CC Analysis

 

```html

বিক্রিয়ার হারের বৃদ্ধি গণনা

🌡️ তাপমাত্রা \(110^\circ C\) থেকে \(150^\circ C\) এ উন্নীত হলে বিক্রিয়ার হার কত গুণ বাড়বে, তা নির্ণয় করা হলো:

💡 তাপমাত্রা বৃদ্ধি \(= 150^\circ C - 110^\circ C = 40^\circ C\)

প্রতি \(10^\circ C\) তাপমাত্রার বৃদ্ধিতে বিক্রিয়ার হার দ্বিগুণ হয়। সুতরাং, \(40^\circ C\) তাপমাত্রার বৃদ্ধিতে বিক্রিয়ার হার কত গুণ বাড়বে তা বের করতে হবে।

🤔 \(40^\circ C\) তাপমাত্রাকে \(10^\circ C\) এর অংশে ভাগ করি: \( \frac{40}{10} = 4 \)

অতএব, বিক্রিয়ার হার \( 2^4 \) গুণ বাড়বে।

✅ \( 2^4 = 2 \times 2 \times 2 \times 2 = 16 \)

সুতরাং, বিক্রিয়াটির হার 16 গুণ বৃদ্ধি পাবে। 🎉

```

Options information ⤵️ (click here)

A B C D

• ক্রপ: এটি আরশোলার প্রথম খাদ্য সংরক্ষণের স্থান। এখানে খাদ্য কিছু সময়ের জন্য রাখা হয় যাতে এটি পরবর্তীতে পরিপাকের জন্য প্রস্তুত হয়।
• যকৃত সিকা: এটি পরিপাকীয় গ্রন্থি যা খাদ্য ভেঙে ছোট ছোট অংশে রূপান্তরিত করে। এই অংশে খাদ্য থেকে পুষ্টি উপাদান শোষণ হয় এবং অপসারণের জন্য প্রস্তুত হয়।

• মেসেন্টেরন: এটি এক ধরনের লোহিত রংয়ের দড়ির মতো দানা যা পেটের ভিতরে অবস্থিত। এটি খাদ্যনালীর বিভিন্ন অংশের মধ্যে পুষ্টি ও রক্তসঞ্চালন নিশ্চিত করে।
• যকৃত সিকা: এটি যকৃৎ বা লিভার থেকে নিঃসৃত এক ধরনের তরল বা সিকা। এটি খাদ্য পরিপাকের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এবং পুষ্টি শোষণে সহায়ক।

1. মেসেন্টেরন: এটি একটি বৃহৎ পেশীর মতো অংশ, যা পরিপাকীয় অন্নের জন্য অঙ্গগুলির মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে। এটি খাদ্যনালীর বিভিন্ন অংশের মধ্যে পুষ্টির শোষণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
2. গিজার্ড: এটি অ্যাঞ্জিয়োস্পাস্টিক অঙ্গ, যা পেটের উপরের অংশে অবস্থিত। গিজার্ডের মূল কাজ হলো হজমের জন্য অ্যাসিড ও এনজাইম নিঃসরণ, যা খাদ্যকে ভেঙে ছোট ছোট অংশে পরিণত করে।

• মেসেন্টেরন: এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ যা পরিপাকীয় খাদ্য থেকে পুষ্টি শোষণের জন্য দায়ী। এটি খাদ্যবস্তু থেকে পুষ্টি উপাদানগুলি শোষণ করে এবং শরীরের বিভিন্ন অংশে বিতরণ করে।
• ক্রপ: এটি একটি অঙ্গ যা খাদ্য সংরক্ষণ করে রাখে। খাদ্যটি প্রথমে ক্রপে জমা হয় এবং পরে এটি পরিপাকীয় প্রক্রিয়ার জন্য মেসেন্টেরনের মাধ্যমে প্রবাহিত হয়।

Options information ⤵️ (click here)

A B C D

• তালিপাম: এটি একটি বিলুপ্তপ্রায় উদ্ভিদ যা সাধারণত তার গাছের পাতার জন্য পরিচিত। এটি অরণ্য এবং বনাঞ্চলে পাওয়া যায়, তবে এখন ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে due to habitat destruction এবং অন্যান্য পরিবেশগত পরিবর্তনের কারণে।

• সাইকাস হলো একটি প্রাকৃতিক বা কৃত্রিম কাঠামো বা গঠন যা সাধারণত গাছ বা বাঁশের তৈরি হয়।
• এটি মূলত একটি ধরণের কাঠামো যা বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়, যেমন আশ্রয়, বাহন বা সাজসজ্জার জন্য।
• সাইকাসের মধ্যে কোনও দ্বিনিষেক বা ধর্মীয় অনুষ্ঠান ঘটে না, কারণ এটি মূলত একটি অবজেক্ট বা উপাদান।
• এটি জীবন্ত নয়, তাই এর মধ্যে কোনও ধরনের ধর্মীয় বা সামাজিক কার্যক্রম সম্ভব নয়।

• বাঁশপাতা হলো বাঁশ গাছের পাতার অংশ, যা সাধারণত লম্বা, সরু এবং সরস।
• এটি বিভিন্ন ধরনের বাঁশ গাছের উপাদান যা গাছের শাখা থেকে বের হয়।
• বাঁশপাতা সাধারণত সবুজ রঙের হয়ে থাকে এবং এর আকার বিভিন্ন ধরনের বাঁশের উপর নির্ভর করে।
• এটি জনপ্রিয়তাঃ বিভিন্ন রান্না, ওষুধ ও নির্মাণ কাজে ব্যবহৃত হয়।
• বাঁশপাতা প্রাকৃতিকভাবে দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং পরিবেশের জন্য উপকারী।

• নিটাম: এটি একটি প্রাকৃতিকভাবে জন্মানো বৃক্ষ যা সাধারণত গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলে দেখা যায়।
• বৃক্ষটি তার পাতাগুলির জন্য পরিচিত, যা সাধারণত ছোট এবং সরু হয়।
• নিটাম বৃক্ষের কাঠের গুণগত মান ভালো, যা নির্মাণ কাজে ব্যবহৃত হয়।
• এটি প্রায়ই চাষাবাদ এবং বনজ কাজে ব্যবহৃত হয়, বিশেষ করে তার কাঠের জন্য।

• Cycas বহুবর্ষজীবী নগ্নবীজী উদ্ভিদ। • বাংলাদেশের চট্টগ্রামে পাহাড়ি অঞ্চলে Cycas pectinata প্রাকৃতিক পরিবেশে জন্মায়। • প্রাথমিক পর্যায়ে Cycas-এর প্রধান মূল থাকে।

Options information ⤵️ (click here)

A B C D

```html

• ক্যাডমিয়াম: ক্যাডমিয়াম হলো একটি রাসায়নিক উপাদান, যার রাসায়নিক সংকেত Cd এবং পারমাণবিক সংখ্যা 48। এটি একটি ধাতব উপাদান যা সাধারণত ব্যাটারিতে ব্যবহৃত হয় কারণ এর বৈদ্যুতিক বৈশিষ্ট্য এবং দীর্ঘস্থায়িত্বের জন্য।

```

• লিথিয়াম: এটি একটি হালকা ও খুব কার্যকর ব্যাটারি উপাদান যা সাধারণত স্মার্টফোন, ল্যাপটপ, এবং কৃত্রিম পেসমেকারের ব্যাটারিতে ব্যবহৃত হয়।
• লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারির গুণাবলী:
  • উচ্চ শক্তি ঘনত্ব
  • দ্রুত চার্জ হওয়া
  • দীর্ঘস্থায়ী জীবনকাল
  • কম ওজন
• এটি রিসাইকেল করা যায় এবং পরিবেশের জন্য কম ক্ষতিকর।

• অ্যালুমিনিয়াম একটি হালকা ও শক্তিশালী ধাতু যা বিভিন্ন প্রযুক্তিগত অ্যাপ্লিকেশনে ব্যবহৃত হয়।
• এটি তার সংবেদনশীল বৈদ্যুতিক বৈশিষ্ট্যের জন্য পরিচিত, যা ব্যাটারির নির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ।
• অ্যালুমিনিয়াম ব্যাটারির আকার ও ওজন কমাতে সহায়ক, ফলে এটি পেসমেকারসহ ছোট এবং আধুনিক ডিভাইসের জন্য উপযুক্ত।
• এটি অ্যানোড হিসেবে ব্যবহৃত হয়, যা ব্???াটারির বিদ্যুৎ উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
• অ্যালুমিনিয়ামের প্রতিরোধক গুণাবলি এটিকে দীর্ঘস্থায়ী এবং নিরাপদ করে তোলে।

• ইউরেনিয়াম: ইউরেনিয়াম একটি রেডিওঅ্যাকটিভ ধাতু, যা পারমানবিক শক্তি উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়।
• এটি মূলত পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোতে নিউক্লিয়ার রিঅ্যাক্টরে পারমাণবিক ফিশন প্রক্রিয়ায় ব্যবহৃত হয়।
• ইউরেনিয়াম থেকে শক্তি মুক্তি পায় যখন এটি নিউক্লিয়ার ফিশন ঘটায়, যা বিদ্যুৎ উৎপাদনে সহায়ক।
• কৃত্রিম পেসমেকারের ব্যাটারিতে ইউরেনিয়াম ব্যবহৃত হয় না; সাধারণত লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়।

```html

❓ প্রশ্ন: কোনটির pH সবথেকে বেশী?

✅ উত্তর: 1M NaOH

💡 ব্যাখ্যা:

• pH হলো কোনো দ্রবণ কতটা অ্যাসিডিক 🧪 নাকি ক্ষারীয় 🧪, তার পরিমাপ। pH স্কেল 0-14 পর্যন্ত বিস্তৃত, যেখানে 7 হলো নিরপেক্ষ 💧। 7-এর কম pH অ্যাসিডিক এবং 7-এর বেশি pH ক্ষারীয় নির্দেশ করে।
• NaOH (সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড) একটি শক্তিশালী ক্ষার ⚗️। এটি পানিতে সম্পূর্ণরূপে দ্রবীভূত হয়ে প্রচুর পরিমাণে হাইড্রোক্সাইড আয়ন (OH⁻) উৎপন্ন করে।
• 1M NaOH দ্রবণের অর্থ হলো, প্রতি লিটার দ্রবণে 1 মোল NaOH দ্রবীভূত আছে। যেহেতু এটি একটি শক্তিশালী ক্ষার এবং এর ঘনমাত্রা অনেক বেশি, তাই এটি প্রচুর পরিমাণে OH⁻ আয়ন সরবরাহ করবে, যা pH-এর মান অনেক বাড়িয়ে দেবে।
• অন্যান্য বিকল্পগুলোর মধ্যে অ্যাসিড বা দুর্বল ক্ষার থাকতে পারে, যাদের pH 1M NaOH এর তুলনায় অনেক কম হবে।

অতএব, 1M NaOH দ্রবণের pH সবথেকে বেশি হবে। 💯

```

```html

নৌকা দুটি নদীর অপর পাড়ে পৌঁছানোর সময়ের পার্থক্য নির্ণয়:

নদীর স্রোতের বেগ \(v_r = 3\) km/hr এবং নৌকার বেগ \(v_b = 5\) km/hr। নদীর প্রস্থ \(d = 500\) m = \(0.5\) km।

ন्यूनতম দূরত্বে নদী পার হওয়ার ক্ষেত্রে:

নৌকাটিকে স্রোতের বিপরীতে এমনভাবে চালাতে হবে যেন লব্ধিবেগ নদীর পাড় বরাবর হয়। এক্ষেত্রে নৌকার বেগ \(v_b\), স্রোতের বেগ \(v_r\) এবং লব্ধিবেগ \(v\) এর মধ্যে সম্পর্ক হবে: \(v = \sqrt{v_b^2 - v_r^2} = \sqrt{5^2 - 3^2} = \sqrt{25 - 9} = \sqrt{16} = 4\) km/hr.

সুতরাং, ন্যূনতম দূরত্বে নদী পার হতে সময় লাগবে: \(t_1 = \frac{d}{v} = \frac{0.5}{4} = 0.125\) ঘন্টা = \(0.125 \times 60 = 7.5\) মিনিট।

ন्यूनতম সময়ে নদী পার হওয়ার ক্ষেত্রে:

নৌকাটিকে সরাসরি সোজা পাড় বরাবর চালাতে হবে। এক্ষেত্রে নদীর স্রোত নৌকাটিকে কিছুটা সরিয়ে নিয়ে যাবে, কিন্তু সময় কম লাগবে। এক্ষেত্রে বেগ \(v_b = 5\) km/hr সরাসরি কাজ করবে।

সুতরাং, ন্যূনতম সময়ে নদী পার হতে সময় লাগবে: \(t_2 = \frac{d}{v_b} = \frac{0.5}{5} = 0.1\) ঘন্টা = \(0.1 \times 60 = 6\) মিনিট।

সময়ের পার্থক্য:

সময়ের পার্থক্য \( \Delta t = t_1 - t_2 = 7.5 - 6 = 1.5\) মিনিট। 🥳

অতএব, নৌকা দুইটির অপর পাড়ে পৌঁছানোর সময়ের পার্থক্য হবে \(1.5\) মিনিট। 😎

```

```html

শহীদ জোহা দিবস

শহীদ জোহা দিবস ১৮ই ফেব্রুয়ারি। এই দিনে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. সৈয়দ মুহম্মদ জোহা ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের সময় ছাত্রদের বাঁচাতে গিয়ে শহীদ হন। 🙏 তাঁর আত্মত্যাগ আজও শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করা হয়। 😥

এই দিবসটি শিক্ষা ও ছাত্র আন্দোলনের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। ✊

গণঅভ্যুত্থান ছিল আইয়ুব খানের সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের একটি স্বতঃস্ফূর্ত বিদ্রোহ। এই বিদ্রোহে ছাত্রসমাজের অবদান ছিল অনস্বীকার্য। ড. জোহা ছাত্রদের জীবন রক্ষার্থে নিজের জীবন উৎসর্গ করে এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। 🌟

এই দিনটি আমাদের দেশের জন্য অনেক তাৎপর্যপূর্ণ। 🇧🇩

```

Ref: Hz-622 (2nd) ব্যাখ্যা: হাইড্রোজেন ফুয়েল সেলে ফুয়েলের রাসায়নিক শক্তির 75% বিদ্যুৎ শক্তিতে পরিণত হয়।

```html

হাইড্রোজেন ফুয়েল সেলের কার্যক্ষমতা

হাইড্রোজেন ফুয়েল সেলের কার্যক্ষমতা সাধারণত 40% থেকে 60% পর্যন্ত হয়ে থাকে। কিছু উন্নত ফুয়েল সেল 80% পর্যন্ত কার্যক্ষম হতে পারে। 😲

তবে, প্রদত্ত উত্তর 0.75 সঠিক নয়। 🤔 এটিকে শতকরা হারে প্রকাশ করলে 75% হয়, যা কিছু আধুনিক ফুয়েল সেলের ক্ষেত্রে সম্ভব হলেও সাধারণভাবে প্রযোজ্য নয়। 🤷

কার্যক্ষমতা বৃদ্ধির কারণ

• উন্নতমানের ইলেকট্রোড ব্যবহার
• ইলেক্ট্রোলাইটের সঠিক ব্যবহার 🧪
• সিস্টেম ডিজাইন অপটিমাইজেশন ⚙️

কার্যক্ষমতা পরিমাপের সূত্র

কার্যক্ষমতা (\(\eta\)) = \( \frac{উৎপাদিত বিদ্যুৎ}{ব্যবহৃত হাইড্রোজেন ফুয়েলের শক্তি} \) \( \times 100\% \) ⚡

সুতরাং, সঠিক উত্তর 40%-60% এর মধ্যে হবে। ✅

```

```html

ধারাটি হলো: ৮, ১০, ১৪, ১৮, ?, ৩৪, ৫০, ৬৬। 🤔

লক্ষ্য করি, সংখ্যাগুলোর মধ্যে পার্থক্য:

• ১০ - ৮ = ২
• ১৪ - ১০ = ৪
• ১৮ - ১৪ = ৪

পার্থক্যগুলো ২, ৪, ৪... অর্থাৎ পার্থক্যগুলো একটি নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসরণ করছে না। 😒

আরেকটু ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখা যায়:

• ৮ + ২ = ১০
• ১০ + ৪ = ১৪
• ১৪ + ৪ = ১৮
• ১৮ + ৮ = ২৬
• ২৬ + ৮ = ৩৪
• ৩৪ + ১৬ = ৫০
• ৫০ + ১৬ = ৬৬

এখানে ২,৪,৪,৮,৮,১৬,১৬ এভাবে পার্থক্যগুলো বিদ্যমান। 🎉🎉

সুতরাং, প্রশ্নবোধক চিহ্নের স্থানে ২৬ বসবে। 🥳

অতএব, সঠিক উত্তর: ২৬। ✅

```