অবস্থান: সাধারণত উপক্রান্তীয় ও পর্বতশ্রেণীর অঞ্চলে পাওয়া যায়
বৈশিষ্ট্য: এর পাতাগুলি সাধারণত সরু ও লম্বাটে, গাঢ় সবুজ রঙের
অতীতের অবস্থা: বা???লাদেশের প্রাচীন সময়ে এই উদ্ভিদটি পাওয়া যেত, কিন্তু বর্তমানে এটি বিলুপ্তপ্রাপ্ত বা অপ্রচলিত হতে পারে
বর্ণনা: Xylocarpus sp. হল একটি প্রজাতির genus, যা সাধারণত গাছ বা গাছের রোপণ হিসেবে দেখা যায়। এটি কখনও কখনও "Cannonball Tree" এর মতো প্রজাতির জন্য ব্যবহৃত হয়।
অঞ্চল: মূলত এটি সামুদ্রিক বা উপকূলীয় অঞ্চলে দেখতে পাওয়া যায়, বিশেষ করে সুন্দরবনসহ বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকাগুলিতে।
অবস্থা: এই প্রজাতির কিছু প্রজাতি বিলুপ্তপ্রায় বা বিপন্ন হতে পারে, কারণ বাসস্থান ধ্বংস, অপ্রতুলতা বা অতিরিক্ত বনভূমি নিধনজনিত কারণে।
প্রয়োজনীয়তা: পরিবেশ সংরক্ষণ ও প্রজননের জন্য এই ধরনের উদ্ভিদ রক্ষা করা জরুরি।
বর্ণনা: Amoora cucullata হল একটি উদ্ভিদ প্রজাতি যা মূলত এর গাছের জন্য পরিচিত। এটি সাধারণত গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ও উষ্ণমণ্ডলীয় অঞ্চলে পাওয়া যায়।
পারিবার: এটি মেরিস্টেমেটা পরিবারের অন্তর্গত।
উপযোগিতা: এই গাছের কাঠ ও উপাদান বিভিন্ন নির্মাণ ও দন্ত্য কাজে ব্যবহৃত হয়।
অন্য নাম: এটি কিছু অঞ্চলে "অমোরা" নামেও পরিচিত।
নাম: Dillenia pentagyna
পরিচিতি: এটি একটি ঝোপঝাড় বা ছোট গাছ, যা সাধারণত উষ্ণ ও আর্দ্র পরিবেশে পাওয়া যায়।
অঞ্চল: মূলত দক্ষিণ এশিয়া এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কিছু অংশে দেখা যায়।
অবস্থা: এই উদ্ভিদটি বর্তমানে বিলুপ্তপ্রায় বলে মনে করা হয়, কারণ এর প্রাকৃতিক আবাসস্থল ধ্বংসের কারণে এর সংখ্যা খুবই কমে গেছে।
অন্য নাম: এটি কখনো কখনো "Dillenia" পরিবারের অন্তর্ভুক্ত বলে জানা যায়।
বিশেষ বৈশিষ্ট্য: এর পাতাগুলি সাধারণত বড় এবং ডালপালা ঘন হয়, ফুলের রঙ হলুদ বা সাদা।
নিউরন: নিউরন হলো একটি দীর্ঘতর কোষ যা স্নায়ুব্যবস্থার মৌলিক উপাদান।
এটি শরীরের বিভিন্ন অংশে সংকেত প্রেরণ করে এবং যোগাযোগের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
নিউরনের ডেনড্রাইট, সেন্ট্রাল স্নাইপ, এবং অ্যাকসন নামে বিভিন্ন অংশ থাকেঃ
ডেনড্রাইট: সংকেত গ্রহণ করে
অ্যাকসন: সংকেত প্রেরণ করে
নিউরনের দৈর্ঘ্য প্রায় কয়েক মিলিমিটারের থেকে কয়েক ফুট পর্যন্ত হতে পারে, বিশেষ করে আমাদের শরীরের দীর্ঘতম নিউরন হল সেকাল অঙ্গের অংশে অবস্থিত।
লোহিত কণিকা: লোহিত রক্তকণিকা বা রক্তাল্পতা কোষ (Erythrocytes) সাধারণত ফ্যাগোসাইটোসিস প্রক্রিয়া করে না। তবে, কিছু ক্ষেত্রে দুর্বল বা ক্ষতিগ্রস্ত লোহিত কণিকা স্বাভাবিক থেকে বেশি ভাঙে বা পঁচে যায়, যা রক্তের মধ্যে অবাঞ্ছিত উপাদান বা ক্ষতিকর পদা???্থের জন্য দায়ী হতে পারে। মূলত, ফ্যাগোসাইটোসিসের জন্য অন্যান্য শ্বেত রক্তকণিকা বেশি কার্যকর।
পেশীকোষ: পেশী কোষ বা পেশীকোষ হল দেহের পেশী টিস্যুর মূল ইউনিট। এরা সাধারণত নিউক্লিয়াসবিহীন বা খুব কম নিউক্লিয়াসবিশিষ্ট হয়ে থাকে, বিশেষ করে ধড়ি বা পেশীর বিভিন্ন ধরনের পেশী কোষে।
প্রধানত পেশী কোষের কার্যক্রম হল দেহের গতি, স্থিতিস্থাপকতা এবং বিভিন্ন অঙ্গের কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করা।
নিউক্লিয়াসবিহীন পেশী কোষ মূলত স্বাভাবিকভাবে নিউক্লিয়াসহ থাকে, তবে কিছু নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে বা বিশেষ ধরণের পেশী টিস্যুতে নিউক্লিয়াসের সংখ্যা কম বা না থাকাও দেখা যায়।
এটি সাধারণত পেশী সেল বা মায়োফিব্রিলের অংশ হয়ে থাকে, যা দেহের শক্তি উৎপাদন এবং সংকোচন করতে সহায়তা করে।
শ্বেত রক্তকণিকা (White Blood Cells) সাধারণত নিউক্লিয়াসবিহীন নয়। তবে, কিছু বিশেষ ধরনের শ্বেত রক্তকণিকা যেমন নিউক্লিয়াসবিহীন (নিউক্লিয়াস ছাড়া) হতে পারে।
নিউক্লিয়াসবিহীন শ্বেত রক্তকণিকা মূলতঃ সাদা রক্তকণিকা (WBC) এর কিছু প্রকারের মধ্যে দেখা যায়, যেমন মোশুলস বা নিউট্রোফিল, যাদের মধ্যে নিউক্লিয়াস উপস্থিত থাকলেও কিছু ক্ষেত্রে নিউক্লিয়াস ক্ষুদ্র বা ভঙ্গুর হতে পারে।
তবে, সাধারণত, শ্বেত রক্তকণিকা নিঃসন্দেহে নিউক্লিয়াসযুক্ত কোষ, যা তাদের কার্যকলাপ এবং সনাক্তকরণে গুরুত্ব রাখে।
নিউক্লিয়াসবিহীন শ্বেত রক্তকণিকা অর্থাৎ সম্পূর্ণ নিউক্লিয়াসহিহীন কোষ সাধারণতঃ দেখা যায় না।
WHO এর মতে বাংলাদেশের পানিতে আর্সেনিকের সহনীয় মাত্রা 0.05 mg/L
আর্সেনিক একটি মারাত্মক বিষাক্ত পদার্থ যা বাংলাদেশের পানিতে একটি উদ্বেগের কারণ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এবং বাংলাদেশ সরকার এই দূষণ রোধে কিছু মান নির্ধারণ করেছে। 🤔
পানিতে আর্সেনিকের সহনীয় মাত্রা:
WHO এর মান: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) মতে, পানিতে আর্সেনিকের নিরাপদ মাত্রা 0.01 mg/L (মিলিগ্রাম প্রতি লিটার)।
বাংলাদেশ সরকারের মান: বাংলাদেশ সরকারের মতে, পানিতে আর্সেনিকের সহনীয় মাত্রা 0.05 mg/L। 🇧🇩
অর্থাৎ, বাংলাদেশের পানিতে আর্সেনিকের গ্রহণযোগ্য মাত্রা 0.05 mg/L। এই মাত্রা WHO এর মানের চেয়ে বেশি, তবে জাতীয় প্রেক্ষাপটে নির্ধারিত। 📈
আর্সেনিক দূষণের কারণ ও প্রভাব:
আর্সেনিক দূষণের প্রধান কারণ হলো ভূগর্ভস্থ পানিতে প্রাকৃতিকভাবে থাকা আর্সেনিকের দ্রবণ। এর ফলে বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে পারে, যেমন:
ত্বকের রোগ
ক্যান্সার
হৃদরোগ
স্নায়বিক সমস্যা
আর্সেনিক দূষণ মোকাবিলায় করণীয়:
* নিয়মিত পানি পরীক্ষা করা 🧪
* আর্সেনিকমুক্ত পানি ব্যবহার করা 💧
* সচেতনতা বৃদ্ধি করা 📢
* সরকারের কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করা 🤝
আর্সেনিক একটি নীরব ঘাতক। তাই, এই বিষয়ে আমাদের সবাইকে সচেতন থাকতে হবে। সচেতনতাই পারে আমাদের জীবন বাঁচাতে। 🙏
অক্সিজেনের প্রয়োজন: কিছু ব্যাসিলাস প্রকার অ্যানোব্যাকটেরিয়া, অর্থাৎ তারা অক্সিজেন ছাড়াই বাঁচতে পারে।
উদাহরণ: Bacillus subtilis, Bacillus cereus
অক্সিজেন ছাড়া বাঁচতে সক্ষমতা: হ্যাঁ, বিশেষ কিছু প্রজাতি অ্যানোব্যাকটেরিয়া হিসেবে কাজ করে এবং অক্সিজেনের উপস্থিতি বা অনুপস্থিতিতে জীবনচক্র চালিয়ে যেতে পারে।
ব্যাখ্যা: এই ব্যাকটেরিয়াগুলি সাধারণত অ্যানোব্যাকটেরিয়া বা অ্যানঅক্সিক প্রকারের হয়, যা অক্সিজেনের উপস্থিতিতে বা অনুপস্থিতিতে জীবিত থাকতে পারে।
Streptomyces: এটি একটি গ্রাম-ধারী ব্যাকটেরিয়া যা প্রাথমিকভাবে অ্যান্টিবায়োটিক তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
বিশেষ করে, Streptomyces প্রজাতিগুলি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টিবায়োটিক যেমন স্ট্রেপটোমাইসিন, এ্যারিথ্রমাইসিন, টেট্রাসাইক্লিন ইত্যাদি উৎপাদন করে।
অতএব, এটি অ্যান্টিবায়োটিক প্রস্তুতিতে ব্যবহৃত হয় এবং অণুজীবের মধ্যে এটি অ্যান্টিবায়োটিকের উৎপাদনকারক হিসেবে পরিচিত।
ব্যাকটেরিয়া (Bacillus): কিছু ব্যাকটেরিয়া অ্যান্টিবায়োটিক উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়, যেমন Bacillus subtilis।
স্ট্রেপটোমাইসেস (Streptomyces): এই জেনাসটি অ্যান্টিবায়োটিকের প্রধান উত্স, যেমন স্ট্রেপটোমাইসিন এবং অ্যামিক্যাসিন।
পেনিসিলিয়াম (Pencillium): এটি মূলত একটি ছত্রাক, যা পেনিসিলিন অ্যান্টিবায়োটিকের উৎস।
ই.কলি (E.coli): সাধারণত অ্যান্টিবায়োটিক প্রস্তুতিতে ব্যবহৃত হয় না। এটি একটি সাধারণ ব্যাকটেরিয়া যা বিভিন্ন গবেষণা ও জীববৈচিত্র্য পরীক্ষায় ব্যবহৃত হয়।
নান (Nan): এটি কোনও অণুজীব নয়; এটি একটি উপাদান বা প্রযুক্তি, তাই অ্যান্টিবায়োটিক প্রস্তুতিতে ব্যবহৃত হয় না।
E.coli: এটি একটি সাধারণ ব্যাকটেরিয়া যা জীবপ্রযুক্তিতে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
ই.কোলি'কে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ব্যবহৃত হয় কারণ এটি দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং সহজে জেনেটিকালি পরিবর্তিত হয়।
অণুজীবের জেনেটিক মেকআপের মাধ্যমে প্রোটিন, যেমন ইনসুলিন, উৎপাদনের জন্য E.coli কে ব্যবহৃত হয়।
এটি জৈব প্রযুক্তিতে উৎপাদিত প্রোটিনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ জীব হিসেবে বিবেচিত হয়।
প্রশ্ন বিশ্লেষণ:
প্রশ্ন: \"কোন অণুজীবটি সাধারণত অ্যান্টিবায়োটিক প্রস্তুতিতে ব্যবহারিত হয় না?\"
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের অ্যান্টিবায়োটিক উৎপাদন এবং এতে ব্যবহৃত অণুজীব সম্পর্কে ধারণা যাচাই করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। বিভিন্ন অণুজীব, যেমন ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক, থেকে অ্যান্টিবায়োটিক প্রস্তুত করা হয়। তবে সব অণুজীব অ্যান্টিবায়োটিক উৎপাদনে ব্যবহার করা হয় না।
অপশন বিশ্লেষণ:
Bacillus:
ভুল অপশন: Bacillus হলো একটি ব্যাকটেরিয়া প্রজাতি, যা থেকে ব্যাসিট্রাসিন (Bacitracin) নামক অ্যান্টিবায়োটিক তৈরি করা হয়। এটি অ্যান্টিবায়োটিক উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়।
Streptomyces:
ভুল অপশন: Streptomyces হলো একটি ছত্রাক, যা থেকে স্ট্রেপ্টোমাইসিন (Streptomycin) সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টিবায়োটিক তৈরি করা হয়। এটি অ্যান্টিবায়োটিক উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়।
Penicillium:
ভুল অপশন: Penicillium হলো একটি ছত্রাক, যা থেকে পেনিসিলিন (Penicillin) নামক বিখ্যাত অ্যান্টিবায়োটিক তৈরি করা হয়। এটি অ্যান্টিবায়োটিক উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়।
E.coli:
সঠিক উত্তর: E.coli (Escherichia coli) একটি ব্যাকটেরিয়া প্রজাতি, যা সাধারণত মানুষের অন্ত্রে পাওয়া যায়। এটি অ্যান্টিবায়োটিক উৎপাদনে সাধারণত ব্যবহার করা হয় না। বরং এটি গবেষণা এবং জিন প্রকৌশল ক্ষেত্রে বেশি ব্যবহৃত হয়।
নোট:
এই প্রশ্নটি শিক্ষার্থীদের অ্যান্টিবায়োটিক উৎপাদনের প্রক্রিয়া এবং এতে ব্যবহৃত অণুজীব সম্পর্কে সঠিক ধারণা প্রদান করবে। সঠিক উত্তর E.coli, যা সাধারণত অ্যান্টিবায়োটিক উৎপাদনে ব্যবহৃত হয় না। এটি শিক্ষার্থীদের অ্যান্টিবায়োটিকের উৎপত্তি এবং এর প্রস্তুতিতে ব্যবহৃত অণুজীব সম্পর্কে সঠিক ধারণা দিতে সহায়ক হবে।
অর্থ: ক্যান্সার হলো একটি রকমের অসাধারণ রোগ যেখানে কোষগুলো অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পায় এবং স্বাভাবিক নিয়ন্ত্রণ থেকে বিচ্যুত হয়।
অনিয়ন্ত্রিত মাইটোসিস: ক্যান্সার কোষগুলো নিয়মিত ও স্বাভাবিকভাবে বিভাজিত হয় না, বরং এটি অনিয়ন্ত্রিতভাবে বিভাজিত হয়। এই কারণে, টিস্যু ও অঙ্গপ্রত্যঙ্গের গঠন ও কাজ ব্যাহত হয়।
কারণ: অনিয়ন্ত্রিত কোষ বিভাজনের ফলে টিউমার গঠন হয়, যা ক্ষতিকর এবং প্রয়োজনে চিকিৎসার জন্য জরুরি।
প্রভাব: ক্যান্সার বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গে ছড়িয়ে পড়তে পারে, যার ফলে শরীরের স্বাভাবিক কার্যাবলী ব্যাহত হয় এবং জীবন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে।
হাঁপানি: অ্যাসবেস্টস শ্বাসনালীতে প্রদাহ এবং অস্বস্তি সৃষ্টি করে, যা হাঁপানি সৃষ্টি করতে পারে।
প্রকার: ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ
প্রধান কারণ:Mycobacterium tuberculosis নামক ব্যাকটেরিয়া
প্রভাবিত অঙ্গ: ফুসফুস প্রধানত, তবে অন্য অঙ্গগুলোও হতে পারে
লেড-এসিড কার ব্যাটারির E.M.F \(2.00V\)। 🥰
ব্যাখ্যা:
লেড-এসিড ব্যাটারিতে, প্রতিটি সেলের E.M.F \(2.00V\) হয়ে থাকে। একটি ১২ ভোল্টের ব্যাটারিতে সাধারণত ৬টি সেল সিরিজে সংযোগ করা থাকে। ব্যাটারি ভোল্টেজ সেলের সংখ্যার উপর নির্ভর করে।🤓
\[
E_{total} = n \times E_{cell}
\]
যেখানে,
\(E_{total}\) = মোট ভোল্টেজ
\(n\) = সেলের সংখ্যা
\(E_{cell}\) = প্রতিটি সেলের ভোল্টেজ 🔋
সুতরাং, প্রতিটি সেলের E.M.F হলো \(2.00V\)।🥳
সবাত শ্বসনের দ্বিতীয় পর্যায় ক্রেবস চক্র ও ইলেক্ট্রন ট্রান্সপোর্ট চেইনের বিক্রিয়া সমূহ মাইটোকন্ড্রিয়াতে সংঘটিত হয়। এর মাধ্যমে ATP(Adenosine Triphosphate)অণু সংশ্লেষ করে যা সকল শক্তির উৎস বলে মাইটোকন্ড্রিয়াকে Powerhouse of Cell বা কোষের শক্তিঘর বলে।
ইহা লেসিথিন এবং ফসফাটাইডাইল-ইথানলামিন নামক দুটি ফ্যাট সংশ্লেষে সহায়তা করে। ইহা ফ্যাটি অ্যাসিড বিপাক নিয়ন্ত্রণ করে।
ইহা জীবদেহে জৈবদ্যুতি (Bio luminescence)ঘটায়। অর্থাৎ মাইটোকন্ড্রিয়া জোনাকির দেহে লুসিফেরন নামক প্রোটিনকে লুসিফেরেজ নামক উৎসেচক দ্বারা জারিত করে ফসফরাসের বিয়োজন ঘটায় যা আলোক সৃষ্টি করে। এখানে হিমোগ্লোবিন এবং মায়োগ্লোবিনের হিম (Haem)অংশ সংশ্লেষিত হয়।
কিছু পরিমাণ RNA ও DNA উৎপন্ন করতে পারে।
কোষের প্রয়োজনে সংখ্যাবৃদ্ধি ঘটিয়ে কাজে সহায়তা করে।
প্রাণিকোষে শুক্রাণু ও ডিম্বাণু গঠনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে।
মাইটোকন্ড্রিয়া স্মৃতিশক্তিকে প্রভাবিত করে।
মাইটোকন্ড্রিয়া আমাদের কোষের জন্য শক্তি তৈরির সাথে সাথে এক ধরনের আয়নিত অণুর সৃষ্টি করে যাকে ফ্রী রেডিকেল বলে। তারা স্টেম সেল-এর পরিণত হওয়া এবং ভাইরাসের আক্রমণে নিরাপত্তা প্রতিক্রিয়া তৈরিতেও কাজ করে।