• ভুল অপশন: মনোট্রিকাস হলো এক ধরনের ফ্ল্যাজেলা গঠন যেখানে ব্যাকটেরিয়ার এক প্রান্তে একটি মাত্র ফ্ল্যাজেলা থাকে। তবে এখানে একাধিক ফ্ল্যাজেলার গুচ্ছ উল্লেখ করা হয়েছে, তাই এটি ভুল উত্তর।

• সঠিক অপশন: লফোট্রিকাস হলো এক ধরনের ফ্ল্যাজেলা গঠন যেখানে ব্যাকটেরিয়ার এক প্রান্তে একাধিক ফ্ল্যাজেলার গুচ্ছ থাকে। এই গুচ্ছ ফ্ল্যাজেলা ব্যাকটেরিয়াকে আরও দ্রুত এবং কার্যকরভাবে চলতে সাহায্য করে। তাই এটি সঠিক উত্তর।

• ভুল অপশন: অ্যাম্ফিট্রিকাস হলো এক ধরনের ফ্ল্যাজেলা গঠন যেখানে ব্যাকটেরিয়ার উভয় প্রান্তে একটি করে ফ্ল্যাজেলা থাকে। প্রশ্নে উল্লেখিত শর্তের সাথে এটি মেলে না, তাই এটি ভুল উত্তর।

• ভুল অপশন: পেরিট্রিকাস হলো এক ধরনের ফ্ল্যাজেলা গঠন যেখানে ব্যাকটেরিয়ার সমগ্র গায়ে ফ্ল্যাজেলা থাকে। কিন্তু প্রশ্নে এক প্রান্তে ফ্ল্যাজেলা গুচ্ছের কথা উল্লেখ করা হয়েছে, তাই এটি ভুল উত্তর।

• সঠিক উত্তর: ভাইরাসের প্রোটিন পোষক কোষের রিসেপ্টর সাইটের সাথে সংযুক্ত হয়, যা ভাইরাসকে কোষের ভিতরে প্রবেশ করতে সহায়তা করে। এটি ভাইরাস সংক্রমণের প্রথম ধাপ এবং কোষের সাথে ভাইরাসের সংযুক্তি এই সাইটে ঘটে।

• ভুল অপশন: নিউক্লিয়াস হলো কোষের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যেখানে ডিএনএ এবং জিনোমিক কার্যক্রম পরিচালিত হয়। তবে ভাইরাসের প্রোটিন প্রথমে নিউক্লিয়াসে সংযুক্ত হয় না।

• ভুল অপশন: সাইটোপ্লাজম কোষের অভ্যন্তরীণ একটি অংশ, যেখানে কোষের অন্যান্য কার্যক্রম ঘটে। ভাইরাসের প্রোটিনের প্রথম সংযুক্তি এখানে হয় না।

• ভুল অপশন: নিউক্লিয়ার মেমব্রেন হলো নিউক্লিয়াসের চারপাশে অবস্থিত একটি স্তর, যা নিউক্লিয়াসকে ঘিরে রাখে। ভাইরাসের প্রোটিন প্রথমে এই স্তরের সাথে সংযুক্ত হয় না।

ভুল অপশন:

রাইবোযোম একটি কোষীয় অঙ্গাণু, যা প্রোটিন সংশ্লেষণের কাজ করে। এটি ভাইরাসকে নিষ্ক্রিয় করতে পারে না। বরং, ভাইরাস প্রায়শই রাইবোযোম ব্যবহার করে তার প্রোটিন উৎপাদন করে। তাই, এই অপশনটি সঠিক নয়।

সঠিক অপশন:

ইন্টারফেরন একটি প্রাকৃতিক প্রোটিন, যা ভাইরাস সংক্রমণ রোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি ভাইরাসের বংশবৃদ্ধি থামিয়ে তাকে নিষ্ক্রিয় করতে সক্ষম। তাই, এই অপশনটি সঠিক।

ভুল অপশন:

হরমোন সাধারণত শরীরের বিভিন্ন কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে। কিন্তু এটি ভাইরাসকে নিষ্ক্রিয় করার সাথে সংশ্লিষ্ট নয়। তাই, এই অপশনটি সঠিক নয়।

ভুল অপশন:

ব্যাকটেরিয়া একটি পৃথক জীবাণু, যা ভাইরাসের সাথে সরাসরি সম্পর্কিত নয়। ব্যাকটেরিয়া নিজে ভাইরাসকে নিষ্ক্রিয় করতে পারে না। তাই, এই অপশনটিও সঠিক নয়।

• ভুল অপশন: Rhino virus সাধারণত সর্দি-কাশির জন্য দায়ী, যা সাধারণ ঠান্ডা বা ফ্লুর কারণ হতে পারে। এটি ডেঙ্গু জ্বরের জন্য দায়ী নয়।

• ভুল অপশন: Variola virus হলো গুটি বসন্তের (smallpox) জন্য দায়ী ভাইরাস। এটি ডেঙ্গু জ্বরের সাথে সম্পর্কিত নয়।

• সঠিক উত্তর: Flavi virus ডেঙ্গু জ্বরের জন্য দায়ী ভাইরাস। এটি ফ্ল্যাভিভিরিডি (Flaviviridae) পরিবারের অন্তর্গত এবং ডেঙ্গু ভাইরাস ফ্ল্যাভি ভাইরাসের একটি প্রকার।

• ভুল অপশন: H1N1 হলো ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের একটি প্রকার, যা বিশেষত সোয়াইন ফ্লুর জন্য পরিচিত। এটি ডেঙ্গু জ্বরের কারণ নয়।

• ভুল অপশন: প্রোটোজোয়া হলো এককোষী প্রাণী, যা সাধারণত পানিতে বাস করে এবং বিভিন্ন রোগের কারণ হতে পারে। এটি দুধ থেকে দই তৈরির প্রক্রিয়ায় অংশ নেয় না।

• ভুল অপশন: ভাইরাস হলো অণুজীব, যা জীবিত কোষের ভিতরে প্রবেশ করে এবং সংক্রমণ ঘটায়। ভাইরাস দুধ থেকে দই তৈরির প্রক্রিয়ায় কোনো ভূমিকা পালন করে না।

• সঠিক উত্তর: ব্যাকটেরিয়া, বিশেষত ল্যাকটিক এসিড ব্যাকটেরিয়া, দুধ থেকে দই তৈরির জন্য দায়ী। এই ব্যাকটেরিয়া দুধের ল্যাকটোজকে ল্যাকটিক এসিডে পরিণত করে, যার ফলে দুধ ঘন হয়ে দইয়ে পরিণত হয়।

• ভুল অপশন: ছত্রাক হলো একটি অণুজীব, যা খাদ্য এবং অন্যান্য জৈব পদার্থে বৃদ্ধির মাধ্যমে বিভিন্ন পদার্থ উৎপাদন করে। তবে ছত্রাক দুধ থেকে দই তৈরির প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে না।

• সঠিক অপশন: “Atrichous” হলো সেই ব্যাকটেরিয়াকে বোঝায় যার কোনো ফ্ল্যাজেলা নেই। এটি ব্যাকটেরিয়ার চলাচল করার ক্ষমতা নেই, তাই এটি ফ্ল্যাজেলা দ্বারা সৃষ্ট গতিশীলতার অভাব রয়েছে।

• ভুল অপশন: Monotrichous সেই ব্যাকটেরিয়াকে বোঝায় যার একমাত্র একটি ফ্ল্যাজেলা থাকে। এটি সাধারণত এক প্রান্তে অবস্থান করে এবং ব্যাকটেরিয়াকে চলাচল করতে সহায়তা করে।

• ভুল অপশন: Petririchous হলো সেই ব্যাকটেরিয়া, যার শরীরের চারদিকে অনেকগুলো ফ্ল্যাজেলা থাকে। এটি ব্যাকটেরিয়াকে গতিশীলতা প্রদান করে।

• ভুল অপশন: Lophotrichous হলো সেই ব্যাকটেরিয়া, যার একটি প্রান্তে একগুচ্ছ ফ্ল্যাজেলা থাকে। এটি ব্যাকটেরিয়াকে একদিকে বা একটি নির্দিষ্ট দিকে চলাচল করতে সাহায্য করে।

ভুল অপশন: জাইগোট একটি ডিপ্লয়েড কোষ, যা দুটি হ্যাপ্লয়েড গ্যা???েটের মিশ্রণে গঠিত হয়। এটি হ্যাপ্লয়েড নয়, বরং ডিপ্লয়েড। তাই এই অপশনটি সঠিক নয়।

ভুল অপশন: উকিনেট হল একটি প্রোটোজোয়া যা ম্যালেরিয়ার রোগজীবাণুর একটি ধাপ। এটি হ্যাপ্লয়েড নয়, বরং ম্যালেরিয়ার জীবাণুর জটিল জীবচক্রের একটি অংশ। তাই এই অপশনটিও সঠিক নয়।

সঠিক অপশন: শুক্রাণু একটি হ্যাপ্লয়েড কোষ যা পুরুষ গ্যামেট হিসেবে কাজ করে। এটি ২৩টি ক্রোমোসোম ধারণ করে, যা মায়োসিস প্রক্রিয়ার মাধ্যমে উৎপন্ন হয়। তাই এই অপশনটি সঠিক।

ভুল অপশন: উসিস্ট একটি প্রোটোজোয়ার অবস্থা, যা সিস্ট নামে পরিচিত। এটি হ্যাপ্লয়েড নয়। তাই এই অপশনটিও সঠিক নয়।

• ভুল অপশন: IgA হলো একটি অ্যান্টিবডি যা সাধারণত শ্লেষ্মা ঝিল্লি এবং অন্যান্য শরীরের শারীরিক প্রতিবন্ধকে পাওয়া যায়। এটি ডেঙ্গু জ্বরের সংক্রমণের ক্ষেত্রে প্রধান প্রতিরক্ষা ভূমিকা পালন করে না।

• ভুল অপশন: IgK হলো একটি কল্পিত নাম। এর কোনও বাস্তব অস্তিত্ব নেই এবং এটি কোনও অ্যান্টিবডি নয়।

• সঠিক অপশন: IgM হলো প্রাথমিক অ্যান্টিবডি যা শরীরে নতুন কোনো সংক্রমণের সময় প্রথম তৈরি হয়। ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগীর রক্তে IgM এর উপস্থিতি প্রমাণ করে যে সংক্রমণটি নতুন এবং শরীর এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা তৈরি করছে।

• ভুল অপশন: IgE সাধারণত অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়ার সাথে যুক্ত এবং এটি ডেঙ্গু জ্বরের ক্ষেত্রে প্রধান অ্যান্টিবডি নয়।

ভুল অপশন: Bordetella pertussis হলো এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া যা সাধারণত পারটুসিস (হুপিং কাশি) রোগের জন্য দায়ী। এটি ভিটামিন বি কমপ্লেক্স সরবরাহ করে না।

ভুল অপশন: Bacillus subtilis হলো এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া যা প্রধানত মাটিতে পাওয়া যায় এবং এটি ভিটামিন বি কমপ্লেক্স সরবরাহের জন্য প???িচিত নয়।

সঠিক অপশন: Escherichia coli বা E. coli হলো এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া যা মানবদেহের অন্ত্রের মধ্যে থাকে এবং এটি ভিটামিন বি কমপ্লেক্সের উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি ভিটামিন বি₂ (রাইবোফ্লাভিন) এবং বি₁₂ (কোবালামিন) উৎপাদনে সাহায্য করে।

ভুল অপশন: Bacillus lacticacidi হলো এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া যা ল্যাকটিক অ্যাসিড উৎপাদনের জন্য পরিচিত, কিন্তু এটি ভিটামিন বি কমপ্লেক্স সরবরাহের সাথে সম্পর্কিত নয়।

সঠিক অপশন: এরিৎত্রোসাইটিক সাইযোগনি হলো ম্যালেরিয়া পরজীবীর বহুগুণন প্রক্রিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ, যেখানে পরজীবী মানুষের লোহিত রক্তকণিকায় ঢুকে সেখানে বহুগুণিত হয় এবং অবশেষে কোষটি ফেটে গিয়ে নতুন পরজীবী সৃষ্টি করে। এটি সঠিক উত্তর।

ভুল অপশন: এক্সো-এরিৎত্রোসাইটিক সাইযোগনি হলো ম্যালেরিয়া পরজীবীর বহুগুণন প্রক্রিয়ার একটি প্রাথমিক ধাপ যা লিভারে ঘটে, লোহিত কণিকায় নয়। তাই এটি সঠিক উত্তর নয়।

ভুল অপশন: হেপাটিক সাইযোগনি হলো ম্যালেরিয়া পরজীবীর লিভারে গুণন প্রক্রিয়া, যা বহুগুণনের শুরুর ধাপ এবং লোহিত কণিকায় ঘটে না।

ভুল অপশন: প্রি-এরিৎত্রোসাইটিক সাইযোগনি হলো ম্যালেরিয়া পরজীবীর বহুগুণন প্রক্রিয়ার শুরুর ধাপ যা লিভারে ঘটে এবং লোহিত রক্তকণিকায় গুণনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নয়।

• ভুল অপশন: ম্যালেরিয়া হলো একটি মশাবাহিত রোগ, যা প্লাজমোডিয়াম নামক এককোষী জীবাণু দ্বারা হয় এবং এটি সাধারণত মশার কামড়ের মাধ্যমে ছড়ায়। এটি কোনো পানি বাহিত রোগ নয়।

• ভুল অপশন: লেপ্রসি বা কুষ্ঠরোগ একটি ব্যাকটেরিয়াল রোগ, যা হ্যানসেনের রোগ নামেও পরিচিত। এটি দীর্ঘমেয়াদে সংক্রমিত হয়, কিন্তু এটি কোনো পানি বাহিত রোগ নয়। এই রোগটি সাধারণত দীর্ঘ সময়ের জন্য সংক্রমিত ব্যক্তির সাথে ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে আসার মাধ্যমে ছড়ায়।

• সঠিক অপশন: টাইফয়েড একটি পানি বাহিত রোগ, যা সালমোনেলা টাইফি নামক ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে হয়। দূষিত পানি ও খাদ্যের মাধ্যমে এই রোগ ছড়ায় এবং এতে ডায়রিয়া, জ্বর, ওষ্ঠপাকস্থলীর সমস্যা দেখা দেয়।

• ভুল অপশন: ডেঙ্গু একটি মশাবাহিত ভাইরাসজনিত রোগ। এটি পানির মাধ্যমে সংক্রমিত হয় না, বরং এডিস মশার কামড়ের মাধ্যমে ছড়ায়।

• ভুল অপশন: ভিরিয়ন হলো একটি পূর্ণাঙ্গ সংক্রমণ ক্ষমতাসম্পন্ন ভাইরাস কণা, যা নিউক্লিক এসিড এবং প্রোটিন ক্যাপসিড নিয়ে গঠিত। এটি সংক্রমণ ঘটাতে সক্ষম।

• সঠিক উত্তর: নিউক্লিওক্যাপসিড হলো ভাইরাসের নিউক্লিক এসিড এবং প্রোটিন ক্যাপসিডের সমন্বয়, যা প্রয়োজনীয় সংক্রমণ ক্ষমতা অর্জন করেনি। এটি সাধারণত সংক্রমণ ক্ষমতাহীন অবস্থায় থাকে।

• ভুল অপশন: প্রিয়নস হলো সংক্রমণ ক্ষমতাসম্পন্ন প্রোটিন কণা, যা ভাইরাস নয় এবং সংক্রমণ ক্ষমতাহীনও নয়। এটি স্নায়ুতন্ত্রের রোগ সৃষ্টি করে।

• ভুল অপশন: ভিরয়েড হলো ছোট সংক্রামক RNA কণা, যা উদ্ভিদে সংক্রমণ ঘটায়। এটি সংক্রমণ ক্ষমতাসম্পন্ন এবং ভাইরাস নয়।

• ভুল অপশন: ম্যালেরিয়া একটি প্রোটোজোয়া পরজীবি (প্লাজমোডিয়াম) দ্বারা সৃষ্ট রোগ, যা মশার মাধ্যমে সংক্রমিত হয়। এটি ব্যাকটেরিয়া সৃষ্ট রোগ নয়।

• ভুল অপশন: ডেঙ্গু একটি ভাইরাসজনিত রোগ, যা এডিস মশার মাধ্যমে সংক্রমিত হয়। এটি ব্যাকটেরিয়া সৃষ্ট নয়।

• সঠিক উত্তর: কলেরা একটি ব্যাকটেরিয়া সৃষ্ট রোগ, যা Vibrio cholerae ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়। এটি পানির মাধ্যমে এবং খারাপ স্যানিটেশনের কারণে ছড়ায়।

• ভুল অপশন: হেপাটাইটিস একটি ভাইরাসজনিত রোগ, যা প্রধানত লিভারকে প্রভাবিত করে। এটি ব্যাকটেরিয়া সৃষ্ট নয়।

ভুল অপশন: Mosquifix নামে ম্যালেরিয়া প্রতিরোধক কোনো টিকা নেই। এটি একটি ভুল অপশন। ম্যালেরিয়া প্রতিরোধের প্রথম কার্যকর টিকার নাম Mosquirix।

সঠিক অপশন: Mosquirix হলো ম্যালেরিয়া প্রতিরোধে প্রথম কার্যকর এবং বিশ্বে অনুমোদিত টিকা। এটি শিশুদের ম্যালেরিয়া থেকে রক্ষা করার জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দ্বারা অনুমোদিত হয়েছে। তাই, এই অপশনটি সঠিক।

ভুল অপশন: Mosquitrix নামে কোনো টিকা নেই। এটি একটি ভুল অপশন। Mosquirix হলো সঠিক টিকা।

ভুল অপশন: Mosquirelief নামের কোনো টিকা নেই। এটি ম্যালেরিয়ার প্রতিরোধক হিসেবে ব্যবহৃত হয় না। তাই, এই অপশনটিও ভুল।

• ভুল অপশন: Gallow নামে কোনো ব্যক্তি হেপাটাইটিস সি ভাইরাস আবিষ্কারের সঙ্গে জড়িত নন। এটি ভুল উত্তর।

• ভুল অপশন: Stanley এর নামের সাথে হেপাটাইটিস সি আবিষ্কারের কোনো সম্পর্ক নেই। এটি ভুল উত্তর।

• সঠিক উত্তর: Hervey J. Alter একজন চিকিৎসক ও গবেষক, যিনি হেপাটাইটিস সি ভাইরাস আবিষ্কারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি এবং তার সহকর্মীরা রক্ত সংক্রমণের মাধ্যমে হেপাটাইটিস সি ভাইরাস শনাক্ত করেন। ২০২০ সালে তাকে নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হয়।

• ভুল অপশন: Edward Jenner প্রথম সফল ভ্যাকসিন আবিষ্কারক হিসেবে পরিচিত, তবে তিনি হেপাটাইটিস সি আবিষ্কারের সঙ্গে জড়িত নন। তিনি স্মলপক্স ভ্যাকসিন আবিষ্কারের জন্য বিখ্যাত।

• ভুল অপশন: নিপাহ ভাইরাস একটি মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করে যা এনসেফালাইটিস বা মস্তিষ্কের প্রদাহজনিত রোগ হিসেবে পরিচিত, কিন্তু এটি সাধারণত ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।

• ভুল অপশন: পোলিও ভাইরাস সাধারণত নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না। এটি পোলিওমাইলাইটিস নামক স্নায়ুতন্ত্রের রোগের কারণ হয়।

• সঠিক অপশন: এডেনো ভাইরাসের সংক্রমণ ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করতে পারে। এটি শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহজনিত সংক্রমণের মাধ্যমে নিউমোনিয়ার কারণ হতে পারে।

• ভুল অপশন: রাইনো ভাইরাস সাধারণত ঠান্ডাজনিত রোগের জন্য পরিচিত, তবে এটি নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে না।