্রাক রাজ্যের অন্তর্ভূক্ত
RESULT
সবার রেজাল্ট একসাথে দেখার জন্য ‘Show’ এর পাশে ‘5’ ক্লিক করার পর ‘All’ এ ক্লিক করেন। ‼ এক্সাম SUBMIT করার পর, রেজাল্টে আপনার মেরিট দেখতে পেজটিকে একবার Reload করুন।
DETAILS
আপনি যদি লগিন করে এক্সাম দেন, তাহলে আপনার দাগানো কোন MCQ সঠিক এবং ভুল ছিল, সব দেখতে পারবেন এখানে।
You must log in to see your results.
📚 Address Academy কর্তৃক সকল এক্সাম ব্যাচের বিস্তারিত
📌 কৃষি গুচ্ছ এক্সাম ব্যাচ (প্রিভিয়াস লিংক)
যারা সেকেন্ড টাইম কৃষি গুচ্ছ প্রিপারেশন নিচ্ছো, তারা চাইলে পূর্ববর্তী সকল এক্সাম দিতে পারবে।
Exam Links 👉
https://addresacademy.com/agri-free/
প্রশ্ন-উত্তর
❓ লিঙ্কে ক্লিক করলে: পূর্ণাঙ্গ রুটিন সহ এক্সাম লিংক গুলো পেয়ে যাবা ⬇
এরপর, ওয়েব সাইটে যাওয়ার পর, নির্দিষ্ট চ্যাপ্টার নামের উপর ক্লিক করলে এক্সাম লিংক পেয়ে যাবা।
রেজাল্ট : এক্সাম দেওয়ার সাথে সাথে দেখতে পারবা, এক্সাম সাবমিট করার পর, ওয়েব পেজটিকে একবার রিলোড করবা অথবা একই এক্সাম লিংকে আবার ক্লিক করবা। তাহলে তোমার রেজাল্ট মেরিট লিস্টে দেখতে পারবা।
❓ প্রশ্ন ১: প্রতিদিন কি আলাদা লিংক দেওয়া হবে?
উত্তর: প্রতিদিন আলাদা লিংক লাগবে না। এই পোস্টের একটি লিংকেই সব সময় কাজ করবে। এমনকি, রুটিন শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও, নতুন রুটিন একই লিংকে এড হবে। প্রতিদিন রাত ৯টার পরে নতুন এক্সাম লিংকের জন্য এখানে আসতে পারো।
❓ প্রশ্ন ২: পূর্বে হয়ে যাওয়া সকল এক্সাম কি দিতে পারব?
উত্তর: অবশ্যই। ওয়েবসাইটে প্রিভিয়াস বাটনে ক্লিক করে এক মাস, দুই মাস বা তিন মাস আগের সকল এক্সাম দিতে পারবে।
❓ প্রশ্ন ৩: কোন প্রশ্ন ভুল থাকলে কি করব?
উত্তর: ভুল প্রশ্নের নিচে থাকা কমেন্ট আইকনে ক্লিক করে সঠিক উত্তর জানিয়ে দিতে পারবে। এরপর ওয়েবসাইট থেকে তাড়াতাড়ি এডিট করে দেওয়া হবে।